12 ث ·ترجم

২.বেস্ট রোমান্টিক গল্প

গার্লফ্রেন্ড কে কিডন্যাপ করতে গিয়ে ভুলে তার ষাট বছরের দাদীকে কিডন্যাপ করে নিয়ে এসেছি। রাতের অন্ধকারে কি বোঝা যায় কোনটা বুড়ি আর কোনটা যুবতী মেয়ে?

সকালবেলা কাজের ছেলের ডাকাডাকিতে ঘুম ভেঙ্গে গেলো। ও হাতে করে একটা পেপার নিয়ে এসেছে আমাকে কিছু একটা দেখাতে। খুব বিরক্তি নিয়ে বললাম ” কি দেখাবি বল? ও বলল “ভাইয়া আপনার আর একটা বুড়ির ছবি পেপারে এসেছে। পড়ে দেখুন কি লিখেছে?  আমি তাড়াহুড়ো করে ওর হাত থেকে পেপার কেড়ে নিলাম।  দেখি পত্রিকার প্রথম পাতার নিচে লিখা ” প্রেমের টানে ষাট বছরের বুড়িকে কিডন্যাপ করেছে  বাইশ বছরের এক যুবক ” নিচে  আমার আর একটা বুড়ির ছবি দেওয়া। 

তাড়াতাড়ি ফোন খুলে আমার কুখ্যাত বন্ধুদের ফোন দিলাম। ওরাই বলেছিল “ছকিনাকে কিডন্যাপ করা ওদের বাম হাতের কাজ। বন্ধুর জন্য যদি এটুকুই না করতে পারে তাহলে বন্ধু কিসের”। ফোন ধরতেই ওপাশ থেকে আক্কাস বলে উঠলো ” বন্ধু তুই আসবি কখন। ভাবীতো এখনো ঘুমাচ্ছে । আর শোন ভাবীকে একদম হালাল উপায়ে কিডন্যাপ করেছি। আমাদের সাথে কিডন্যাপ করার সময় রুমাও ছিল। ও নিজে হাতে ভাবীর মুখ বেঁধে বোরখা পরে দিয়েছে। তারপর বাকি কাজ আমরা করেছি। তুই আসবি বলে এখনো বোরখা খুলিনি। তুই তাড়াতাড়ি আয়”। আমি এপাশ থেকে নায়ক মান্নার কন্ঠে বলে উঠলাম ” ঐ হারামিরা, তোরা কাকে তুলে নিয়ে এসেছিস ভালো করে দেখ। তোদের ভাবী এখন বাপের বাড়িতে বসে কার্টুন দেখছে। আর তোরা তুলে এনেছিস ওর ষাট বছরের দাদীকে”। ওপাশ থেকেই ফোনের লাইন কেটে গেলো। 

সাথেসাথে ফোনে একটা মেসেজ এলো। চেক করে দেখি ছকিনার মায়ের নাম্বার  থেকে মেসেজ। ও লিখেছে ” কাল রাতে বাবা আমাকে আমার ঘরে ঘুমাতে দেয়নি। আমি আম্মার সাথে ঘুমিয়েছিলাম। আর বাবা রাতে আম্মার ফোন কেড়ে নিয়েছিল বলে তোমাকে খবরটা দিতে পারিনি। প্লিজ তুমি কিছু একটা করো নাহলে আব্বা আমাকে দুইদিনের মধ্যে বিয়ে দিয়ে দিবে”। 

দৌড়ে গেলাম ছকিনার দাদীকে যেখানে কিডন্যাপ করে রাখা হয়েছে সেখানে। দেখি বুড়ি বসে বসে ফোন টিপছে। আমাকে দেখেই বলল ” ওই তোর ফোনে নেট আছে? আমি আমতাআমতা করে বললাম ” না , আমার বাসায় ওয়াইফাই আছে”। দাদী ঠাস করে আমার গালে একটা থাপ্পড় দিয়ে বলল” কি রকম ছোট মাপের কিডন্যাপার তোরা যে তোদের এখানে ওয়াইফাই নাই”। পাশে তাকিয়ে দেখি আক্কাসও গালে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। বুঝতে আর বাকি রইলো না। আমার আগে ওর গালেও থাপ্পড় পড়েছে। দুজনা চোখাচোখি করছি এমন সময় দাদী বলে উঠলো ” তাড়াতাড়ি তোরা আমাকে নেট কিনে দে”। আমি তাড়াহুড়ো করে নেট কিনে আমার ফোন দাদীর হাতে দিয়ে বললাম এই নিন দাদী আমার ফোন”। দাদী আবার ঠাস করে আমার নরম গালে থাপ্পড় দিয়ে বলল ” ওই, তুই আমাকে দাদী বললি কেন? আমি কি দেখতে দাদীর মতন?  বয়স একটু হয়েছে এই যা, এছাড়া এখনো আমাকে যুবক ছেলেপেলে ফেসবুকে মেসেজ দেয়। আমার ছবি ফেসবুকে শেয়ার করে। তুই কোন সাহসে দাদী বললি বল”?  আমি ভয়েভয়ে বললাম ” তাহলে আপনাকে কি বলবো?  দাদী এবার খুশিখুশি মুখে বলল ” আমাকে নারগিস বলে ডাকবি। ওটা আমার ডাক নাম। আর তোরা সবাই আমার পাশে এসে দাঁড়া, একটা সেল্ফি তুলবো। বুড়ির থাপ্পড়ের ভয়ে সবাই পাশে এসে দাঁড়ালাম। বুড়ি সেল্ফি তুলে আমার হাতে দিয়ে বলল ক্যাপশন লিখ ‘অনেকদিন পর বন্ধুদের সাথে সেল্ফিবন্দী হলাম। কেমন হয়েছে কমেন্টে জানান “। বুড়ির কথামতো ক্যাপশন লিখে দিলাম। 

দুইদিনেই বুঝে গেলাম। এইটা আমার প্রেমিকার বাবার প্লানিং। উনি ইচ্ছে করেই উনার মাকে কিডন্যাপ করার ব্যবস্থা করেছে সেই রাতে। আমাদের উচিৎ শিক্ষা দেওয়ার জন্য।

রান্না করি আমি আর বুড়ি ফেসবুকে ছবি আপলোড দিয়ে ক্যাপশন লিখে ” বন্ধুরা অনেকদিন পর নিজে হাতে রান্না করলাম, খাবারের স্বাদ কেমন হয়েছে কমেন্ট জানাও”। এই দুইদিনে বুড়ি আমাদের জ্বালিয়ে শেষ দিয়েছে। এতবার করে বললাম ” চলো নারগিস তোমাকে তোমার বাড়িতে দিয়ে আসি”। বুড়ি বলে কিনা ঐ বাড়িতে আর কখনো যাবে না। সারাজীবন আমার সাথে থাকবে । আমি মনে মনে বলি দুইদিনে তোমার পা টিপে দিয়ে আমার হাত ফুলে গেছে। সারাজীবন পা টিপে নেওয়ার ধান্ধা তোমার।  

সেইদিন রাতে আবার বুড়িকে কিডন্যাপ করলাম। কিডন্যাপ করে উনার বাড়িতে রেখে আসলাম।  সকালবেলা উঠে দেখি বুড়ির মেসেজ ” মজনু,  তুমি কেন আমাকে ফিরিয়ে দিয়ে গেলে?  তুমি কি আমার চোখের ভাষা বুঝতে পারোনি? আমি তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি মজনু। আমি সবকিছু ছেড়ে তোমার কাছে ছুটে আসতে চাই মজনু। আমি জানি এই সমাজ আমাদের মেনে নিবে না। তাই তুমি যদি চাও তাহলে তোমাকে নিয়ে আমি মঙ্গল গ্রহে চলে যাবো। সেখানে তুমি ধান চাষ করবে আর আমি তোমার জন্য মজার মজার সব খাবার রান্না  করবো।  

আমাদের অনেক গুলো বাচ্চাকাচ্চা হবে। ওরা তোমাকে আব্বা আব্বা বলে ডাকবে। আর আমি পাশে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখবো। আমি আসছি তোমার বাড়িতে মজনু, তুমি থেকো “। 

বুড়ির মেসেজ পড়ে মাথা ভোঁ ভোঁ করতে লাগলো। দৌড়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে গেলাম। কখন যে বুড়ি এসে বলে” চলো হানিমুনে যাই”।

কিডন্যাপ

✨🌸…!🖤🥀
-স্বার্থ যেখানে শেষ,
– বদনাম সেখান থেকে শুরু…!! 🙂🥀
🖤•─┼┼•🖤
000●━━━━━━━━━━━━● 042
⇆ㅤㅤㅤㅤ. ◁ㅤㅤ❚❚ㅤㅤ▷ㅤㅤㅤㅤ↻

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

পরিশেষে বলা যায়, লজ্জাপতি গাছ একটি সহজলভ্য অথচ অত্যন্ত কার্যকর ঔষধি উদ্ভিদ। তবে যেকোনো প্রাকৃতিক ঔষধ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা উত্তম, বিশেষ করে যদি আপনি আগে থেকে কোনো ওষুধ সেবন করেন বা স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।

ত্বকের নানা রোগ যেমন একজিমা, চুলকানি বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। পাতার পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে আরাম মেলে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যায়।

এই গাছ ঘুমের সমস্যা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, লজ্জাপতিতে সেরোটোনিন নামক উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তি এনে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।