12 w ·çevirmek

মনে রেখো প্লিজ 🖤


পর্বঃ ১



মিসেস মিত্র সকাল সকাল হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এলেন ওনার মেয়ের রুমে।
* সোনাই ওঠ তাড়াতাড়ি!!! ওঠ বলছি....উফ....
* উফ মা!!! কী শুরু করেছো সকাল থেকে বলতো? যাও এখান থেকে। ঘুমোতে দাও একটু.....উমমম.....
* তুই এক্ষুনি উঠবি!!!
* মা! প্লিজ....
মিসেস মিত্র ওনার মেয়ের একটা হাত ধরে টেনে তুলে বসিয়ে দিলেন বিছানার উপর। সোনাই তখনো চুলো ঢুলে পড়ছে। মিসেস মিত্র রেগে গিয়ে চিৎকার করে বললেন -- এইবার কিন্তু একটা কষে থাপ্পড় খাবি সোনাই!!!
থাপ্পড়ের নাম শুনেই সোনাইয়ের বিমুনি যা হয় উড়ে উধাও হয়ে গেল। গালে হাত দিয়ে গতবারের থাপ্পড়টা মনে করে করুণ দৃষ্টিতে মিসেস মিত্রের দিকে তাকাল।
মিসেস মিত্র কড়া গলায় বললেন -- এই শাড়িটা পরে এক্ষুনি রেডি হয়ে নিচে আয়।
বলে সোনাইয়ের কোলের উপর শাড়িটা ফেলে দিলেন। সোনাই শাড়িটা হাতে তুলে নিয়ে বলল -- শাড়ি??? মা, এটা একটু বেশি বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে না মা?
* (রেগে গিয়ে) বেশি ন্যাকামি না করে তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে রেডি হয়ে নিচে এসো। মাত্র কুড়ি মিনিট সময় দিলাম। এরমধ্যে আমি যেন তোমায় নিচে দেখতে পাই।
কথাগুলো বলেই দ্রুত পায়ে রুম থেকে বেরিয়ে গেল।


দেবা!
* এদিকে আমি মরছি আমার জ্বালায়....আর তোর আব্বার কথা মনে পড়ছে????
* না না....আমার এটাও মনে পড়ছে তোকে রণচণ্ডী দেবী শান্তি পরতে বলেছে। কিন্তু একটা কথা বলবো শাড়ি পরে তোকে হেব্বি লাগবে!!!
   রিপম কথাটা শেষ করার সাথে সাথেই ফোনটা টুং টুং করে কেটে গেল....রিপম ফোনটা কান থেকে নামিয়ে বলল -- যাঃ, কেটে দিল?
   কাঁদো কাঁদো মুখ করে নিজেই নিজেকে বলল - রাগ ভাঙ্গাতে এবার আবার পঞ্চাশ টাকা খরচা হয়ে একটা ডেয়ারিমিল্ক কিনতে....দূর....যেমন মা তেমনি মেয়ে....যে যখন পারে গোলপোস্টে ঢুকে গোল মেরে চলে যায়....ভগবান...তুমি এদের ক্ষমা করো না.....
রেডি হয়ে নিচে নেমে সোনাই দেখল বাড়ির বড়রা সকলে ছোটাছুটি করে কাজ করছে। এতো বাদিময় সাজগোজের বহর দেখে মনে মনে ভাবল-- বাড়ির ছেলে বাড়িতে ফিরছে...না হয় দশ বছর পর...তাই বলে এসব কী?? এগুলো দেখে তো বাইরের যে কারোর মনে হবে আমাদের বাড়িতে নতুন বৌয়ের গৃহপ্রবেশ ঘটবে!
উফফ, পারেও এরা!!!
দোতলা থেকে নিচে নামার সিঁড়ির শেষ প্রান্তে দাঁড়িয়ে এসবই ভেবে যাচ্ছিল সোনাই। হঠাৎ ওর কাকিমা এসে ওর মুখটা তুলে বলল --
দেখি দেখি কী মিষ্টি লাগছে আমাদের সোনাইটাকে
সোনাইয়ের কাকিমার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ওর মাসি বলল --

image
şimdi ·çevirmek

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
2 m ·çevirmek

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
2 m ·çevirmek

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
ও বাবা শেয়াল কোথা
ভেলোটা দাড়িয়ে হোথা
দেখে যেই আঁতকে ওঠা
কুকুরও জাড়লে ছোটা!
আমি কই কম্ম কাবার
কুকুরেই করবে সাবাড়!

‘বাবা গো মা গো’ বলে
পাঁচিলের ফোঁকল গলে
ঢুকি গিয়ে বোসদের ঘরে,
যেন প্রাণ আসলো ধড়ে!

যাব ফের? কান মলি ভাই,
চুরিতে আর যদি যাই!
তবে মোর নামই মিছা!
কুকুরের চামড়া খিঁচা
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!

======

image

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’
কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?
হায় ঋষি দরবেশ,
বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ।
সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে,
স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে!
ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া,
দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প’ড়েছে তাঁহার ছায়া।
শিহরি’ উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক’রো না ক’ বীর, ভয়-
তাহারা খোদার খোদ ‘ প্রাইভেট সেক্রেটারী’ ত নয়!
সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!
আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!
রত্ন লইয়া বেচা-কেনা করে বণিক সিন্ধু-কুলে-
রত্নাকরের খবর তা ব’লে পুছো না ওদের ভুলে’।
উহারা রত্ন-বেনে,
রত্ন চিনিয়া মনে করে ওরা রত্নাকরেও চেনে!
ডুবে নাই তা’রা অতল গভীর রত্ন-সিন্ধুতলে,
শাস্ত্র না ঘেঁটে ডুব দাও, সখা, সত্য-সিন্ধু-জলে।

image