---

**আমাদের অর্জন — ২০২৪–২৫**

২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষ ছিল আমাদের জন্য এক স্মরণীয় ও সাফল্যে ভরপুর বছর। এ বছর আমরা যে সকল কার্যক্রম হাতে নিয়েছিলাম, তার মধ্যে অন্যতম ছিল **বিজ্ঞান মেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান**। এ আয়োজনের মধ্য দিয়ে আমরা শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান চর্চা, উদ্ভাবনী চিন্তা ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করেছি এবং তাদের স্বপ্ন গড়ার মঞ্চ করে দিয়েছি।

**বিজ্ঞান মেলা*

এই বছর আমাদের বিজ্ঞান মেলা ছিল আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বড় ও সমৃদ্ধ। এতে অংশগ্রহণ করেছিল মোট ৪৫টি দল, যারা বিদ্যালয়ের নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের দ্বারা গঠিত। প্রতিটি দলের একটি করে প্রকল্প ছিল, যার মাধ্যমে তারা বাস্তব জীবনের সমস্যা সমাধানে বিজ্ঞানের ব্যবহার তুলে ধরেছে। যেমন—পরিবেশ বান্ধব জ্বালানি, বৃষ্টির পানি ব্যবস্থাপনা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, রোবটিক্স, স্মার্ট কৃষি, স্বাস্থ্য প্রযুক্তি ইত্যাদি।

এ বছর আমরা “স্থানীয় উদ্ভাবন, বৈশ্বিক সমাধান” স্লোগানকে সামনে রেখে শিক্ষার্থীদের গবেষণাধর্মী চিন্তাকে উৎসাহ দিয়েছি। অনেক প্রকল্পেই দেখা গেছে শিক্ষার্থীরা শুধুমাত্র বইয়ের তত্ত্বের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি, বরং তারা মাঠ পর্যায়ে গিয়ে সমস্যাগুলোর বাস্তব চিত্র বিশ্লেষণ করেছে এবং সমাধানের প্রয়োগযোগ্য পদ্ধতি তুলে ধরেছে।

**পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান*

বিজ্ঞান মেলার শেষে অনুষ্ঠিত হয় পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। এটি ছিল শুধু একটি পুরস্কার বিতরণ নয়—এটি ছিল সবার সম্মিলিত পরিশ্রম, স্বপ্ন, ও সৃজনশীলতার স্বীকৃতি। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন একজন প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও শিক্ষা কর্মকর্তা, যিনি শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী চিন্তার ভূয়সী প্রশংসা করেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সম্মানিত শিক্ষক, অভিভাবক, গণ্যমান্য ব্যক্তি ও সাংবাদিকবৃন্দ।

পুরস্কার প্রদান করা হয় বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে:

* শ্রেষ্ঠ উদ্ভাবন
* সেরা পরিবেশ বিষয়ক প্রকল্প
* প্রযুক্তির সৃজনশীল ব্যবহার
* দলগত উপস্থাপনায় শ্রেষ্ঠত্ব
* দর্শকদের পছন্দের প্রকল্প

এছাড়াও, প্রতিটি অংশগ্রহণকারী দলকে সম্মাননা স্মারক ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়, যা তাদের আত্মবিশ্বাস ও ভবিষ্যতের পাথেয় হয়ে থাকবে।

**আমাদের গর্ব*

এই প্রকল্প আমাদের প্রতিষ্ঠানকে যে উচ্চতায় পৌঁছে দিয়েছে, তা সত্যিই গর্বের বিষয়। আমাদের শিক্ষকবৃন্দ নিবিড়ভাবে শিক্ষার্থীদের প্রকল্প তৈরিতে সহায়তা করেছেন, গবেষণা পদ্ধতি বুঝিয়েছেন, উৎসাহ দিয়েছেন। অভিভাবকরাও তাঁদের সন্তানদের সময় ও সহায়তা দিয়েছেন, যার ফলে পুরো অনুষ্ঠানটি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।

বিজ্ঞান মেলার মধ্য দিয়ে আমরা দেখতে পেয়েছি—আমাদের শিক্ষার্থীরা ভবিষ্যতের বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ, ও গবেষক হিসেবে গড়ে উঠছে। তাদের চিন্তা, বিশ্লেষণ ও উপস্থাপনার দক্ষতা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। তারা প্রমাণ করেছে—যথাযথ দিকনির্দেশনা পেলে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীরাও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রতিযোগিতা করার সক্ষমতা রাখে।

**ভবিষ্যতের দৃষ্টি*

এই অর্জন আমাদের প্রেরণা দিয়েছে আরও বড় পরিসরে বিজ্ঞানভিত্তিক কার্যক্রম আয়োজন করার। আগামী বছর আমরা জেলার বিভিন্ন স্কুল ও কলেজকে যুক্ত করে আন্তঃপ্রতিষ্ঠান বিজ্ঞান উৎসবের পরিকল্পনা করছি। আমরা চাই—এই চর্চা শুধু একক অনুষ্ঠানে সীমাবদ্ধ না থেকে একটি চলমান প্রক্রিয়ায় পরিণত হোক।

**উপসংহার*

২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে আমাদের আয়োজিত বিজ্ঞান মেলা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান শুধু একটি অনুষ্ঠান ছিল না—এটি ছিল একটি স্বপ্ন দেখার, চিন্তা করার এবং বাস্তবায়নের সাহস জোগানোর যাত্রা। আমরা বিশ্বাস করি—এই যাত্রা আমাদের শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের জন্য একটি মজবুত ভিত্তি তৈরি করেছে এবং আগামীর বাংলাদেশ গঠনে তাদের পথপ্রদর্শক হয়ে উঠবে।

---

image

তেমন কিছুই না😞মাঝখান থেকে কিছু নোংরা অভিজ্ঞতার স্বীকার ও কিছু নিচু মন মানসিকতার মানুষের সাথে দেখা হল,😔😔😔😔একাকিত্বে পাইনি তাহারে, সুদিনে যে বন্ধু ছিলো আমার😔😔😔
নয়নে নয়ন রেখে হৃদয়ে উঠেছে একাকিত্বের ঢেউ😞😞

,দূর থেকেও থাকে একাকি ভীষণ প্রিয় কেউ।😞

মুখে বলোনি,
অথচ দিব্যি ব্যবহারে বুঝিয়েছো, আমি তোমার কেউ নই! অবহেলা-অনাদরে ফেলে রেখে দিনের পর দিন নিঃসঙ্গতার আঁধারে ডুবিয়ে দিয়ে তুমি দূরে থেকেছো!

মুখে বলোনি,
আমাকে তোমার আর ভালো লাগে না। আমি অবুঝ নই। তুমি আগ্রহ হারিয়ে বসে আছো, আমি দিব্যি টের পেয়ে যাই। তুমি তো ভালোবেসে কাছে আসোনি। ভালোবেসে কাছে আসলে, দূরে থাকা যায়? যায় না।

স্বীকার করোনি,
শুধু তোমার মৌনতা আমাকে বুঝিয়েছে, তুমি আসলে ক্লান্ত। আমার এই অতিরিক্ত আবেগ, অতিরিক্ত তোমাকে কাছে পাওয়ার লোভ- তোমাকে পীড়া দিচ্ছে ভীষণ! জিজ্ঞেস করেছি, তুমি আসলে কী চাও? কোনো উত্তর দাওনি। আমি বুঝে গেছি, তুমি আর আমায় চাইছো না।

ভালোবাসোনি,
অথচ দিনের পর দিন ভনিতার খেলায় মেতে উঠেছো আমায় পরাজিত করতে। আমাকে কি সত্যি হারাতে পেরেছো? নাকি মনের অজান্তেই আমায় হারিয়ে ফেললেিপ চিরতরে?

স্বীকার করোনি,
তোমার এইসব ব্যস্ততার অজুহাত, আমাকে ম্যাচুরিটি শেখানো, আবেগ কমাতে বলা, যোগাযোগহীনতায় রেখে মাঝে মাঝে নিয়মরক্ষা করতে খুদে বার্তায় জানান দেয়াটা আসলে ভালোবাসা নয়। অবসর সময়ে বিনোদন নেয়া মাত্র।

সংগৃহীত

"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।

অর্থ ও ব্যবহার:

পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।

কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।

অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।

আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।

উদাহরণ:

কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।

কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।

👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।

আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?

"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।

অর্থ ও ব্যবহার:

পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।

কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।

অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।

আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।

উদাহরণ:

কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।

কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।

👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।

আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?

"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।

অর্থ ও ব্যবহার:

পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।

কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।

অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।

আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।

উদাহরণ:

কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।

কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।

👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।

আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?