বিশেষত তাহার মাথাকে নিজের একটি ত্রুটি শুরু দেখতেন কেননা মাতা পুত্রের অপেক্ষা কন্যা কে নিজের অংশ দেখেন কন্যার কোন পূর্ণতা দেখলে সেটা যেন বিশেষভাবে নিজের লজ্জার কারণ বলি এমন করেন বরঞ্চ কান্নার পিতা আর অন্য মেয়েদের অপেক্ষা যেন একটু বেশি ভালোবাসি কিন্তু মাথার তাহাকে নিজের গর্ভের উলঙ্গ জ্ঞান করিয়া তাহার প্রতি বড় বিরক্ত ছিলেন সবার কথা ছিল না কিন্তু তাহার সুদীর্ঘ ও পল্লবী বিশিষ্ট বড় বড় দুটি কালো চোখ তুলে এবং তাহার অষ্টধর ভাবে আবাস মাত্র কটি কিশলয়ের মতো কাঁপিয়াঠিতে কথায় আমরা যেভাবে প্রকাশ করি সেটা আমাদের দিকে অনেকটা নিজের দেয়ার চেষ্টা করিয়া লইতে হয় না সকল সময় ঠিক হয়না ক্ষমতার অভাবে অনেক সময় ভুলেও ভাব ভাবিতার উপর কখনো প্রসারিত কখনো নিযুক্ত নয় কখনো উজ্জ্বলভাবে জড়িয়ে ওঠে স্নান ভাবে নিভিয়া আছে কখনো হস্তম চন্দ্রের মত আলিমেস ভাবে চাইয়া থেকে কখনো চঞ্চল বিদ্যুতের মতো বিদিকে ঠেকিয়ে ওঠে মুখের ভাব অন্য ভাষা নাই তার চোখের ভাষা এবং অতল স্পর্শ গভীর অনেকটা আকাশের মত উদাস এবং সারা রাতে নিস্তব্ধ রংমহল এ বাক্যই মানুষের মধ্যে বৃহত্তর গীতির মতে একটা মুহূর্ত আছে এই জন্য সাধারণ বালিকা তাকে এক প্রকার ভয় করে তো তাহার শহীদ খেলা করিতনা সে নির্জন দ্বিপ্রহরের মতো শব্দ এবং সঙ্গীহীন।

গ্রামের নাম চন্ডিপুর নদীটি বাংলাদেশের একটি ছোট নদী দৃঢ় ঘরের মেয়েটির মতো বহুদূর পর্যন্ত তাহার ভরসার নহে কাজ করিয়া যায় একটা সম্পর্ক আছে দুই ধারে এবং তোর জন্য