লোরেম ইপসাম জাহাজ নির্মাণ কোম্পানি | #company
লোরেম ইপসাম জাহাজ নির্মাণ কোম্পানি | #company
জুলাই বিপ্লব সংক্ষিপ্ত পরিচিতি (July Revolution, জুলাই–আগস্ট ২০২৪)
মূলত একটি কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে শুরু হয়ে তীব্র গণআন্দোলনে পরিণত হয় (১ জুলাই – ৩ আগস্ট কোটা সংস্কার; ৪–৫ আগস্ট নন‑কোঅপারেশন মুভমেন্ট) ।
দুই সপ্তাহে সহিংস নিরাপত্তা বাহিনীর কড়া দমন অভিযান, “জুলাই গণহত্যা”–তে প্রায় ১,৪০০ জন নিহত—এমতাবস্থায় চরম গণ–সচেতনতার স্রোত বইতে থাকে ।
> “The movement escalated into a full‑fledged mass uprising after the government carried out mass killings… known as the July massacre”
এর ফল: প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ, শীঘ্রই শেখ হাসিনা ভারতে চলে যান, এবং নোবেলজয়ী মুহাম্মদ ইউনুস interim সরকারে নেতৃত্ব দেন ।
---
🎯 জুলাই ২০২৫: একটি বছর পর—বর্ষপূর্তি ও রাজনৈতিক উত্তেজনা
⚠️ মূল ঘটনা ও সংঘাতসমূহ:
1. রাজনৈতিক বিভাজন ও হিংসা: ১৬ জুলাই ২০২৫ তারিখে গোপালগঞ্জে NCP (National Citizen Party) –র মার্চে পুলিশ ও প্রতিপক্ষের সাথে সংঘর্ষে কমপক্ষে ৪ জন নিহত, অনেক আহত। অবরোধ, গাড়ি ভাঙচুর, কুরফু আরোপ করা হয়।
2. ধাপে ধাপে NCP এবং Jamat-e-Islami–এর ডিমান্ড: ন্যায্য, মুক্ত নির্বাচন, জুলাই বিপ্লবের ঘোষণা ও বাস্তবায়ন অন্তর্ভুক্ত
3. স্টুডেন্ট ও ধর্মীয় ঐক্যজোট: ৮–১০ মে ২০২৫ এ “ন্যাশনাল অ্যান্টি‑ফাসিস্ট ইউনিটি”–র আয়োজনে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে দাবী–জনস্বাক্ষর, ধর্ম, রাজনীতির সমন্বয় করা হয়
4. প্রতিবেদন ও বিচারপ্রক্রিয়া: ১০ জুলাই ২০২৫ তারিখে আন্তর্জাতিক ফৌজদারী ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে 'crimes against humanity' অভিযোগ গ্রহন করে
---
🧾 সারাংশ:
বিষয় বিবরণ
প্রসূত সময় জুলাই–আগস্ট ২০২৪ (বিপ্লব), বছর পর ২০২৫ এর জুলাইতে উত্তেজনা ও সংঘাত
মূল কারণ কোটা সংস্কার → প্রশাসনিক ও মানবাধিকারর ওপর দাবিদান; → সরকারী দমন
পরিণতি শেখ হাসিনার পতন, interim সরকার ও রাজনৈতিক পুনর্গঠন
বর্তমান অবস্থা রাজনৈতিক বিভাজন, আমাদের স্বাধীন গণতন্ত্রের নির্মাণ ও বিচার প্রক্রিয়া চলছে
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়ারাহমাতুল্লাহি।
হযরত উমর (রা.) আনুমানিক ৫৮৩ খ্রিস্টাব্দে মক্কার কুরাইশ বংশের বনু আদি গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম ছিল খাত্তাব ইবনে নুফাইল এবং মায়ের নাম ছিল হানতামা বিনতে হিশাম। তিনি শৈশবে উট চরাতেন এবং কুরাইশদের মধ্যে একজন প্রভাবশালী ও শক্তিশালী নেতা হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি তৎকালীন আরবের ঐতিহ্য অনুযায়ী লেখা, পড়া ও বংশতালিকা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করেছিলেন।
ইসলাম গ্রহণ
ইসলাম গ্রহণের আগে তিনি ছিলেন ইসলামের ঘোর বিরোধী। তিনি রাসূল (সা.) এবং মুসলমানদের উপর নানাভাবে অত্যাচার করতেন। একবার তিনি রাসূল (সা.)-কে হত্যা করার উদ্দেশ্যে তরবারি নিয়ে বেরিয়েছিলেন। পথিমধ্যে এক ব্যক্তি তাকে জানায় যে তার নিজের বোন ও ভগ্নিপতি ইসলাম গ্রহণ করেছেন। এ কথা শুনে তিনি তাদের বাড়িতে যান এবং প্রচণ্ড রাগান্বিত হয়ে তাদের উপর চড়াও হন। সেখানে তিনি সূরা ত্ব-হা-এর কিছু আয়াত পাঠ করেন এবং এর সৌন্দর্য ও সত্যতায় মুগ্ধ হয়ে ইসলাম গ্রহণ করেন। তার ইসলাম গ্রহণের ফলে মুসলমানরা প্রকাশ্যে কাবা ঘরে সালাত আদায় করার সাহস পায়। রাসূল (সা.) তাকে "আল-ফারুক" (সত্য ও মিথ্যার পার্থক্যকারী) উপাধিতে ভূষিত করেন।
খিলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ
হযরত আবু বকর (রা.)-এর ইন্তেকালের পর তিনি মুসলিম জাহানের দ্বিতীয় খলিফা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তার খিলাফতের মেয়াদকাল ছিল ১০ বছর (৬৩৪-৬৪৪ খ্রিস্টাব্দ)। তিনি এই সময়ে ইসলামী সাম্রাজ্যকে পারস্য, বাইজান্টাইন এবং অন্যান্য অঞ্চলে ব্যাপকভাবে সম্প্রসারিত করেন। তার শাসনামলেই ইসলাম এক বিশাল শক্তিশালী সাম্রাজ্যে পরিণত হয়।
শাসন ব্যবস্থা ও অবদান
হযরত উমর (রা.)-এর শাসনামল ছিল ন্যায়, সুবিচার এবং প্রজাহিতৈষী শাসনের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তার কিছু উল্লেখযোগ্য অবদান নিচে উল্লেখ করা হলো:
ন্যায়পরায়ণতা: তিনি একজন কঠোর ন্যায়পরায়ণ শাসক ছিলেন। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা—সকলের জন্য তার বিচার ছিল সমান।
প্রশাসনিক সংস্কার: তিনি একটি সুশৃঙ্খল প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তুলেছিলেন। তিনি বিভিন্ন প্রদেশকে বিভক্ত করে সেখানে গভর্নর, বিচারক, ও অন্যান্য কর্মকর্তা নিয়োগ দেন।
অর্থনৈতিক ব্যবস্থা: তিনি যাকাত এবং কর আদায়ের জন্য আলাদা বিভাগ স্থাপন করেন। সরকারি কোষাগার (বায়তুল মাল) প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেনাবাহিনীর জন্য নিয়মিত বেতন প্রদানের ব্যবস্থা করেন।
নাগরিক সুবিধা: তিনি বিভিন্ন শহরে রাস্তাঘাট, সেতু, মসজিদ এবং সরাইখানা নির্মাণ করেন।
শিক্ষার প্রসার: তিনি শিক্ষার প্রসারেও গুরুত্ব দেন এবং বিভিন্ন স্থানে মাদ্রাসা স্থাপন করেন।
শাহাদাত
৬৪৪ খ্রিস্টাব্দে (২৩ হিজরীর ২৬শে জিলহজ্জ), একজন পারসিক দাস আবু লু'লু'র হাতে ফজরের সালাত আদায় করার সময় তিনি শহীদ হন। তার মৃত্যুর পর হযরত উসমান (রা.) তৃতীয় খলিফা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। হযরত উমর (রা.)-কে মসজিদে নববীতে রাসূল (সা.) ও হযরত আবু বকর (রা.)-এর পাশেই দাফন করা হয়।
যদি আপনার তার জীবনের কোনো নির্দিষ্ট দিক সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানার আগ্রহ থাকে, তাহলে আমাকে জানাতে
@আপনি আমাদের কোম্পানিতে পাঁচটি কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন !
(১) ফর্ম ফিলআপ করে, একটি ফর্ম ফিলআপ করলে ১৫০ টাকা পাবেন ৫টি করলে ৭৫০ টাকা পাবেন আপনার যত ইচ্ছা করতে পারবেন ।
(২) ফটো এডিটিং করে ইনকাম করতে পারবেন একটা ফটো এডিট করলে ১৫০ টাকা পাবেন ,৫ টি ফটো এডিট করলে পাবেন ৭৫০ টাকা।
(৩) ভিডিও এডিটিং করে ইনকাম করতে পারবেন একটা ভিডিও এডিট করলে পাবেন ১৫০ টাকা করলে পাবেন ৭৫০ টাকা !
(৪) প্রোডাক্টস বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন চাইলে নিজে পাইকারি নিয়ে ব্যবসা করতে পারবেন ।
(৫) প্রমোশনের মাধ্যমে মাসিক স্যালারিতে জব করতে পারবেন ।
@ এ ছাড়া প্রমোশনাল ভাবে কোর্স করতে পারবেন (*Microsoft excel*) ( *data Entry*) (*graphics design*) (*social marketing*)
*কাজ গুলো না জানলে ও সমস্যা নেই,,,আপনাকে কাজ গুলো ফ্রিতে শেখানো হবে*
ধন্যবাদ√√
করতে চাইলে ইনবক্স এ নক দেন
🥰আসসালামু আলাইকুম🥰
🌺My Business e-learning platform
থেকে _🥰..বলছি| 🌺*
*🥰আমাদের কোম্পানিতে আপনি যে কাজ গুলো শিখতে পারবেন এবং সেই কাজগুলো করে লাইভ ডেবলাপ করতে পারেন🥰
*.......💸Job Details💸........*
👇👇👇👇👇👇👇
*(আমাদের কাজ গুলো হলো)*
*➡️ কোরআন ও হাদিস শিখা*
*➡️ ফটো ইডিটিং*
*➡️ ভিডিও ইডিটিং*
*➡️ ডার্টা এন্ট্রি*
*➡️ গ্রাফিক্স ডিজাইন*
*➡️ সোশ্যাল মার্কেটিং*
*➡️ ইংলিশ টকিং*
*➡️ লিট জেনারেশন*
*➡️ ওয়েপ ডেপলপ মেন্ড*
*➡️ ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট*
*➡️ ফেসবুক পেজ বুস্ট*
*➡️ ইউটিউব চ্যানেল ক্রিয়েট এন্ড বুস্ট*
*➡️ ফর্রম পুরন করা*
👉 *কাজ করতে প্রয়োজনঃ- একটি স্মার্ট ফোন*। 📱
*প্রতিদিন* ২-৩ *ঘন্টা* *⏲️ কাজ করে ৬০০-৭০০ টাকা ইনকাম পাবেন🍁যেকোনো সময় কাজ করতে পারবেন*🍁
_*এই কাজগুলা আপনি করতে পারবেন একদম ফ্রিতে*_
*📈প্রতিটা কাজ ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে সিখানো হয়।📈*
*কাজ না পারলে কোনো সমস্যা নেই।সবকাজ শিখিয়ে দেয়া হবে। আর তার সাথে আপনি প্রফেশনাল ভাবে ফটো & ভিডিও ইডিট শিখতে পারবেন সম্পূর্ন ফ্রী তে। কাজ করার জন্য আপনাকে ফর্ম পূরণ করতে হবে*
_*ফর্ম পূরণ করার সময় WhatsApp number ব্যবহার করতে হবে। আমরা সব কাজ WhatsApp এ করে থাকি*_
〰〰〰〰〰〰〰〰〰〰
💫_*আপনি কী কাজ টা করতে আগ্রহী আপনার মতামত জানাবেন*_💫
আমাদের কোম্পানি এবং কোম্পানির কাজ সম্পর্কে কিছু না জেনে অথবা না বুঝে টাকার কথা বললে ভাববেন আমি প্রতারক। তাই কাউন্সিলর মিটিং এ জয়েন করেন সেখানে সব কিছু বুঝিয়ে দিবে। কাউন্সিলর মিটিং এ জয়েন করতে কোনো টাকা দিতে হয় না। তারপর ভালো লাগলে কাজ করবেন, ভালো না লাগলে কাজ করবেন না।
Nil Pori
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?