Md Ashaduzzaman    Erstellt neuen Artikel
1 y ·übersetzen

শশীলজের ভেনাসের ভাস্কর্য ভাঙ্গায় ক্ষোভে ফুঁসছে সাংস্কৃতিক কর্মীরা | ##news

শশীলজের ভেনাসের ভাস্কর্য ভাঙ্গায় ক্ষোভে ফুঁসছে সাংস্কৃতিক কর্মীরা

শশীলজের ভেনাসের ভাস্কর্য ভাঙ্গায় ক্ষোভে ফুঁসছে সাংস্কৃতিক কর্মীরা

ময়মনসিংহের ঐতিহ্য জমিদার বাড়ির শশীলজের ফোয়ারার মাঝখানে থাকা নারী ভাস্কর্য তথা ভেনাসের ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা
2 w ·übersetzen

@𝑰𝒕'𝒔 𝒚𝒐𝒖𝒓 𝒔𝒉𝒐𝒓𝒐𝒗:বাজারে যাচ্ছিলাম হঠাৎ শুনলাম আপনি পোস্ট করেছেন। তাড়াহুড়ো করে বাড়ি এসে মোবাইল নিয়ে বসলাম। আপনার পোস্টে লাইক কমেন্ট করব বলে , কিন্তু ভাগ্যের কি পরিহাস দেখেন গ্রামে থাকি বলে নেটওয়ার্ক ছিল না । তাই শহরের দিকে চলতে শুরু করলাম এবং প্রায় 5 কিলোমিটার যাবার পর মোবাইলে নেটওয়াক আসলো। বসে পড়ি সেখানেই কারণ হার মানতে আমি শিখিনি । পোস্ট দারুন ঝকঝকে হয়েছে ,এই পোস্ট আগামী দিনের ইতিহাস সৃষ্টি করবে । অসাধারণ ভাব ভঙ্গি দিয়ে পোস্টটি করেছেন আপনি। আমাদের এত সুন্দর পোস্ট দেখানোর জন্য ধন্যবাদ। অপেক্ষা করব আগামী দিন যেন আপনাকে এভাবেই দেখতে পারি।
অসম্ভব ভাল পোস্ট। এক কথায় অনবদ্য। বহুদিন পরে একটা ভাল পোস্ট দেখলাম। একবিংশ শতাব্দীতে এধরনের ছবি আর আগে আসে নি। অনবদ্য এবং অসাধারণ। শুধু যে প্রাসঙ্গিক ও সময় উপযোগী পোস্ট তাই নয়, একেবারে অপরূপ সৌন্দর্যের মূলে কুঠারাঘাত করেছেন। তৃতীয় বিশ্বের একটি উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে আমরা যখন সম্রাজ্যবাদীদের চোখ রাঙ্গানো আর আমলাতান্ত্রীক জটিলতার শিকার হয়ে ক্রমশ এগিয়ে যাচ্ছি একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে; ঠিক তখনি, ঠিক সেই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আপনার এই পোস্টের মাঝে আমি খুঁজে পাচ্ছি অন্ধকার ঠেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার একটি সম্ভাবনা । আর বিদেশী বেনিয়াদের কাছে বুদ্ধিবৃত্তিক দাসত্ব গ্রহন করার বিপক্ষে একটি সূক্ষ্ম বার্তা। আপনার এই পোস্ট হতে পারে আই এস এর বিরুদ্ধে আমাদের রুখে দাড়ানোর অনুপ্রেরণা। হতে পারে ২০২৬ বিশ্বকাপ জেতার অনুপ্রেরণা। এই পোস্ট হতে পারে ২০৫০ সালের নতুন লায়লি মজনুর প্রেমের কারণ । আপনার এই পোস্ট হতে পারে বাংলাদেশের প্রথম অস্কার বিজয়ী ছবির অনুপ্রেরণা,আপনার এই ছবি সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক সাংস্কৃতিক যেকোনো প্রক্ষাপট নিমিষে পাল্টে দিতে পারে,এই পোস্ট দেখে একজন ক্ষুদার্থ ব্যক্তি সারাদিন না খেয়ে থাকার যন্ত্রণা নিমিষে ভূলে যেতে পারে, সৌন্দর্য দেখার জন্য খুব বেশি দূরে যাওয়ার যে প্রয়োজন নেই তা আপনার পোস্ট দেখে আমি অনুধাবন করলাম, আমার ধারনা বিশ্বের বিখ্যাত সব সমালোচকদের এক সাথে করলেও এই পোস্টের কোন ভূল ধরতে পারবে না,খুব বেশি কিছু বলবনা কারন আবেগে চোখে পানি চলে আসছে। ইহা আসলেই একটি দূর্দান্ত পোস্ট ।🐸🙂🙂

4 w ·übersetzen

​সৌরভ আর রূপার গল্পটা শুরু হয়েছিল একদম সাধারণভাবেই। একই কলেজে পড়ত ওরা, কিন্তু প্রথমদিকে তাদের মধ্যে তেমন কোনো যোগাযোগ ছিল না। সৌরভ ছিল একটু লাজুক আর রূপা ছিল ভীষণ চঞ্চল। ক্লাসের ফাঁকে রূপা যখন বন্ধুদের সঙ্গে হাসাহাসি করত, সৌরভ দূর থেকে ওকে দেখত। রূপার হাসিতে এমন একটা কিছু ছিল যা সৌরভের মনকে ছুঁয়ে যেত।
​একদিন কলেজ ক্যাম্পাসে একটা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হচ্ছিল। সৌরভ সেদিন নিজের লেখা একটা কবিতা আবৃত্তি করে। রূপা সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল। আবৃত্তি শেষে রূপা নিজেই এগিয়ে এসে সৌরভকে অভিনন্দন জানায়।
​রূপা: "তোমার কবিতাটা অসাধারণ ছিল। আমি তো মুগ্ধ হয়ে গেছি।"
​সৌরভ: "ধন্যবাদ। আসলে আমি ভাবিনি যে... তুমি শুনবে।"
​রূপা: "কেন শুনব না? ভালো জিনিস সবাই শুনতে চায়।"
​সেইদিন থেকে তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব শুরু হয়। ক্লাসের ফাঁকে গল্প করা, টিফিনের সময় একসঙ্গে ক্যান্টিনে যাওয়া, লাইব্রেরিতে পড়াশোনা করা—এভাবেই তাদের দিন কাটতে থাকে। সৌরভ দেখতে পায় রূপার চঞ্চলতার আড়ালে একটা সংবেদনশীল মন আছে, আর রূপা বুঝতে পারে সৌরভের লাজুকতার নিচে লুকিয়ে আছে গভীর আবেগ।
​তাদের বন্ধুত্ব ধীরে ধীরে ভালোবাসায় রূপ নেয়। কলেজ শেষ হওয়ার পর তাদের সম্পর্কের আসল পরীক্ষা শুরু হয়। সৌরভ একটা চাকরির খোঁজে অন্য শহরে চলে যায়। রূপা তখনও নিজের পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়, কিন্তু তাদের ভালোবাসা আরও দৃঢ় হয়। প্রতিদিন রাতে ভিডিও কলে কথা বলা, একে অপরের খোঁজ নেওয়া—এভাবেই তারা একে অপরের পাশে থাকত।
​কিন্তু হঠাৎ রূপার পরিবার তার বিয়ে ঠিক করে ফেলে। ছেলেটি প্রতিষ্ঠিত, বিত্তবান। রূপা এই খবরটা সৌরভকে জানাতে ভয় পাচ্ছিল। অবশেষে যখন সে সৌরভকে জানায়, সৌরভের পৃথিবীটা যেন ভেঙে পড়ে। সে রূপাকে বোঝানোর চেষ্টা করে, কিন্তু রূপা পরিবারের চাপের কাছে অসহায় ছিল।
​রূপা: "আমি জানি, আমাদের দুজনের স্বপ্ন ছিল একসাথে থাকার। কিন্তু আমার বাবার সম্মান... আমার পক্ষে এই বিয়েটা না করা সম্ভব নয়।"
​সৌরভ: "তাহলে কি সব শেষ হয়ে যাবে? আমাদের এতদিনের ভালোবাসা, স্বপ্ন... সব মিথ্যে হয়ে যাবে?"
​রূপা কাঁদতে কাঁদতে ফোন রেখে দেয়। সৌরভের মন ভেঙে যায়, কিন্তু সে হাল ছাড়ে না। সে ঠিক করে, রূপাকে সে কিছুতেই হারাতে দেবে না। পরের দিনই সে নিজের চাকরি ছেড়ে দিয়ে রূপার শহরে ফিরে আসে।
​রূপার বাড়ির সামনে এসে সৌরভ রূপাকে ফোন করে।
​সৌরভ: "আমি তোমার বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে আছি। তুমি যদি সত্যিই আমাকে ভালোবাসো, তাহলে একবারের জন্য বেরিয়ে এসো।"
​রূপা দ্বিধায় পড়ে যায়। সে এক মুহূর্তের জন্য ভাবে, কী করবে? তারপর তার মনে পড়ে সৌরভের বলা প্রতিটি কথা, তাদের একসাথে কাটানো প্রতিটি মুহূর্ত। সে তার মনের কথা শোনে, ভালোবাসাকে বেছে নেয়।
​রূপা দৌড়ে বেরিয়ে আসে। তাদের দুজনকে দেখে রূপার পরিবার অবাক হয়ে যায়। অনেক বোঝানো এবং অনেক কষ্টের পর রূপার বাবা তাদের ভালোবাসাকে মেনে নিতে বাধ্য হন।
​আজও সৌরভ আর রূপা তাদের পুরনো গল্পটা মনে করে হাসে। তাদের ভালোবাসা প্রমাণ করেছে যে সত্যিকারের ভালোবাসার সামনে কোনো বাধাই বড় নয়। তাদের গল্পটা কেবল দুটি মানুষের গল্প নয়, বরং ভালোবাসা এবং বিশ্বাসের জয়।

4 w ·übersetzen

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ বাংলাদেশের ঢাকার উত্তরার একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কর্নেল (অব.) নুরুন্নবী কর্তৃক।
এখানে প্লে-কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা এবং ইংরেজি উভয় মাধ্যমে শিক্ষাদান করা হয়। এটি জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে। মাইলস্টোন কলেজের বিভিন্ন সেকশন রয়েছে, যার মধ্যে উত্তরা মডেল টাউন এবং দিয়াবাড়িতে মূল ক্যাম্পাস ও স্থায়ী ক্যাম্পাস অবস্থিত। এছাড়াও মোহাম্মদপুর, চালাবন, খিলক্ষেত ও গাজীপুরে তাদের শাখা রয়েছে।
মাইলস্টোন কলেজ শুধুমাত্র একাডেমিক ফলাফলেই নয়, সহ-শিক্ষা কার্যক্রমেও গুরুত্ব দিয়ে থাকে, যেমন বিতর্ক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, এবং বিএনসিসি। তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পাঠাগার এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ পরীক্ষাগার (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটার, জীববিজ্ঞান) রয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে (২১ জুলাই, ২০২৫) ঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা অনেক হতাহতের কারণ হয়েছে।মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বর্তমানে একটি অত্যন্ত মর্মান্তিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গতকাল, অর্থাৎ ২১শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরার দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়।
এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু শিক্ষার্থী। এছাড়াও, শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন, যাদের অনেকেই গুরুতর দগ্ধ। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, এবং অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দুর্ঘটনার পর স্কুল প্রাঙ্গণে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে। স্কুলটিতে শিশুদের কোনো কোলাহল নেই, বরং নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরকার আজ, অর্থাৎ ২২শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ দেশের বিশিষ্টজনেরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শিক্ষাগত ফলাফলের দিক থেকে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিগত বছরগুলোতে ভালো সাফল্যের রেকর্ড ছিল। তারা ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ৯৯.৭৪% পাসের হার এবং ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ১০০% পাসের হার অর্জন করেছিল। সর্বশেষ প্রকাশিত ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে তাদের পাসের হার ছিল ৯৭.২১%। কিন্তু এই দুর্ঘটনার কারণে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

image
4 w ·übersetzen

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ বাংলাদেশের ঢাকার উত্তরার একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কর্নেল (অব.) নুরুন্নবী কর্তৃক।
এখানে প্লে-কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা এবং ইংরেজি উভয় মাধ্যমে শিক্ষাদান করা হয়। এটি জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে। মাইলস্টোন কলেজের বিভিন্ন সেকশন রয়েছে, যার মধ্যে উত্তরা মডেল টাউন এবং দিয়াবাড়িতে মূল ক্যাম্পাস ও স্থায়ী ক্যাম্পাস অবস্থিত। এছাড়াও মোহাম্মদপুর, চালাবন, খিলক্ষেত ও গাজীপুরে তাদের শাখা রয়েছে।
মাইলস্টোন কলেজ শুধুমাত্র একাডেমিক ফলাফলেই নয়, সহ-শিক্ষা কার্যক্রমেও গুরুত্ব দিয়ে থাকে, যেমন বিতর্ক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, এবং বিএনসিসি। তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পাঠাগার এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ পরীক্ষাগার (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটার, জীববিজ্ঞান) রয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে (২১ জুলাই, ২০২৫) ঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা অনেক হতাহতের কারণ হয়েছে।মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বর্তমানে একটি অত্যন্ত মর্মান্তিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গতকাল, অর্থাৎ ২১শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরার দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়।
এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু শিক্ষার্থী। এছাড়াও, শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন, যাদের অনেকেই গুরুতর দগ্ধ। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, এবং অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দুর্ঘটনার পর স্কুল প্রাঙ্গণে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে। স্কুলটিতে শিশুদের কোনো কোলাহল নেই, বরং নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরকার আজ, অর্থাৎ ২২শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ দেশের বিশিষ্টজনেরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শিক্ষাগত ফলাফলের দিক থেকে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিগত বছরগুলোতে ভালো সাফল্যের রেকর্ড ছিল। তারা ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ৯৯.৭৪% পাসের হার এবং ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ১০০% পাসের হার অর্জন করেছিল। সর্বশেষ প্রকাশিত ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে তাদের পাসের হার ছিল ৯৭.২১%। কিন্তু এই দুর্ঘটনার কারণে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

image
4 w ·übersetzen

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ বাংলাদেশের ঢাকার উত্তরার একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় কর্নেল (অব.) নুরুন্নবী কর্তৃক।
এখানে প্লে-কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা এবং ইংরেজি উভয় মাধ্যমে শিক্ষাদান করা হয়। এটি জাতীয় শিক্ষাক্রম অনুসরণ করে। মাইলস্টোন কলেজের বিভিন্ন সেকশন রয়েছে, যার মধ্যে উত্তরা মডেল টাউন এবং দিয়াবাড়িতে মূল ক্যাম্পাস ও স্থায়ী ক্যাম্পাস অবস্থিত। এছাড়াও মোহাম্মদপুর, চালাবন, খিলক্ষেত ও গাজীপুরে তাদের শাখা রয়েছে।
মাইলস্টোন কলেজ শুধুমাত্র একাডেমিক ফলাফলেই নয়, সহ-শিক্ষা কার্যক্রমেও গুরুত্ব দিয়ে থাকে, যেমন বিতর্ক, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড, এবং বিএনসিসি। তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পাঠাগার এবং আধুনিক যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ পরীক্ষাগার (পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, কম্পিউটার, জীববিজ্ঞান) রয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে (২১ জুলাই, ২০২৫) ঢাকার দিয়াবাড়ি এলাকায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের উপর বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি এফ-৭ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা অনেক হতাহতের কারণ হয়েছে।মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বর্তমানে একটি অত্যন্ত মর্মান্তিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গতকাল, অর্থাৎ ২১শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান উত্তরার দিয়াবাড়িতে অবস্থিত মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিধ্বস্ত হয়।
এই দুর্ঘটনায় অন্তত ২৭ জন নিহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে ২৫ জনই শিশু শিক্ষার্থী। এছাড়াও, শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন, যাদের অনেকেই গুরুতর দগ্ধ। আহতদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, এবং অনেকের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
দুর্ঘটনার পর স্কুল প্রাঙ্গণে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ চলছে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুরো এলাকা ঘিরে রেখেছে। স্কুলটিতে শিশুদের কোনো কোলাহল নেই, বরং নিস্তব্ধতা বিরাজ করছে।
এই মর্মান্তিক ঘটনায় সরকার আজ, অর্থাৎ ২২শে জুলাই, ২০২৫ তারিখে, একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ দেশের বিশিষ্টজনেরা এই ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।
শিক্ষাগত ফলাফলের দিক থেকে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বিগত বছরগুলোতে ভালো সাফল্যের রেকর্ড ছিল। তারা ২০২৩ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ৯৯.৭৪% পাসের হার এবং ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় ১০০% পাসের হার অর্জন করেছিল। সর্বশেষ প্রকাশিত ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে তাদের পাসের হার ছিল ৯৭.২১%। কিন্তু এই দুর্ঘটনার কারণে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি একটি কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে।

image
image