Bu gönderiden para kazanılıyor; İçeriğe erişmek için abone olmaktan çekinmeyin.
Abone
বোনদের পোষ্ট করা দেখে লিখলাম।
প্রেম করেছো নিজের ইচ্ছায়।
হোটেলে sex করেছো নিজের ইচ্ছায়।প্রেমিকের সাথে যখন,তখন ফোনে সেক্স করেছো।সেটাও নিজের ইচ্ছায়।ডেটে গেলে শরীরের,জায়গায় জায়গায় হাত দিতে দিয়েছো।কাওকে জিজ্ঞেস কর নাই,,,,,কাজটা কি ঠিক না বেঠিক ? দিন শেষে প্রেমিক তোমাকে ছেঁকা দিয়ে চলে গেল,,,,,!!!এখন তোমার মাথায় বুদ্ধির উদয় হয়েছে,, এখন বলছো,,, পৃথিবীর সব ছেলেরাই খারাপ।
তুমি নারী তোমাকে ১৪ জন পুরুষ ব্যাতীত আর সব গায়রে মাহরাম কে হারাম করা হয়েছে। তাদের আশেপাশে দিয়ে গেলে পরিপূর্ণ পর্দা করে যেতে বলা হয়েছে। তুমি তাদের থেকে দূরে থাকবে কি তুমি তোমার দেবর, দুলাভাই এর সাথেই ফষ্টি নষ্টি করো। অথছ কোরআনে দেবর ও দুলাভাইকে আগুনের সাথে তুলনা করা হয়েছে। জাহান্নাম নাম শুনেছ দেখনি তোমার পাপের জন্য হয়তো তোমাকে দুনিয়ায় সাজা না পেলেও জাহান্নামে ঠিকই ওলঙ্গ অবস্থায় জাহান্নামের গরম তেলে ডুবানো হবে। তোমার শাস্তি হবে ভয়ংকর তুমি ভাবতেও পারবে না। আল্লাহ্ মাগফীরলি আল্লাহ্ মাপ করুক।
তুমি যে হারাম রিলেশন করে তুমি যে খারাপ ছেলেটাকে বেছে নিয়েছিলে,তা তো বলো না! তোমাদের তো এসব লুচ্চা ছেলেরই পছন্দ,যারা লুতু পুতু কথা বলে মেয়ে পটাতে পারে,,,,,,কখনো কি বুঝার বা জানার চেষ্টা করেছো,,,,একজন ছেলের পার্সোনালিটি বলতে কি বুঝাই??যে ছেলে তোমার পিছে ঘুরে, তোমাকে ইম্প্রেস করছে তার,,কি ভরসা, যে সে অন্য মেয়ের পিছে ঘুরবে না? কিন্তু না এসবের পর ও ,,তুমি যে নিজেই তার হাতে তোমার সম্ভ্রম তুলে দিয়ে, তার কাছে তোমাকে সস্তা করে দিয়েছো,, তা আর স্বীকার করবে না। ওই ছেলে নিশ্চিত বাহিরে বলে বেড়াবে "ওই মেয়েটা ভালো না আমিও করছি,,! এই কথা তো আর মিথ্যা না,,,,!!!
তাকে এই কথা বলার সুযোগ দিলো কে? তুমিই তো নাকি???এরপর পুরুষ জাতিকে গালি দিয়ে,,, বাবা-মা এখন যার সাথে বিয়ে দিবে,,,তাকেই বেছে নিয়ে চুপ থাকবে,,,!!! তোমার এই ব্যবহৃত শরীরকে, সতীত্বের মিথ্যা মোড়কে পেঁচিয়ে,,,, তাকে উপহার দিবে,,,,!!!!
হ্যা বাবা-মা যা করে সন্তানের ভালোর
জন্যেই করে।
যে ছেলেটিকে বিয়ে করে জীবন কাটিয়ে দিবে সেও একটি পুরুষ।মেয়েদের কাছে আশা করবো শুধু সুন্দর প্লেবয় টাইপ ছেলেদের বয়ফ্রেন্ড না বাছাই করে,
আমি কি বলি বোন শোন আগেই তো নিজের সতীত্ত্ব নিজের সবকিছু অন্যের কাছে উজার করে দিছো। বিয়ের আগে অন্তত তোমার বাবা মার ঠিক করা ছেলেকে বইলো তুমি ভার্জিন না আর একজনকে আগেই সবকিছু উজার করে দিছো। প্লিজ ওই ছেলেকে ঠকায় ও না। বিয়ের পর তোমার সত্য সে জানতে পারবেই। তখন দুনিয়াতেই জাহান্নামের স্বাদ পাবে তুমি তার কাছে । তোমার অতীত তাকে বলার পর সে যদি মেনে নেয় তোমাকে তোমাকে সে অনেক ভালোবাসবে সংসার জান্নাতের মতো হবে।
প্লিজ কথা গুলো ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
#সতর্কমূলক পোস্ট
হুজুর:- কি গো বিবি,তোমার কি হয়েছে?😯
হুজরনী;- বলছি জান্নাতে সর্বনিম্ন একজনকে ৭২ টা হুর দেওয়া হবে তাইনা,??😐
হুজুর:- হুম সর্বনিম্ন হলেও ৭২ টা দেওয়া হবে😏
হুজুরনী;- আচ্ছা স্বামী যাতে জান্নাতে হুর না পায় তার জন্য আমার কি কি আমল করতে হবে?
হুজুর:-,খুবই হাস্যকর কথা বললে😁😁
হুজরনী: 🤬🤬🤬🤬🤬🤬
হুজুর:- আরে পাগলি ওরাতো আমার সেবার কাজে নিয়োজিত থাকবে যেমন একটা রাজার অনেক দাসী থাকে তেমনি😌
হুজরনী:- আচ্ছা ,জান্নাতে এত হুর পেয়ে আপনি আমাকে ভুলে যাবেন নাতো?😭
হুজুর :- কি যে বল,৭০ টি হুরের সর্দারনীকে কি করে ভুলবো🤗ঐ হুরুরদের সর্দার তুমি, তুমি আসল রাণী ☺️এক সময় হুর আর জান্নাতি নারীদের মত তর্ক বিতর্ক শুরু হবে আর সেই বিতর্কে বিজয়ী হবে জান্নাতী নারীরা এবার বল তোমাকে ভুলার কি সুযোগ আছে🤗
হুজরনী:- সত্যি,আজ আপনার জন্য বিরিয়ানি রান্না করবো🤗
হুজুর:- চলো আমি রান্নায় সাহায্য করছি😋
হুজুরনী:-😍😍😍😍
রান্না শেষে___________
হুজুর:- তুমি জান্নাতে না গেলে কিন্তু আমি হুরদের হয়ে যাব আর আমাকে পাবে না তাই বেশি বেশি আমল করো যাতে জান্নাতে যেতে পারো,নাও এবার খাবার সামনে নিয়ে যে দোয়াটা পড়তে হয় সেটা পড়😉
হুজুরনী:- ইনশাআল্লাহ😐
হুজুর:- কি গো ,খাচ্ছো না কেন😐
হুজুরনী:- চামস দিয়ে খেতে ইচ্ছে করছে না😒
হুজুর:- তা, সুন্দর হাতটা এটো করবে নাকি আমাকেই খাইয়ে দিতে হবে🙂
হুজুরনী:- তোমার হাত থাকতে আমার হাত এটো করব কেন😜
হুজুর:- আচ্ছা আমি খাইয়ে দিচ্ছি
হুজুরনী:-🤔🤔🤔🤔🤔🤔
হুজুর:- এত ভেবে লাভ নেই আমি এখন গুরতে নিয়ে যেতে পারবো না,তোমার মুখ দেখেই আমি বুজে গেছি কি ভাবছো🤣
হুজুরনী:-😔😔😔😔😭😭😭
হুজুর:- আরে কেদো না সন্ধ্যা বেলা নিয়ে যাবো ,এখন যাও প্লেটগুলো ধুয়ে নামাজ শেষ করো
হুজুরনী:- আচ্ছা😍😍😍😍
ঘন্টাখানেক পর__________
হুজুর:- কি গো ,নামাজে এত সময় দিলে যে ,কি চাইলে আল্লাহর কাছে
হুজুরনী:- তুমি যাতে হুর না পাও
হুজুর:- 😐😑😶🤐🤐
হুজুরনী:- 🤨🤨🤨🤨
হুজুর:- আচ্ছা চলো তোমাকে ঘুরিয়ে নিয়ে আসি ,হুরের চিন্তা মাথা থেকে চলে যাবে..!!
হুজুরনী:- ☺️☺️☺️☺️☺️
হুজুর:- ☺️☺️☺️☺️☺️
হে আল্লাহ্ যারা বিয়ে করেনি তাদের কে আপনি একজন নেক্কার জীবন সঙ্গী দান করুন! এবং যারা বিয়ে করেছে তাদের মধ্যে মিল মোহাব্বত বাড়িয়ে দিন,,,,,, (আমিন)
💗💗💗 💗💗💗
লেখক : বোকা রাজপুএ
আসসালামু আলাইকুম আমার প্রিয় পাঠক পাঠিকারা আপনাদের অনেক জোরাজোরিতে অবশেষে পর্দাশীল মেয়ের প্রেমে পার্ট 06 লিখতে বসলাম। আশা করি সাপোর্ট করবেন এমন।
লেখক : বোকা রাজপুএ,
গল্প: #পর্দাশীল মেয়ের প্রেমে।
পার্ট: 0৬
কাব্য: দ্যাত সারাক্ষণ শুধু ওই মেয়েটার কথায় মাথায় আসছে কেনো কে সে কি তার পরিচয়। সব সময় আমার দিকে তাকিয়ে থাকতো কলেজে এখন তাকায় না কেনো 😔। খাওয়া ঘুম সব বাদ সব সময় শুধু ওর কথায় মাথায় আসছে কেনো। আমি মানুষ টা সব সময় মেয়েদের ঘৃণা করতাম আর আজ আমি নিজে একটা অচেনা মানুষের জন্য ভাবতেছি 😔। (মনে মনে)
পরের দিন কলেজে গেলাম।
কাব্য: রাহাত ওই মেয়েটা কেরে নাম কি। রিলেশন করে। ( ও আবার মেয়েলি স্বভাবের মেয়েদের সাথে মিশতে পারে )
রাহাত ; ও ওর নাম তো হিয়া। সবসময় পর্দা করে। আমার জানামতে রিলেশন করে না। কিন্তু ওর নাম কেনো জিঙ্গেস করতেছিস।
কাব্য: এমনি অনেক পর্দা করে তো তাই বললাম রিলেশন করে কিনা ( আসলে শাক দিয়ে মাছ ডাকলাম না হলে এই শালায় পুরো কলেজে মাইক মারবে আর ও জানে আমি মেয়েদের ঘৃণা করি 😜)
সেদিন ও কলেজে তাকালো না 😔
হোস্টেল এ এসে,
কাব্য: না এভাবে থাকলে তো পাগল হয়ে যাবো কোনো কিছুতে মন বসাতে পারতেছিনা। পাইছি বুদ্ধি ওর ফেন্ডদের ফেসবুক আইডিতে নিশ্চয় পাবো। যা বললাম তাই হলো ওর ফেন্ড এর পোস্ট এ লাভ রিয়েক্ট করেছে ( স্টুপিড আমার মনে লাভ ফিলিংস সৃষ্টি করে ফেন্ড এর পোস্ট এ লাভ দিছে )
কি আর করার সুযোগের সদ্ব ব্যাবহার করলাম মানবতার খাতিরে বেছাড়া মেয়ের ফেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে মেসেজ করলাম। (আমি আবার দয়ালু উদার মনের মানুষ 🥺)🤣🤣
হিয়া: ওয়ালাইকুম সালাম। কে বলছেন।
কাব্য: আমার মনে ভালোবাসার জন্য দিয়ে চিনতে পারছে না আমার ভালোবাসার আম্মু গো আপনি ( মনে মনে )
আমি কাব্য চৌধুরী। *** কলেজ থেকে নতুন এসে ভর্তি হয়েছি মেবি চিনেন। এই দেখেন আমার পিক আই হোপ চিনতে পারছেন।
হিয়া : চিনমু না তোমাকেই তো আমার চাই কত তাকিয়ে থাকছি ফাইনালী তুমি নিজে এসেই ধরা দিলে ( মনে মনে )
না চিনতে পারছি না।
কাব্য: হারামি আমার দিকে চাইয়া থাকোস আর বলস চিনো না। (মনে মনে) ও দেখেন চিনেন কিনা। আর শুনেন আমি আপনাকে অনেক ভালোবাসি। আপনাকে ভালোবেসে ফেলছি এখন আমাকেও ভালোবাসতে হবে বলে দিলাম।
হিয়া: দেখেন আমার কাউকে ভালোবাসতে পারবো না। আমি সব সময় অসুস্থ থাকি আমি কাউকে ভালোবাসতে পারবো না।
কাব্য: দেখেন আপনি যেমনি হোন সমস্যা নাই আমি আপনাকে নিয়েই থাকবো আপনার সেবা করবো। দরকার হলে আমি আমার বডি পার্ট আপনাকে দিবো।
কাব্য: দেখেন আমি আপনার সব কিছু মেনে নিবো আমাকে প্লিজ ফিরিয়ে দিয়েন না।
হিয়া ; সে দেখা যাবে সময় হলে ( তো সেদিন অনেক কথা হলো )
পরের দিন কলেজ গেলাম,,
কাব্য: ক্লাসে ওর সব বান্ধবীরা একসাথে সেখানে ও বসে আছে ওর এক বান্ধবী বললো কি গো তুমি নাকি এরে ভালোবাসো আমি সরমে বললাম হ্যা সবাই খুশি হলো আমিও একটু লজ্জা পেলাম। তখন ও ধীরে ধীরে বললো বল্ক করে দিমো।
কাব্য: 🤣😅😅 এই কথা শুনে মনটাই ভেঙ্গে গেলো ওয়াস রুমে গিয়ে কান্না করলাম আর ওয়ালে ঘুসি দিতে থাকলাম😭। পরে অনেকক্ষন কান্না করার পর চোখ ধুয়ে ক্লাসে আসলাম। মন খারাপ করে ক্লাস করে সোজা বাসায় এসে পড়লাম। রাতে মেসেজ লিখলাম
প্রিয় হিয়া জানি আজকের পর থেকে আমি আমি তোমার ব্লক
লিষ্টে থাকবো। আমাকে মাফ করে দিয়ো তোমাকে অনেক
ভাসতাম তোমাকে নিয়ে সুখি হতে চাইছিলাম বাট পারলাম না
😔😔😔😔
হিয়া : নিধি কে।
কাব্য: মানে নিধির কথা কেমনে জানো।
হিয়া : আমি যা বলছি উওর চাই।
কাব্য: আসলে আমি ওরে ভালোবাসতাম ও আমাকে ভালোবাসত
কিন্তু কিছু দিন পরেই ও চেন্জ হয়ে যায় আমি খুজ নিয়ে জানতে পারি ওর মামাতো ভাইয়ের সাথে রিলেশন করে সৌদি থাকে বেতন ২০ ০০০
টাকা। আমি ওরে বলছি প্লিজ ছেড়ে যাইয়ো না। তোমার পায়ে পড়ি ভিক্ষা চাই। তাই আমাকে রাগ দেখিয় বল্ক মেরে দিসে আমাকে 😔।
বলো আমি কি পারতাম না দেশে জব করে ২০ ০০০টাকা ইনকাম করতে।
হিয়া : যাইহোক বাদ দেও। যে যাওয়ার সে যাবেই মন খারাপ করো না।
কাব্য: হুম। প্লিজ আমারে ছাইড়া যাইয়ো না অনেক কস্টে তোমারে পাইছি ভালোবাসি।
কাব্য: আমি কি আপনারে ধরছি ভালোবাসতে বলছি। আমার স্বপ্ন আছে আমি ইতালি চলে যাবো পড়াশোনা করার জন্য। ইনশাআল্লাহ যেতে পারলে সেখানেই স্যাটেল হবো সারাজীবনের জন্য। পাসপোর্ট একবার করছি আবারও করবো পরীক্ষার পর সবকিছু কমপ্লেট হলে চলে যাবো সারাজীবনের জন্য।
মহূতেই আমার মনটা ভেঙ্গে গেলো মনে হচ্ছে নিশ্বাস বন্দ হয়ে যাবে হাউমাউ করে কান্না করতেছি কেনা আমার সাথেই এমন হয়😭😭😭😭😭😭😭😭😭 যারে নিয়ে স্বপ্ন দেখি সেই হারিয়ে যায়
☆☆☆☆☆☆☆
➡ চলবে
একটা গল্প শেয়ার করি,,,
ছাত্রীকে পড়ানোর পঞ্চম দিনে সে আমাকে বইয়ের লাষ্ট পেজ দেখিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলো,
"স্যার ৩৩৩/৯৯৯ নাম্বারে বিনা রিচার্জে কল করা যাবে"
আমি বুঝে গিয়েছিলাম সে আমাকেই ওয়ার্নিং দিয়ে দিয়েছে কৌশলে, যাতে তার সাথে ভুল কিছু করার চেষ্টা না করি।আমি যখন পড়াতাম তখন আন্টি আংকেল অফিসে থাকতো।খালি বাসা আমি আর ছাত্রী একা আশেপাশে লোকজন ও তেমন ছিলো না।আমি নিজের উপর বিশ্বাস করলে ও ছাত্রীর তো আর আমার উপরে বিশ্বাস নেই।
আমি আমি পড়াশোনা শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছি। অনেক জায়গা ইন্টারভিউ দিয়েছি সব লোক দেখানো কিন্তু আমাদের মতো লোকদের কি আর বিনা মূল্যে চাকরি দেওয়া হয়।হাল ছেড়ে দিয়ে প্রাইভেট পড়ানো শুরু করলাম সাথে নানা স্কুল কলেজে চাকরির চেষ্টা করলাম।
মামার সাথে জব করতো ছাত্রীর বাবা তিনি মেয়ের জন্য ভালো স্যার খুঁজছে মামা আমার কথা বললেন আমাকে ছাত্রীর ক্লাস সিক্সের ফটো আর ক্লাস ফাইবের বৃত্তির পাওয়ার কথা বলা হয়েছে। এতে আমি রাজি হয়ে গেলাম স্টুডেন্ট ভালো পড়াতে তেমন কষ্ট হবে না তা ভেবে।সব ঠিকঠাক করার জন্য তাদের বাসায় গেলাম।দেখি মেয়ে যতেষ্ট বড় ক্লাস নাইনে পড়ে আমি ভেবেছিলাম ছোট হবে।
সেদিন থেকে পড়ানো শুরু করলাম।পড়া বুঝানোর সময় আমি তার দিকে তাকিয়ে কথা বললে ও সে কখনো আমার দিকে তাকাতে না, বইয়ের দিকে তাকিয়ে বুঝতো কথা ও তেমন বলতো না জিজ্ঞেস করলে মাথা নাড়তো।অন্য সব স্টুডেন্টকে অংক বুঝাতে গিয়ে আমিই ভুলে যেতাম কি বলছি কিন্তু সে একবারই বুঝে যেত আমার প্রথমে মনে হতো মিথ্যা বলছে কিছু বুঝেনি।আমরা এক সময় স্যাররা বুঝেছ বললেই বলতাম জ্বি স্যার, যখন স্যার বলতো কি বুঝেছ আমাকে বুঝাও তখন সবার অবস্থা বারোটা। তাই আমিও ওকে জিজ্ঞেস করতাম বলো সে আমাকে বুঝিয়ে দিতো।
মাঝে মাঝে what's app এ কথা হতো তাও ওকে গ্রামারসের রুলস পাঠানোর কথা মনে করিয়ে দিতো আমি পাঠিয়ে দিতাম এইটুকু।আমি নিজ থেকে কি করছো? নাস্তা করেছ?ইত্যাদি জিজ্ঞেস করলে পড়ছি,হ্যা এর বাহিরে আমি কি করছি এটা জিজ্ঞেস করতো না হয়তো ভয়ে স্যার কি মনে করবে এসব ভেবে।এভাবে কথা বলতে বলতে এক একদিন আমাদের ফ্রেন্ডশীপ হয়ে যায় আমি ওকে আমার লাভ স্টোরি বলবো বলেছিলাম।পরের দিন পড়াতে গিয়ে দেখি এমন ভাব করছে যেন আমি শুধু ওর স্যার এর বাহিরে কিছু নেই।পড়া শেষ করে আমি চলে যাওয়ার জন্য উঠলাম সে বলল
"আপনার লাভ স্টোরি বলার কথা ছিলো চলে যাচ্ছেন কেন?আমার না লাভ স্টোরি শুনতে ভালো লাগে বলেন প্লিজ "
আমি পুরো হতভম্ব ভেবেছি সব ভুলে গেছে কিন্তু এটা কি ছিলো সত্যি মেয়েরা বড় অদ্ভুত। তারপর বলতে শুরু করলাম সে খুব মন দিয়ে শুনলো আমার জন্য আপসোস করলো।এরপর থেকে আমরা পুরোপুরি বন্ধুর মতো হয়ে গেলাম সে ও তার সব কথা আমাকে বলা শুরু করলো।আমি যে মেয়েকে সাদাসিধে মনে করতাম সে রিলেশন করে আর আমার দিকে না তাকানোর কারণ তার বফ এর বারণ ছিলো,আর আমাকে নিজ থেকে কিছু জিজ্ঞেস না করার কারণ এতে নাকি মেয়েদের নিজেকে ছোট মনে হয়।এসব জানার পর আমি হাসবো না কান্না করবো বুঝতেই পারছি না এই বয়সে এতটা পজেসিভ কিভাবে হয়। আমি তাকে বলতাম প্রেম করছো ভালো কিন্তু এসব নিয়ে কোনদিন বেশি সিরিয়াস হবে না কোন ফায়দা নেই।জানি না আমার কথা কানে নিয়েছিলো কি না।
স্টুডেন্টের সাথে শিক্ষকের প্রেম বিয়ে এসব অনেক শুনেছি সব সময় এর বিরুদ্ধে ও ছিলাম।অন্য সব স্টুডেন্টের সাথে আমার সম্পর্ক ছিলো পড়া নিয়ে কিন্তু কিভাবে ওর সাথে এতটা ফ্রি হয়ে গেলাম জানি না।ওকে পছন্দ করার কারণ ওর ব্রিলিয়েন্ট মাথা ছিলো নাকি অন্যকিছু তাও জানি না। পড়া সময় মতো দেওয়ার জন্য মাঝে মধ্যে তার প্রিয় আইসক্রিম খাওয়াতাম,চেলেন্জ করে নুডলস, ডিম বাজি করিয়ে আমাকে খাওয়াতে বলতাম।সেসব ছবি তুলে রাখতাম লাভ সেফ দিয়ে তাকে পাঠিয়ে দিতাম।কিন্তু সে বুঝেও না বুঝার ভান করতো।
আমাকে জানিয়েছে তার আগের ২টা বফ আর বর্তমান সহ ৩টা রিলেশন, কথায় কথায় আমি বলে ছিলাম আমিসহ চারটা হবে।কিছু সময় আমার দিকে ভ্রু বাঁকিয়ে তাকিয়ে ছিলো আবার স্বাভাবিকভাবে কথা বলা শুরু করলো।এতে বুঝে গেলাম আমি যাই করি না কেন পাত্তা দিবে না এর চেয়ে ফ্রেন্ড হয়ে থাকা ভালো।মাঝে মধ্যে ওকে পড়ানোর সময় আংকেল বাসায় থাকতো তখন ও মজার কিছু দেখলে বা এমন কিছু যা ওনার সামনে বলা যাবে না সে সব লিখে জিজ্ঞেস করতো। আমিও লিখে বলে দিতাম বিষয়টা প্রেমিক প্রেমিকার লুকোচুরির মতো মনে হতো।
ওর এক্সামের সময় পড়া বাদ দিয়ে দেই এরপর আর যোগাযোগ হয়নি। এখন একটা পাবলিক কলেজে জব করি। যখনই বই হাতে নেই লাষ্ট পেজের সেই নাম্বার গুলো দেখলেই ওর কথা মনে পড়ে।
লেখাটা কেমন লেগেছে, অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন প্লিজ।
গল্প: পর্দাশীল মেয়ের প্রেমে
লেখক : বোকা রাজপুএ
পার্ট: 05
আগের কলেজে থেকে সব পেপার তুলে আনলাম ফেন্ডদের কাছ থেকে আসতে একটু কষ্ট হচ্ছিলো তারাও ছাড়তে চাইছিলো না।
রাহাত : কিরে এতোই বেইমান হয়ে গেলি একটা মেয়ের জন্য আমাদের এতোদিনের বন্ধুত্ব ভুলে অন্য কলেজে চলে যাচ্ছিস।
মিম: প্লিজ যাস না কাব্য🥺। আর তর সাথে মারপিট করবো না প্লিজ আমাদের বন্ধুত্ব ছেড়ে যাস না। 🙏।
নীল : বন্ধু আমাদের ভুলে থাকতে পারবি 🥺।
আমি : থাকতে হবে রে। আমাকে এখন আরো বেশি শক্ত হতে হবে। এই কলেজে থাকলে ওরে দেখলে আমি ঠিক থাকতে পারবো নারে।
আর মিম প্লিজ রাহাত কে কষ্ট দিস না। ও অনেক ভালো ছেলে তকে অনেক সুখে রাখবে। আর শুন আমি তদের সবার সাথে যোগাযোগ রাখবো মন খারাপ করিস না কেমন।
সবাই : আচ্ছা।
সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে আসলাম।
রাতে,,
আম্মু : কিরে আগের কলেজ থেকে হুদাই কি কারনে যেনো টিসি নিয়ে চলে আসলি কোন কলেজে ভর্তি হবি এবার ভাবছিস।
কাব্য: হ্যা( *** এই কলেজে ভর্তি হবো। বিমান বাহিনী দ্বারা পরিচালিত। মেবি পড়ালেখার মান টা ভালো। ( আসল লক্ষ বাড়ি ছাড়া দূরে থাকলে নিধির কষ্ট ভুলে থাকতে পারবো {মনে মনে )
আম্মু : তুই যেটা ভালো মনে করিস। আর একটা কথা এখন কেমন যেনো কথা কম বলস কিছূ কি হইছে।
কাব্য: আমার আর কি হবে কিছুই হয়নি। আচ্ছা বাদ দেও কালকে তাড়াতাড়ি উঠতে হবে। গুমুতে গেলাম। বাই গুড নাইট।
আম্মু ; গুড নাইট।
রুমে এসে শুয়ে পড়লাম চোখ দিয়ে পানি পড়তেছে। কাদতে কাদতে ঘুমিয়ে গেছি কখন জানিনা।
সকালে,,
আম্মু: কাব্য উঠ বাবা তাড়াতাড়ি। ৯ টা বাজে।
কাব্য: হুম আম্মু যাও নাস্তা রেডি করো ফ্রেস হয়ে আসছি।
ফ্রেস হয়ে নিচে গিয়ে খাবার খেয়ে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট নিয়ে কলেজ গেলাম। কলেজে গিয়ে ওমা গেটের সামনে দাড়োয়ান কাকা দাড়িয়ে।
দাড়োয়ান : কোথায় যাচ্ছ। তুমি তো এই কলেজের না।
কাব্য: আসলে আংকেল। এই স্যারের কাছে যাচ্ছি আজকে ভর্তি হতে আসছি।
দাড়োয়ান : তোমার স্যাররে কল দেও।
মেজাজ টা হাই লেভেলের গরম হয়ে গেল।
কাব্য: (নরম সুরে ) আংকেল এই কাগজপত্র নিয়ে ভর্তি হতে আসছি কোনো ক্রাইম করতে না। আপনি কি ভালোই ভালো যাইতে দিবেন নাকি চলে যাবো।
দাড়োয়ান : আরে বাবা রাগ করছ কেনো যাও ভর্তি হতে যাও।
কাব্য: বাবাহ নিধি তুই মহান আমারে কষ্ট দিয়ে এতোই কঠোর বানাইছোস যে বোদাই পোলাও এখন রাগী পোলা হয়ে গেছে ( মনে মনে )
তো কলেজে গেলাম স্যারের রুমে।
কাব্য: মে আই কাম ইন স্যার।
স্যার : ইয়েস কাম ইন। তুমিই কাব্য তাই না।
কাব্য: জ্বি স্যার। ( আসলে স্যারের সাথে ফোনেই আমার সকল কথা হয়েছে )
কলেজে ভর্তি হয়ে পাশেই একটা ম্যাস ঠিক করলাম। বাসায় এসে আম্মু ক ই গেলা। খাবার দেও।
আম্মু : ভর্তি হ ইছিহ। যা ফ্রেস হয়ে আয় খাবার দিচ্ছি।
কাব্য: আচ্ছা। ফ্রেস হয়ে এসে খাবার টেবিলে বসলাম।
কাব্য: আম্মু সব কিছু রেডি রাখো কাল ম্যাস এ চলে যাবো।
আম্মু : মানে এসব কি বলছিস তরে ছাড়া কোনো দিন থাকছি 🥺। বাইক কিনে দেই সেটা দিয়ে যা। তবু একা করে যাস না প্লিজ।
কাব্য: আম্মু তুমি কি চাও না আমি ভালো রেজাল্ট করি। যদি চাও তাহলে রাজি হও।
আম্মু: আচ্ছা যা। যখন যেতে চাস তাহলে কোনো মানা করবো না।
কাব্য: এইতো আমার লক্ষী আম্মু।
আম্মু : হ ইছে ডং না করে খাবার শেষ কর আমি সব কিছু রেডি করে দিচ্ছি।
কাব্য: ওকে। খাবার শেষ করে রুমে গিয়ে শুয়ে পড়লাম।
সকালে সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ম্যাস এ আসলাম। (আসলে কোনদিন একা থাকিনি তো তাই কষ্ট হচ্ছি তাদের ছেড়ে চলে আসতে )
পরেরদিন কলেজে গেলাম।
ক্লাস করতেছি সব স্যার ম্যাম নাম জিগ্যেস করল কোন কলেজে আগে থাকতাম এখনো কেনো আসলাম। এন্ড সব ছাএ বলতেছে সবাই টিসি নিতে চায় তুমি আসলা কেন।
কাব্য: কাব্য রিক্স নিতে পছন্দ করে। ( আসলে আমি মুখ ফুটে বলতে পারতেছিনা যে মাংকার চিপায় পড়ে গেছি ব ই প্রায় শেষের দিকে পড়ানো শেষ কলেজে আসতে না আসতেই সি টি এক্সাম )
তো ২ দিন বাদে বাদে পরীক্ষা আর নিয়মিত ক্লাস এই নিয়েই জীবন চলতেছে।
রনি : কাব্য তুই রিলেশন করিস না।
কাব্য : আই হেট র্গাল চিৎকার করে। (আশে পাশের সব স্টুডেন চেয়ে আছে রাগ ওঠে গেছে রিলেশন নাম শুনে 🤬)
রনি : সরি ভাই রাগ করিস না বুঝতে পারিনি তুই মেয়ে মানুষ দেখতে পারোস না।
কাব্য ; আমার সামনে ভুলেও কোনো মেয়ের নাম নিবি না।
রনি: ওকে।
কলেজে আসার পর কয়েকটা মেয়ে আসে পাশে আমার দিকে চেয়ে থাকে একজন আরেকজনরে আমাকে দেখিয়ে বলে দেখ তর দুলাভাই। এমন করে ঝগড়া করে। যখন আমার রাগি চোখ দেখে তো সরে যায়। আসলে আমি ঘৃণা করি মেয়েদের। এভাবেই ক্লাস আর ম্যাসে থেকেই দিন কাটছিল। আব্বু আম্মু সাথে কথা হয়। এখন ক্লাসে সব পড়া ধরতে পেড়েছি পিছিয়ে যাওয়া।
এককথায় স্যার দের পছন্দের ছাএ আমি সেই প্রথম দিন দেখে। একটি ম্যাম আছে সবাই ভয় পায় সবাইকে বকা অপমান দিয়ে শেষ করে ফেলে আর আমার প্রিয় ম্যাম টা আমাকে সব সময় বাবা বলে ডাকতো। তো.....
৯ মাস পরে...
আর ২ মাসের মতো আছে পরে ফাইনাল পরীক্ষা। সবসময় পড়া নিয়ে ব্যাস্ত তবে ইদানিং লক্ষ করছি কলেজে একটি পর্দাশীল মেয়ে সবসময় আমার দিকে তাকিয়ে থাকে বুঝিনা কেনো তবে তার কাজল কালো আখীঁ দোটো মাশাল্লাহ্। ওই ডাগর ডাগর চোখের দিকে তাকাতে যে কেউ মায়ায় পড়তে ব্যাস্ত । রাস্তা দিয়ে গেলেও তার বান্ধবীদের মাঝখানে থেকে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখে। এসবে পাত্তা দেইনা।
গল্প: পর্দাশীল মেয়ের প্রেমে
পার্ট4
লেখক: বোকা রাজপুএ।
কাব্য: আমরা কি বন্দু হতে পারি?
নিধি : না। আমি ভালোভাবে নামাজ পড়তে চাই। আমি কারো সাথে কথা বলতে চাই না।
কাব্য: ওকেই।
এরপরে দিন গুলো একা একাই চলতে থাকল ক্লাস বন্ধুদের সাথে আড্ডা হঠাৎ ২মাস পরে একদিন ইমুতে মেসেজ আসছে
নিধি : আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন?
কাব্য: ওয়ালাইকুম সালাম। আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো আছি। আপনি কেমন আছেন?
নিধি : আলহামদুলিল্লাহ্ ভালো। কি করেন।
কাব্য: আপনার সাথে মেসেজ করি। 😅 আপনি?
নিধি: আমিও। আচ্ছা আমরা কি বন্ধু হতে পারি?
কাব্য: সিউর।
নিধি : আচ্ছা আজ থেকে আমরা বেষ্টফেন্ড ওকে।
কাব্য: ওকেই। ( এরপরে ধীরে ধীরে তার সাথে 24 ঘন্টা কথা বলা রাত ৩ টা পযর্ন্ত + তার রাগ ভাঙ্গানো { বাবারে যে রাগী যদি আজকে রাগ
করলে কালকে রাগ ভাঙ্গতো } এভাবে রাগ অভিমান করতে করতে আমি তাকে ভালোবেসে ফেলছি। সেই আমাকে ভালোবাসে শাসন করে। তার যখন বিয়ের জন্য তাকে দেখতো আসতো তখন আমাকে বলতো দেখতে আসছে 😭 আমি তখন তাকে বিয়েতে রাজি হতে না করতাম। [ মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ে বলতাম হে আল্লাহ্ তুমি তো সব করতে পারো দয়া করে ওর বিয়ে টা ভেঙ্গে দাও। পরে ওর বিয়ে ভেঙ্গে গেলে খুশিতে লাফালাফি করতাম কারন নাচতে তো পারিনা😅।
এভাবেই দিন কাটতে ছিলো। ও আরেকটা কথা আমাদের ভালোবাসা মোবাইলেই সীমাবদ্ধ ছিলো। কলেজে কোনো দিন আমরা দুইজন দুইজন কে দেখিনি। তো একদিন আমি বাসায়....
নিধি: ওই কালকেই আমার সাথে দেখা করবে *** এই মোড়ে ২ টার সময় অপেক্ষা করবে। আমি প্রাইভেট পরে দেখা করবো?
কাব্য: কি বলছ আমি এখন দেখা করতে প্রস্তুত না। তা ছাড়া বাসায় একটু কাজ আছে? ( আসলে আমি স্মার্ট এর স ও বুজতাম না সহজ সরল ক্ষেত টাইপ। )
কাব্য: আমি ওত কিছু বুঝি না কালকে দেখা না কারলে সারাজীবনে আর কথা বলবো না।
কাব্য: ওকে আমি আসবো🥺😔।
তো পরেদিন ১ টা ৪৫ মিনিটে সেখানে গেলাম। আয়নায় নিজেকে দেখতে বিচ্চিরি লাগছিলো তাই দোকান থেকে একটা মাস্ক কিনলাম।
কাব্য: নিধি কই তুমি?
নিধি: *** এই দোকানে আসো।
কাব্য: ওকে। ( তো সেই দোকানের কাছে গেলাম দেখলাম একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে দেখতে পরীর মতো সুন্দর আমার হার্টবিট বেড়ে গেছে। আমি তার সামনে যাওয়ার সাহস পাচ্ছি না।
নিধি: এস এম এস দিলো ক ই তুমি আমি কত্তো খন ধরে দাড়িয়ে আছি?
কাব্য: একটু w8 করো।
নিধি : পারবো না বলে চলে যাচ্ছে?
কাব্য: মেসেজ দিলাম পিছনে তাকাও আমি তোমার পিছে।
নিধি: মেসেজ সীন করে পিছনে তাকালো।
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন।
কাব্য: ওয়ালাইকুম সালাম। কেমন আছ?(কথা বলতে পারছি না তাকে দেখে)
নিধি: ভালো। কখন আসলেন।
কাব্য: এই মাএ। ( তো আমার কথা আটকে যাচ্ছে ফাষ্ট টাইম ফাষ্ট লাভ ফাষ্ট মিট তাই )
নিধি : মাস্ক পড়েছেন কেনো। মাস্ক খুলেন। আপনাকে দেখি।
কাব্য: থাক দেখতে হবে না ( ভয় পাচ্ছি যদি আমাকে দেখে অপছন্দ করে ) তো অনেক বার রিকোয়েস্ট করলো তবু কথা এড়িয়ে গেলাম।
কাব্য; আচ্ছা রাস্তা তো এখানেই শেষ চলে যাবা 🥺।
নিধি : হুম। আচ্ছা মাস্ক টা খুলেন না প্লিজ শেষ বার।
কাব্য: না থাক আজকে না পড়ে দেইখো।
নিধি: আচ্ছা তাহলে যাই ভালো থাকবেন। ( বলেই রিক্সা করে চলে গেলো।
কাব্য: বাসায় এসে তো অনেক খুশি তার পিচ্ছি অনেক সুন্দর দেখতে পরীর মতো।
( সেদিন দেখা করার পর থেকে শুর হলো আসল কাহিনি আর মেসেজ দেয় না কথা বলে না ইগনোর করা শুরু করে 😭।
কাব্য: কি হলো নিধি। আমাকে ইগনোর করতছ কেনো। আমি কি কোনো ভুল করেছি 😭। প্লিজ কথা বলো। 🙏। তোমায় অনেক ভালোবাসি আমি এসব মেনে নিতে পারছি না 😭🙏
নিধি : দেখ আমি কি আপনারে বলছি ভালোবসি। আমি আপনারে বেষ্টফেন্ড ভাবতাম।
কাব্য: নিধি প্লিজ এভাবে বলো না আমি জানি তুমিও আমাকে ভালেবাসো 😭।
নিধি : দেখ যদি ডিস্টাব করবি না আর আমি ফেন্ডশিপ ও রাখতে চাই না আবার বললে ব্লক মারবো।
কাব্য: আচ্ছা 🥺😔। ( তো সেদিন থেকে একাকিত্ব আমাকে কুড়ে কুড়ে মারতেছিল। খাবার খেতে গেলে চোখের পানিতে পেল্টের ভাত ভিজে যেত। জায়নামাজে কান্না করে ভিক্ষা চাইতাম।
১৫ দিন পর.....
নিধি আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি প্লিজ তোমার ভালোবাসা ভিক্ষা।
নিধি : আমি একজনকে ভালো বাসি আমার মামাতো ভাই ( সে বিদেশ থাকে)
কাব্য: 😭😭🙏🙏 প্লিজ আমার সাথে মজা কইরো না আমি তোমাকে অনেক ভালোবাসি।
নিধি: আরেহ রাখ তোর ভালোবাসা। আমাকে সেসেজ দিবিনা।
কাব্য: আচ্ছা যাও আর ভালোবাসি বলবো না। আমারা বন্দু হয়ে থাকবো।
নিধি : না।
কাব্য: বন্ধু হয়ে থাকাও কি পাপ😭
নিধী: হ্যা। আমার বয়ফেন্ড আছে আর মেসেজ দিবিনা বলে বল্ক করে দিলো।
আমি শেষ কাদতে কাদতে একেবারে ভেঙ্গে পড়ছি। তবু নামাজ পড়ে তারে চাইতাম। খাওয়া দাওয়া পড়া সব বাদ একেবারে ড্রিপ্রেশনে চলে গেছি।
কিছুদিন পর মেয়ে মানুষের ফেক আইডি খুলে মেসেজ দিলাম। পরে আমার নাম ঠিকানা ভুয়া দিলাম বললাম আমি মারিয়া। পরে তার কাছে জানতে পারলাম সে তার মামাতো ভাইকে ভালোবাসে। সে সৌদি আরব থাকে স্যালারি 20 হাজার। আর তাকে কাব্য নামের এক ক্ষেত জ্বালাত পরে ব্লক মারছে।
পরে আমি আরো বেশি ভেঙ্গে পড়লাম শেষ আসা ভরসা টাও ভেঙ্গে গেলো।
পরে একদিন কলেজ গিয়ে আগে টিসি নিলাম কাগজপত্র তুলে বন্ধুদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নতুন কলেজ এ ভর্তি হলাম। আর মনটা হয়ে গেলো পাথর+ রাগী। নতুন কলেজে...,......
➡ চলবে
#viralpost2024 #viralpost2024シ #viralreelsfacebook #virulpost #নীলের @highlight
রোমান্টিক গল্পের লেখক
➡ বোকা রাজপুএ
'স্বামির সঙ্গে রাগ-অভিমান করে জানালার পাশে বসে ছিলাম। একটু পরে দেখি স্বামী আমাকে
উকি মে*রে দেখতেছে।
'উকি মে*রে লাভ নেই।
আজ আমার কোন ভাবেই রাগ ভাং*তে পারবেন না।
'মুহূর্তেই স্বামী বলে উঠলো 'শুনেছি জানালার পাশে বসা থাকা নাকি ভালো না।
দুষ্টু জ্বী*নেরা আচোর করে পরবর্তীতে মানুষ পা-গল হয়ে
'সমস্যা নেই পা*গল হয়েই থাকবো।
তবুও আপনার সঙ্গে কথা বলবো না বুজলেন।
'রাগ করেনা সোনা বউ আমার।
তুমি রাগ করলে আমার কিচ্ছু ভালো লাগেনা। সব কিছু অ*ন্ধকার লাগে।
'লাগুক অন্ধকার আমার কি।
'ও বউ একটু রাগ কমাও না।
আমি আর কখনো ফেসবুকে অন্য মেয়েদের মেসেজের রিপ্লাই দিবোনা।
'আপনার যা ইচ্ছে তাই করুন আমার কি।
'শোননা একটা কথা।
'বলুন কি বলবেন।
আল্লাহ্ আমার কান দিছে আমি সব শুনতে পাই।
'I Love You💚❤💙🖤
'আপনার I Love You এর গুষ্টি কিলাই আমি।
ফেসবুকে মাইয়াদের I Love You বলেন।
'আমি শুধুমাত্র তোমাকে বলবো।
'আমাকে কেনো বলবেন।
'কারন তুমি আমার দুষ্টু মিষ্টি বউ।
এই কারনে তোমাকে বলবো।
'ঢং দেখে বাছিনা।
'এই আর একটি কথা শোননা।
'হ্যাঁ।
'তোমার জন্যে বকুল ফুলের মালা নিয়ে এসেছি।
'কিইইই সত্যিইইই।
'হ্যাঁ সত্যি।
কিন্তু এইটা তোমাকে দিবোনা।
'কেন-কেন।
'তোমারা অভিমান কমলে দিবো।
এছাড়া দিবোনা।
'অভিমান কমতে পারে যদি একটা জিনিস করো।
'কিইইইই।
'৫০বার কান ধরে উঠ-বস করতে হবে সঙ্গে বলতে হবে অনামিকা I love you ❤ আমি আর কখনো অন্য মেয়েদের মেসেজের রিপ্লাই দিবোনা।
'হুমমম আমি রাজি।
কিন্তু ২০বার কান ধরে উঠ বস করি।
'ঠিক আছে।
'এর পরে রাহাত বউয়ের মন ভালো করতে ২০বার কান ধরে উঠ বস করে এবং I love you বলে।
'এই বিশ-বার হয়েছে?
'রুমে আসো এসে আমার খোপায় বকুল ফুলের
মালাটি বেধে দাও।
'আচ্ছা।
রাহাত রুমে এসে অনামিকার খোপায় বকুল ফুলের মালাটি সুন্দর করে বেধ দেয়।
এবং বলে।
'জান রাগ সত্যি কমছে তোমার।
'হ্যাঁ কমেছে।
রাহাত তুমি কেনো বুজনা তুমি অন্য মেয়েদের সঙ্গে কথা বললে আমার সজ্য হয়না আমার কষ্ট হ য়।
'সরি আর কখনো বলবোনা।
এই প্রমিচ।
'এইতো আমার সুন্দর স্বামী।
'আমার সুন্দর বউ?
'সত্যি স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কে হবে এমন। স্ত্রী রাগ করবে অভিমান করবে সেটা স্বামী ভাং*বে। এটাই হলো স্বামী স্ত্রীর ভালোবাসা।
অনুগল্প: অভিমান।
Suraiya Soha
Yorum Sil
Bu yorumu silmek istediğinizden emin misiniz?