রাশিয়ার চারটি সামরিক ঘাঁটিতে ৪০টি বোমারু বিমান বা যুদ্ধবিমানের ওপর হামলার দাবি করেছে ইউক্রেন।
প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন এসবিইউ সিকিউরিটি সার্ভিস পরিচালিত 'স্পাইডারস ওয়েব' অপারেশনের আওতায় এ হামলায় ১১৭টি ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে।
এসবিইউ সূত্র বিবিসি নিউজকে বলেছেন, এ হামলার প্রস্তুতিতে প্রায় দেড় বছর সময় লেগেছে। কাঠের ভ্রাম্যমান কেবিনে গোপন ড্রোন রাখা ও সেগুলো বিমানঘাঁটির কাছে নেওয়া এবং এরপর সময়মতো আঘাত হানতে এই সময় লেগেছে।
রাশিয়া তার পাঁচটি অঞ্চলে এ হামলার ঘটনা নিশ্চিত করে একে 'সন্ত্রাসী কার্যক্রম' হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।
২০১৪ সালে দখল করে নেওয়া ক্রাইমিয়ার দক্ষিণাঞ্চলসহ ইউক্রেনের মোট ভূখণ্ডের ২০ শতাংশ এখন মস্কোর নিয়ন্ত্রণে।
রবিবার সামাজিক মাধ্যমে কয়েকটি পোস্টে জেলেনস্কি বলেন তিনি অভিযানে সাফল্যের জন্য এসবিইউ প্রধান ভাসিল মালিউককে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
"সবচেয়ে চমৎকার বিষয় হলো রাশিয়ার অভ্যন্তরে এই অভিযানের অফিস ছিলো রাশিয়ার এফএসবির কাছে," ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলছিলেন।
এফএসবি হলো রাশিয়ার প্রভাবশালী নিরাপত্তা সংস্থা।
জেলেনস্কি জানিয়েছেন, এই অভিযানের সাথে জড়িতরা হামলার আগেই নিরাপদে রাশিয়া ছেড়ে এসেছেন।
এসবিইউ ধারনা করছে, হামলায় রাশিয়ার কৌশলগত বিমান পরিবহনের প্রায় সাত বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে। তারা শিগগিরই বিস্তারিত জানাবে বলে জানিয়েছে।
তবে ইউক্রেনের দাবির সত্যতা নিরপেক্ষভাবে যাচাই করা যায়নি।
যদিও এসবিইউ'র সূত্র বিবিসিকে দেয়া বিবৃতিতে বলেছে রাশিয়ার চারটি বিমানঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছে। এর মধ্যে দুটি ইউক্রেন থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে।
যেসব ঘাঁটিতে হামলা হয়েছে সেগুলো হলো সাইবেরিয়ার ইরকুতস্কের বেলায়া, রাশিয়ার উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে ওলেনিয়া, মধ্য রিয়াজানের ডিয়াজিলেভো ও মধ্য ইভানভো অঞ্চলের ইভানভো ঘাঁটি।
এসবিইউস সূত্র বলছে যেসব যুদ্ধবিমানে হামলা হয়েছে তার মধ্যে পরমাণু সক্ষমতা থাকা টিইউ ৯৫, টিইউ ২২এম৩ ও এ-৫০ বোমারু বিমান আছে।
এসব ঘটনা এমন সময় হলো যখন সোমবার থেকে দ্বিতীয় দফার শান্তি আলোচনায় যোগ দিতে রাশিয়া ও ইউক্রেনের আলোচকরা ইস্তান্বুলের পথে রয়েছেন।
রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনের পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসন শুরু করেছিলো।
২০১৪ সালে দখল করে নেওয়া ক্রাইমিয়ার দক্ষিণাঞ্চলসহ ইউক্রেনের মোট ভূখণ্ডের ২০ শতাংশ এখন মস্কোর নিয়ন্ত্রণে।
রবিবার সামাজিক মাধ্যমে কয়েকটি পোস্টে জেলেনস্কি বলেন তিনি অভিযানে সাফল্যের জন্য এসবিইউ প্রধান ভাসিল মালিউককে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
"সবচেয়ে চমৎকার বিষয় হলো রাশিয়ার অভ্যন্তরে এই অভিযানের অফিস ছিলো রাশিয়ার এফএসবির কাছে," ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলছিলেন।
এফএসবি হলো রাশিয়ার প্রভাবশালী নিরাপত্তা সংস্থা।
জেলেনস্কি জানিয়েছেন, এই অভিযানের সাথে জড়িতরা হামলার আগেই নিরাপদে রাশিয়া ছেড়ে এসেছেন।
এসবিইউ ধারনা করছে, হামলায় রাশিয়ার কৌশলগত বিমান পরিবহনের প্রায় সাত বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়েছে। তারা শিগগিরই বিস্তারিত জানাবে বলে জানিয়েছে।
তবে ইউক্রেনের দাবির সত্যতা নিরপেক্ষভাবে যাচাই করা যায়নি।
যদিও এসবিইউ'র সূত্র বিবিসিকে দেয়া বিবৃতিতে বলেছে রাশিয়ার চারটি বিমানঘাঁটিতে হামলা চালানো হয়েছে। এর মধ্যে দুটি ইউক্রেন থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে।
যেসব ঘাঁটিতে হামলা হয়েছে সেগুলো হলো সাইবেরিয়ার ইরকুতস্কের বেলায়া, রাশিয়ার উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে ওলেনিয়া, মধ্য রিয়াজানের ডিয়াজিলেভো ও মধ্য ইভানভো অঞ্চলের ইভানভো ঘাঁটি।
এসবিইউস সূত্র বলছে যেসব যুদ্ধবিমানে হামলা হয়েছে তার মধ্যে পরমাণু সক্ষমতা থাকা টিইউ ৯৫, টিইউ ২২এম৩ ও এ-৫০ বোমারু বিমান আছে।
#
MD sakil
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?