বিক্রম শেঠের 'এ সুটেবল বয়' (১৫০৪ পৃষ্ঠা)
শেঠ-এর বিশাল উপন্যাসটি ১৯৫০-এর দশকের গোড়ার দিকে, স্বাধীনতা-উত্তর, ভারতবর্ষ বিভাজনের পরের প্রেক্ষাপট নিয়ে লেখা হয়েছে।
যেখানে চারটি একান্নবর্তী পরিবারের ১৮ মাসের গল্প তুলে ধরা হয়।
গল্পের চরিত্র মিসেস রুপা মেহরার একমাত্র মেয়ে লতার জন্য একজন "উপযুক্ত পাত্র" খুঁজে পাওয়ার প্রচেষ্টাকে কেন্দ্র করে গল্প এগিয়ে যায়।
১০. মার্সেল প্রুস্টের 'ইন সার্চ অব লস্ট টাইম' (৩০৩১ পৃষ্ঠা)
হ্যাঁ, আপনি এটি সঠিকভাবে পড়েছেন।
প্রাউস্টের মহাকাব্য 'আ লা রিচার্চে দু টেম্পস পারদু' (মূল ফরাসী শিরোনাম) বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা তিন হাজারেরও বেশি। যাকে ১৩টি ভলিউমে ভাগ করা হয়েছে। বইটির মোট শব্দ সংখ্যা প্রায় ১৩ লাখের মতো।
মূলত, এটি এখন পর্যন্ত দীর্ঘতম উপন্যাস হিসাবে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান পেয়েছে।
এই বইটির সারসংক্ষেপ দেয়ার চেষ্টা করাও হবে ভুল।
আরো পড়ুন:
চীনের কোয়ান্টাম স্পীড-রিডিং কি একটা ভাঁওতাবাজি ?
বই পড়া কি মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে?
৬০ বছর পর লাইব্রেরির বই ফেরত দিল ছাত্র
তবে সংক্ষেপে বলতে গেলে বইটির গল্প লেখকের শৈশবের স্মৃতি এবং যৌবনের অভিজ্ঞতাগুলোকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে।
লেখক তার পুরো গল্পে সব সময় উদ্বিগ্ন থাকেন এই ভেবে যে তার সময় প্রতিনিয়ত হারিয়ে যাচ্ছে এবং এই পৃথিবীর আসলে কোনও অর্থ নেই।
এই বইটি পড়তে আপনাকে অনেক, অনেক বেশি সময় দিতে হবে।
MD sakil
حذف نظر
آیا مطمئن هستید که می خواهید این نظر را حذف کنید؟