11 میں ·ترجمہ کریں۔

#
অনন্যা ::::: কিন্তু কি ভাবি?
.
ছোঁয়া ::::: কিছু না অনন্যা।তুমি এখন নিচে চল।ব্রেকফাস্ট করবে চল।
.
অনন্যা ::::: হুম চল।ভাবি তোমার হাতে কি হয়েছে।ব্যান্ডেজ কেন?
.
ছোঁয়া হাতটা লুকালো।ছোঁয়া এখন কি বলবে কিছুই বুঝতে পারছে না।এখন মিথ্যে কথা বলতে হবে অনন্যাকে।ছোঁয়া হাতটা শাড়ির আঁচলে লুকিয়ে অনন্যাকে বলতে লাগল,,,
.
ছোঁয়া ::::: কোথায় কিছুই হয়নি তো আমার হাতে।তুমি ভুল দেখছ অনন্যা।তুমি এখন নিচে চল অনন্যা।
.
অনন্যা ::::: হুম চল ভাবি।
.
ছোঁয়া আর অনন্যা দুইজনে মিলে নিচে চলে আসল।সোজা খাবার টেবিলের ওইখানে চলে আসল।আমেনা ছোঁয়াকে দেখে বলছে,,,
.
আমেনা ::::: বউমা তুমি কোথায় ছিলে?তোমাকে খুজছিলাম সেই কখন থেকে আর তোমাকে খুজেই পাওয়া যাচ্ছে না।
.
ছোঁয়া ::::: আম্মু আমি অনন্যার সাথে ছিলাম।আম্মু আপনি কি কিছু বলবেন বা কোন কাজ আছে।কাজ থাকলে আম্মু বলেন আমি এখনি করে দিচ্ছি আম্মু।
.
আমেনা ::::: না বউমা কোন কাজ নেই।সকালের নাস্তা করার সময় হয়ে গেছে।আর তোমার কোন খোজ খবর নেই।তুমি এখনি খেতে বস।
.
ছোঁয়া ::::: আম্মু এখনি খেতে হবে আমাকে।কিন্তু এখন তো আমার কিছুই খেতে ভালো লাগছে না।
.
ছোঁয়ার শ্বশুর কায়সার সাহেব আসলেন।তিনি ছোঁয়াকে বলতে লাগলেন,,,
.
কায়সার ::::: খেতে ইচ্ছে করছে না মানে টা কি?বউমা তুমি কি এখনও নিজেকে মানিয়ে নিতে পার নি নাকি।
.
ছোঁয়া ::::: আব্বু আপনি।আসসালামুলাইকুম আব্বু।আপনি কি যে বলছেন আব্বু তেমন কিছুই না।আমি নিজেকে এই বাড়ির সাথে মানিয়ে নিতে পেরেছি।
.
কায়সার ::::: ওলাইকুমআসসালাম।তাহলে খেতে চাচ্ছ না কেন?আমি বলছি তোমাকে এখনি খেতে বস।আমি তোমার কোন কথাই শুনব না।
.
ছোঁয়া ::::: জ্বি আব্বু আমি এখনি বসছি।
.
ছোঁয়া বাধ্য হয়েই খাবার টেবিলে যেয়ে বসল।আমেনা ছোঁয়ার প্লেটে খাবার বেড়ে দিল।সবাই খাচ্ছে এখন।সবার খাওয়া শেষ।কায়সার সাহেব কনককে বলছে,,,
.
কায়সার ::::: জয় এসেছিল তো সে এখন কোথায় তাকে দেখতে পাচ্ছি না তো।
.
কনক ::::: আব্বু জয় চলে গেছে।
.
কায়সার ::::: সে কি কথা না খেয়েই চলে গেল।আমাদের সাথে ব্রেকফাস্ট করে যেত।একসাথেই বের হতে পারতাম।
.
কনক ::::: আমি আর আম্মু অনেকবার বলছি আমাদের সাথে খেতে কিন্তু বলল যে পরে একদিন খেয়ে যাবে এখন নাকি জরুরি কাজ আছে তাই চলে গেছে।
.
কায়সার ::::: ও।কিন্তু আমার তো জয়ের সাথে জরুরি কথা ছিল।কনক তুই আমাকে জয়ের নাম্বারটা দে।মোবাইলে কথা বলে নিব।
.
কনক ::::: ঠিক আছে নাও।
.
কনক কায়সার সাহেবকে নাম্বারটা দিয়ে দিল।তারপর দুইজনেই বের হয়ে চলে গেল।আমেনা অনন্যার দিকে তাকিয়ে বলছে,,,
.
আমেনা ::::: কি রে অনন্যা তোর আবার কি হল।এইভাবে মন খারাপ করে বসে রয়েছিস কেন?কি হয়েছে কি তোর?
.
অনন্যা ::::: কিছুই না মা।আমার কিছুই ভালো লাগছে না।আমি এখন আমার ঘরে যাচ্ছি।স্কুলে যেতে হবে আমি রেডি হয়ে নিচ্ছি।আজকে স্কুলে যেতে লেট করতে পারব না আমি।আমি এখন যাই।
.
আমেনা ::::: হুম যা তাড়াতাড়ি।
.
অনন্যা ও ওর রুমে চলে গেল।তারপর রেডি হয়ে নিয়ে স্কুলের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে দিল।
.
আমেনা আর ছোঁয়া দুপুরের জন্য রান্না করছে।ঠিক এইসময় কলিংবেলটা বেজে উঠল।ছোঁয়া যেয়ে দরজাটা খুলে দিল।ছোঁয়া দরজা খুলে দেখে একটা দাঁড়িয়ে আছে।লোকটা ছোঁয়াকে বলছে,,,,
.
লোকটা ::::: এইখানে ছোঁয়া নামের কি কেউ থাকে।থাকলে তাকে একটু ডেকে দিন।
.
ছোঁয়া ::::: আমিই ছোঁয়া।কি হয়েছে।
.
লোকটা ::::: বই খাতা আর কি যেন পাঠিয়েছে।
.
ছোঁয়া ::::: ও হ্যা।ভিতরে এনে দিয়ে যান প্লিজ।
.
লোকটা ::::: হুম এনে দিচ্ছি।
.
লোকটা সব কিছু এনে দিল ভিতরে।ছোঁয়া কিছু টাকা দিল ভিতরে এনে দেওয়ার জন্য।আর এই বাড়িতে যে কাজ করে রহিম সে সব কিছু উপরে নিয়ে গেল।আমেনা ছোঁয়াকে বলছে,,,
.
আমেনা ::::: বই খাতা সব কিছু চলে এসেছে কালকে থেকে কলেজে যাবে হুম।
.
ছোঁয়া ::::: জ্বি আম্মু।
.
দুপুর হয়ে গেছে।অনন্যা স্কুল থেকে চলে এসেছে।অনন্যা ফ্রেস হয়ে এসে খেতে বসল।আমেনা ছোঁয়াকেও জোর করে খেতে বসাল।ছোঁয়া খাবার নাড়ছে আর মনে মনে বলছে,,,
.
ছোঁয়া ::::: আমি যে খেতে বসেছি।ওই রাক্ষসটা কি খেয়েছে।সেই যে সকাল বেলা খেয়েছে।এখনও পর্যন্ত খেল কি না একমাত্র আল্লাহ জানে।রাক্ষসটা যদি আমার সাথে ভালো করে কথা বলত তাহলে ফোন করে জানতে পারতাম খেল কিনা।
.
কনক বসে কাজ করছে।কনকের মনে হল কে যেন ওকে স্মরন করল।এর জন্য কনক চুপ করে বসে রয়েছে।আর অন্যদিকে মন চলে গিয়েছে কনক।কনক ভাবছে এই সময় কনককে কে স্মরন করতে পারে।
.
অফিসের একজন স্টাফ সেই কখন থেকে দাঁড়িয়ে রয়েছে।আর সেই কখন থেকে বলেই যাচ্ছে,স্যার শুনছেন ফাইলটা সাইন করিয়ে দিন।কনক বিরক্ত হয়ে বলছে

ابھی ·ترجمہ کریں۔

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

35 m ·ترجمہ کریں۔

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

image
37 m ·ترجمہ کریں۔

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

image
38 m ·ترجمہ کریں۔

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

1 h ·ترجمہ کریں۔

একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!

আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।

যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!

এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।

একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!

বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!

বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!