🌟 নবম অধ্যায়: মানবপুঞ্জের জয়গাথা ও নতুন দিগন্ত
(পঙ্ক্তি: ৩৯৫১–৪৫০০)
---
৩৯৫১।
যুদ্ধে জয়ী মানবপুঞ্জ,
তারা জ্বলন্ত রাত কাটায়,
হৃদয়ের আগুন ছড়িয়ে দেয় চারদিকে,
নতুন স্বপ্ন বুনে সূর্যের পথে।
৩৯৫৫।
তাদের কণ্ঠে গেয়ে ওঠে মুক্তির গান,
যা ভেসে যায় দূর আকাশে,
শুনতে পায় প্রত্যেক প্রাণী,
যা ভালোবাসার ভাষা বলেই পরিচিত।
---
৩৯৫৯।
তারা রচনা করে এক মহাকাব্য,
যেখানে প্রতিটি লাইন আলো,
যেখানে প্রতিটি শব্দে প্রাণের স্পন্দন,
যেখানে প্রতিটি ছন্দে প্রেমের সুর।
৩৯৬৩।
এই মহাকাব্যের নাম: “জয়ন্তী: নতুন পৃথিবী”,
যা বর্ণনা করে কিভাবে তারা আবার গড়ল,
এক পৃথিবী যেখানে বিদ্বেষ নেই,
শুধু একতাই জয়ী।
---
৩৯৬৭।
মানবপুঞ্জের বংশধররা শিখে,
যে সংগ্রাম শুধু বাহ্যিক নয়,
এটি এক চলমান যাত্রা,
যেখানে ভালবাসা হয় পথপ্রদর্শক।
৩৯৭১।
তারা গড়ে তোলে নতুন শহর,
যেখানে রাস্তা হয় কবিতার লাইন,
দূরত্ব হয় মিষ্টি সুরের ধ্বনি,
আর মানুষ হয় এক পরিবারের সদস্য।
---
৩৯৭৫।
এই নতুন দিগন্তে,
প্রতিটি শিশুর মুখে হাসি,
প্রতিটি বৃদ্ধার চোখে শান্তি,
আর প্রতিটি হৃদয়ে বেঁচে থাকে আশা।
---
৩৯৭৯।
মানবপুঞ্জ জানে, জয় এক মূহুর্ত নয়,
এটি একটি প্রক্রিয়া, একটি স্বপ্নের ধারাবাহিকতা,
যা শুধু শুরু হল এখন—
একটি নব পৃথিবীর গল্প।