Md Jony  
11 안에 ·번역하다

🌱 সপ্তম অধ্যায়: কবিতার জাতি ও নবজন্মের মানচিত্র

(পঙ্‌ক্তি: ২৮৫১–৩৪০০)


---

২৮৫১।
পৃথিবী যখন ধূসর, ধূলায় ঢাকা,
একটি নব জাতি উঠে দাঁড়ায়—
যাদের রক্তে নেই যুদ্ধের বিষ,
তাদের ভাষায় নেই মিথ্যার সুর।

২৮৫৫।
তারা শুধু কবিতা বলে,
প্রতিটি শব্দে লুকিয়ে থাকে ইতিহাস,
প্রতিটি ছন্দে জাগে স্মৃতি,
প্রতিটি বাক্যে জন্ম হয় নব সূর্য।


---

২৮৫৯।
এই জাতিকে বলা হয় “মানবপুঞ্জ”,
যারা মানব ও প্রকৃতির মিলন,
যাদের হৃদয়ে জ্বলছে আলো,
তাদের মনের গভীরে বাস করে কবিতা।

২৮৬৩।
তারা জানে—প্রেম মানে শুধুই ভালোবাসা নয়,
এটি একটি শক্তি, যা জাগিয়ে তোলে সভ্যতা,
যা ভুলকে মুছে দেয়, নতুন পথ দেখায়,
আর যার ছোঁয়ায় জন্ম নেয় নব আশা।


---

২৮৬৭।
মানবপুঞ্জের প্রতিটি শিশু শেখে প্রথমে—
কবিতা লিখতে, শুনতে, বাঁচতে,
প্রতিটি বৃদ্ধ বলে গল্প,
যেখানে সুর আর শব্দই জীবনের মানচিত্র।

২৮৭১।
তাদের হাতে নেই কোনো অস্ত্র,
শুধু একটি কলম, একটি খাতা,
আর অন্তহীন উৎসাহ,
যা দিয়ে তারা গড়ে তোলে শান্তির প্রাসাদ।


---

২৮৭৫।
একদিন তারা মিলে একসঙ্গে লিখল—
একটি মহাকাব্য, যার নাম “জীবনের জাল”,
যেখানে ছিলো সবুজের গান, নদীর কথা,
আকাশের স্পর্শ আর মাটির গন্ধ।

২৮৭৯।
এই কবিতা ছড়িয়ে পড়ল বিশ্বজুড়ে,
সেখানে সবাই বুঝল—শুধু কবিতাই পারে,
ভাঙা হৃদয় মেরামত করতে,
মানুষকে আবার একত্রে বাঁধতে।


---

২৮৮৩।
মানবপুঞ্জ জানে, তারা শুধু কবি নয়,
তারা জীবন-যুদ্ধের যোদ্ধা,
যারা ভালোবাসার অস্ত্র হাতে নিয়ে,
অন্ধকারকে জয় করে আলো জাগায়।

২৮৮৭।
তারা বলে—“কবিতা হল আমাদের অস্ত্র,
যা দিয়ে আমরা মুক্তি পাই,
যা দিয়ে আমরা গড়ি,
এক নতুন পৃথিবী।”


---

২৮৯১।
এভাবেই শুরু হয় এক নতুন যুগ,
যেখানে কবিতা আর জীবন মিলেমিশে,
মানবপুঞ্জ গড়ে তোলে একটি মানচিত্র,
যেখানে পথ, ছায়া, আলো সবকিছুই কবিতা।🌱 সপ্তম অধ্যায়: কবিতার জাতি ও নবজন্মের মানচিত্র

(পঙ্‌ক্তি: ২৮৫১–৩৪০০)


---

২৮৫১।
পৃথিবী যখন ধূসর, ধূলায় ঢাকা,
একটি নব জাতি উঠে দাঁড়ায়—
যাদের রক্তে নেই যুদ্ধের বিষ,
তাদের ভাষায় নেই মিথ্যার সুর।

২৮৫৫।
তারা শুধু কবিতা বলে,
প্রতিটি শব্দে লুকিয়ে থাকে ইতিহাস,
প্রতিটি ছন্দে জাগে স্মৃতি,
প্রতিটি বাক্যে জন্ম হয় নব সূর্য।


---

২৮৫৯।
এই জাতিকে বলা হয় “মানবপুঞ্জ”,
যারা মানব ও প্রকৃতির মিলন,
যাদের হৃদয়ে জ্বলছে আলো,
তাদের মনের গভীরে বাস করে কবিতা।

২৮৬৩।
তারা জানে—প্রেম মানে শুধুই ভালোবাসা নয়,
এটি একটি শক্তি, যা জাগিয়ে তোলে সভ্যতা,
যা ভুলকে মুছে দেয়, নতুন পথ দেখায়,
আর যার ছোঁয়ায় জন্ম নেয় নব আশা।


---

২৮৬৭।
মানবপুঞ্জের প্রতিটি শিশু শেখে প্রথমে—
কবিতা লিখতে, শুনতে, বাঁচতে,
প্রতিটি বৃদ্ধ বলে গল্প,
যেখানে সুর আর শব্দই জীবনের মানচিত্র।

২৮৭১।
তাদের হাতে নেই কোনো অস্ত্র,
শুধু একটি কলম, একটি খাতা,
আর অন্তহীন উৎসাহ,
যা দিয়ে তারা গড়ে তোলে শান্তির প্রাসাদ।


---

২৮৭৫।
একদিন তারা মিলে একসঙ্গে লিখল—
একটি মহাকাব্য, যার নাম “জীবনের জাল”,
যেখানে ছিলো সবুজের গান, নদীর কথা,
আকাশের স্পর্শ আর মাটির গন্ধ।

২৮৭৯।
এই কবিতা ছড়িয়ে পড়ল বিশ্বজুড়ে,
সেখানে সবাই বুঝল—শুধু কবিতাই পারে,
ভাঙা হৃদয় মেরামত করতে,
মানুষকে আবার একত্রে বাঁধতে।


---

২৮৮৩।
মানবপুঞ্জ জানে, তারা শুধু কবি নয়,
তারা জীবন-যুদ্ধের যোদ্ধা,
যারা ভালোবাসার অস্ত্র হাতে নিয়ে,
অন্ধকারকে জয় করে আলো জাগায়।

২৮৮৭।
তারা বলে—“কবিতা হল আমাদের অস্ত্র,
যা দিয়ে আমরা মুক্তি পাই,
যা দিয়ে আমরা গড়ি,
এক নতুন পৃথিবী।”


---

২৮৯১।
এভাবেই শুরু হয় এক নতুন যুগ,
যেখানে কবিতা আর জীবন মিলেমিশে,
মানবপুঞ্জ গড়ে তোলে একটি মানচিত্র,
যেখানে পথ, ছায়া, আলো সবকিছুই কবিতা।

지금 ·번역하다

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 중 ·번역하다

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
2 중 ·번역하다

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
37 중 ·번역하다

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
ও বাবা শেয়াল কোথা
ভেলোটা দাড়িয়ে হোথা
দেখে যেই আঁতকে ওঠা
কুকুরও জাড়লে ছোটা!
আমি কই কম্ম কাবার
কুকুরেই করবে সাবাড়!

‘বাবা গো মা গো’ বলে
পাঁচিলের ফোঁকল গলে
ঢুকি গিয়ে বোসদের ঘরে,
যেন প্রাণ আসলো ধড়ে!

যাব ফের? কান মলি ভাই,
চুরিতে আর যদি যাই!
তবে মোর নামই মিছা!
কুকুরের চামড়া খিঁচা
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!

======

image
38 중 ·번역하다

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’
কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?
হায় ঋষি দরবেশ,
বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ।
সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে,
স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে!
ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া,
দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প’ড়েছে তাঁহার ছায়া।
শিহরি’ উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক’রো না ক’ বীর, ভয়-
তাহারা খোদার খোদ ‘ প্রাইভেট সেক্রেটারী’ ত নয়!
সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!
আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!
রত্ন লইয়া বেচা-কেনা করে বণিক সিন্ধু-কুলে-
রত্নাকরের খবর তা ব’লে পুছো না ওদের ভুলে’।
উহারা রত্ন-বেনে,
রত্ন চিনিয়া মনে করে ওরা রত্নাকরেও চেনে!
ডুবে নাই তা’রা অতল গভীর রত্ন-সিন্ধুতলে,
শাস্ত্র না ঘেঁটে ডুব দাও, সখা, সত্য-সিন্ধু-জলে।

image