Md Jony  
11 w ·übersetzen

---

গল্প: “ছাদবিলাস”



ঢাকার এক পুরনো দালানের ছাদে প্রতিদিন বিকেল ত
তার নাম রাফি। বয়স চৌদ
হাতভর্তি পুরনো খবরের কাগজ, কলম, একটা সস্তা চায়ের কাপ, আর একখানা পকেট ডায়রি।
সে বসে থাকে ছাদের এক কোণে,
যেখানে মাথার ওপর খোলা আকাশ, আর নিচে টিনের ছাউনি।

ওই ছাদই রাফির জগৎ।
সেখানে সে তার সব ভাবনা লিখে রাখে,
সব স্বপ্ন, সব কষ্ট, আর কিছু কিছু না বলা প্রশ্ন
তার মা বাসায় কাজ করেন, অন্যের।
রাফির বাবা কে ছিল, তা সে জানেই না।
স্কুল সে ছাড়তে বাধ্য হয়েছে ক্লাস সিক্সে,
কিন্তু বই ছাড়েনি সে—চুরি করে পড়েছে আশেপাশের দোতলার জানালা দিয়ে
রাফি জানে, তার জীবনটা বড় হবে না—
তবে সে চায়, তার চিন্তাটা হোক বড়।
তাই সে ছাদে এসে প্রতিদিন নিজেই এক স্কুল খুলে বসে,
নিজের জন্য
একদিন হঠাৎ ছাদে এলো এক নতুন মেয়ে—
নাম ফারিহা, পাশের বিল্ডিংয়ে থাকে।
সে ক্লাস এইটের ছাত্রী, চশমা পরে, আর বইয়ের গন্ধ পছন্দ করে।
সে অবাক হয়ে দেখল—একটি ছেলে, খবরের কাগজে লিখে যাচ্ছে,
এমনভাবে যেন জীবন তার কাঁধে চেপে বসে আছে, তবু সে হাঁটে
ফারিহা জিজ্ঞেস করল, “তুমি কী লিখছো?”
রাফি উত্তর দিল না, কেবল বলল, “তুমি পড়বে পড়ল—
সেখানে লেখা ছি
> “আমার শহরে সূর্য ওঠে স্যাঁতসেঁতে দেয়ালে।
কিন্তু আমি বিশ্বাস করি, এই ছাদ একদিন হবে আমার মঞ্চ।
আমি হয়তো থেমে যাব,
কিন্তু আমার শব্দরা ছড়িয়ে যাবে কারো মাথার ভেত
তারপর থেকে ফারিহা প্রতিদিন আসত ছাদে।
সে নিজের খাতা এনে লিখতে শুরু করল,
দুজন মিলে বানালো একটি “ছাদ পত্রিকা”—
যেখানে তারা লিখে রাখত সবার অজানা গল্প
নিচের বিল্ডিংয়ের দারোয়ান, কাঁথা সেলাই করা আন্টি,
অন্ধ পানের দোকানদার—
সবার জীবনের টুকরো টুকরো গল্প লেখা হতো সেই ছাদের আকাশের নিচে
একদিন, এক সাংবাদিক সেই ছাদবিলাসের কথা শুনে এলেন।
তার লেখা এক ছোট্ট ফিচার ছাপা হলো এক পত্রিকায়—
শিরোনাম ছিল:
“দুজন শিশু গড়ে তুলছে ছাদের সাহিত্যপা
আজ বছর সাতেক পর—
ফারিহা বিশ্ববিদ্যালয়ে, সাহিত্যে প্রথম বর্ষ।
আর রাফি এখন একটি ছোট প্রকাশনা সংস্থা চালায়,
যার নাম—“ছাদবিলাস”।

তারা এখনো ছাদে যায়, মাঝে মাঝে,
আকাশ দেখে, শব্দ লেখে,
আর ভাবে—
“সত্যিকারের শিক্ষা ছাদে শুরু হয়েছিল, চার দেওয়ালের মধ্যে নয়।”গল্প: “কালো দরজার ওপারে
রাত তখন তিনটা।
ঢাকার পুরনো অংশের এক জরাজীর্ণ বাড়িতে বসে ছিল নীলয়।
ঘরে একটাই আলো, তা-ও হালকা ঝাপসা।
সে আজ তিন রাত ঘুমায়নি—
কেননা সে একটি দরজার দিকে তাকিয়ে থাকে সবসময়।
দরজাটা ঘরের এক কোণে, পুরনো কাঠের তৈরি,
যার রঙ এক সময় ছিল বাদামি, এখন প্রায় কালো।

এই দরজাটা অদ্ভুত।
তাতে কোনো কাঁটা ছাঁদ নেই, কোনো হাতল নেই,
এমনকি বাইরে থেকে কোনোভাবেই বোঝা যায় না,
ওপারে কী আছ
এই দরজার কথা নীলয় প্রথম জানতে পারে তার দাদুর ডায়েরি থেকে।
ডায়েরিতে লেখা ছিল:
> “এই দরজা কোনো সাধারণ পথ নয়,
এটা সেই সীমারেখা,
যেখানে মানুষের আত্মা আর সময় একসাথে হাঁ আরও লিখেছিলেন,
প্রতি বছর শুধু একটি রাত—
পৌষ মাসের এক নির্দিষ্ট চাঁদ উঠলে
দরজাটি নিজে নিজে খুলে যজ সেই র

নীলয় ঘড়ির দিকে তাকাল—৩:১৩।
তারপর চুপচাপ বসে থাকল, দরজার দিকে চোখ রেখে।

হঠাৎ একটা ঠাণ্ডা বাতাস ঘরে ঢুকে গেল,
অথচ কোনো জানালা খোলা ছিল না।
তারপর সেই দরজাটি ধীরে ধীরে কেঁপে উঠল,
আর খুলে গেল এক ইঞ্ই মুহূর্তে যেন ঘরের সব আলো নিভে গেল,
তবে দরজার ফাঁক দিয়ে এক অদ্ভুত নীল আলো বের হতে থাকল
নীলয়ের গা শিউরে উঠল।
কিন্তু কে জানে কী এক টান তাকে নিয়ে গেল সেই দরজার কাছে।
সে হাতে ছুঁল দরজার কিনারা।
কোনো শব্দ হল না, শুধু নিঃশব্দ এক দমকা টান
দরজার ওপারে ছিল না কোনো ঘর,
ছিল এক সমুদ্র—
নক্ষত্র দিয়ে তৈরি সমুদ্র।
নীল অন্ধকারে ভেসে বেড়াচ্ছে উজ্জ্বল আলোর তরঙ্গ,
যেখানে ভেসে বেড়াচ্ছে সময়, স্মৃতি, এবং হারানো আত্মারা।
সেখানে সে দেখতে পেল তার দাদুকে।
তিনি বললেন
> “নীলয়, তুমি এসেছো, কারণ তুমি শুনতে পাও শব্দহীন ডাক।
এই দরজা যাদের দেখা দেয়, তারা হারানোদের খুঁজে পেতে পারে,
কিন্তু ফিরতে হলে জানতে হবে নিজের ‘ক
নীলয়ের চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়ল জল।
সে বুঝতে পারল—
এই দরজা কোনো অলৌকিক রহস্য নয়,
এটা তার নিজের ভিতরের দরজা।
তার দুঃখ, তার প্রশ্ন, তার অজানা ভয়—
সব মিলিয়ে একটা পথ খুলেছে
যা তাকে নিজের সত্যর মুখোমুখি করেছে।

সে ধীরে ধীরে ফিরে এল দরজার এপারে।
আবার ঘরে আলো জ্বলে উঠল।
দরজাটা ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে গেল—চিরতরে নয়, কিন্তু আপাতত।
নীলয় জানত—
জীবনের সব প্রশ্নের উত্তর বইয়ে থাকে না,
তাদের জন্য দরজার ওপারে যেতে হয়—
হৃদয়ের ভিতর দিয়
---গল্প: “চিঠিওয়ালা মানুষ
নাম তার আব্দুল কাইয়ুম, বয়স প্রায় সত্তর।
তবে তার চেহারায় বয়সের ক্লান্তি নেই,
থাকেন পুরান ঢাকার একটি ভাঙাচোরা বাড়িতে,
আর প্রতিদিন সকালে চলে যান পোস্ট অফিসে—চিঠি দিত
কিন্তু আজকের যুগে কে আর চিঠি লেখে?
ইমেল, মেসেঞ্জার, ভিডিও কল—
সব কিছু ছুঁয়ে গেলেও,
এই বৃদ্ধ মানুষটা যেন আটকে আছে এক কাগজে মোড়ানো আবেগ
কিন্তু যেটা সবাই জানে না, সেটা হলো—
এই চিঠিগুলোর কোনো প্রাপক নে
তিন

Find Reliable IT Business Services Near Me for Maximum Efficiency

Searching for IT business services near me? avanticns.com provides expert IT support tailored to your business. From secure networks to on-site assistance, we make sure your systems run smoothly so you can focus on growing your business without tech worries.

Visit Us:- https://avanticns.com/services/

image
2 Std ·übersetzen

Yellow love হলো সূর্যের আলোয় ভরা এক উজ্জ্বল অনুভূতি, যা আনন্দ, সুখ আর বন্ধুত্বের প্রতীক। এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)







Yellow love হলো সূর্যের আলোয় ভরা এক উজ্জ্বল অনুভূতি, যা আনন্দ, সুখ আর বন্ধুত্বের প্রতীক। এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image
2 Std ·übersetzen

Me










Yellow love হলো সূর্যের আলোয় ভরা এক উজ্জ্বল অনুভূতি, যা আনন্দ, সুখ আর বন্ধুত্বের প্রতীক। এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image
3 Std ·übersetzen

Looking to modernize your tow truck operations? SpotnRides gives you a complete dispatch solution with real-time tracking and seamless driver management. Improve your turnaround time and reduce manual work with smart automation.
Stay ready, stay fast — with SpotnRides Tow Truck App.

Get a free demo: https://www.spotnrides.com/ube....r-for-tow-trucks-app
Email: hello@spotnrides.com
Whatsapp: https://wa.me/919600695595

#towtruckapp #towingbusiness #roadsideassistance #spotnrides #towtruckdispatch #fleetmanagement #automateddispatch #smarttowing #ondemandtowing #digitaltowingsolution

image
3 Std ·übersetzen

যে য়াওয়ার সে হাজার বাধার পড়ে ও চলে যাবে যেমন কারেন্ট..!! 😈🤣
যে থাকার সে হাজার অপমানের পরেও থাকবে যেমন গরম..!! 🌟😡