11 안에 ·번역하다

_আর্শীয়া কে নিয়ে তোমার কোনো আপত্তি আছে।
_আর্শীয়াকে আমি মানুষ করেছি। ওর প্রতি আপত্তি থাকার কোনো ব্যাখ্যা দেখছি না।
_তুমি আশুকে মেনে নিচ্ছ?
_ও আমার মেয়ের মতো। এবার না হয় বৌমা হিসাবে মানলাম।

সাধন মায়ের সাথে আরো কিছুক্ষন গল্প করে তারপর নিজের ঘরে গেলো।

কেটে গেলো আরো কিছুদিন। সাধন আর আর্শীয়া নিজেদের অনুভূতির প্রকাশে ব্যাস্ত। আর দুইদিন মাত্র হাতে রয়েছে বিয়ের। চৌধুরী বাড়ি নতুনরূপে সাজতে ব্যাস্ত। বিয়েটা খুবই জাঁকজমক ভাবে দিচ্ছে আমজাদ চৌধুরী। ইতিমধ্যে সমস্ত আত্মীয় স্বজনদের দাওয়াত দেওয়া শেষ। স্নিগ্ধ, স্নিগ্ধা, সাম্য, নিশিও হাজির।

আর্শীয়া ঘরে বসে ছিলো। ওকে ঘিরে রয়েছে ওর কাজিনগোষ্ঠী। নিশী তো নাচতে নাচতে বলল,,,

_অনেক দিন পরে একটা কাজিন বিয়ে খেতে যাচ্ছি।
পাশ থেকে স্নিগ্ধ ওর মাথায় গাট্টা মেরে বলল,,
_কাজিন বিয়ে আবার কী?
নিশী স্নিগ্ধর চুল টেনে ধরে বলল,,,,
_এইযে আশুপুর সাথে সাধন ভাইয়ের বিয়ে। ওরা আবার কাজিন। তাহলে তো কাজিন বিয়েই হলো তাইনা??

সবাই একসাথে হেসে উঠলো। স্নিগ্ধ আর নিশী রিলেশনে আছে। বেশিদিন হয়নি। তবে ওরা প্রেম কম ঝগড়া বেশি করে। মারামারি টাও হয় মাঝেমাঝে।

বিকেলে সবাই শপিং এ যাবে। সেই অনুযায়ী সবাই প্রস্তুতি নিচ্ছে। স্নিগ্ধার বর আসতে পারেনি। সে কাজের স্বার্থে দেশের বাইরে গেছে। তাই স্নিগ্ধা মুড অফ করে বসে আছে।

হটাৎ ওদের শোরগোলের মধ্যে সেখানে উপস্থিত হলো দুই ভাই। সাধনের পিছনে আরশ। একমাত্র বোনের বিয়ে, তাইতো আরশ সকাল থেকে ছুটোছুটি করছে। ঘরে ঢুকে প্রথমে চোখে পড়লো আর্শীয়ার লাজুক মুখটা। আরশ কিছু একটা ইশারা করতেই সবাই মিটিমিটি হেসে বেরিয়ে যেতে লাগলো। সাধন তখনো ঠায় দাঁড়িয়ে আছে দরজার সামনে। আর্শীয়ার দিকে তাকিয়ে। আর্শীয়ার দম আটকে আসার মতো অবস্থা। সেদিনের কথা মনে পড়ে গেলো। আরো মিইয়ে গেলো লজ্জায়।

শিফা বেরিয়ে যাচ্ছিলো, আরশ ওর হাত ধরে টেনে অন্যেদিক নিয়ে গেলো।

_কুফার বাচ্চা, দেখছিস না সবাই প্রেম করছে। চল আমরাও একটু ঐদিক থেকে প্রেম করে আসি।

শিফাকে কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে ছাদের দিকে টেনে নিয়ে গেলো আরশ।

সাধন দরজা চাপিয়ে ধীর পায়ে সামনের দিকে এগোতে লাগলো। সাধন যতই এগোচ্ছে আর্শীয়ার গলাটা যেন ততই শুকাচ্ছে। আর্শীয়া বিছানায় বসে ছিলো। সাধন এসে ঠিক ওর সামনে বসলো। আর্শীয়া শক্ত হয়ে বসে রইলো।

আর্শীয়া একটা মেরুন রঙের শাড়ি পড়েছে। যার পাড় ফুলের নকশা করা। সাধন দেখলো আবারো সেই শাড়ি পরিহিতা রমণীর ভয়ার্ত চেহারা। একটু দম নিয়ে বলল,,,,

_খাট থেকে নাম।
আর্শীয়া শুনেনি তাই প্রশ্ন করলো।
_হুম?
_বলছি খাট থেকে নাম।
আর্শীয়া ধমক খেয়ে দ্রুত খাট থেকে নামতে গেলো। নামতে গিয়ে বাঁধলো আরেক বিপত্তি। পায়ের সাথে শাড়ি বেঁধে পড়েই যাচ্ছিলো। তৎক্ষণাৎ দুটো পুরুষালি হাত ওকে ঠিক তার বক্ষে আশ্রয় দিলো, পরম যত্নে। আর্শীয়া ভয়ে চোখমুখ খিচে সাধনের পরিহিত শার্ট খামচে ধরলো। খামচে ধরায় নখ বিঁধে গেলো সাধনের বুকে। দাঁতে দাঁত চেপে ব্যাথা সহ্য করে নিলো সাধন।

আর্শীয়া নিভু চোখে তাকালো। নিজেকে সংরক্ষিত ভাবতেই মুখে হাসি ফুটলো। সাধন ওর কপালে লেপ্টে থাকা চুলগুলো হাত দিয়ে কানের পিছনে গুঁজে দিলো। আর্শীয়া এখনো সাধনের শার্ট খামচে ধরে রেখেছে। সাধন বাঁকা হেসে সেদিকে একবার তাকিয়ে বলল,,,,

_তোকে তো গভীরভাবে ছুঁলাম না, তার আগেই আমার বুকে ক্ষতর সৃষ্টি করলি।। যখন তোকে আমি গভীরভাবে ছুঁবো তখন কী করবি আশু?

আর্শীয়া চটপট হাতটা সরিয়ে আনলো। হালকা রক্ত বেরিয়েছে। আর্শীয়ার খুব খারাপ লাগলো দেখে। ওর জন্যই বারবার সাধন ভাই কষ্ট পায়। যেতে চাইলে সাধন ওর কোমরটা চেপে ধরলো।
_আপনার এখান থেকে তো রক্ত বেরোচ্ছে। সরুন আমি পরিষ্কার করে দিচ্ছি।
_উহু। এটা থাক, তবে এরপর আমার রোমান্স এর সময় যেন তোর এই জংলী নখগুলো বাঁধা না হয়।

আর্শীয়ার কথা বন্ধ হয়ে গেলো এমন নির্লজ্জ কথা শুনে। সাধন আর্শীয়াকে আয়নার সামনে দাঁড় করিয়ে, নিজে ঠিক ওর পিছনে দাঁড়ালো। আর্শীয়া বকুলের তীব্র ঘ্রানে মোহিত হয়ে গেলো। সাধন আর্শীয়ার মাথায় বকুলের মালা পড়িয়ে দিলো। কানের কাছে ঠোঁট নিয়ে বলল,,,,

_বকুলের ঘ্রানের মতোই মাতাল করা এক নেশা তুই। যা আমার রন্ধ্রে রন্ধ্রে বয়ে যাচ্ছে। বলেই কানের কাছে একটা চুমু খেলো। আর্শীয়া চোখ বুজে অনুভব করলো মানুষটার পাগল করা কাজকর্ম।

_____________

আরশ শিফাকে ছাদে এনে থামলো। শিফা হাত টা ঝাড়া মেরে রাগত স্বরে বলল,,,

_সবাই ঐদিকে রয়েছে তুমি আমাকে এখানে টেনে এনেছো কেন??

আরশ আশেপাশে তাকালো। সবাই বিয়ের জোগাড় করতে ব্যাস্ত। আরশ কি করে বোঝাবে শিফাকে যে তারও খুব বিয়ে বিয়ে পাচ্ছে। নির্ঘাত বিয়েটা করে নিতো যদিনা শিফার বয়স অল্প হত। আরশ একটা বিরক্ত ভাব মুখে এনে বলল,,,

_সবাই রোদ্দুরে কা

13 중 ·번역하다

🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰🫰

16 중 ·번역하다

,,,,,,,,,,,..,.......,..,.................,.....,...............,...................................................'''''''''''''''''''''''''''''''''’''''''................................................................................................

19 중 ·번역하다

Love...,.......,....................,..........,,....,,........,.,...........,........,......................................................................,..,.,...........................,.....,.................,...............,...............,..................

27 중 ·번역하다
💞💞"ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান-💗🥀"

🥰🥰"তোমার ভালোবাসার ছোঁয়ায় আমার পৃ'থিবী বদলে যায় যেন এক নতুন সকাল জ'ন্ম নেয়-💗🥀"

❤️❤️"ভালোবাসা হলো দুটি আ'ত্মার একত্রে পথচলা যেখানে একে অপরের সুখই সবচেয়ে বড় আনন্দ-💗🥀"

🖤🖤"বেঁ'চে থাকুক পৃ'থিবীর সকল ভালোবাসা!
29 중 ·번역하다

💞💞"ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান-💗🥀"

🥰🥰"তোমার ভালোবাসার ছোঁয়ায় আমার পৃ'থিবী বদলে যায় যেন এক নতুন সকাল জ'ন্ম নেয়-💗🥀"

❤️❤️"ভালোবাসা হলো দুটি আ'ত্মার একত্রে পথচলা যেখানে একে অপরের সুখই সবচেয়ে বড় আনন্দ-💗🥀"

🖤🖤"বেঁ'চে থাকুক পৃ'থিবীর সকল ভালোবাসা!

image