11 w ·Tradurre

লে আরিশ আর কারো কোন কথা না শুনে গলা ছেড়ে জুথিকে ডাকতে,জুথি ফারি গল্প রেখে দুজন দুজনার দিকে তাকিয়ে বললো,
‘এখন আবার ডাকছে কেন?
‘আমি কিভাবে বলবো? তুইও যেখানে আমিও তো সেখানে।
‘আমি যাব না বাবা। মাথা দু’দিক নাড়িয়ে।
‘তুই থাক আমি যাই। তুই বরং এখানে বসে থাক ভাই এসে তোকে কোলে করে নিয়ে যাবে আনে। শয়তানি হেসে,
‘ফারিইই,
‘কি? তুই জানিস না ভাইয়ের স্বভাব? ভাই নিজে ডেকেছে,সেখানে তুই যাবি না। তাহলে তো তোকে কোলে করেই, নিবে তাই না?

ফারির ঠ্যাস মারা কথায় জুথির মুখটা ভেজার করে বললো,
‘দূর *রম্বা, সারাদিন আঠার মত লেগে থাকতে হবে। বলে ফারি, জুথি সিঁড়ি বেয়ে নিচে এসে দেখে শুধু ওরা না ইভা,রোদ পাশাপাশি বাড়ির সবাই পেরায় এক জায়গায়।জুথি সবাইকে এক জায়গায় দেখে এক কিনারে দাঁড়িয়ে বললো,
‘ডেকেছেন কেন?
‘বিয়ে করতে।
‘মানে?
‘কিছু না, এখানে এসে বস। ওর পাসটা দেখিয়ে,গম্ভীর কণ্ঠে।

জুথি কে এক জায়গায় ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে আরিশ ধমকে বললো,
‘এখানে বসতে পারলাম না?

জুথি আরিশের ধমক খেয়ে হালকা কেঁপে উঠে মিনমিন করে বললো,
‘বসছি তো, অসভ্য লোক সবসময় শুধু ধমকে কথা বলে,জুথি মনে মনে এসব বলে ভাংচি কেটে আরিশের পাশে বসতে,আরিশ উঠে দাঁড়িয়ে প্যান্টের পকেটে হাত ঢুকিয়ে মাঝারি একটা প্যাকেট বের করে সেটা থেকে ছোট একটা বক্স খুলে দুটো ডায়মন্ড রিং বের করে, জুথির হাতটা নিয়ে অনামিকা আঙ্গুলে একটা রিং পরিয়ে পাশাপাশি প্যাকেট থেকে একটা হীরের বালা বের করে ওর হাতে পরিয়ে দিয়ে বললো,
‘নে,এটা তোর পরীক্ষার গিফট, আর এটা আমার আঙ্গুলে পড়িয়ে দে। বলে অন্য রিংটা ওর সামনে ধরে।

জুথি হাতের রিং ও বালা,টা দেখতে দেখতে বললো,
‘পরীক্ষা তো শেষ, এখন গিফট? যাইহোক আপনাকে ধন্যবাদ।
‘হুম এটা পরিয়ে দে,
‘আপনি পড়ে নিলেই তো পারেন?

ওর কথায় আরিশ রাগি,দৃষ্টি নিয়ে তাকাতে, জুথি আরিশের হাত থেকে রিংটা নিয়ে পড়াতে নিলে আরিশ ওর অনামিকা আঙ্গুলটা সামনে ধরতে জুথি টুপ করে পরিয়ে দিল।জুথি রিং টা পরিয়ে দিতে আরিশ একবার সেটা দেখে, পেপারগুলো ওরদিকে এগিয়ে দিয়ে বললো,
‘এগুলোতে সাইন কর।

জুথি আরিশের গম্ভীরতা দেখে ভয়ে ভয়ে বললো,
‘এগুলো কিসের পেপার?
‘সাইন করতে বললাম না তোকে? ধমক দিয়ে।

জুথি আরিশের ধমক খেয়ে মাথা নিচু করে বললো,
‘করছি তো, বলে প্রথমের একটা পেপারে সাইন করে আরিশের সামনে দিতে আরিশ বললো,
‘তোকে একটায় সাইন করতে বলছি? সবগুলোতে সাইন কর। আবারো ধমকে।

জুথি আরিশের পরপর ধমক খেয়ে, সবগুলো পেপারে সাইন করে,আরিশের কাছে দিতে আরিশ পেপার গুলো নিয়ে সেগুলোতে সাইন করতে করতে বললো,
‘বয়স কত তোর?

জুথি আরিশের এমন প্রশ্নে মনে মনে বিরক্তি নিয়ে বললো,
‘আপনি জানেন না?
‘তোর থেকে জানতে চাইছি। সই শেষ করে ওর দিকে করা দৃষ্টিতে তাকাতে দেখে জুথি ঢোগ গিলে একবার সবার দিক আড় চোখে তাকিয়ে বললো,
‘এভাবে তাকানোর কি আছে? বলছি তো।
‘হুম,
‘১৬ শেষ হয়ে ১৭ বছর চলছে।
‘ও, তুই তো SSC পরিক্ষা দিয়েছিস, তাহলে বল তো, মেয়েদের কিংবা ছেলেদের বিয়েতে কি বলতে হয়?
জুথি একবার সবার দিক তাকাচ্ছে তো, একবার আরিশের দিকে তাকাচ্ছে,ওর মাথায় আসছে না? আরিশ ভাই সব কিছু জেনে শুনে ওর কাছে জিজ্ঞেস করছে কেন?ও কিছু বলতেও পারছে না, থাপ্পড় খাওয়ার ভয়ে,এসব ভেবে বিরক্তি নিঃশ্বাস ফেলে বললো,
‘এটা কে না জানে? উভয় পক্ষকেই কবুল বলতে হয়।
‘কি বললি? বুঝলাম না।
‘কবুল বলতে হয়।
‘জোরে বল, ভ্রু কুঁচকে।
‘আরে বাবা কবুল, কবুল বলতে হয়।
‘আলহামদুলিল্লাহ। তুই তো বিয়ে সম্পর্কে ভালোই জানিস। যে উভয়পক্ষকে কবুল কবুল কবুল, তিনবার বলতে হয়।—এতোটুকু বলে আরিশ পেপারগুলো গুছিয়ে ফাইলে রাখতে রাখতে বললো,
‘মৌ,তোর কাজ শেষ, তুই তোর রুমে যা। বলে

একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!

আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।

যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!

এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।

একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!

বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!

বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!

💞💞"ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান-💗🥀"

🥰🥰"তোমার ভালোবাসার ছোঁয়ায় আমার পৃ'থিবী বদলে যায় যেন এক নতুন সকাল জ'ন্ম নেয়-💗🥀"

❤️❤️"ভালোবাসা হলো দুটি আ'ত্মার একত্রে পথচলা যেখানে একে অপরের সুখই সবচেয়ে বড় আনন্দ-💗🥀"

🖤🖤"বেঁ'চে থাকুক পৃ'থিবীর সকল ভালোবাসা!

40 m ·Tradurre

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন।
এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

1 h ·Tradurre

আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 h ·Tradurre

যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.