কে মানতে হবে।
সানজিদা খান এ বিষয়ে আর কথা বাড়ালেন না। কারণ ছেলের স্বভাব তার জানা, তাই প্রসঙ্গ পাল্টে বললেন,
‘ওকে ওর রুমে রেখে আসো, আমি ভিজা জামা কাপড় গুলো ধুয়ে শুকা দিয়ে দিব। — বলে উনি চলে যেতে নিলে আরিশ গম্ভীর কণ্ঠে বললো,
‘ও আজ থেকে আমার কাছে, আমার রুমেই থাকবে।
আরিশের কথায় সানজিদা খান দাঁড়িয়ে গিয়ে বললেন,
‘কিন্তু এটা হয় না,
‘এখন হবে।
‘কিন্তু তোমাদের বিয়ে তো,,
‘সেটা আমি দেখে নিব।
“সময়টা সন্ধ্যা ৭:১৪ মিনিট,আরিশের অবস্থান পার্টি অফিসে, সেখানে জনগণের লিস্ট পাশাপাশি নেতৃত্বে সবার কি কাজ দু'ঘণ্টা বসে সবাই মিলে আলাপ আলোচনা করে ঠিক করে,আয়ান কে বুঝিয়ে দিতে বলে, আরিশ আমানের ইনভাইট করা ক্লাবে যায়। আরিশ ক্লাবে যেতে আমান এগিয়ে এসে বললো,
‘ওয়েলকাম, এমপি সাহেব।
আরিস আমান কে পাস কাটিয়ে একটা চেয়ার টেনে অ্যাটিটিউডের সাথে বসে বললো,
‘বলতেই হবে তোর সাহস আছে, আর নয় তো আমাকে ডাকতি না।
আমান, আরিশের অ্যাটিটিউড দেখে দাঁত কিড়মিড় করে মনে মনে বললো—‘ আমার ব্যবসা লাটে তুলে আমার সামনে আয়েশী হচ্ছে? তবে চিন্তা করিস না আমি তোর মাথার উপর দিয়েই কাঁঠাল ভাঙ্গবো, তোর টাকা দিয়েই আমি আমার ক্ষতিপূর করবো।ওর এসব চিন্তা ভাবনা করার মধ্যে দু’জন ওয়েটার আরিশের কাছে এসে ওয়াইনের গ্লাস দিতে আরিশ না করে দেয়, কিন্তু আরিশের বারণ করার সত্তেও ওয়েটার দুজন ওকে জোর করতে আরিশ উঠে দাঁড়িয়ে পিছনে গুঁজে রাখা পিস্তল বের করে দু'জনার বুক বরাবর ঠুস ঠুস করে গুলি করে দিতে, লোক দুজনের হাত থেকে গ্লাস মেঝেতে পরে খানখান হয়ে যায়, সাথে ওনারা আস্তে করে লুটিয়ে পড়ে ছটফট করে নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। আরিশ লোক দুজনের ছটফট কমতে, হাঁটু ভাঁজ করে বসে লোক দু'টোর রক্ত হাতে লাগিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বাঁকা হেসে বললো,
‘কোন জিনিস দু'বার বলা আমার পছন্দ না, একবার বলেছি শোনেনি,তাই পৃথিবীর মায়া ত্
Suraiya Soha
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?