11 ث ·ترجم

আমার_নিষ্ঠুর_ভালবাসা
খেতে বলেছে এ আর এমন কি। আমি আমার বোনের এতটুকু আবদার রাখতে পারবো না।”

আবির নিজের মনে বিড়বিড় করে বলল, “শালা, হারামী, নিজের খেতে ইচ্ছে করছে সেটা তো বলতে পারছে না ও নাকি আবার বোনের আবদার রাখতে খাবে।”

সাবিনা বেগম আরমানের উদ্দেশ্যে বলল, “হ্যাঁ। তোমার আদরেই তো দিন দিন বাঁদর হচ্ছে। পুরো বাঁদর একটা।”

সামিরা এটা শুনে ঝটপট বলে উঠলো, “আচ্ছা আমি যদি বান্দর হয় তাহলে পাপা তুমিও তো বান্দর হবে। যেহেতু আমি তোমার মেয়ে। তাহলে ছোটো আব্বুও বান্দর হবে যেহেতু তোমারা ভাই ভাই। আর মমও তাহলে বান্দর যেহেতু আমার গর্ভধারিণী মা। আর তার সাথে ভাইয়াও বান্দর। হি হি হি।” 😁😁

সামিরার এমন কথা শুনে আবির হু হা করে হেসে দিলো। আর আনজুমা বেগমও মুখ চেপে হাসলেন। আর এদিকে আনোয়ার সাহেবের মুখের খাবার নাকে উঠে বিষম খেয়ে যাচ্ছে তাই অবস্থা। মানোয়ার সাহেব পাশে বসায় উনি তাড়াতাড়ি বড়ো ভাইকে পানি দিলেন। এদিকে আরমান মুখ টিপে হাসছে ওর দুষ্টু বোনের কথা শুনে।

আরমান মিথ্যা রাগ দেখিয়ে সামিরাকে উদ্দেশ্য করে বলল, “সামিরা!! তুমি কিন্তু ভীষণ দুষ্টু হয়েছো। এতো দুষ্টুমি ভালো না।”

এদিকে সাবিনা বেগম ভীষণ বিরক্ত হলেন। নিজের কথায় নিজেই ফেঁসে গেলেন যেনো। উনার খাওয়া শেষ তাই উনি বিরক্তকর মুখ নিয়ে উঠে গেলেন।

আনোয়ার সাহেব আনজুমা বেগমকে খেতে খেতেই জিজ্ঞাসা করলেন, “ছোটো বৌমা! মায়া মাকে দেখছি না তো, কোথায় মেয়েটা?”

আনজুমা বেগম, “হ্যাঁ ভাইয়া আমিও অনেকক্ষণ থেকে দেখছি না। ও বলছিল অফিস যাওয়ার আগে একবার হসপিটাল যাবে ওর বাবাকে দেখতে। তাই হয়তো বেরিয়ে গেছে মেয়েটা।”

আবির হতাশ হওয়ার ভান করে বলল, “যাহ চলে গেলো! কোথায় ভাবলাম একসাথে যাবো দুইজন।”

সামিরা:- “কিন্তু আবির ভাইয়া তুমি তো বড়ো ভাইয়ার সাথে যাও রোজ।”

আবির দাঁত দেখিয়ে বলতে লাগলো, “হ্যাঁ তোর বান্দর ভাইয়ের সাথেই যেতাম আগে, তবে এখন থেকে ঠিক করেছি আমি আর মায়া একসাথে যাবো, আমার গাড়িতে করে।”

আরমান বিরক্ত গলায় বলে উঠলো, “খাওয়ার সময় এতো কথা বলা ঠিক না। এতো বকবক করিস কেন দুজন? চুপচাপ খা।”

ওরা আর কোনো কথা না বলে দুইজনই আরমানক উদ্দেশ্য করে মুখ বেঁকিয়ে খাওয়াই মন দিলো। আরমানের খাওয়া শেষ হতেই ও ওঠে গেলো চেয়ার ছেড়ে। লুচি তরকারি টা সত্যিই খুব সুন্দর হয়েছিল। সত্যিই মেয়েটার রান্নার হাত ভালো। খুব সুন্দর রান্না করে মেয়েটা। এই সব ভাবতে ভাবতেই ও ওর রুমের দিকে এগিয়ে গেলো। ওর রুমের দরজা খুলে ভেতরে ঢুকতেই হঠাৎ কারোর সাথে ধাক্কা খেলো।

আর এই ধাক্কা খাওয়ার মানুষটা আর কেউ নয় আমাদের মায়া। সবাই যে যার মতো ব্রেকফাস্ট করতে যেতেই মায়া উপড়ে এসেছিল আরমানের রুম পরিস্কার করতে। ও ওর কাজ শেষ করে এগিয়ে যাচ্ছিল দরজার দিকেই। ও নিচের দিকে তাকিয়েছিল, আর তার কারণ ওর হাতে ছিল ময়লা পানির বালতি। মেঝে পরিষ্কার করছিল ও পানি দিয়ে। সেই ভারী বালতি তুলে নিয়ে যাওয়ার সময় খেয়াল করেনি সামনের দিকে থেকে আসা আরমানকে। তাই দুজনেই খেলো ধাক্কা। সাথে সাথে মায়ার হাতে থাকা বালতি সহ মায়া ধপাস করে নীচে পড়ে গেলো। সমস্ত ময়লা পানি আবারো মেঝেতে পড়ে গেলো, সাথে কিছুটা মায়ার গায়েও লাগলো।

এদিকে তো আরমান হতভম্ব হয়ে দাঁড়িয়ে গেলো। কি হলো বিষয়টা ও বুঝতে পারলো না। অবাক

✨🌸…!🖤🥀
-স্বার্থ যেখানে শেষ,
– বদনাম সেখান থেকে শুরু…!! 🙂🥀
🖤•─┼┼•🖤
000●━━━━━━━━━━━━● 042
⇆ㅤㅤㅤㅤ. ◁ㅤㅤ❚❚ㅤㅤ▷ㅤㅤㅤㅤ↻

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

পরিশেষে বলা যায়, লজ্জাপতি গাছ একটি সহজলভ্য অথচ অত্যন্ত কার্যকর ঔষধি উদ্ভিদ। তবে যেকোনো প্রাকৃতিক ঔষধ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা উত্তম, বিশেষ করে যদি আপনি আগে থেকে কোনো ওষুধ সেবন করেন বা স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।

ত্বকের নানা রোগ যেমন একজিমা, চুলকানি বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। পাতার পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে আরাম মেলে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যায়।

এই গাছ ঘুমের সমস্যা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, লজ্জাপতিতে সেরোটোনিন নামক উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তি এনে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।