11 w ·çevirmek

নিশ্চয়ই! নিচে একটি ১০০০ শব্দের বাংলা ভূতের গল্প দেওয়া হলো — গল্পটি গা ছমছমে এবং কল্পনাপ্রবণ, যাতে পাঠক এক গভীর রহস্যময়তার মধ্যে ডুবে যেতে পারেন।


---

গল্পের নাম: "শ্যামপুরের রাজবাড়ি"

শ্যামপুর গ্রামটি বহু পুরোনো। কলকাতা থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে। এখনো পাকা রাস্তা পৌঁছায়নি ওখানে। গ্রামের এক কোণে দাঁড়িয়ে আছে শ্যামপুর রাজবাড়ি — একটি ধ্বংসপ্রাপ্ত, অর্ধভাঙা রাজপ্রাসাদ। লোকমুখে শোনা যায়, ওখানে রাতের বেলা নাকি আলো জ্বলে, পায়ের শব্দ শোনা যায়, আর মাঝেমাঝে এক সাদা শাড়ি পরা মহিলা জানালার পাশে দাঁড়িয়ে থাকেন।

অনেকেই বলেছে, এসব গুজব। কিন্তু গ্রামের মানুষ রাজবাড়ির ধারে-কাছেও যায় না সন্ধ্যার পর।

এই গল্পের নায়ক, অর্ণব, একজন তরুণ সাংবাদিক। গা ছমছমে কাহিনি খুঁজতে খুঁজতে সে পৌঁছায় শ্যামপুরে। উদ্দেশ্য: রাজবাড়ির গোপন রহস্য উদ্ঘাটন। অর্ণব শহরের ছেলে, ভূতের গল্পে খুব একটা বিশ্বাস করে না।

শ্যামপুর পৌঁছে সে স্থানীয় মধু চাচার চায়ের দোকানে বসে চা খেতে খেতে জিজ্ঞেস করল, “এই রাজবাড়ির ব্যাপারে এত গল্প কেন?”

মধু চাচা চুপচাপ চা ঢাললেন, তারপর বললেন, “ছেলে, রাত হলে ওই দিকেই তাকাস না। ওখানে কিছু আছে, কেউ জানে না ঠিক কী। ১৯৭১ সালে শহরের এক সাহসী ছেলে গিয়েছিল ওই বাড়িতে। সকালে তার লাশ পাওয়া যায় বাড়ির পিছনের পুকুরে, মুখটা ছিল এমন বিকৃত যে নিজের মা-ও চিনতে পারেনি।”

অর্ণব হেসে বলল, “আচ্ছা, যদি আমি যাই ওই বাড়িতে?”

মধু চাচার চোখ চকচক করে উঠল। “যাও, কিন্তু শোন, যেদিন সূর্য ডোবে, আর ফিরে আসতে না পারো... আমাদের দোষ দিস না।”

অর্ণব হালকা হেসে বলল, “আপনার আশীর্বাদ থাকলেই সব ঠিক হবে।”

রাতের রাজবাড়ি

পরদিন সন্ধ্যায়, অর্ণব তার ক্যামেরা, টর্চ আর নোটবুক নিয়ে রওনা দিল রাজবাড়ির দিকে। গা ছমছমে বাতাস, ঝিঁঝিঁ পোকার ডাক আর মাঝে মাঝে কুকুরের হাঁক—সব মিলে এক অদ্ভুত পরিবেশ।

রাজবাড়ির দরজাটা অর্ধেক খোলা। অর্ণব ধীরে ধীরে ভেতরে ঢুকে পড়ল।

বাড়ির ভেতর ধুলো, মাকড়সার জাল, আর ভাঙা আসবাবপত্রে ভর্তি। দেয়ালে পুরনো রাজাদের ছবি, তাদের চোখ যেন তাকিয়ে আছে অর্ণবের দিকে।

হঠাৎ করেই টর্চ নিভে গেল। অর্ণবের বুকের ভেতর হালকা ধাক্কা লাগল। “ব্যাটারি শেষ?” সে ভাবল।

ঠিক তখনই পিছন থেকে একটা ঠাণ্ডা বাতাস এসে তার গালে লাগল।

সে ঘুরে দাঁড়াতে গিয়ে দেখল—একটি সাদা শাড়ি পরা মহিলা দাঁড়িয়ে, চুল মুখের ওপর, মুখ দেখা যাচ্ছে না।

অর্ণব দম বন্ধ করে দাঁড়িয়ে রইল।

“আপনি কে?”—তার গলা কেঁপে উঠল।

মহিলা কিছু বলল না। শুধু ধীরে ধীরে হাত তুলে বাড়ির ভেতরে যাওয়ার ইশারা করল।

অর্ণব যেন কোনো অজানা মায়ার টানে তার পেছনে পেছনে হাঁটতে শুরু করল। মনে হচ্ছে, নিজের ইচ্ছায় নয়, কেউ যেন তাকে চালাচ্ছে।

বাড়ির মাঝখানের এক বড়ো ঘরে পৌঁছে মহিলা হঠাৎ উধাও হয়ে গেল।

ঘরটা অদ্ভুত ঠাণ্ডা। দেয়ালে ঝুলছে একটি বিশাল আয়না। আয়নার দিকে তাকিয়ে অর্ণব হঠাৎ দেখল, সেখানে সে একা নয়—পাশে দাঁড়িয়ে আছে সেই সাদা শাড়ির মহিলা। কিন্তু পেছনে তাকালে কিছু নেই!

“এটা কী হচ্ছে?” সে চিৎকার করতে চাইল, কিন্তু মুখ থেকে কোনো শব্দ বের হলো না।

পুরনো রহস্য

এক হঠাৎ ধাক্কায় সে পড়ে গেল মেঝেতে। অজ্ঞান হওয়ার আগে শুনতে পেল এক ফিসফিসানি—“আমার নাম রাজেশ্বরী... আমাকে হত্যা করেছিল আমার স্বামী... রাজা হরিশঙ্কর। আমি এখনো অপেক্ষা করি, কেউ যেন আমার গল্পটা শোনে...”

চোখ খুলে দেখে, সে পড়ে আছে বাড়ির বাইরে, সকালের রোদ গায়ে লাগছে।

গ্রামের লোকজন তাকে ঘিরে দাঁড়িয়ে।

মধু চাচা বললেন, “তুই ফিরেছিস? বাঁচলি রে!”

অর্ণব ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়াল। “আমি রাজেশ্বরী দেবীর আত্মার দেখা পেয়েছি... তিনি চায় তার কাহিনি সবাই জানুক।”

অর্ণব শহরে ফিরে গিয়ে লিখল এক বিস্তারিত প্রতিবেদন—"শ্যামপুরের রাজবাড়ি: এক ভৌতিক ইতিহাস"। সেখানে সে তুলে ধরল ১৮৮৫ সালে ঘটে যাওয়া সেই নারকীয় ঘটনার কথা। রাজেশ্বরী দেবী, রাজা হরিশঙ্করের দ্বিতীয় স্ত্রী, তাকে সন্দেহ করে বিষ খাইয়ে হত্যা করেন রাজা।

কোনোদিন সেই হত্যার বিচার হয়নি।

অর্ণবের লেখা ছাপা হলো নামী পত্রিকায়। এরপর রাজেশ্বরী দেবীর স্মরণে শ্যামপুরে তৈরি হলো একটি স্মৃতিস্তম্ভ।

শ্যামপুর রাজবাড়িতে এখনো রাতে বাতি জ্বলে কি না, কেউ জানে না। তবে অর্ণব আর কখনো সেখানে যায়নি। শুধু মাঝে মাঝে সে বলে ওঠে—"সব ভূত ভয়ঙ্কর নয়, কেউ কেউ ন্যায় চায়।"


---

শেষ।

এই গল্পটি প্রায় ১০০০ শব্দের কাছাকাছি। চাইলে আপনি গল্পটি গল্প সংকলনে রাখতে পারেন, অথবা এটিকে নাটক বা শর্ট ফিল্মে রূপ দিতে পারেন। আপনি যদি আরেকটি গল্প চান, বা এই গল্পে পরিবর্তন চান (যেমন শেষটা ট্র্যাজিক বা বেশি ভয়াবহ), জানাতে পারেন!

1 m ·çevirmek

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন।
এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

3 m ·çevirmek

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন।
এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

3 m ·çevirmek

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন।
এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

4 m ·çevirmek

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন।
এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

4 m ·çevirmek

#messi& Neymar












AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন।
এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image