ꗥ̳̳̳̳̳̳̳̳̳̳̿̿̿̿̿ মায়ার বাধঁনꗥ̳̳̳̳̳̳̳̳̳̳̿̿̿̿̿𝒜◥⃧⃜ؖؖؖؖ⃝ࣩࣩࣩࣩࣩࣩࣩࣩࣩࣩࣩ❥•❃

পৃথিবীতে সবচেয়ে ভয়ংকর নেশা হচ্ছে কারো মায়ার নেশা! একবার কারো মায়ার নেশায় জড়িয়ে পড়লে, নিজের সমস্ত সুখ বিসর্জন দিয়েও সে মায়া কাটানো যায় না!

এই মায়া ব্যাপারটা তৈরি হয় মূলত কথার মাধ্যমে। কথা বলতে বলতে একটা মানুষের প্রতি তীব্র ভাবে আসক্ত হয়ে পড়ে মানুষ৷ আর তারপর সেই মায়া শুধু বাড়তেই থাকে, কমে না।

মানুষ যখন মায়ার নেশায় জড়িয়ে পড়ে, তখন সে ঠিক না ভুল সেটা বোঝে না৷ কোনো বাঁধা মানে না, কোনোকিছু চিন্তা করে না। সে শুধু মায়ার টানে সবকিছু মেনে নেয়, মেনে নিতে বাধ্য হয়।

যখন কারো প্রতি মায়া জন্মায়, ঠিক তার আগের মূহুর্ত অবধি মানুষ নিজের আয়ত্তে থাকে। আর যখন কারো প্রতি মায়া জন্মায়, তখন নিজের নিয়ন্ত্রণ আর মানুষের হাতে থাকে না। যার প্রতি মায়া জন্মায়, নিজের অনুভূতির সমস্ত নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় সেই মানুষটা!

মানুষ চায় নিজেকে সেই মায়া থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করে নিয়ে আসতে, কিন্তু পারে না! হাজার যন্ত্রণা, কষ্ট পাওয়ার পরেও সে এই মায়ার নেশা থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না।

যে একবার কারো মায়ার নেশায় পড়ে, সে তার ভালো থাকার চাবিটা তার হাতে ছেড়ে দেয়। তারপর কথা ফুরায়, সময় ফুরায়, সম্পর্ক এবং মানুষ হারিয়ে যায়, শুধু মায়া ফুরায় না!

লেখায়:- মোঃ ফাহাদ মিয়া🌼

7 の ·翻訳

গোধূলি বেলা
সূর্য ডোবে লাল রঙ মেখে,
পাখির দল ফেরে নীড়ে ঠেকে।
গোধূলি আলো ছড়ায় শান্তি,
দিনের শেষে নরম ফাঁতি।
গরুর গাড়ি ঘরে ফিরে,
শিশুরা খেলে মাঠের চরে।
গ্রামের পথে নরম ধুলো,
প্রকৃতি গায় মায়ার ফুল।
এই সময় যেন কবিতার গান,
গোধূলির মাঝে প্রাণের টান।

7 の ·翻訳

চুরি
চুরি করি লুকিয়ে রাতে,
আমার ভুলটা বুঝি প্রাতে।
লোভই যেন টানতো পথ,
ভুলে গেছি সত্য কথা।
মায়ের চোখে জল ঝরে,
বাবার মুখে লজ্জা পড়ে।
আজ বুঝি, অন্যায় পথ,
কখনোই দেয় না সুখের রথ।
সত্য পথে চলা শিখি,
আর ভুল পথে পা রাখি না।

২১. স্বাধীনতা
স্বাধীনতা মানে মুক্তি পাখা,
দাসত্ব ভাঙার জাগা-জ্বালা।
লাল সবুজ পতাকা ডাকে,
শহীদের রক্তে গল্প থাকে।
আমার দেশ, আমার ভাষা,
এই মাটিতে জন্ম আশা।
যতই আসুক দুর্দিন কালে,
স্বাধীনতা রইবে চিরকালে।
মন খুলে নিঃশ্বাস নিই,
স্বাধীন দেশে হাসিমুখ ছুঁই।

২২. রেলগাড়ি
ট্রেন আসে হুইসেল বাজায়,
স্টেশনের ভিড়ে মন ছায়।
বাচ্চারা হাসে, বড়রা ব্যস্ত,
চালকের মুখে দৃঢ় দৃস্টি।
জানালার পাশে বসে ভাবি,
রেলগাড়ি কেমন চলার ছবি।
পাহাড়-ঘাটে ছুটে চলে,
জীবন যেন গতি পায় চলে।
ট্রেন মানে ভ্রমণের গান,
টিকিটে বাঁধা নতুন প্রাণ।

২৩. বন্ধুতা
বন্ধুত্ব মানে চিরদিন,
তুমি আমি একই চিন।
ভুল করলেও পাশে থাকি,
সুখে দুঃখে হাত বাড়াই।
রাগ হলেও ভুলে যাই,
হাসিতে আবার ফিরে পাই।
বন্ধু মানে নির্ভরতা,
ভালোবাসায় গড়া নতা।
তুমি পাশে থাকলে জানি,
পৃথিবীটা আরও মিষ্টি হানি।

২৪. গোধূলি বেলা
সূর্য ডোবে লাল রঙ মেখে,
পাখির দল ফেরে নীড়ে ঠেকে।
গোধূলি আলো ছড়ায় শান্তি,
দিনের শেষে নরম ফাঁতি।
গরুর গাড়ি ঘরে ফিরে,
শিশুরা খেলে মাঠের চরে।
গ্রামের পথে নরম ধুলো,
প্রকৃতি গায় মায়ার ফুল।
এই সময় যেন কবিতার গান,
গোধূলির মাঝে প্রাণের টান।

২৫. স্মৃতি
পুরনো ছবি, পুরনো চিঠি,
মন ফিরে যায় আগের খুঁটি।
হাসি-কান্না, প্রথম দেখা,
সব মনে পড়ে রাতের রেখা।
তুমি ছিলে, ছিলাম আমি,
কোনো এক দিন ছিল যে জমি।
স্মৃতিরা আসে নিঃশব্দ পায়ে,
হৃদয়ে বাজে মৃদু হায়।
হারানো কালের কথা বলি,
স্মৃতির পাতায় জল গলি।

(পরবর্তী ৫টি পাঠাতে চাইলে বলবেন, নাকি পুরো ২০টি একসাথে পাঠাই?)

একটি ছোট্ট শহরে থাকত দুইজন মানুষ—আরিফ ও মায়া। আরিফ ছিল শহরের একটি ছোট কফিশপের মালিক, আর মায়া ছিল একজন লাইব্রেরিয়ান। প্রতিদিন সন্ধ্যায় মায়া লাইব্রেরি বন্ধ করে আরিফের কফিশপে যেত, একটা কফি নিত আর বই পড়ত। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে একটা নীরব সম্পর্ক তৈরি হয়।

কেউ কাউকে কিছু বলেনি, তবে চোখে চোখে কথা হত। একদিন আরিফ সাহস করে মায়ার বইয়ের ভেতরে একটি চিঠি রেখে দেয়। চিঠিতে লেখা ছিল—

“তোমার চা'য়ের কাপটা আজ যেমন ছিল, তেমনি প্রতিদিন থাকুক... ঠিক তোমার মত—নরম, উষ্ণ, আর শান্ত। আমি কি তোমার জীবনের প্রতিদিনের কফি হতে পারি?”

মায়া কিছু বলেনি, তবে পরদিন বইয়ের ভেতর আরেকটি চিঠি দিয়ে যায়:

“যদি তুমি আমার কফির কাপ হতে চাও, তবে আমি হব তোমার প্রিয় পৃষ্ঠা—যে পৃষ্ঠায় তুমি বারবার ফিরে আসবে।”

তারপর শুরু হয় তাদের নতুন অধ্যায়। একসাথে কফি, একসাথে বই, আর একসাথে ভবিষ্যতের স্বপ্ন।

এক নজরে শসা চাষ

উন্নত জাতঃ ডেডি ২২৩১ এফ-১, তিতুমীর এফ-১, গ্রীন কিং, শীলা, বারমাসী, ডেসটিনি, বুলবুল এফ-১ ইত্যাদি তীব্র শীতব্যাতীত সারাবছর চাষ উপযোগী

পুষ্টিগুনঃ প্রতি ১০০ গ্রাম শসাতে ৯৪.৯ গ্রাম জলীয় অংশ এবং ৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি রয়েছে । তাছাড়া নানাবিধ পুষ্টি উপাদান যেমন, চর্বি-০.১ গ্রাম , খনিজ পদার্থ- ০.৪ গ্রাম, আঁশ- ০.৪ গ্রাম , খাদ্যশক্তি- ২২ কিলোক্যালরি, আমিষ- ১.৬ গ্রাম, ক্যালসিয়াম- ১৪ মিলিগ্রাম, আয়রন- ১.৫ মিলিগ্রাম , অল্প ক্যারোটিন,ভিটামিন বি--১০.১৬ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি-২- ০.০২ মিলিগ্রাম ও শর্করা - ৩.৫ গ্রাম ইত্যাদি বিদ্যমান ।

বপনের সময়ঃ জাতভেদে ফেব্রুয়ারী-মার্চ (মধ্য মাঘ-মধ্য ফাল্গুন) উপযুক্ত সময় ।

চাষপদ্ধতি: মাটির প্রকার ভেদে ৪-৬ টি চাষ ও মই দিতে হবে । প্রথম চাষ গভীর হওয়া দরকার । বেড ও নালা পদ্ধতিতে চাষ করুন। এতে সেচ ও নিষ্কাশন সুবিধাজনক, পরিচর্যা সহজ এবং সেচের পানির অপচয় কম হয় । সার শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করতে হবে। সরাসরি বীজ বুনলে লাইন থেকে লাইন ৬০ ইঞ্চি এবং চারা থেকে চারা ৬০ ইঞ্চি দূরে লাগাতে হবে ।

বীজের পরিমানঃ জাত ভেদে শতক প্রতি ১.৫-৪ গ্রাম।

সার ব্যাবস্থাপনাঃ

সারের নাম

হেক্টর প্রতি সার

শতক প্রতি সার

পঁচা গোবর

৫ টন

২০ কেজি

ইউরিয়া

৮০ কেজি

৩২০ গ্রাম

টি এস পি

১০০ কেজি

৪০০ গ্রাম

এম ও পি

৫০ কেজি

২০০ গ্রাম

জিপসাম

৫০ কেজি

২০০ গ্রাম

দস্তা

১২ কেজি

৪৮ গ্রাম

বোরন

১০ কেজি

৪০ গ্রাম

৫০০০ কেজি গোবর, ১০০ কেজি টিএসপি , ৫০ কেজি এমওপি, ৫০ কেজি জিপসাম, ১২ কেজি দস্তা, ১০ কেজি বোরণ জমি তৈরির সময় মাটিতে প্রয়োগ করুন। অবশিষ্ট গোবর (৫০০০ কেজি), টিএসপি (১০০ কেজি), ইউরিয়া (৮০ কেজি), পটাশ (৫০কেজি) চারা রোপণের ৫-৬ দিন পূর্বে মাদায় প্রয়োগ করুন। চারা রোপণের ১০-১৫ দিন পর ১ম বার ,ফুল আসার পর ২য় বার এবং ফল ধরার সময় ৪০ কেজি ইউরিয়া প্রয়োগ করুন। মাটির ধরন ধরণ সারের মাত্রা কম বেশি করুন।মাদায় চারা রোপণের পূর্বে সার দেয়ার পর পানি দিয়ে মাদার মাটি ভালভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে। অতঃপর মাটিতে জো এলে ৭-১০ দিন পর চারা রোপণ করতে হবে।

সেচঃ মাটিতে রস কম থাকলে বপনের ৭-১০ দিনের মধ্যেই একটি সেচ দিন। সাধারণত ২ সপ্তাহ পর পর ২-৩ বার সেচ দিন।জমিতে রসের অভাব থাকলে সেচ দিতে হবে। পুরো জীবন কালে মাটিতে রসের মাত্রা ৫০% এর নিচে নেমে যাবার আগে ( পূর্ণ বয়সী শিকড় ৫০ সেমি) সেচ দিন ।

আগাছাঃ আগাছা দমনের জন্য জমি চাষ ও মই দিয়ে ভালোভাবে আগাছা পরিষ্কার, বিশুদ্ধ বীজ ব্যবহার এবং পরিষ্কার কৃষি যন্ত্রপাতি ব্যবহার। সেচ ও সার দেবার পর জো আসা মাত্র আগাছা দমন করুন ।চারা গজানোর ২০-২৫ দিন পর আগাছা দমন করতে হবে। গাছ খুব ঘন থাকলে পাতলা করে দিতে হবে। প্রতি বর্গমিটারে রবি মৌসুমে ৫০-৬০ টি এবং খরিফ মৌসুমে ৪০-৫০ টি চারা রাখা উত্তম।

আবহাওয়া ও দুর্যোগঃ অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি বের করার নালা রাখুন। জমির অতিরিক্ত বৃষ্টির পানি বের করা ব্যবস্থা রাখুন।

পোকামাকড়ঃ

শসার পাতা সুড়ঙ্গকারী পোকা, রেড পামকিন বিটল, ফলের মাছি পোকা এবং টোবাকো ক্যাটারপিলার দমনে সাইপারমেথ্রিন জাতীয় কীটনাশক (যেমন ওস্তাদ ২০ মিলিলিটার অথবা ম্যাজিক অথবা কট ১০ মিলিলিটার) প্রতি ১০লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০-১২ দিন পরপর ২/৩ বার। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
শসার সাদা মাছি ও জাবপোকা দমনে ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক (যেমন এডমায়ার অথবা টিডো ৭-১০ মিলিলিটার / ২মুখ) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে ১০ দিন পরপর ২/৩ বার।রোগবালাইঃ

শসার পাউডারি মিলডিউ রোগ রোগ দমনে সালফার জাতীয় ছত্রাক নাশক (যেমন কুমুলাস ৪০ গ্রাম বা গেইভেট বা মনোভিট ২০ গ্রাম) অথবা কার্বেন্ডাজিম জাতীয় ছত্রাকনাশক (যেমন: গোল্ডাজিম ৫ মিলিটার বা এমকোজিম বা কিউবি বা কমপ্যানিয়ন ২০ গ্রাম) প্রতি ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে ১০ দিন পরপর আক্রমণের শুরু থেকে মোট ২-৩ বার প্রয়োগ করতে হবে।
শশার পাতার টার্গেট স্পট এবং গামি স্টেম ব্লাইট রোগ দমনের জন্য ম্যানকোজেব অথবা ম্যানকোজেব + মেটালক্সিল জাতীয় বালাইনাশক (যেমন: রিডোমিল গোল্ড ২০ গ্রাম প্রতি ১০লিটার পানিতে মিশিয়ে) ৭-১০ দিন পরপর ৩ বার স্প্রে করুন। ঔষধ স্প্রে করায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
শসার মোজাইক রোগদমনে জমিতে সাদা মাছি,জাব পোকা দেখা গেলে (বাহক পোকা) ইমিডাক্লোরোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক (যেমন এডমায়ার অথবা টিডো ১০ মি.লি. ২ মুখ ) ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে প্রতি ৫ শতকে স্প্রে করতে হবে। সকাল বেলা গাছে ছাই ছিটিয়ে দিলে এই পোকা গাছ থেকে পড়ে যাবে৷

image