“তুমি যখন আমার গল্প চুরি করলে, আমি চুপ করলাম।”
“তুমি যখন আমাকে বললে ‘নারীর লেখা কেউ পড়ে না’, আমি মিথ্যে হাসলাম।”
“তুমি যখন আমার নাম মুছে দিয়ে নিজের বই ছাপালে, আমি কাঁদিনি—আমি লিখেছি।”
রাহুল বুঝতে পারে, মৃণালিনী তার জীবন উৎসর্গ করেছিল প্রতিশোধের জন্য, কিন্তু তা কোনোদিন নেননি। তিনি লেখার মধ্যে আগুন রেখেছিলেন, ছাই নয়।
শেষ চিঠিটার নিচে লেখা:
“আজ আমি মরে গেলে, কেউ না জানলেও এই আগুন একদিন ছড়াবে। তুই যদি এই গল্পগুলো ছেপে দিতে পারিস, তবে তুই আমার উত্তরসূরি।”
রাহুল চুপ করে থাকে। সে বুঝে যায়, শুধু গল্প নয়—এই চিঠিগুলো এক একটা বিস্ফোরণ। মৃণালিনীর জীবন একটা নীরব বিপ্লব।
সেই রাতে, বৃদ্ধা মৃণালিনী ঘুমিয়ে পড়ে—চিরতরে।
পরদিন, শহরের এক নতুন লেখক আত্মপ্রকাশ করে—নাম লেখে না। শুধু লেখে বইয়ের শুরুতে:
“এই বই আগুন দিয়ে লেখা, আর ভালোবাসা দিয়ে ছাপা।”
---
বলুন, এবার কোন স্বাদের গল্প শুনতে ইচ্ছা করছে?
হাস্যরস?
ঐতিহাসিক রহস্য?
ভুতুড়ে গ্রাম?
ভবিষ্যতের বিশ্বযুদ্ধ?
নাকি আমি আবার ইচ্ছে মতো বানিয়ে বলি? 😊
md ruhul khan
Hapus Komentar
Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?