11 在 ·翻译

কিতাবুল মুসততরফ, হুজ্জাতুল্লাহে আলাল আলামীন ও তারিখে ইবনে আসাকের বর্নিত আছে যে, হুজুর সাল্লাল্লাহু আল্লাইহে সাল্লাম এর পৃথিবীতে আবির্ভাবের এক হাজার বছর আগে ইয়ামনের বাদশাহ ছিলেন তুব্বে আউয়াল হোমাইরী। তিনি একবার স্বীয় রাজ্য পরিভ্রমনে বের হয়েছিলেন । তাঁর সাথে ছিল হাজার আলেম ও হেকিম, এক লক্ষ বত্রিশ হাজার এবং এক লক্ষ তের হাজার পদাতিক সিপাই। এমন শান-শওকতে বের হয়ে যেত । ভ্রমন করতে করতে যখন মক্কা মুয়াজ্জামায় পৌঁছলেন, তখন তাঁর এ বিশাল বাহীনিকে দেখার জন্য মক্কাবাসীর কেউ আসলেন না। বাদশাহ আশ্চর্য হয়ে গেলেন এবং উজীরে আজকে জিজ্ঞেস করলেন। উজীর ওনাকে জানালেন, এ শহরে এমন একঠি ঘর আছে যকে বাইতুল্লাহ বলা হয়। এ ঘর ও এ ঘরের খাদেমগন ও এখানকার বাসিন্দাগনকে পৃথিবীর সমস্ত লোক সীমাহীন সম্মান করে।
আপনার বাহিনী থেকে অনেক বেশি লোক নিকটবর্তী ও দূর-দূরান্ত থেকে এ ঘর জিয়ারত করতে আসে এবং এখানকার বাসিন্দাগনের সাধ্যমত খেদমত করে চলে যায়। তাই আপনার বাহীনীর প্রতি ওনাদেও কোন আকর্ষন নেই।এটা শুনে বাদশার রাগ আসলো এবং কসম করে বললেন, আমি এ ঘরকে ধূলিস্যাত করবো। এটা বলার সাথে সাথে বাদশার নাক মুখ ও চোখ থেকে রক্ত ঝরতে লাগল এবং এমন দূর্গন্ধময় পূঁজ বের হতে লাগলো যে ওর পাশে বসার কারো সাধ্য রইল না। এ রোগের নানা চিকিৎসা করা করা হলো কিন্তু কোন কাজ হলো না।সন্ধ্যায় বাদশার সফর সুঙ্গী ওলামায়ে কিরামর একজন আলেমে রব্বানী নাড়ী দেকে বললেন, রোগ হচ্ছে আসমানী কিন্তু চিকিৎসা হচ্ছে দুনিয়াবী। হে বাদশাহ মহোদয়, আপনি যদি কোন খারাপ নিয়ত করে থাকেন, তাহলে অনতিবিলম্বে সেটা থেকে তওবা করুন।বাদশাহ মনে মনে বায়তুল্লাহ শরীফ এবং এর খাদেমগন সম্পর্কিত স্বীয় ধারনা থেকে তওবা করলেন এবং সাথে সাথে রক্ত ঝড়া এবং পূঁজ পড়া বন্ধ হয়ে গেল। আরোগ্যেও খুশীতে বাদশাহ বায়তুল্লাহ শরীফে রেশমী চড়ালেন এবং শহরের প্রত্যেক বাসিন্দাকে সাতটি সোনার মুদ্রা ও সাত জোড়া রেশমী কাপড় নজরানা দিলেন।
অতঃপর এখান থেকে মদীনা মুনাওয়ারা গেলেন, সফর সঙ্গী ওলামায়ে কিরামের মধ্যে যারা আসমানী কিতাব সম্পর্কে বিজ্ঞ ছিলেন, তারা সেখানকার মাঠি শুঁকে ও পাথর পরীক্ষা করে দেখলেন, তখন তাঁরা সংকল্প করলেন, আমরা এখানে মৃত্যু বরন করবো এবং এ জায়গা ত্যাগ করে কোথাও যাব না। আমাদেও কিসমত যদি ভাল হয়, তাহলে কোন এক সময় শেষ নবী তাশরীফ আনলে আমরাও সাক্ষাত করার সেীভাগ্য লাভ করব। অন্যথায় কোন এক সময় তাঁর পবীত্র জুতার ধুলি উড়ে আমাদের কবরের নিকট নিশ্চয়ই পতিত হবে, যা আমাদের নাজাতের জন্য যথেষ্ট।
এটা শুনে বাদশাহ ওসব ওলামাগনের জন্য চারশ ঘর তৈরী করলেন, এবং সেই আলেমে রব্বানির ঘরের কাছে হুজর সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম এর উদ্দেশ্যে দোতালা বিশিষ্ট একটি উন্নত ঘর তৈরী করালেন এবং অসিয়ত করলেন যে, যখন তিনি অর্থাৎ রাসুল সল্লালল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম তাশরীফ আনবেন, তখন এ ঘর যেন তার আরামগাহ হয়। ঐ চারশ আলেমকে যথেষ্ট আর্থিক সাহায্য করলেন এবং বললেন আপনারা এখানে স্থায়ীভাবে থাকুন। অতঃপর সেই বড় আলেমে রব্বানীকে একটি চিঠি লিখে দিলেন এবং বললেন, আমার এ চিঠি শেষ নবীর খেদমতে পেশ করবেন। যদি আপনার জিন্দেগিতে হুজুর সল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লামের আর্বিভাব না ঘটে, তাহলে আপনার বংশধরদেরকে অসিয়ত করে যাবেন যেন আমার এ চিঠিখানা বংশানুক্রমে হেফাজত করা হয়, যাতে শেষ পর্যন্ত শেষ নবীর খেদমতে পেশ করা যায়।এরপর বাদশাহ দেশে ফিরেও গেলেন।
এ চিঠি এক হাজার বছর পর নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লামের খেদমতে পেশ করা হয়েছিল। কিভাবে পেশ করা হয়েছিল এবং চিঠিতে কি লিখা ছিলম তা শুনুন এবং হুজুর সল্লাল্লাহ আলাইহে ওয়াসাল্লামের সন্মানের বাস্তব নিদর্শন অবোলোকন করুন। চিঠির বিষয়বস্তু ছিলঃ
অধম বান্দা তুব্বে আউয়াল হোমাইরীর পক্ষ থেকে শফীয়ুল মুজনাবীন সৈয়্যেদুল মুরসালীন মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম) এর প্রতি।
হে আল্লাহর হাবীব, আমি আপনার উপর ঈমান আনতেছি এবং আপনার প্রতি যে কিতাব নাযিল হবে, সেটার উপরও ঈমান আনতেছি। আমি আপনার ধর্মের উপর আস্থাশীল। অতএব যদি আপনার সাথে আমার সাক্ষাতের সুযোগ হয়, তাহলে খুবই ভাল ও সৌভাগ্যের বিষয় হবে। আর যদি আপনার সাক্ষাত নসিব না হয়, তাহলে আমার জন্য মেহেরবানী করে সাফায়াত করবেন এবং কিয়ামত দিবসে আমাকে নিরাশ করবেন না।আমি আপনার প্রথম উম্মত এবং আপনার আর্বিভাবের আগেই আপনার বয়াত করছি। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি আল্লাহ এক এবং আপনি তাঁর সত্যিকার রাসুল।
# # #

Read More

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

image

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

image

ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান

একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!

আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।

যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!

এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।

একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!

বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!

বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!

💞💞"ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান-💗🥀"

🥰🥰"তোমার ভালোবাসার ছোঁয়ায় আমার পৃ'থিবী বদলে যায় যেন এক নতুন সকাল জ'ন্ম নেয়-💗🥀"

❤️❤️"ভালোবাসা হলো দুটি আ'ত্মার একত্রে পথচলা যেখানে একে অপরের সুখই সবচেয়ে বড় আনন্দ-💗🥀"

🖤🖤"বেঁ'চে থাকুক পৃ'থিবীর সকল ভালোবাসা!