11 の ·翻訳

মহানবী (সা.) বেঁচে থাকাকালীন ঈদের দিনের একটি শিক্ষনীয় ঘটনা
আমাদের প্রাণপ্রিয় রাসূল (সাঃ) ছিলেন একেবারেই এতিম। এতিম ছিলেন বলেই তিনি বুঝতেন এতিম ও অসহায়দের মনের কষ্ট। জীবনের কষ্ট। কাজের কষ্ট। তাদের সকল কষ্টই তিনি অনুভব করতেন একান্ত হৃদয় দিয়ে। ফলে তাদের সেসব কষ্টের তুষার দূর করার জন্য রাসূল (সাঃ) সকল সময় থাকতেন ব্যাকুল। তাদের প্রতি ছিল তাঁর বিশাল হৃদয়। আকাশের মতো, তার চেয়েও বিশাল। বিশাল ছিল তাঁর মন ও ভালোবাসার দরিয়া। সেখান থেকে উঠে আসতো দরদের তুফান। মমতার ঢেউ। সেই ঢেউ আছড়ে পড়তো নবীর (সাঃ) চারপাশে। সকলের হৃদয়ের দু কূল ছাপিয়ে যেত রাসূলের (সাঃ) ভালোবাসার কোমল তুষারে। মানুষের প্রতি মানুষের ভালোবাসা সেতো এক মহৎ গুণ! মানুষকে ভালোবাসতেন রাসূল (সাঃ) মন দিয়ে, প্রাণ দিয়ে, জীবন দিয়ে।
কিন্তু এতিম, গরিব, দুস্থ এবং অসহায়দের প্রতি রাসূলের (সাঃ) ভালোবাসার মাত্রাটা ছিল অনেক- অনেক গুণে বেশি। যার কোনো তুলনাই হয় না। সেই ভালোবাসার নজির তো রয়ে গেছে রাসূলের (সাঃ) জীবনেই। তাঁর জীবন-ইতিহাস যেমন শিক্ষণীয় তেমনই পালনীয়।
ঈদ মানেই তো খুশি আর খুশি। আনন্দের ঢল। সবার জন্যই চাই ঈদের আনন্দ। সমান খুশি। কিন্তু চাইলেই কি সব হয়? কিছু ব্যতিক্রম তো থেকেই যায়। যেমন রাসূলের (সাঃ) সময়ে এক ঈদে, নামাজ শেষে ঘরে ফিরছেন দয়ার নবীজী (সাঃ)। তিনি দেখলেন মাঠের এক কোণে বসে কাঁদছে একটি তুলতুলে কোমল শিশু। এই খুশির দিনেও কান্না! অবাক হলেন রাসূল (সাঃ)। তাঁর হৃদয়ের বেদনার ঢেউ আছড়ে পড়লো। রাসূল (সাঃ) ছেলেটির কাছে গিয়ে কান্নার কারণ জিজ্ঞেস করলেন।
শিশুটি বললো, আমার আব্বা-আম্মা নেই। কেউ আমাকে আদর করে না। কেউ আমাকে ভালোবাসে না। আমি কোথায় যাবো? এতিম নবী রাহমাতুল্লিল আলামিন। ছেলেটির কথা শুনে গুমরে কেঁদে উঠলো নবীজীর (সাঃ) কোমল হৃদয়। জেগে উঠলো তাঁর মর্মবেদনা। তিনি পরম আদরে শিশুটিকে বাড়ি নিয়ে গেলেন। হযরত আয়েশাকে (রাঃ) ডেকে বললেন, হে আয়েশা! ঈদের দিনে তোমার জন্য একটি উপহার নিয়ে এসেছি। এই নাও তোমার উপহার। ছেলেটিকে পেয়ে দারুণ খুশি হলেন হযরত আয়েশা (রাঃ)। দেরি না করে মুহূর্তেই তাকে গোসল করিয়ে জামা পরালেন। তারপর তাকে পেট ভরে খেতে দিলেন।
রাসূল (সাঃ) ছেলেটিকে বললেন, আজ থেকে আমরাই তোমার পিতা-মাতা। আমরাই তোমার অভিভাবক। কি, খুশি তো! রাসূলের (সাঃ) কথা শুনে ছেলেটির চোখেমুখে বয়ে গেল আনন্দের বন্যা। এই ছিল এতিমের প্রতি রাসূলের (সাঃ) ভালোবাসার এক বিরল দৃষ্টান্ত! রাসূল (সা) শুধু এতিমদের প্রতিই যে এমন সদয় ছিলেন, সহমর্মী ছিলেন তাই নয় তিনি তাঁর অধীনস্থদের প্রতিও ছিলেন সদা সজাগ ও দরদি। মায়া-মমতার চাদরে তাদেরকে আঁকড়ে রাখতেন। তাদের যেন কোনো কষ্ট না হয়, মনে যেন কোনোপ্রকার দুঃখ না থাকে দয়ার নবী (সাঃ) সেদিকে খেয়াল রাখতেন সর্বক্ষণ।
রাসূলের (সাঃ) দু�জন খাদেম বা চাকর ছিলেন। একজন হযরত যাইদ ও আর একজন হযরত আনাস (রাঃ)। তাদের সাথে রাসূল (সাঃ) কখনোই মনিবসুলভ আচরণ করতেন না। কড়া ভাষায় কথা বলতেন না। খারাপ ব্যবহার করতেন না। মেজাজ দেখাতেন না। আদেশ কিংবা নির্দেশে কঠোরতাও দেখাতেন না। বরং আপন পরিবারের সদস্যদের মতই তাদের সাথে ব্যবহার করতেন। একই খাবার খেতেন। একই ধরনের জীবন-যাপন করতেন। কী আশ্চর্যের ব্যাপার! আজকের দিনে যা কল্পনাও করা যায় না। হযরত যাইদের (রাঃ) কথাই বলি না কেন! ছোট্টবেলায় তিনি মা-বাপ থেকে হারিয়ে যান।
আল্লাহর রহমতে তার আশ্রয় হয় রাসূলের (সাঃ) ঘরে। যখন তার পিতা-মাতার সন্ধান পাওয়া গেল, তখন তারা ছুটে এলো রাসূলের (সাঃ) কাছে। তারা তাকে নিয়ে যেতে চায়। রাসূল (সাঃ) তাকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি তোমার পিতা-মাতার সাথে যাবে? যাইদ (রাঃ) সাথে সাথেই বললেন, রাসূলের (সাঃ) কাছ থেকে যে ব্যবহার আমি পেয়েছি, তাঁর কোনো তুলনা হয় না। তামাম পৃথিবী যদি আমাকে দেয়া হয় তবুও তাঁকে ছেড়ে আমি যেতে পারবো না। না, কখনোই যাবো না। হযরত আনাস (রাঃ)। তিনি আট বছর বয়সে রাসূলের (সাঃ) খেদমতে এসেছিলেন। দীর্ঘ দশ বছর পর্যন্ত রাসূলের (সাঃ) খেদমত করেছিলেন।
সেই হযরত আনাস (রাঃ) বলেন, দীর্ঘ দশ বছর রাসূলের (সাঃ) খেদমত করেছি। কিন্তু এই দশ বছরের মধ্যে কোন একটি দিনও রাসূল (সাঃ) আমাকে একটি কথাও ধমক দিয়ে বলেননি। এমনই ছিল রাসূলের (সাঃ) আচার- ব্যবহার। এমনই ছিল তাদের প্রতি তাঁর হৃদয়ের ভালোবাসা। এমনই ছিল তাঁর উদারতা। ছিল দয়া ও মমতার অসীম সাগর। সাগরের চেয়েও অধিক। রাসূলের (সাঃ) মতো এমনই হৃদয়ের অধিকারী হতে হবে আমাদের। যে হৃদয় হবে ভালোবাসায় পূর্ণ। মমতায় টইটম্বুর। যে হৃদয় হবে আকাশের চেয়েও প্রশস্ত। সাগরের চেয়েও বিশাল।
এমনই হৃদয় তৈরির জন্য প্রয়োজন রাসূলের (সাঃ) শিক্ষা গ্রহণ ও সৎ সাহসের। এ জন্যই আমাদের রাসূলের (সাঃ) আদর্শ অনুসরণ করতে হবে। তাঁর পথেই চলতে হবে। তাঁর শিক্ষাই গ্রহণ করতে হবে। তাহলেই কেবল সুন্দর, সার্থক ও সফল হবে আমাদের জীবন। আসুন আমরা রাসূলকে (সাঃ) ভালোবাসি। তাঁর শিক্ষা গ্রহণ করি। তাঁর আদর্শ অনুসরণ করি। তাঁরই দেখানো আলো ঝলমলে পথে সর্বদা চলি। # # #

Read More

তেমন কিছুই না😞মাঝখান থেকে কিছু নোংরা অভিজ্ঞতার স্বীকার ও কিছু নিচু মন মানসিকতার মানুষের সাথে দেখা হল,😔😔😔😔একাকিত্বে পাইনি তাহারে, সুদিনে যে বন্ধু ছিলো আমার😔😔😔
নয়নে নয়ন রেখে হৃদয়ে উঠেছে একাকিত্বের ঢেউ😞😞

,দূর থেকেও থাকে একাকি ভীষণ প্রিয় কেউ।😞

মুখে বলোনি,
অথচ দিব্যি ব্যবহারে বুঝিয়েছো, আমি তোমার কেউ নই! অবহেলা-অনাদরে ফেলে রেখে দিনের পর দিন নিঃসঙ্গতার আঁধারে ডুবিয়ে দিয়ে তুমি দূরে থেকেছো!

মুখে বলোনি,
আমাকে তোমার আর ভালো লাগে না। আমি অবুঝ নই। তুমি আগ্রহ হারিয়ে বসে আছো, আমি দিব্যি টের পেয়ে যাই। তুমি তো ভালোবেসে কাছে আসোনি। ভালোবেসে কাছে আসলে, দূরে থাকা যায়? যায় না।

স্বীকার করোনি,
শুধু তোমার মৌনতা আমাকে বুঝিয়েছে, তুমি আসলে ক্লান্ত। আমার এই অতিরিক্ত আবেগ, অতিরিক্ত তোমাকে কাছে পাওয়ার লোভ- তোমাকে পীড়া দিচ্ছে ভীষণ! জিজ্ঞেস করেছি, তুমি আসলে কী চাও? কোনো উত্তর দাওনি। আমি বুঝে গেছি, তুমি আর আমায় চাইছো না।

ভালোবাসোনি,
অথচ দিনের পর দিন ভনিতার খেলায় মেতে উঠেছো আমায় পরাজিত করতে। আমাকে কি সত্যি হারাতে পেরেছো? নাকি মনের অজান্তেই আমায় হারিয়ে ফেললেিপ চিরতরে?

স্বীকার করোনি,
তোমার এইসব ব্যস্ততার অজুহাত, আমাকে ম্যাচুরিটি শেখানো, আবেগ কমাতে বলা, যোগাযোগহীনতায় রেখে মাঝে মাঝে নিয়মরক্ষা করতে খুদে বার্তায় জানান দেয়াটা আসলে ভালোবাসা নয়। অবসর সময়ে বিনোদন নেয়া মাত্র।

সংগৃহীত

Deck And Fence Carpentry Services For Apartment Properties | TCG Renovations

The professional deck and fence construction services offered by TCG Renovations may completely alter the look of your apartment building. Make your home more inviting and increase its curb appeal.

https://www.tcgrenovations.com..../multi-family-exteri

"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।

অর্থ ও ব্যবহার:

পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।

কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।

অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।

আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।

উদাহরণ:

কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।

কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।

👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।

আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?

"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।

অর্থ ও ব্যবহার:

পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।

কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।

অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।

আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।

উদাহরণ:

কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।

কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।

👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।

আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?