Md Jony  
11 の ·翻訳

দশটি কবিতা দেন আপনার ইচ্ছামতগল্প: পৃথিবীর শেষ চিঠি
✍️ লেখক: ChatGPT


                    
                       
এক

বৃদ্ধ মানুষটি একটি পুরোনো কাঠের বাক্স খুললেন। ধুলোমাখা, কিন্তু তার চোখে তখনও জ্বলজ্বলে এক স্মৃতি। ভেতর থেকে বেরোল একটি হলদেটে খাম—তার ওপরে লেখা, “তোমার জন্য, পৃথিবী”।

তিনি দীর্ঘশ্বাস ফেললেন। নামটা আর কোনো ঠিকানায় পাঠানো যায় না। এই চিঠি পৃথিবীর শেষ চিঠি।

তিনি জানতেন, এই গ্রহ আর খুব বেশি দিন নেই। মানবজাতি বহু আগেই অন্য গ্রহে পাড়ি জমিয়েছে। কেবল তিনিই রয়ে গেছেন, স্বেচ্ছায়। শেষ প্রহরের প্রহরী হয়ে।

দুই

তার নাম ছিল অর্ণব সেন। একসময় বিজ্ঞানী ছিলেন। তিনি বিশ্বাস করতেন, পৃথিবীর হৃদয় আছে। গাছের কান্না আছে, নদীর রাগ, বাতাসের অভিমান—সবই অনুভব করতে পারতেন তিনি। কেউ বিশ্বাস করত না, তাই তিনি থাকলেন, একাই।

তিনি রোজ চিঠি লিখতেন—একটি চিঠি পৃথিবীর জন্য।

সে চিঠিতে থাকত তাঁর ক্ষমাপ্রার্থনা—
"আমরা তোমাকে বুঝিনি। আমরা শুধু নিয়েছি, ফিরিয়ে দিইনি।
তুমি আমাদের শিখিয়েছিলে বাতাসে হাসতে, আলোতে গান গাইতে।
তবু আমরা ধোঁয়া দিয়েছি তোমার ফুসফুসে।
ক্ষমা করো, পৃথিবী।"

তিন

শেষ চিঠি লেখার দিনটি ছিল আজ।
আকাশ ছিল সীসার মতো ধূসর, পাখি নেই, গন্ধ নেই কোনো মাটির।
তিনি জানতেন, চিঠি আর কেউ পড়বে না। তবু লিখলেন।

“তুমি যদি আরেকবার জন্ম নাও,
আমরা যদি আবার ফিরে আসি,
আমি কথা দিচ্ছি—
তোমার প্রতিটি পাতার ভাষা আমরা শিখব,
তোমার প্রতিটি ঢেউয়ের নাম মুখস্থ করব।
এইবার নয়, পরের জন্মে—আমরা ভালোবাসতে শিখব।”

চার

তিনি চিঠিটা রেখে দিলেন গাছের গোড়ায়,
যেখানে একসময় শিশুরা দৌড়ঝাঁপ করত।
তারপর তিনি চুপচাপ বসে রইলেন,
সূর্য ডুবতে ডুবতে পৃথিবীর বুকজুড়ে ছড়িয়ে গেল সোনালি নিঃশ্বাস।
একটা পাতা হঠাৎ নড়ে উঠল বাতাসে।
পৃথিবী যেন চিঠিটা গ্রহণ করল।

পাঁচ

বহু বছর পর,
কোনো দূর গ্রহ থেকে ফিরে আসা এক শিশু খুঁজে পায় সেই বাক্স।
চিঠি পড়ে সে কাঁদে না—
শুধু গাছের নিচে বসে বলে, “আমরা আবার ফিরব মা, এবার সত্যিই ভালোবাসতে।”১. সময়ের ছায়া
অতীতের পথে হেঁটে চলে
একটি ছায়া—নীরব, কালো,
হৃদয়ে তার শূন্য বাজে,
স্মৃতি খেলে লুকোচুরি-চালো।

২. নদী বলে
নদী বলে, "আমি চলি",
থেমে থাকলে জল হয় গলি।
পাথর চিরে, ঘুম ভেঙে দিয়ে,
আমি প্রাণে প্রাণ ছুঁইয়ে দিই।

৩. চন্দ্রবিন্দু
তোমার নামের পাশে বসিয়ে দিলাম
একটি চন্দ্রবিন্দু—
তোমার মৌনতা যেন
তারার চেয়েও অম্লান সুন্দর।

৪. বৃদ্ধ বৃক্ষের কণ্ঠস্বরে
একটি গাছ বলে গেল
হাজার পাতা ফেলে,
"সবই গেছে—রয়ে গেছে শুধু
হাওয়া আর সূর্যের কেলে।"

৫. দূরের গ্রহ
রাতের আকাশে এক নীল দাগ,
সে বুঝি কোনো গ্রহের পাঠ,
ভবিষ্যৎ আমায় ডাকছে দূরে,
অজানা পথে রেখে আলোর পাঠ।

৬গল্প: ছেঁড়া জুতার গান
✍️ লেখক: মোঃ জনি

এক

রেললাইনের পাশ দিয়ে হেঁটে চলেছে এক কিশোর। নাম রাজু। বয়স হয়তো তেরো-চৌদ্দ। তার পরনে ছেঁড়া স্কুলড্রেস, পায়ে ফাটা একজোড়া পুরোনো জুতো—ডান পায়ের সামনের অংশ ফেটে গেছে, ভেতর থেকে দেখা যায় মোজা না পরা পায়ের আঙুল।

তবুও তার মুখে হাসি। হাতে একটা পুরোনো খাতা আর টিউশনির ব্যাগ।

সে পড়ে শহরের এক সরকারি স্কুলে। স্কুলে যেতে হয় হেঁটে হেঁটে, প্রায় তিন কিলোমিটার রাস্তা। জুতো ছেঁড়া হলেও সে ভাবে—“যতদিন না পা রক্ত দেয়, ততদিন তো এগোনো যায়!”

দুই

রাজুর বাবা রিকশাওয়ালা। মা গৃহকর্মী। সংসারে অভাব, কিন্তু মানসিকতায় কোনো দারিদ্র্য নেই।

একদিন স্কুলে শিক্ষক বললেন, “আগামীকাল বিজ্ঞান প্রদর্শনী। যার যার প্রকল্প তৈরি করে আনবে।”

সবাই হৈ হৈ করে বলল—“আমি রোবট বানাব!”
“আমি সৌরচালিত গাড়ি বানাব!”

রাজু চুপ করে রইল। তার কাছে নেই খেলনা গাড়ি, নেই ব্যাটারি, নেই চার্জার। তবু সে রাতে ঘুমোলো না।

ভাঙা ঘড়ির যন্ত্র, বুড়ো টর্চলাইট, একটুখানি তার—সব জোড়াতালি দিয়ে বানিয়ে ফেলল একটা ছোট্ট বাতি—যা দিন হলে নিভে যায়, আর রাত হলে জ্বলে ওঠে।

তিন

পরদিন স্কুলে বিজ্ঞানের মেলায় রাজুর প্রকল্প দেখে শিক্ষক থমকে গেলেন।

তিনি জিজ্ঞেস করলেন, “তুমি এটা কোথা থেকে শিখলে?”
রাজু মাথা নিচু করে বলল, “ইউটিউবে স্যার। ভাইয়া ফোনে দেখতে দিত মাঝে মাঝে। তখন দেখে শিখেছিলাম।”

শিক্ষক হাসলেন, বললেন, “তুমি জানো তুমি কী বানালে? এটা একটা 'লাইট-সেন্সর' টেকনোলজি!”

সবাই অবাক। ছেঁড়া জুতো, পুরোনো ব্যাগ—তার ভেতর এমন আলো?

চার

রাজুর প্রকল্প প্রথম স্থান পেল। জেলা পর্যায়ে ডাক এল। সেখানে এক ইঞ্জিনিয়ার প্রশ্ন করলেন, “তুমি ভবিষ্যতে কী হতে চাও?”

রাজু উত্তর দিল, “আমি আলো দিতে চাই—যেখানে যেই ঘরটায় রাতে এখনো আলো জ্বলে না, সেখানে একটা ছোট্ট বাতি জ্বলুক আমার কারণে।”

পাঁচ

কয়েক বছর পর, রাজুর নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা চালু হয়—“ছেঁড়া জুতার আলো।”

যারা স্কুলে যেতে পারে না, যারা বিজ্ঞান বুঝতে চায়, অথচ সামর্থ্য নেই—তাদের হাতে রাজু পৌঁছে দেয় একটা নতুন সকাল।

সে এখনো আগের মতোই হাঁটে—কিন্তু নতুন জুতোয় নয়, পুরোনো ছেঁড়া জুতার স্মৃতি সঙ্গে করে।

কারণ, রাজু জানে, ঠিক সেই ছেঁড়া জুতার ফাঁক দিয়ে একদিন পৃথিবীর আলো ঢুকেছিল।

সমাপ্ত।

একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!

আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।

যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!

এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।

একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!

বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!

বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!

💞💞"ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান-💗🥀"

🥰🥰"তোমার ভালোবাসার ছোঁয়ায় আমার পৃ'থিবী বদলে যায় যেন এক নতুন সকাল জ'ন্ম নেয়-💗🥀"

❤️❤️"ভালোবাসা হলো দুটি আ'ত্মার একত্রে পথচলা যেখানে একে অপরের সুখই সবচেয়ে বড় আনন্দ-💗🥀"

🖤🖤"বেঁ'চে থাকুক পৃ'থিবীর সকল ভালোবাসা!

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন।
এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.