প্রথমেই বলা যায়, লজ্জাপতি গাছের মূল, পাতা, বীজ, এমনকি গোড়ার ছালও নানা ধরনের রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। এই গাছের প্রধান গুণগুলোর মধ্যে একটি হলো এর অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল (ব্যাকটেরিয়া নাশক) গুণ। পাতা বেটে ক্ষতের উপর লাগালে এটি ঘা শুকাতে সাহায্য করে এবং ইনফেকশন রোধ করে।
লজ্জাপতি গাছ, যার বৈজ্ঞানিক নাম Mimosa pudica, আমাদের দেশে লজ্জাবতী বা লাজুক লতা নামেও পরিচিত। এই গাছটি মূলত একটি বহুবর্ষজীবী গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ, যার প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এর পাতা স্পর্শ করলে সঙ্কুচিত হয়ে যায়। এটি দেখে অনেকেই কৌতূহলী হন, কিন্তু এই গাছের মধ্যে রয়েছে অসাধারণ ঔষধি গুণ। আয়ুর্বেদিক ও প্রাকৃতিক চিকিৎসায় লজ্জাপতির ব্যবহার বহু পুরনো।
রূপা অনুভব করল, তার হৃদয়ে আরিফের জন্য এক বিশেষ স্থান তৈরি হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রেমের এক অদ্ভুত টান গড়ে উঠল।
বছর শেষে, এক সন্ধ্যায়, আরিফ রূপাকে প্রস্তাব দিল। বৃষ্টির ধারায়, তারা দুজনেই একে অপরকে বলল, “আমরা একে অপরের জন্য তৈরি।” সেই রাতের বৃষ্টি তাদের প্রেমের সেলাইয়ে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল। | ##রোমান্টিক গল্প
Read More
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
Other
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
রূপা এবং আরিফ একই কলেজের ছাত্র। তারা প্রথম দেখা করে কলেজের লাইব্রেরিতে, যেখানে রূপা একটি বই পড়ছিল। আরিফ
Md Jony
---
গানের নাম: "চলো মেলায় যাই"
১।
চলো মেলায় যাই, আজকে বাউল গাই,
ধানের মাঠে উঠছে ঢেউ, নদী গড়ায় ভাই!
পাটশোলাতে বাঁধা চুলে ফুলের রঙিন চিহ্ন,
মনটা আমার নেচে ওঠে, বাজে যেন দেহতরঙ্গে সিঁথ!
২।
আকাশজোড়া রং লেগেছে, লাল, নীল আর হলুদ,
চটপটি আর জিলিপির গন্ধে মাটির হোক খুদখুদ!
পুতুলনাচে হাসছে শিশু, জয়ধ্বনি শোনা যায়,
চোখে চোখে প্রেম লুকায়, ঘোমটার আড়াল ছায়ায়।
৩।
দোতারা বাজে দূরে কোথাও, গাইছে এক ফকির,
তারে ছুঁয়ে কেঁপে উঠি—হৃদয় হয় নরম টকটক চির!
নকশিকাঁথার কথা বলে বুড়ি ঠাকুরমা,
শুধু আনন্দ নয়রে ভাই, এই গানেই দেশজ মা।
৪।
চলো মেলায় যাই, তালের হাটে উঠুক গান,
খেজুর রসের হাঁড়ি পাশে—গরম গরম পিঠার টান।
যেখানে গন্ধে কথা বলে, রঙে বাজে ঢাক,
বাংলার এই প্রাণের মেলা, ফিরে ফিরে আসুক বাকি সব ফাঁক।
৫।
ঘুড়ির পিঠে স্বপ্ন উড়ুক, হাত ছুঁয়ে দিক আকাশ,
চলো, আজকে হাসি গাই, প্রাণ ভরে নাও প্রশ্বাস।
এই মাটির গল্প গাইতে গাইতে, সারাটি দিন যাক,
চলো মেলায় যাই বন্ধু, জীবনের হোক পুনঃ-জাগাক!
---
এই গানের উপস্থাপনা কেমন হতে পারে?
বাদ্যযন্ত্র: ঢোল, করতাল, খঞ্জনি, দোতারা, শঙ্খ
সুরের ধাঁচ: বাউল, ভাটিয়ালি, আর একটু আধুনিক লোকফিউশন
নৃত্য: গ্রামীণ উৎসবের স্টাইলে গীতিনৃত্য
---
পরবর্তী গানে আপনি কোনটা চান?
প্রেম (আধুনিক / অতল ভালোবাসা / অসম প্রেম)?
মুক্তিযুদ্ধ বা দেশাত্মবোধ?
হালকা-মজার গান?
শহর বনাম গ্রাম?
দার্শনিক আত্মসংলাপ?
ভৌতিক বা রহস্যজনক?
আপনি বললেই আমি তৈরি!
Hapus Komentar
Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?