আরিশ জুথি কে চেঁচিয়ে কথা বলতে দেখে,জুথি কে ওর বুকের কাছে এনে স্লো ভয়েজে বললো,
‘আমি তোর কি হই সেটা তুই জানিস না?
‘না না না, আপনি আমার কিচ্ছু হন না। আপনি আমার পরপুরুষ। কোন অধিকার নেই আপনার, আমার সাথে এমন করার?
‘আমার সামনে চেঁচিয়ে কথা বলার সাহস নেক্সট টাইম করবি না। আর অধিকার আছে কি, নেই সেটা আমি দেখে নিব।
‘বললাম না অধিকার নেই, কারণ আমাদের বিয়েটা ভেঙ্গে গেছে,আমি আপনাকে ডিভোর্স দিয়ে দিয়েছি। তাই আমার থেকে দূরে থাকুন। বলে আরিশের থেকে হাত ছাড়াতে নিলে আরিশ জুথির দুই বাহু চেপে ধরে ঝাঁকিয়ে বললো,
‘কি বললি? আবার বল।
‘ডিভো,, —জুথির সম্পূর্ণ কথা শেষ করার আগেই আরিশ জুথির বা গালে ঠাস করে থাপ্পড় দিয়ে বললো,
‘ঠাসসসসসসসসসসসস।—‘ তোর এত বড় সাহস, আমার সামনে ডিভোর্সের কথা উচ্চারণ করিস? একটা কাগজের সামান্য সইতে তুই আমার থেকে আলাদা কোনদিন হতে পারবি না, আমি হতে দিব না। তু,,— আরিশ সম্পূর্ণ কথা শেষ করার আগেই ওকে থামতে হয়, কারণ ও থাপ্পড়টা এতটাই তীব্র ছিল যে জুথি মাথা ঘুরে সেন্সলেস হয়ে আরিশের বুকে মাথাটা রেখে পড়ে যেতে নিলে আরিশ ওকে ধরে ফেলে,আরিশ একহাতে ওকে বুকের সাথে আগলে রেখে অন্য হাত মোটি বদ্ধ করে রাগে ফসতে ফসতে বললো,
‘সব *বাল পাকনামি আমার সামনেই করতে হবে, ডিভোর্স তাই না? ওকে এর ব্যবস্থাও আমি করছি তারপর দেখব তোর বাহানা কোথায় যায়?—বলে ওকে পাজাকোলে তুলে ঝুমঝুম বৃষ্টির ভিতর দফ দফ পা ফেলে ছাদ থেকে নেমে ওর রুমের দিকে চলে আসে,

রুমে এসে সানজিদা খান কে রুমে ডেকে, জুথির ভেজা কাপড় চেঞ্জ করে দিতে বলে সানজিদা খানের কোন কথা না শুনে ওর জামা কাপড় নিয়ে ওয়াশরুমে চলে যায়, আরিশ চলে যেতে উনি জুথির দিক তাকাতে কিছুটা আঁচ করে নেন। অতঃপর তপ্ত নিশ্বাস ফেলে জুথির রুম থেকে ওর জামাকাপড় এনে ওকে চেঞ্জ করার কিছুক্ষণ পরপরই আরিশ কে তোয়ালে দিয়ে চুল মুছতে মুছে বের হতে দেখে সানজিদা খান অসন্তুষ্ট কন্ঠে বললেন,
‘জ্ঞান হারালো কিভাবে?
‘,,,,,,,,,,,,,,,,,,।
‘কি হল চুপ করে আছো কেন?

আরিশ মায়ের কথায় জুথি কে কোলে নিয়ে বিছানায় শোয়াতে শোয়াতে বললো,
‘আবদ্ধ হয়েছিল, তাই মেরেছি।
‘তাই বলে তুমি অবুঝের মত আঘাত করবে?
‘আমার থেকে আলাদা হতে চাইলে, থাপ্পড় কেন? ওকে গুলি করে মারতে ও আমার এক মিনিট সময় লাগবে না।
‘আরিশ,,
‘হ্যাঁ আম্মু, আমি যদি পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট রূপ নিয়ে ওর সামনে আসি, তাহলে ওকে সেভাবেই আমাকে মানতে হবে।

সানজিদা খান এ বিষয়ে আর কথা বাড়ালেন না। কারণ ছেলের স্বভাব তার জানা, তাই প্রসঙ্গ পাল্টে বললেন,
‘ওকে ওর রুমে রেখে আসো, আমি ভিজা জামা কাপড় গুলো ধুয়ে শুকা দিয়ে দিব। — বলে উনি চলে যেতে নিলে আরিশ গম্ভীর কণ্ঠে বললো,
‘ও আজ থেকে আমার কাছে, আমার রুমেই থাকবে।

আরিশের কথায় সানজিদা খান দাঁড়িয়ে গিয়ে বললেন,
‘কিন্তু এটা হয় না,
‘এখন হবে।
‘কিন্তু তোমাদের বিয়ে তো,,
‘সেটা আমি দেখে নিব।

“সময়টা সন্ধ্যা ৭:১৪ মিনিট,আরিশের অবস্থান পার্টি অফিসে, সেখানে জনগণের লিস্ট পাশাপাশি নেতৃত্বে সবার কি কাজ দু'ঘণ্টা বসে সবাই মিলে আলাপ আলোচনা করে ঠিক করে,আয়ান কে বুঝিয়ে দিতে বলে, আরিশ আমানের ইনভাইট করা ক্লাবে যায়। আরিশ ক্লাবে যেতে আমান এগিয়ে এসে বললো,
‘ওয়েলকাম, এমপি সাহেব।

আরিস আমান কে পাস কাটিয়ে একটা চেয়ার টেনে অ্যাটিটিউডের সাথে বসে বললো,
‘বলতেই হবে তোর সাহস আছে, আর নয় তো আমাকে ডাকতি না।

আমান, আরিশের অ্যাটিটিউড দেখে দাঁত কিড়মিড় করে মনে মনে বললো—‘ আমার ব্যবসা লাটে তুলে আমার সামনে আয়েশী হচ্ছে? তবে চিন্তা করিস না আমি তোর মাথার উপর দিয়েই কাঁঠাল ভাঙ্গবো, তোর টাকা দিয়েই আমি আমার ক্ষতিপূর করবো।ওর এসব চিন্তা ভাবনা করার মধ্যে দু’জন ওয়েটার আরিশের কাছে এসে ওয়াইনের গ্লাস দিতে আরিশ না করে দেয়, কিন্তু আরিশের বারণ করার সত্তেও ওয়েটার দুজন ওকে জোর করতে আরিশ উঠে দাঁড়িয়ে পিছনে গুঁজে রাখা পিস্তল বের করে দু'জনার বুক বরাবর ঠুস ঠুস করে গুলি করে দিতে, লোক দুজনের হাত থেকে গ্লাস মেঝেতে পরে খানখান হয়ে যায়, সাথে ওনারা আস্তে করে লুটিয়ে পড়ে ছটফট করে নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। আরিশ লোক দুজনের ছটফট কমতে, হাঁটু ভাঁজ করে বসে লোক দু'টোর রক্ত হাতে লাগিয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বাঁকা হেসে বললো,
‘কোন জিনিস দু'বার বলা আমার পছন্দ না, একবার বলেছি শোনেনি,তাই পৃথিবীর মায়া ত্

আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.










দি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

World cup 🍵











ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image