Montre
Événements
Blog
Marché
Pages
Plus
কি #viral #trending #foryou #fyp #dancevideo #bangladesh #shorts #anushkasingh
Chargez plus
Vous êtes sur le point d'acheter les articles, voulez-vous continuer?
tasfiyamitu
supprimer les commentaires
Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?
Mahfuz Chowdhury
supprimer les commentaires
Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?
Md Jony
---
আয়নার শহর
রোদ পড়েছে বিকেলের।
ধুলোমাখা শহরের ফুটপাথে হাঁটছে অয়ন — কাঁধে ব্যাগ, চোখে ক্লান্তি।
সে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, চাকরি করে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে।
সবই ঠিক, সবই “নিরাপদ”, কিন্তু ভেতরে কোথাও যেন একটা শূন্যতা জমেছে।
প্রতিদিন সকালে উঠে অফিস, কম্পিউটারের সামনে আট ঘণ্টা, তারপর বাড়ি।
জীবনের অর্থ যেন স্লাইড হয়ে যাচ্ছে পর্দার ভিতর দিয়ে।
একদিন সন্ধ্যায়, অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে হঠাৎ অয়ন একটা গলিতে ঢুকে পড়ে।
গলিটা সে আগে কখনো দেখেনি, অথচ এতোদিন এই পথেই চলেছে।
গলির শেষে দাঁড়িয়ে এক পুরনো, ধূসর, ছাউনিমোড়া দোকান।
সামনে ঝুলছে একটা কাঠের সাইনবোর্ড:
“আয়নার দোকান — নিজের চোখে দেখুন নিজেকে”
অয়ন কৌতূহল বশে ঢুকে যায়।
ভিতরে এক বৃদ্ধ বসে আছেন — চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, গলায় রূপার চেইন।
দোকানের দেয়ালজুড়ে শুধু আয়না। সব আয়নাই একটু অদ্ভুত — কোনোটা ধোঁয়াটে, কোনোটা বিকৃত নয়, কিন্তু মনে হয় যেন ভেতরে অন্য কিছু আছে।
বৃদ্ধ বললেন,
— “তুমি কী খুঁজছো?”
অয়ন একটু চমকে বলল,
— “জানি না… নিজের একটু আলাদা রূপ হয়তো।”
বৃদ্ধ হেসে একটা আয়নার দিকে ইশারা করলেন।
“এই আয়নাটা শুধুমাত্র সত্যদর্শী। দেখো না একবার?”
অয়ন সামনে দাঁড়াল।
আয়নায় সে যা দেখল, তাতে তার বুক কেঁপে উঠল।
সে নিজেকে দেখল, কিন্তু ঠিক এখনকার অয়ন নয় —
সে একজন শিল্পী, পাহাড়ে থাকছে, চারপাশে রং, শব্দ, ছন্দ,
এক অন্য জীবন, যেটা সে কখনো বেছে নেয়নি।
তার চোখে জল চলে এল।
সে ফিরে তাকাল বৃদ্ধের দিকে — কিন্তু দোকান ফাঁকা।
সব আয়না অন্ধকার, দরজা নেই, দেয়াল নিঃশব্দ।
সে বুঝে গেল — এই গলি, এই দোকান, এই আয়না —
সবই একটা মুহূর্তের ফাটলে দেখা পাওয়া নিজের হারিয়ে যাওয়া সম্ভাবনার।
ঘরে ফিরে সে পরদিন চাকরিতে পদত্যাগপত্র জমা দেয়।
এক পুরনো স্কেচবুক খুঁজে বার করে আবার ছবি আঁকা শুরু করে।
---
এই ছিল “আয়নার শহর”।
বলুন তো, আপনি যদি সেই আয়নায় তাকাতেন — কী দেখতেন?নিশ্চয়ই! আমি আপনাকে একটা গল্প বলছি — আধুনিক শহর ও প্রাচীন রূপকথার মিশেলে। গল্পটার নাম "আয়নার শহর"।
---
আয়নার শহর
রোদ পড়েছে বিকেলের।
ধুলোমাখা শহরের ফুটপাথে হাঁটছে অয়ন — কাঁধে ব্যাগ, চোখে ক্লান্তি।
সে একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার, চাকরি করে একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে।
সবই ঠিক, সবই “নিরাপদ”, কিন্তু ভেতরে কোথাও যেন একটা শূন্যতা জমেছে।
প্রতিদিন সকালে উঠে অফিস, কম্পিউটারের সামনে আট ঘণ্টা, তারপর বাড়ি।
জীবনের অর্থ যেন স্লাইড হয়ে যাচ্ছে পর্দার ভিতর দিয়ে।
একদিন সন্ধ্যায়, অফিস থেকে ফিরতে ফিরতে হঠাৎ অয়ন একটা গলিতে ঢুকে পড়ে।
গলিটা সে আগে কখনো দেখেনি, অথচ এতোদিন এই পথেই চলেছে।
গলির শেষে দাঁড়িয়ে এক পুরনো, ধূসর, ছাউনিমোড়া দোকান।
সামনে ঝুলছে একটা কাঠের সাইনবোর্ড:
“আয়নার দোকান — নিজের চোখে দেখুন নিজেকে”
অয়ন কৌতূহল বশে ঢুকে যায়।
ভিতরে এক বৃদ্ধ বসে আছেন — চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, গলায় রূপার চেইন।
দোকানের দেয়ালজুড়ে শুধু আয়না। সব আয়নাই একটু অদ্ভুত — কোনোটা ধোঁয়াটে, কোনোটা বিকৃত নয়, কিন্তু মনে হয় যেন ভেতরে অন্য কিছু আছে।
বৃদ্ধ বললেন,
— “তুমি কী খুঁজছো?”
অয়ন একটু চমকে বলল,
— “জানি না… নিজের একটু আলাদা রূপ হয়তো।”
বৃদ্ধ হেসে একটা আয়নার দিকে ইশারা করলেন।
“এই আয়নাটা শুধুমাত্র সত্যদর্শী। দেখো না একবার?”
অয়ন সামনে দাঁড়াল।
আয়নায় সে যা দেখল, তাতে তার বুক কেঁপে উঠল।
সে নিজেকে দেখল, কিন্তু ঠিক এখনকার অয়ন নয় —
সে একজন শিল্পী, পাহাড়ে থাকছে, চারপাশে রং, শব্দ, ছন্দ,
এক অন্য জীবন, যেটা সে কখনো বেছে নেয়নি।
তার চোখে জল চলে এল।
সে ফিরে তাকাল বৃদ্ধের দিকে — কিন্তু দোকান ফাঁকা।
সব আয়না অন্ধকার, দরজা নেই, দেয়াল নিঃশব্দ।
সে বুঝে গেল — এই গলি, এই দোকান, এই আয়না —
সবই একটা মুহূর্তের ফাটলে দেখা পাওয়া নিজের হারিয়ে যাওয়া সম্ভাবনার।
ঘরে ফিরে সে পরদিন চাকরিতে পদত্যাগপত্র জমা দেয়।
এক পুরনো স্কেচবুক খুঁজে বার করে আবার ছবি আঁকা শুরু করে।
---
এই ছিল “আয়নার শহর”।
বলুন তো, আপনি যদি সেই আয়নায় তাকাতেন — কী দেখতেন?
supprimer les commentaires
Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?