11 میں ·ترجمہ کریں۔

#অসহায় সে কবে হয়েছিল ঠিক মনে নেই। অসহায় চোখে বাহার ভাইয়ের দিকে তাকালো। বাহার বুঝলো সেই চোখের ভাষা। এত বছরে কখনো সে চিত্রার কাঙ্ক্ষিত সময়ে ভরসা হতে না পারলেও আজ হলো। চিত্রার কাঁধে অল্প করে হাত রেখে দারোয়ানের উদ্দেশ্যে বলল,
"আমরা তো এখানে দরকারেই এসেছি, তাই না? ঢুকতে দিন আমাদের।"

দারোয়ান লোকটা এবার যেন মহা বিরক্ত হলেন। সাথে সাথেই খ্যাঁক খ্যাঁক করে উঠলেন, "কইছি না দিমু না। যান এদিক থে।"

"একটু ঢুকতে দেন, চাচা। নয়তো সর্বনাশ যে হয়ে যাবে।" চিত্রা দুই হাত জোর করে বলল। বলতে বলতে চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ল।
দারোয়ান দাঁত কিড়মিড় করে সবেই মুখে হয়তো কোনো ধারালো কথা উচ্চারণ করে নিয়ে ছিলেন, তার আগেই বাহার ভাই দারোয়ানের শার্টের কলার চেপে ধরলেন। হুঙ্কার দিয়ে বললেন,
"যা উচ্চারণ করার জন্য মুখ খুলেছিস তা গিলে নে। নয়তো এখানে মেরে পুঁতে দিয়ে যাবো। ভালো মানুষী সহ্য না হলে কতটা খারাপ হওয়া যায় তা কিন্তু আমার জানা আছে।"

পয়তাল্লিশ-পঞ্চাশের আশেপাশে বয়স হয়তো মানুষটার! বাহারের এমন হুঙ্কারে শুকনে, টিনটিনে শরীরটা কি আর স্থির থাকতে পারে!
তখনই ঝুম বৃষ্টিতে বাড়ির ভেতর থেকে আসতে দেখা গেলো বিয়ের সাজে সজ্জিত নিরু আপুকে। তার পেছন পেছন তার মধ্য বয়স্ক ভদ্রলোক ও ভদ্রমহিলা দু'জনকেও দেখা গেলো। দূর থেকে ঠাহর করা গেলো এই দু'জন নিরু আপুর বাবা-মা হবেন।

নিরু আপু দৌড়েই এলেন কিছুটা। এসেই গেইটের বাহিরে থাকা চিত্রাকে দেখে বিস্মিত স্বরে বললেন,
"এই বৃষ্টিতে বাহিরে দাঁড়িয়ে আছো কেনো? ভিজে এ কী অবস্থা! ভেতরে এসো তাড়াতাড়ি। ভিতরে এসো।"

চিত্রার তখন বুকের অনাকাঙ্খিত ভয়ে নাজুক অবস্থা। কাঁপতে কাঁপতে বলল, "তোমার সাথে আমার কথা আছে, নিরু আপু। আমার সাথে একটু কথা বলবে!"

নিরুর মাথার উপর থাকা ছাতাটা বাতাসের তালে তালে কাঁপছে। তখনই তার বাবা মোফাজ্জল শেখ উপস্থিত হলেন। চিত্রাকে দেখেই তুমুল নাক ছিটকে বললেন,
"এই মেয়েটা এখানে? ঐ রাসকেলের বোন না ও? তোমার নাম কী হ্যাঁ? চিত্রা না তুমি?"

নামটা যেন বেশ ধমকেই শুধালেন। যার ধমকের দাপটে কিছুটা কেঁপে উঠল চিত্রা। বাহার ভাইও প্রতিত্তোরে কিছুটা ধমকে বললেন,
"আপনি কে হ্যাঁ? কোন মন্ত্রী মিনিস্টার? এসেই ধমকাচ্ছেন ওকে? কার সাথে কীভাবে কথা বলতে হয় জানেন না? রাসকেল তো আপনিও কিছু কম নন।"

খ্যাপে গেলেন ভদ্রলোক। রক্তগরম চোখে তাকিয়ে চোয়াল শক্ত করলেন, "ও গুন্ডা নিয়ে এসেছে এই মেয়ে? এই ছেলে তুমি কোন সাহসে আমায় রাসকেল বলো? এখনি তোমাকে বাড়ি এসে হাঙ্গামা করার জন্য চৌদ্দ শিকের ভাত খাওয়াতে পারি। জানো তুমি?"

বাহার ভাই এই ধমকিতে থোড়াই ভয় পেলেন! লোকটা হলেন চরম গা-ছাড়া। তার এসবে আদতে কিছু হবে?
সে উল্টো আরও গা-ছাড়া ভাবে বললেন, "ওসব আমার জন্য কিছু নয়। যান, আপনার কোন বাপকে ডাকবেন, ডাকেন। আমিও বাহার এখানে দাঁড়িয়ে থাকলাম। আমার কোন চুল ছিঁড়তে পারেন, ছিঁড়েন।"

কথা কাটাকাটি বাজে পর্যায়ে যাওয়ার আগেই চিত্রা বাহার ভাইয়ের হাত ধরে থামিয়ে দিলো। আকুতি চোখে মুখে। নিরু আপু থামালো তার বাবাকে,
"আব্বু, তুমি চাও তো আমি যেন ঠান্ডা মাথায় বিয়েটা করি?"
মোফাজ্জল শেখ তখন রাগে কাঁপছিলেন। তবুও স্ত্রীর চোখের ইশারায় মাথাটা ঠান্ডা করে বললেন, "হ্যাঁ, চাই।"

"ব্যস্, তাহলে আর একটাও কথা না। তোমরা ভেতরে যাও, আমি আসছি। ওরা আমার কাছের মানুষ। ওদের সাথে খারাপ ব্যবহার করো না।"

ব্যস্, মেয়ের কথার উপর আর কথা বললেন না উনি। যতই হোক আজ মেয়েটার শুভ দিন। তাই চাইলেন না কোনো বিঘ্ন ঘটাতে। কিন্তু কয়েকবার ঠিক ঘুরে ঘুরে চিত্রা ও বাহার ভাইয়ের দিকে রক্তচক্ষু ফেলে গেলেন।

চিত্রা তখন দিক হারানোর অতিথি পাখির মতনই। ছটফট করে কাছে এলো নিরুর। বৃষ্টির ছাঁটে নিরুর পরনের শাড়িটা কিছু কিছু জায়গায় হালকা ভিজেও গিয়েছে। নিরু আপু ঠান্ডা কণ্ঠে বললো,
"ঘরে আসো, চিত্রা। ভিজে যা-তা অবস্থা করেছো। অসুস্থ হয়ে যাবে।"

চিত্রা মাথা নাড়ালো অনবরত। কান্নার দাপটে কেঁপে কেঁপে উঠছে শরীর। তবুও কোনো রকমে কাঁপা কাঁপা কণ্ঠে জিজ্ঞেস করল, "আপু, তুমি বিয়ে করে নিচ্ছো! আমাদের কিছু জানালে না কেনো? ভাইজান, ভাইজান জানে?"

চিত্রার এই হারিয়ে ফেলার আতঙ্কিত মুখ দেখে নিরু এগিয়ে এলো। চিত্রার ভেজা মুখটাতেই হাত বুলিয়ে দিল,
"জানে না। জেনে নিবে পরে। সময় হলে।"
বেশ স্বাভাবিক কণ্ঠস্বর মেয়েটার। মনে হয় যেন কিছুই অস্বাভাবিক হচ্ছে না এখানে। সবই যেন স্বাভাবিক!

চিত্রা নিরু আপুর দুই হাত নিজের দু-হাতের মুঠোয় নিলো। ক্রন্দনরত স্বরে বলল, "ভাইজানকে তুমি ছেড়ে দিলে, আপু? ভাইজান খুব কষ্ট পাবে। ছেড়ো না, আপু। আমার ভাইজান তোমায় ছাড়া কীভাবে থাকবে! আপু, তুমি না ভাইজানের মন বুঝতে পারো? তাহলে আজ ভাইজানকে ছেড়ে কেন দিচ্

2 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔
✨🌸…!🖤🥀
-স্বার্থ যেখানে শেষ,
– বদনাম সেখান থেকে শুরু…!! 🙂🥀
🖤•─┼┼•🖤
000●━━━━━━━━━━━━● 042
⇆ㅤㅤㅤㅤ. ◁ㅤㅤ❚❚ㅤㅤ▷ㅤㅤㅤㅤ↻
2 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

5 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔

পরিশেষে বলা যায়, লজ্জাপতি গাছ একটি সহজলভ্য অথচ অত্যন্ত কার্যকর ঔষধি উদ্ভিদ। তবে যেকোনো প্রাকৃতিক ঔষধ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা উত্তম, বিশেষ করে যদি আপনি আগে থেকে কোনো ওষুধ সেবন করেন বা স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।

5 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔

ত্বকের নানা রোগ যেমন একজিমা, চুলকানি বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। পাতার পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে আরাম মেলে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যায়।

5 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔

এই গাছ ঘুমের সমস্যা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, লজ্জাপতিতে সেরোটোনিন নামক উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তি এনে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।