রূপা অনুভব করল, তার হৃদয়ে আরিফের জন্য এক বিশেষ স্থান তৈরি হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রেমের এক অদ্ভুত টান গড়ে উঠল।
বছর শেষে, এক সন্ধ্যায়, আরিফ রূপাকে প্রস্তাব দিল। বৃষ্টির ধারায়, তারা দুজনেই একে অপরকে বলল, “আমরা একে অপরের জন্য তৈরি।” সেই রাতের বৃষ্টি তাদের প্রেমের সেলাইয়ে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল। | ##রোমান্টিক গল্প
Read More
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
Other
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
রূপা এবং আরিফ একই কলেজের ছাত্র। তারা প্রথম দেখা করে কলেজের লাইব্রেরিতে, যেখানে রূপা একটি বই পড়ছিল। আরিফ
MD Masud Rana
(প্রেমোত্তাপের ২য় খন্ড)
কলমে: মম সাহা
২.
সিলেটের আম্বরখানায় একটি তিন তালা বাড়ি আছে নাতাশা বেগমের। তার বললে ভুল হবে বাড়িটি হলো তার স্বামী জুবায়ের আহমেদের। সেই তিন তালা বাড়িটির দ্বিতীয় তালাতেই তারা থাকে পাঁচ রুমের একটি ফ্লাটে। সেই ফ্লাটের দক্ষিণ দিকের একটি রুম অহির নামে বরাদ্দ। অহি সে-ই রুমটাতেই থাকে।
সময় মাত্র সকাল পৌনে সাতটা। অহি স্নান করে বের হয়েছে সবে। পরনে গতানুগতিক সাদা রঙের একটি ফতুয়া। গোল ফ্রেমের চশমাটা চোখে। চুল গুলো এখন পিঠ ছাড়িয়ে কোমড় সমান হয়েছে। স্নিগ্ধ, সুন্দর মুখশ্রী। স্নান করাতে আরেকটু বেশি পবিত্রতা জড়িয়ে ধরেছে যেন তাকে। খানিক পরিপাটি হতেই ফোন বেজে উঠল তার। ভাইব্রেশনের তালে তালে কাঁপছে ফোনটা। অহি রিসিভ করল ফোন। অপর পাশ থেকে চনমনে একটি মেয়েলি স্বর ভেসে এলো,
‘কতক্ষণ লাগবে তোমার, অহি? আমরা কিন্তু বের হয়ে গিয়েছি।’
‘পাঁচ মিনিট বড়োজোর। তোমরা আসতে আসতে আমি দশবার যেতে পারব। আমার বাসা থেকে দুই মিনিটের রাস্তা সিএনজি স্টেশন।’
‘আচ্ছা আসো। বাই।’
ছোটো কথপোকথনের পর কলটি বিচ্ছিন্ন হলো৷ অহি মুখে কোনো প্রসাধনী ব্যবহার করেনি। কেবল চুল টুকু নাম মাত্র গুছিয়েই কাঁধে ট্রাভেল ব্যাগ তুলে নিল।
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?