এক বৃদ্ধের কথা শুনে রাসূল (সাঃ) হেঁচকি দিয়ে কান্না করছিলেন।কিন্তু কেন?কি ঘটেছিলো বৃদ্ধের সাথে?
একবার রাসূল (সাঃ) এর কাছে এক সাহাবী এসে বললো, হে রাসূল (সাঃ), আমার বাবা আমার সম্পদ খরচ করে ফেলে কিন্তু আমাকে জিজ্ঞেস করে না। রাসূল (সাঃ) উত্তরে বললেন, তোমার বাবাকে ডেকে আনো।
যখন বৃদ্ধ বাবাকে ডাকা হলো, তখন তিনি রাসূল (সাঃ) কে জিজ্ঞেস করলেন, হে নবী (সাঃ) কেন আমাকে ডেকেছেন? উত্তর নবী (সাঃ) বললেন, আপনার ছেলে অভিযোগ করছে।
এই কথা শুনে বৃদ্ধ বাবা খুবই কষ্ট পেলেন এবং মনে মনে দু:খে কয়েকটি ছন্দ পড়লেন। পড়তে পড়তে তিনি সভার ভিতরে আসলেন।
যখন তিনি দরজা দিয়ে দরবারে ভিতরে আসলেন, তখন জীবরাঈল (আ আসলেন নবীর কাছে।
বললেন, হে রাসূল (সা, আল্লাহ বলেছেন এই ব্যক্তির সমস্যা পরে শুনবেন, প্রথম ওই কবিতা শুনেন যেটা তিনি ছেলের কষ্টে মনে মনে বলেছেন। উনি সবার সামনে বলেন নি, কিন্তু আল্লাহ শুনেছেন।
অত:পর রাসূল (সাঃ) বৃদ্ধ লোকটিকে বললেন, আপনার সমস্যার কথা পরে শুনি, আগে আপনি ওই কবিতা শুনান যেটা একটু আগে আপনি মনে মনে পড়লেন।
বৃদ্ধ লোকটি বললেন,আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি, আপনি আল্লাহর রাসূল।হে আল্লাহ রাসূল (সাঃ) আমি দুংখে কয়েকটি ছন্দ মনে মনে বলেছিলাম,জোরে বলে নি।
তবুও আপনার আল্লাহ সেটা আরশের উপর থেকে শুনেছেন।সত্যিকার অর্থেই আপনি সত্য এবং আপনার রব সত্য।
রাসূল (সাঃ) বললেন,কি বলেছিলেন?
বৃদ্ধ বললেন আমি মনে মনে বললাম,হে আমার পুত্র,যেদিন তুই জন্ম নিয়েছিলি,সে দিন থেকে আমি নিজের জন্যে জীবনযাপন করা ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমরা তোর জন্যে জীবনের সফর শুরু করেছিলাম।
তোকে শীতল ছায়া বসানোর জন্যে,নিজে গরম বাতাসের সাথে লড়েছি।তোকে ঠান্ডা বাতাস থেকে বাঁচানোর জন্যে বরফের মধ্যে কাজ করেছি।তোর একটু হাসি দেখার জন্যে,সারারাত ছটফট করেছি।
নিজের সম্পূর্ণ যৌবনের শক্তি দিয়ে সারারাত নির্বোধ ষাঁড়ের মত খেটেছি,তোকে বড় করার জন্যে।
আমি বৃদ্ধ হতে লাগলাম,তুই যুবক হতে শুরু করলি।আমার কোমর কুঁজো হতে লাগলো তোর কোমর মজবুত হতে থাকলো।
আমার পা থেকে প্রাণ বের হয়ে গেলো,তোর পা শক্ত হলো।আমার হাত কাঁপতে শুরু লাগলো,তোর হাত মজবুত হলো।আমি দুর্বলতায় গড়াগড়ি করতে লাগলাম,তুই অংহকারী হতে লাগলি।
তখন আমার মনে পড়লো,যেমন আমি আমার ছেলের জন্যে ধাক্কা খেতাম,ওর জন্যে আল্লাহর কাছে দোয়া করতাম,ওর জন্যে আল্লাহর কাছে ছটফট করতাম।আজকে মনেহয় আমার এই পড়ন্ত বয়সে,ও আমার আশ্রয় হবে।
কিন্তু তোর মধ্যে যখন যৌবনের তরঙ্গ দৌড়াচ্ছিলো, আর বার্ধক্য আমাকে খেয়ে ফেললো।যখন যৌবন তোকে সোজা করলো আর বার্ধক্য আমাকে বাকা করে দিলো,কোমর কুঁজো করে দিলো।
তুই আমাকে একদম এমনভাবে দেখতে লাগলি যেন, তুই মালিক আর আমি চাকর।
তোর এমন চাহনি দেখে, আমি আমার ত্রিশ বছরের জীবন ভুলে গেছি। আর বলতে লাগলাম, হ্যাঁ হ্যাঁ আমি বাবা না, আমি চাকর।
হে আমার নবী (সাঃ),আপনিই বলুন,যদি ও আমার সন্তান হতো,তাহলে এভাবে না তাকাতো।
এই ছেলে আমার রাত জেগে ছটফট করাকে ভুলে গেছে,দিনের পর দিন আমার শীত-গরমের সাথে লড়াই করা ভুলে গেছে,নির্বোধ ষাঁড়ের মতো খাটুনিকে ভুলে গেছে,আমার সকল সুখ-দুংখকে দাফন করার কাহিনী ভুলে গেছে।
সব ভুলে আজকে আমার সাথে এমনভাবে কথা বলছে, যেন সে আমার মনিব।ঠিক আছে,আমার সন্তান আমি চাকরই,তুই আমার মালিক কিন্তু প্রতিবেশী তো।
মানুষ তো,প্রতিবেশিকে জিজ্ঞেস করে,কেমন আছে, কোন প্রয়োজন আছে কিনা?মাঝে মাঝে এইটুকুই জিজ্ঞেস করতি।
এই ঘটনা শুনে,আমার নবী (সাঃ) কান্না করতে করতে হেঁচকি দিয়ে ফেলেন।
এরপর রাসূল (সাঃ),ওই ছেলের কাঁদ ধরে বললেন,বাহির হয়ে যাও আমার সামনে থেকে,চোখের সামনে থেকে দূরে চলে যাও।তোমার সকল সম্পদ তোমার বাবার,আর এই বাবাই আজকে তোমার হাতে অপমানিত হলো।
নিউর্য়কে দায়িত্বে নিয়জিত দিদারুল আলম এর স্ত্রী বিশ্ব কে জানিয়ে দিলো
পর্দা সকল মুসলিম উম্মাহের জন্য ফরজ 👍
নিজের ধর্ম ও দ্বীন মানতে চাইলে দেশ পরিবেশ কোনো কিছু বিষয় না শুধু মাত্র ইচ্ছে & মান্যতা থাকা জরুরি, দেখুন, নিউইয়র্কে দায়িত্বরত পুলিশ বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত দিদারুল ইসলাম। তিনি দায়িত্ব পালনকালীন সময়ে নিহত হন। তার মৃত্যুর পর তাকে যে রাষ্ট্রীয় সম্মাননা দেওয়া হয়েছে, তা চোঁখ ধাঁধিয়ে দেওয়ার মতো কথা ছিলো কিন্তু এ সবের ভিতরে যে বিষয়টি বিশ্বের সকলের নজর কেড়েছে, সেটি হলো তার পরিবারের দ্বীনদারী ঈমানী শক্তি পরিবারের পরিপূর্ণ পর্দা করা ফরজ পুরুষ সদস্যদের ধর্মীয় লেবাস।
আল্লাহ্ এই ভাইটি কে জান্নাতের আ'লা মাকাম দান করেন,
শোকাবহ পরিবার পরিজন আত্মীয়সজন কে সবরে জামীলের তাওফিক দান করেন,আ-মী’ন!
কপি 🫶
#pageviralシ゚ #facebookpostシ #highlightseveryone #fypシ゚viralシ #fypシ゚viralシfypシ゚ #support #facebookpost #facebookpage #facebookcontentmonetization #engagement
#photochallenge #photoshoot #photography #photooftheday #highlightsシ゚ #bmw
রাত তখন প্রায় ১টা। একটি শান্ত, মধ্যবিত্ত পরিবারের স্বামী-স্ত্রী একটি সামাজিক অনুষ্ঠান শেষে ঘরে ফিরলেন। সবার মতো তারাও ক্লান্ত, একটু বিশ্রামের অপেক্ষায়।
ঘরে ঢুকেই স্ত্রীর প্রথম কথাটি ছিল,
— “একটা অদ্ভুত গন্ধ পাচ্ছো? কেমন যেন গ্যাসের মতো…”
স্বামী মাথা নাড়িয়ে বললেন, “হ্যাঁ, আমি দেখি রান্নাঘরে গ্যাস লিক হচ্ছে কিনা।”
সে দৌড়ে গেল কিচেনে এবং খুব স্বাভাবিকভাবে, অবচেতন মনে আলো জ্বালিয়ে ফেললো…
এক মুহূর্তেই সব শেষ।
একটা বিকট শব্দে কেঁপে উঠলো পুরো এলাকা। বিস্ফোরণের শব্দ এতটা তীব্র ছিল যে, ২০০ মিটার দূরের বাসিন্দারাও জানালার কাঁচ কেঁপে উঠতে দেখেছে।
ঘরের দেয়াল ভেঙে পড়ল।
পুরো বাড়িটা আগুনে পুড়ে ছাই।
স্বামী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারালেন। স্ত্রী কিছুদিন জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত চলে গেলেন…
এই দুর্ঘটনার কারণ?
রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস, আর সেই গ্যাসের মাঝে একটি সাধারণ সুইচ অন করা – যা তৈরি করেছিল ক্ষুদ্র একটি আগুনের ফুলকী (spark), আর সেটিই হয়ে উঠেছিল মৃত্যু-ফাঁদ।
গ্যাসের গন্ধ পেলে?
1. কখনোই কোনো বৈদ্যুতিক সুইচ, ফ্যান বা ফ্রিজ চালু করবেন না।
কারণ এতে ইলেকট্রনিক স্পার্ক হতে পারে।
2. সব জানালা-দরজা খুলে দিন। যেন গ্যাস বের হয়ে যায়।
3. পারলে মেইন সুইচ অফ করে দিন।
4. সতর্কভাবে বাড়ি থেকে সবাইকে বের করে নিন।
আপনার একটি শেয়ার বাঁচাতে পারে কারো জীবন, কারো পরিবার।
#একটা_ছোট_ভুল #একটা_পরিবার_শেষ
রাত তখন প্রায় ১টা। একটি শান্ত, মধ্যবিত্ত পরিবারের স্বামী-স্ত্রী একটি সামাজিক অনুষ্ঠান শেষে ঘরে ফিরলেন। সবার মতো তারাও ক্লান্ত, একটু বিশ্রামের অপেক্ষায়।
ঘরে ঢুকেই স্ত্রীর প্রথম কথাটি ছিল,
— “একটা অদ্ভুত গন্ধ পাচ্ছো? কেমন যেন গ্যাসের মতো…”
স্বামী মাথা নাড়িয়ে বললেন, “হ্যাঁ, আমি দেখি রান্নাঘরে গ্যাস লিক হচ্ছে কিনা।”
সে দৌড়ে গেল কিচেনে এবং খুব স্বাভাবিকভাবে, অবচেতন মনে আলো জ্বালিয়ে ফেললো…
এক মুহূর্তেই সব শেষ।
একটা বিকট শব্দে কেঁপে উঠলো পুরো এলাকা। বিস্ফোরণের শব্দ এতটা তীব্র ছিল যে, ২০০ মিটার দূরের বাসিন্দারাও জানালার কাঁচ কেঁপে উঠতে দেখেছে।
ঘরের দেয়াল ভেঙে পড়ল।
পুরো বাড়িটা আগুনে পুড়ে ছাই।
স্বামী ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারালেন। স্ত্রী কিছুদিন জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করে শেষ পর্যন্ত চলে গেলেন…
এই দুর্ঘটনার কারণ?
রান্নাঘরে জমে থাকা গ্যাস, আর সেই গ্যাসের মাঝে একটি সাধারণ সুইচ অন করা – যা তৈরি করেছিল ক্ষুদ্র একটি আগুনের ফুলকী (spark), আর সেটিই হয়ে উঠেছিল মৃত্যু-ফাঁদ।
গ্যাসের গন্ধ পেলে?
1. কখনোই কোনো বৈদ্যুতিক সুইচ, ফ্যান বা ফ্রিজ চালু করবেন না।
কারণ এতে ইলেকট্রনিক স্পার্ক হতে পারে।
2. সব জানালা-দরজা খুলে দিন। যেন গ্যাস বের হয়ে যায়।
3. পারলে মেইন সুইচ অফ করে দিন।
4. সতর্কভাবে বাড়ি থেকে সবাইকে বের করে নিন।
আপনার একটি শেয়ার বাঁচাতে পারে কারো জীবন।।
Coach Badrul Mohammad Badrul Hasan
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ!
Mi 11 Ultra সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন। এটি Xiaomi-এর একটি ফ্ল্যাগশিপ ফোন যা এর অসাধারণ ক্যামেরা এবং প্রিমিয়াম ফিচারের জন্য পরিচিত। আমি এই ফোনটি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য খুঁজে আপনার সামনে তুলে ধরছি।
Mi 11 Ultra হলো Xiaomi-এর একটি ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোন যা ২০২১ সালের এপ্রিলে বাজারে আসে। এটি তার অত্যাধুনিক ক্যামেরা সেটআপ, শক্তিশালী পারফরম্যান্স এবং প্রিমিয়াম ডিজাইনের জন্য পরিচিত।
এখানে Mi 11 Ultra সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:
১. ডিজাইন ও বিল্ড কোয়ালিটি:
মেটেরিয়াল: এটি একটি প্রিমিয়াম ডিভাইস, যার সামনে Corning Gorilla Glass Victus প্রোটেকশন, সিরামিক ব্যাক (Ceramic Black এবং Ceramic White কালারে পাওয়া যায়) এবং অ্যালুমিনিয়াম ফ্রেম রয়েছে।
ওজন ও ডাইমেনশন: ফোনটি বেশ ভারী (প্রায় ২৩৪ গ্রাম) এবং বড়, যার পরিমাপ ১৬৪.৩ x ৭৪.৬ x ৮.৪ মিমি। এর পুরুত্ব প্রধানত এর বড় ক্যামেরা মডিউলের কারণে।
IP রেটিং: এতে IP68 রেটিং রয়েছে, যার অর্থ এটি ধুলো এবং ১.৫ মিটার পর্যন্ত জলের নিচে ৩০ মিনিট পর্যন্ত সুরক্ষিত থাকতে পারে।
সেকেন্ডারি ডিসপ্লে: পেছনের ক্যামেরা মডিউলে একটি ছোট ১.১ ইঞ্চির AMOLED সেকেন্ডারি ডিসপ্লে আছে। এটি সেলফি তোলার সময় ভিউফাইন্ডার হিসেবে, নোটিফিকেশন দেখতে বা সময় দেখার জন্য ব্যবহার করা যায়।
২. ডিসপ্লে:
টাইপ ও সাইজ: ৬.৮১ ইঞ্চির WQHD+ AMOLED DotDisplay।
রেজোলিউশন: 3200 x 1440 পিক্সেল (QHD+), যার পিক্সেল ডেনসিটি ৫১৫ ppi।
রিফ্রেশ রেট: ১২০Hz অ্যাডাপ্টিভসিঙ্ক ডিসপ্লে (৩০Hz/৬০Hz/৯০Hz/১২০Hz), যা স্ক্রলিং এবং গেমিংয়ের জন্য অত্যন্ত মসৃণ অভিজ্ঞতা দেয়।
ব্রাইটনেস: এর ডিসপ্লেটি অসাধারণ উজ্জ্বল, যার সর্বোচ্চ ব্রাইটনেস ১৭০০ নিটস (পিক ব্রাইটনেস) পর্যন্ত যায়। এটি HDR10+ এবং Dolby Vision সমর্থন করে।
টাচ স্যাম্পলিং রেট: ৪৮০Hz টাচ স্যাম্পলিং রেট, যা গেমিংয়ের জন্য খুবই কার্যকর।
৩. পারফরম্যান্স:
প্রসেসর: Qualcomm Snapdragon 888 5G (5nm) ফ্ল্যাগশিপ প্রসেসর। এটি তখনকার সবচেয়ে শক্তিশালী চিপসেটগুলোর মধ্যে একটি ছিল, যা যেকোনো হাই-এন্ড গেমিং এবং মাল্টিটাস্কিংয়ের জন্য দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেয়।
GPU: Adreno 660 GPU।
RAM ও স্টোরেজ: LPDDR5 RAM এবং UFS 3.1 স্টোরেজ। বিভিন্ন ভেরিয়েন্ট পাওয়া যায়, যেমন:
৮জিবি RAM + ২৫৬জিবি স্টোরেজ
১২জিবি RAM + ২৫৬জিবি স্টোরেজ
১২জিবি RAM + ৫১২জিবি স্টোরেজ
অপারেটিং সিস্টেম: এটি Android 11 সহ লঞ্চ হয়েছিল এবং পরবর্তীতে Android 13 এবং MIUI 14 পর্যন্ত আপডেট পেয়েছে।
৪. ক্যামেরা:
এটি Mi 11 Ultra-এর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য দিক। এর ক্যামেরা সেটআপকে "ট্রিপল সিনেমা ক্যামেরা" বলা হয়।
প্রধান ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল (MP) Samsung GN2 সেন্সর (f/1.95 অ্যাপারচার, ১/১.১২" সেন্সর সাইজ)। এটি একটি অত্যন্ত বড় সেন্সর, যা কম আলোতে চমৎকার ছবি তুলতে এবং প্রাকৃতিক বোকেহ প্রভাব তৈরি করতে সক্ষম। এতে অপটিক্যাল ইমেজ স্টেবিলাইজেশন (OIS) এবং Dual Pixel Pro autofocus রয়েছে।
আলট্রা-ওয়াইড ক্যামেরা: ৪৮ মেগাপিক্সেল (MP) Sony IMX586 সেন্সর (f/2.2 অ্যাপারচার, ১২৮° ফিল্ড অফ ভিউ)। এতেও অটোফোকাস রয়েছে, যা এটিকে ম্যাক্রো শটের জন্যও ব্যবহার করতে সাহায্য করে।
টেলিফটো ক্যামেরা: ৪৮ মেগাপিক্সেল (MP) Sony IMX586 সেন্সর (f/4.1 অ্যাপারচার, OIS)। এটি 5x অপটিক্যাল জুম, 10x হাইব্রিড জুম এবং 120x ডিজিটাল জুম সমর্থন করে।
সামনের ক্যামেরা: ২০ মেগাপিক্সেল (MP) (f/2.2 অ্যাপারচার)।
ভিডিও রেকর্ডিং: 8K@24fps, 4K@30/60fps, 1080p@30/60/120/240/480/960/1920fps ভিডিও রেকর্ড করতে সক্ষম।
৫. ব্যাটারি ও চার্জিং:
ব্যাটারি: ৫০০০ mAh Li-Po ব্যাটারি।
চার্জিং:
৬৭W ওয়্যারড ফাস্ট চার্জিং (প্রায় ৪৩ মিনিটে ১০০% চার্জ)।
৬৭W ওয়্যারলেস ফাস্ট চার্জিং (প্রায় ৩৯ মিনিটে ১০০% চার্জ)।
১০W রিভার্স ওয়্যারলেস চার্জিং।
৬. অন্যান্য বৈশিষ্ট্য:
অডিও: Harman Kardon টিউন করা ডুয়াল স্টেরিও স্পিকার, যা চমৎকার অডিও অভিজ্ঞতা দেয়।
কানেক্টিভিটি: 5G, Wi-Fi 6E, Bluetooth 5.2, NFC, ইনফ্রারেড ব্লাস্টার (IR Blaster)।
সেন্সর: ইন-ডিসপ্লে অপটিক্যাল ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, অ্যাক্সেলেরোমিটার, জাইরো, কম্পাস, কালার স্পেকট্রাম সেন্সর।
বাংলাদেশে Mi 11 Ultra-এর দাম:
Mi 11 Ultra এখন আর শাওমির অফিশিয়াল স্টোরগুলোতে নতুন পাওয়া যায় না, কারণ এটি পুরোনো ফ্ল্যাগশিপ মডেল। তবে, বাংলাদেশে এটি আনঅফিশিয়াল বাজার বা ব্যবহৃত (used) ফোন হিসেবে পাওয়া যেতে পারে।
আনঅফিশিয়াল নতুন দাম: শুরুর দিকে এর আনঅফিশিয়াল দাম প্রায় ৳৮৩,০০০ থেকে ৳১,৩০,০০০ (ভেরিয়েন্ট ভেদে) পর্যন্ত দেখা গেছে।
ব্যবহৃত ফোনের দাম: বর্তমানে, ব্যবহৃত Mi 11 Ultra বাংলাদেশে ৳৩২,০০০ থেকে ৳৪০,০০০ এর মধ্যে পাওয়া যায়, যা এর স্টোরেজ ভেরিয়েন্ট, কন্ডিশন এবং বিক্রেতার উপর নির্ভর করে।
উপসংহার:
Mi 11 Ultra এমন একটি ফোন যা তার সময়ে ক্যামেরা প্রযুক্তিতে একটি মাইলফলক ছিল। এর শক্তিশালী প্রসেসর, চমৎকার ডিসপ্লে, দ্রুত চার্জিং এবং প্রিমিয়াম বিল্ড এটিকে একটি সম্পূর্ণ ফ্ল্যাগশিপ প্যাকেজ তৈরি করেছে। যদিও এটি এখন পুরোনো মডেল, তবুও ফটোগ্রাফি প্রেমী এবং যারা একটি শক্তিশালী পারফরম্যান্সের ফ্ল্যাগশিপ ফোন খুঁজছেন, তাদের জন্য ব্যবহৃত অবস্থায় এটি একটি ভালো বিকল্প হতে পারে।
rony99
댓글 삭제
이 댓글을 삭제하시겠습니까?