11 の ·翻訳

"র শিহরণ বইছে হৃদয় জুড়ে। তবুও রিহান শক্ত হয়ে নিজের ইচ্ছে'কে দমিয়ে রাখার চেষ্টা করছে। কিন্তু, রিহান যতটা শক্ত হতে চাইছে, এই মেয়ের পা'গ'লা'মি ততটা বাড়ছে। এক পর্যায় রিহান চৌধুরী শক্ত হাতে মায়ার কোমড় জড়িয়ে ধরে ফিসফিস করে বললো,

"জামাইয়ের খুব আ*দর পেতে ইচ্ছে করে তোর তা-ই না? আমাকে উস্কে দিচ্ছিস না, এবার দেখি কতটা সহ্য করতে পারিস তুই।"

এক ঝটকায় দুষ্ট বালিকা'কে কাছে টেনে নিলো রিহান চৌধুরী। পুরুষালী ছোঁয়া পেয়ে জমে গেলো মায়া। শক্ত হাতের স্পর্ষে কা'ত'র হয়ে নিজেকে ছাড়াতে চাইলো। ভয়ে তার শরী*র কাঁপছে। ছাড়লো না রিহান চৌধুরী, আরো গভীর হলো সে। এক সময় মায়াও শান্ত হয়ে উপভোগ করছে প্রিয় মানুষটির ছোঁয়া। পরক্ষণে ক্রো'ধ নিয়ে পেটে কা*মড় বসিয়ে দিলো রিহান চৌধুরী। তাকে জ্বালা*নোর শাস্তি হিসেবে, রোমান্টিক অত্যাচারে পি'ষে দিচ্ছে মায়ার ছোট্ট দেহখানি। বুঝতে পেরে চুপচাপ মায়া।যদিও তার কষ্ট হচ্ছে, তবুও হার মানা'র মেয়ে সে নয়। কারণ, এই পুরুষটিকে মনেমনে ভীষণ ভালোবাসতো সে। এটাই তার বহু কাঙ্ক্ষিত পুরুষ।
.
.
সকালে গোসল সেরে ওয়াশরুম থেকে বেরিয়েছে রিহান চৌধুরী। মায়া লা*জুক হেসে, নিজের পছন্দ অনুযায়ী শার্ট - প্যান্ট এগিয়ে দিলো তাকে। রিহান সেসব না নিলেও জোড় করে কালো রঙের একটা শার্ট স্বামী'কে পড়িয়ে দিলো মায়া। এরিমধ্যে রিহানের জরুরী ফোন।
উপর মহল থেকে এক্ষুণি জরুরী তলব এসেছে। না খেয়েই অফিসে চলে গেলো রিহান।
বেলা বারোটায় খাবার নিয়ে অফিসে চলে গেলো মায়া। কেননা লোকটা বাহিরের খাবার খেতে পারে না একদম। নিশ্চয়ই না খেয়ে আছে।

নিজের অফিসে মায়াকে দেখে রিহান চৌধুরী অবাক হয়ে বললো,

"তুই এখানে?"

"আপনার জন্য খাবার নিয়ে এসেছি।"

মনে মনে সন্তুষ্ট হলো রিহান চৌধুরী। প্রচুর ক্ষুধা ও পেয়েছে তার। জানালো,

" রেখে দে, পরে খেয়ে নিবো। কয়েকটা ফাইল চেক করা বাকি আমার।"

"আপনি দেখুন, আমি খাইয়ে দিচ্ছি। "

রিহান অমত করলেও মায়া খাবার বের করে এক লোকমা ভাত মুখের সামনে ধরলো তার। বাধ্য হয়ে, খেয়ে নিলো রিহান। রিহান ফাইল চেক করছে আর মায়া তাকে খাইয়ে দিলো পুরোটা। খাওয়া শেষ করে নিজের আঁচল দিয়ে মুখ মুছে দিলো।

এরপর থেকে দিনদিন মায়ার পাগলামি, ভালোবাসা, যত্ন বেড়েই চলেছে। রিহান না চাইলেও, তার অধিকার জোড় করে যেন ছিঁনিয়ে নেয় মেয়েটা।
দিনদিন রিহান চৌধুরী পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে যাচ্ছে অর্ধাঙ্গিনী'র উপর। বউয়ের যত্ন, ভালোবাসা পেয়ে ভুলে গিয়েছে প্রথম ক্ষ'ত।

_________

বিয়ের তিন বছর পর। নয় মাসের উঁচু পেট নিয়ে হাসপাতালের বেডে সুয়ে আছে মায়া। রিহান চৌধুরী মাএই খবর পেয়ে ছুটে এসেছে। তার চোখে-মুখে চিন্তার ছাপ, কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম। দৌড়ে গিয়ে মায়ার হাত ধরে উদ্বিগ্ন কণ্ঠে বললো,

" তুই ঠিক আছিস, খুব কষ্ট হচ্ছে জান?"

চিন্তিত স্বামীকে আশ্বাস দিয়ে মায়া বললো,

"আমি ঠিক আছি নেতা সাহেব। আপনি চিন্তা করবেন না। "

বলতে বলতে নিজের হাত দিয়ে স্বামীর কপালের ঘাম মুছে দিলো মায়া। সন্তান সম্ভবা মায়া। ডক্টর জানালো রোগীর শরীরের কন্ডিশন তেমন ভালো নয়। আজই সি*জার করাতে হবে। রিহান চৌধুরী"র বুক অজানা ভয়ে কেঁপে উঠলো, দু'হাতে আধ-পাগলা বউকে জড়িয়ে ধরে ফুপিয়ে কেঁদে উঠলো। এই মেয়েটার যত্ন, ভালোবাসার কাছে বরাবর হেরে গিয়েছে রিহান চৌধুরী। প্রথম প্রেমে প্রতারিত হয়ে, ভালোবাসা এবং মেয়েদের প্রতি এক প্রকার ঘৃণা জমেছিল মনে। শুধু মাএ এই মেয়েটার জন্য, কঠিন রিহান চৌধুরী'র ক্ষত হওয়া দ'গ্ধ মনে পুনরায় ভালোবাসার ফুল ফুটেছে।
একটু একটু করে দ্বিতীয় বার ভালোবেসেছে প্রিয়তমা স্ত্রী'কে। মেয়েটার কিছু হয়ে গেলে, সে কি করে বাঁচ*বে?

হঠাৎ দুশ্চিন্তা গ্রস্ত স্বামীর কাঁধে হাত দিয়ে মায়া বলে উঠলো,

"ভয় পাবেন না নেতা সাহেব। আপনার পিছু এতো তাড়াতাড়ি আমি ছাড়ছি না। আপনাকে এখনো অনেক জ্বা*লানো বাকি।"

এতো এতো টেনশনে'র ভিতর মেয়েটার এহেন কথায় হেসে দিলো রিহান চৌধুরী। মায়া স্বামী'র বুকে মাথা রেখে পুনরায় বললো,

"আমাকে একবার ভালোবাসি বলবেন নেতা সাহেব?"

রিহান ততক্ষণাৎ মায়ার কপালে চু*মু খেয়ে বললো, " তোমাকে খুব ভালোবাসি বোকা ফুল। একদম ভয় পাবে না জান, কিচ্ছু'টি হবে না তোমার। তোমার নেতা সাহ

আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.










দি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

World cup 🍵











ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image