11 w ·Traducciones

#নানান ব্যবস্থা করে থাকেন। এ বছরে বিপদ যেন পিছুই ছাড়ছে না। অনাকাঙ্খিত বিপদের কারণে এই বছরে সেসব কাজ দেরিতে হলেও ভাই ও দুই ছেলেকে নিয়ে সেটা সম্পূর্নও করেছেন।
উনার একটা বিশেষ গুন উনি দানের কথা কখনোই কাউকে বলেন না।
কত দান করলেন। কাকে দিলেন। কেন দিলেন। কীভাবে দিলেন। যা দেন সব নিজের মাঝে রাখেন। শারাফাত, সাফওয়ান, শাহাদত, সায়ন, শুদ্ধ, রুবাব, এদের সবার আয়ের কিছু অংশ একত্রে বিরাট এমাউন্ট আসে। তখন দু'হাত ভরে দান করা যায়। যদিও ছেলেদেরকে কখনো দিতে বলে নি তারাই নিজে থেকে দেয়। চৌধুরী বাড়ির সেফটির কথা স্মরণে রেখে
জামা-কাপড় বিতরণের আয়োজন বাড়ির বাইরে করেন। মজার ব্যাপার হলো ইদ সম্মুখে এলে বস্তি এলাকায় ট্রাকভর্তি সামগ্রী নিয়ে যাওয়া হয়।
ইদের বাজার ও জামা-কাপড় তুলে দেওয়া হয় গরীব মানুষদের মাঝে।
দিনভর সেগুলো বিতরণ করা হয়। তারা জানে না কে দেয়? যারা হাতে তুলে দেয় তাদের জিজ্ঞাসা করলেও জবাব মিলে না। বলে না। জোর করলে বলেন,' যারা দেয় তারা দোয়া কুড়াতে দেয়। আপনারা মন থেকে দোয়া করুন।' নরম মনের সরল মানুষটা সেটাই করেন। আর প্রতি বছর এভাবে আড়ালে থেকেই সাহায্য করে আসছেন চৌধুরী বাড়ির পুরুষরা।
যাদের মাঝে শো অফ করার লেমমাত্র নেই।

চাঁদ রাত বিধায় ইফতারে পরপরই হই-হুল্লোড় বেঁধেছে চৌধুরী বাড়িতে।
ছোটোরা কাড়াকাড়ি করে খেয়েছে ইফতারের সব খাবার-দাবার। এত খাবার। এত আইটেম। তবুও ভাই-বোনদের খাবার কেড়ে খাওয়ার স্বাদ যেন অমৃত। সায়ন শীতলের আলুর চপ কেড়ে খেয়ে নিয়েছে। এটা নিয়ে দু'জন ঘ্যানঘ্যান করে কেবল থেমেছে। তারা থামতেই সাম্য শখের হাতে থাকা খেঁজুর কেড়ে মুখে পুরে দিয়েছে। শখ রাগী চোখে তাকাতেই দুষ্টুটা খিলখিল করে হাসছে। শখকে তারা কেউই ভয় পায় না। কারণ তাদের শখ আপু কখনোই কাউকে বকে না। বরং মিষ্টি করে কথা বলে। আদুরে সুরে 'এমন করে না সোনা ভাই। ওটা কেন করলি পাখি? কী লাগবে, মন খারাপ কেন আমার কলিজার ভাইজানের?' শখ সর্বদা এভাবেই কথা বলে। কত কী বোঝায়। ভাই-বোনের আবদার মিটাতে কত কিছু কিনে দেয় তাই বোনদের মধ্যে শখ আপু বেস্ট। আর বোনদের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ শীতল। কারণ সে সবকিছুতে আগে ভাগে ভাগ বসায়। ইফতার সেরে সব ভাই-বোনরা ছাদে উঠেছে চাঁদ দেখতে। হইহই করে চাঁদ দেখে মাদুর পেতে বসেছে। সায়ন, শুদ্ধ, রুবাব,শখ, স্বর্ন, শীতল, সাম্য, সৃজন সব কটাই উপস্থিত এখানে। গল্প হচ্ছে। হাসাহাসি হচ্ছে। খুঁনশুটি মারধর হচ্ছে। রুবাব কখনো এটা ওটা বলে শীতলকে রাগাচ্ছে, কখনো সাম্য, সৃজনের পেছনে লাগছে। সায়নও তাদের সাথে মেতে আছে। আর শুদ্ধ রেলিংয়ে হেলান দিয়ে পকেটে দু'হাত গুঁজে তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে পাশের ছাদে। সেখানে কয়েকজন ছেলে আড্ডা দিচ্ছে। বারবার এদিকে তাকাচ্ছে। সে ব্যাপারটা খেয়াল করে এবার ফোনটা বের করে কাউকে ফোন করল,
-'শুদ্ধ বলছি।'
অসময়ে পাশের বাসার শুদ্ধ ভাইয়ের কল পেয়ে সৌরভ অবাকই হলো। সে সালাম দিয়ে কুশল বিনিময় করল। শুদ্ধ পুরুষালি গুরুগম্ভীর কন্ঠে
সালামের জবাব দিয়ে বলল,
-' তোদের ছাদে ক'জন ছেলেকে দেখছি। দুই মিনিটের মধ্যে নিচে নামতে বলে।'
-'কোনো সমস্যা ভাই? কিছু করেছে তারা?'
-'না। তবে না নামলে কিছু হবে।'
-'আচ্ছা আমি এক্ষুণি নামতে বলছি।'
শুদ্ধ কল কাটতেই ছেলেগুলোর মধ্যে একজনের কাছে কল এলো। ওরা এদিকে একবার তাকিয়ে শুদ্ধকে সালাম দিয়ে নিচে নেমে গেল। এদিকে এতকিছু ঘটল বাকিদের কারোই খেয়াল নেই। তারা নিজেদের গালগল্পে ব্যস্ত। শুদ্ধ সেখানে দাঁড়িয়ে দেখছে চৌধুরী বাড়ির চাঁদের হাট। আনন্দে ঝুমঝুম করা প্রতিটা প্রাণ চৌধুরী বাড়ির হাঁট। তারা নিজ নিজ জায়গায় দাঁড়িয়ে আলো ছড়ায়। সুখ বিলায়। এজন্যই চৌধুরী বাড়িতে এত সুখ। এত আনন্দ। সবার মাঝে হঠাৎ তার চোখ গেল সাম্য, সৃজনের হাসিমাখা মুখের দিকে। মাত্র কয়েকটা দিন হয়েছে ব্যান্ডেজ খোলা হয়েছে। বাচ্চা দুটো যেন নতুন করে বেঁচে উঠেছে। আবারও তাদের মধ্যে ফিরে এসেছে চঞ্চলতা। যদিও আগের তুলনার খানিকটা সুস্থও বটে। তবে ওষুধ চলবে আরো কিছুদিন। ওদিকে কথায় কথায় ভাইবোনদের মধ্যে সাম্যের ছোট বেলার একটা ঘটনা মনে করল সায়ন। হাসতে হাসতে ঘটনাখানা মুখেও বলল। সেটা স্মরণ করে একযোগে হেসে উঠল সবাই। হাসতে হাসতেই গড়াগড়ি খাওয়ার মতো অবস্থা তাদের। কথাও বলতে পারছে না কেউ হাসির চোটে। রুবাব মনে করতে পারছে না কারণ রুবাব ছিল না। তাই
সায়নও ঘটনাখানা বলতে লাগল,
একদিন সাম্য, সৃজন দুই ভাই খেলনা নিয়ে মারামারি লাগিয়েছে। দু'জন দু'জনাকে খামচি মেরে রক্তারক্তি অবস্থা। ওদের খামচাখামচি দেখে চুপ করে পেছন থেকে সিরাত এসে দুটোকেই আরেক ঘা বসিয়েছে। মায়ের মার খেয়ে একসাথে চিৎকার করে কাঁদছিল ওরা। শুদ্ধকে ভাই-বোনরা ছোটো থেকে একটু বেশিই ভয় পায়। আবদার করে তবে লিমিট রেখে।
সেদিন ঢাকা থেকে শুদ্ধও ফিরেছে ঘন্টা খানিক হয়েছে মাত্র। ফ্রেশ হয়ে
বাইরে যাওয়ার জন্য বের হতেই দেখে দুই বানর গলা ফাটিয়ে কাঁদছে। তাদের চোখ, মুখ খামচানো। রক্ত বের হচ্ছে একটু একটু। তাকে দেখেই দুটোরই হঠাৎ কান্না বন্ধ হয়ে গেল। তবে ফোঁপানো বন্ধ হলো না। ওদের কান্নারত মুখ দেখে শুদ্ধ ভ্রুঁ কুঁচকে জিজ্ঞাসা করেছিল,
-' কি হয়েছে? চোখ, মুখের এই অবস্থা কেন তোদের?'
তারা কিছু বলার আগে সিরাত পুরো ঘটনা তাকে জানায়। ওরা দুই ভাই
নিজেদের এ অবস্থা করেছে দেখে দুটোকে কান ধরতে বলে। তারা ধরে। ড্রয়িংরুম তখন ফাঁকা। সিরাত তখন বকতে বকতে যান এ্যান্টিসেপ্টিক আনতে। তখন শুদ্ধ বলে,
-'বাইরের কাউকে পাস নি? ভাইয়ে ভাইয়ে মারামারি করেছিস কেন? এবার থেকে মারামারি করতে ইচ্ছে করলে বাইরে থেকে কাউকে মেরে আসবি। মারার পর আরো দু'ঘা বসিয়ে শাসিয়ে আসবি যাতে বাড়িতে বিচার নিয়ে না আসে। বোঝা গেল? তবুও আমি যেন না দেখি নিজেরা নিজেরা

2 horas ·Traducciones

তেমন কিছুই না😞মাঝখান থেকে কিছু নোংরা অভিজ্ঞতার স্বীকার ও কিছু নিচু মন মানসিকতার মানুষের সাথে দেখা হল,😔😔😔😔একাকিত্বে পাইনি তাহারে, সুদিনে যে বন্ধু ছিলো আমার😔😔😔
নয়নে নয়ন রেখে হৃদয়ে উঠেছে একাকিত্বের ঢেউ😞😞

,দূর থেকেও থাকে একাকি ভীষণ প্রিয় কেউ।😞

2 horas ·Traducciones

মুখে বলোনি,
অথচ দিব্যি ব্যবহারে বুঝিয়েছো, আমি তোমার কেউ নই! অবহেলা-অনাদরে ফেলে রেখে দিনের পর দিন নিঃসঙ্গতার আঁধারে ডুবিয়ে দিয়ে তুমি দূরে থেকেছো!

মুখে বলোনি,
আমাকে তোমার আর ভালো লাগে না। আমি অবুঝ নই। তুমি আগ্রহ হারিয়ে বসে আছো, আমি দিব্যি টের পেয়ে যাই। তুমি তো ভালোবেসে কাছে আসোনি। ভালোবেসে কাছে আসলে, দূরে থাকা যায়? যায় না।

স্বীকার করোনি,
শুধু তোমার মৌনতা আমাকে বুঝিয়েছে, তুমি আসলে ক্লান্ত। আমার এই অতিরিক্ত আবেগ, অতিরিক্ত তোমাকে কাছে পাওয়ার লোভ- তোমাকে পীড়া দিচ্ছে ভীষণ! জিজ্ঞেস করেছি, তুমি আসলে কী চাও? কোনো উত্তর দাওনি। আমি বুঝে গেছি, তুমি আর আমায় চাইছো না।

ভালোবাসোনি,
অথচ দিনের পর দিন ভনিতার খেলায় মেতে উঠেছো আমায় পরাজিত করতে। আমাকে কি সত্যি হারাতে পেরেছো? নাকি মনের অজান্তেই আমায় হারিয়ে ফেললেিপ চিরতরে?

স্বীকার করোনি,
তোমার এইসব ব্যস্ততার অজুহাত, আমাকে ম্যাচুরিটি শেখানো, আবেগ কমাতে বলা, যোগাযোগহীনতায় রেখে মাঝে মাঝে নিয়মরক্ষা করতে খুদে বার্তায় জানান দেয়াটা আসলে ভালোবাসা নয়। অবসর সময়ে বিনোদন নেয়া মাত্র।

সংগৃহীত

5 horas ·Traducciones

Deck And Fence Carpentry Services For Apartment Properties | TCG Renovations

The professional deck and fence construction services offered by TCG Renovations may completely alter the look of your apartment building. Make your home more inviting and increase its curb appeal.

https://www.tcgrenovations.com..../multi-family-exteri

How do I find out my TIN Number? What is a TIN? Malaysians must know what a TIN is!

TIN stands for Tax Identification Number . It is also commonly known as the Income Tax Number in Malaysians .TIN is divided into Personal TIN and Company TIN. No matter you are Malaysian or foreigner, as long as you have tax filing records in Malaysia, you will definitely have a TIN (Income Tax Number).

Visit us:- https://www.mybest.com.my/Blog..../SEO?sn=%E5%A6%82%E4

image
7 horas ·Traducciones

"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।

অর্থ ও ব্যবহার:

পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।

কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।

অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।

আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।

উদাহরণ:

কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।

কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।

👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।

আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?