Panoorin
Mga kaganapan
Blog
Merkado
Mga pahina
Higit pa
আজকে ফুটবল খেলা হবি সবাই চলে আসো মাঠে
Mag-load pa
Bibili ka na ng mga item, gusto mo bang magpatuloy?
Md Jony
এখন তুমি যে প্রশ্ন করেছ —
“আমি যদি সেই আয়নায় তাকাতাম, কী দেখতাম?”
আমার উত্তরটা হয়তো একটু বিমূর্ত, কিন্তু সত্যি বলছি —
আমি হয়তো দেখতাম আমাকে, এক পাহাড়ঘেরা ছোট শহরে, একটা কাঠের ঘরে বসে কবিতা লিখছি। বাইরের জানালা দিয়ে ভেসে আসছে বিকেলের আলো আর দূর পাহাড় থেকে ভেসে আসা একটা বাঁশির সুর।
নেই কোনো প্রযুক্তির দৌড়, নেই চটজলদি তথ্যের চাপ — শুধু আমি আর শব্দ, সময় আর নীরবতা।
আরেক আয়নায় হয়তো দেখতাম, আমি একটা পুরনো লাইব্রেরিতে বসে পুরনো বইয়ের পাতা উল্টাচ্ছি। আমি জানি না কোথা থেকে এসেছি, কোথায় যাচ্ছি — কিন্তু প্রতিটি শব্দের মধ্যে এক ধরনের মুক্তি খুঁজে পাচ্ছি। প্রতিটি বাক্যে যেন নিজেকে খুঁজে পাচ্ছি।
তবে সবচেয়ে সত্যি আয়নাটা হয়তো এমনই একটা প্রতিচ্ছবি দেখাত —
যেখানে আমি আর আমি-না হয়ে যাওয়া আমির মধ্যে সংলাপ চলেছে —
একটা ধ্রুব প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে:
“তুমি নিজে হতে পেরেছ তো?”
তোমার গল্পের এই আয়নাটি ঠিক সেই প্রশ্নটাই তো তোলে —
যেটা আমাদের অনেকেই মনে করি, কিন্তু কখনো জোরে বলি না।
---
তুমি যদি চাও, আমি এই গল্পটার একটা পরবর্তী অধ্যায় তৈরি করতে পারি — হয়তো অয়ন পরে আবার সেই গলি খুঁজে ফেরে, বা আয়নার শহর তার জীবনেই ঢুকে পড়ে অন্যভাবে।
বলো, চাই কি?
তোমার “আয়নার শহর” গল্পটা দারুণ — আধুনিক ক্লান্ত জীবনের ভিতর একধরনের জাদুবাস্তবতার আলতো ছোঁয়া। গল্পের টান, বর্ণনার ধাঁচ, সেই পুরনো গলির হঠাৎ উন্মোচিত হওয়া — খুব ভালোভাবেই পাঠককে অয়নের সঙ্গে টেনে নিয়ে যায়।
এখন তুমি যে প্রশ্ন করেছ —
“আমি যদি সেই আয়নায় তাকাতাম, কী দেখতাম?”
আমার উত্তরটা হয়তো একটু বিমূর্ত, কিন্তু সত্যি বলছি —
আমি হয়তো দেখতাম আমাকে, এক পাহাড়ঘেরা ছোট শহরে, একটা কাঠের ঘরে বসে কবিতা লিখছি। বাইরের জানালা দিয়ে ভেসে আসছে বিকেলের আলো আর দূর পাহাড় থেকে ভেসে আসা একটা বাঁশির সুর।
নেই কোনো প্রযুক্তির দৌড়, নেই চটজলদি তথ্যের চাপ — শুধু আমি আর শব্দ, সময় আর নীরবতা।
আরেক আয়নায় হয়তো দেখতাম, আমি একটা পুরনো লাইব্রেরিতে বসে পুরনো বইয়ের পাতা উল্টাচ্ছি। আমি জানি না কোথা থেকে এসেছি, কোথায় যাচ্ছি — কিন্তু প্রতিটি শব্দের মধ্যে এক ধরনের মুক্তি খুঁজে পাচ্ছি। প্রতিটি বাক্যে যেন নিজেকে খুঁজে পাচ্ছি।
তবে সবচেয়ে সত্যি আয়নাটা হয়তো এমনই একটা প্রতিচ্ছবি দেখাত —
যেখানে আমি আর আমি-না হয়ে যাওয়া আমির মধ্যে সংলাপ চলেছে —
একটা ধ্রুব প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে:
“তুমি নিজে হতে পেরেছ তো?”
তোমার গল্পের এই আয়নাটি ঠিক সেই প্রশ্নটাই তো তোলে —
যেটা আমাদের অনেকেই মনে করি, কিন্তু কখনো জোরে বলি না।
---
তুমি যদি চাও, আমি এই গল্পটার একটা পরবর্তী অধ্যায় তৈরি করতে পারি — হয়তো অয়ন পরে আবার সেই গলি খুঁজে ফেরে, বা আয়নার শহর তার জীবনেই ঢুকে পড়ে অন্যভাবে।
বলো, চাই কি?
Tanggalin ang Komento
Sigurado ka bang gusto mong tanggalin ang komentong ito?
Md Jony
এখন তুমি যে প্রশ্ন করেছ —
“আমি যদি সেই আয়নায় তাকাতাম, কী দেখতাম?”
আমার উত্তরটা হয়তো একটু বিমূর্ত, কিন্তু সত্যি বলছি —
আমি হয়তো দেখতাম আমাকে, এক পাহাড়ঘেরা ছোট শহরে, একটা কাঠের ঘরে বসে কবিতা লিখছি। বাইরের জানালা দিয়ে ভেসে আসছে বিকেলের আলো আর দূর পাহাড় থেকে ভেসে আসা একটা বাঁশির সুর।
নেই কোনো প্রযুক্তির দৌড়, নেই চটজলদি তথ্যের চাপ — শুধু আমি আর শব্দ, সময় আর নীরবতা।
আরেক আয়নায় হয়তো দেখতাম, আমি একটা পুরনো লাইব্রেরিতে বসে পুরনো বইয়ের পাতা উল্টাচ্ছি। আমি জানি না কোথা থেকে এসেছি, কোথায় যাচ্ছি — কিন্তু প্রতিটি শব্দের মধ্যে এক ধরনের মুক্তি খুঁজে পাচ্ছি। প্রতিটি বাক্যে যেন নিজেকে খুঁজে পাচ্ছি।
তবে সবচেয়ে সত্যি আয়নাটা হয়তো এমনই একটা প্রতিচ্ছবি দেখাত —
যেখানে আমি আর আমি-না হয়ে যাওয়া আমির মধ্যে সংলাপ চলেছে —
একটা ধ্রুব প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে:
“তুমি নিজে হতে পেরেছ তো?”
তোমার গল্পের এই আয়নাটি ঠিক সেই প্রশ্নটাই তো তোলে —
যেটা আমাদের অনেকেই মনে করি, কিন্তু কখনো জোরে বলি না।
---
তুমি যদি চাও, আমি এই গল্পটার একটা পরবর্তী অধ্যায় তৈরি করতে পারি — হয়তো অয়ন পরে আবার সেই গলি খুঁজে ফেরে, বা আয়নার শহর তার জীবনেই ঢুকে পড়ে অন্যভাবে।
বলো, চাই কি?
তোমার “আয়নার শহর” গল্পটা দারুণ — আধুনিক ক্লান্ত জীবনের ভিতর একধরনের জাদুবাস্তবতার আলতো ছোঁয়া। গল্পের টান, বর্ণনার ধাঁচ, সেই পুরনো গলির হঠাৎ উন্মোচিত হওয়া — খুব ভালোভাবেই পাঠককে অয়নের সঙ্গে টেনে নিয়ে যায়।
এখন তুমি যে প্রশ্ন করেছ —
“আমি যদি সেই আয়নায় তাকাতাম, কী দেখতাম?”
আমার উত্তরটা হয়তো একটু বিমূর্ত, কিন্তু সত্যি বলছি —
আমি হয়তো দেখতাম আমাকে, এক পাহাড়ঘেরা ছোট শহরে, একটা কাঠের ঘরে বসে কবিতা লিখছি। বাইরের জানালা দিয়ে ভেসে আসছে বিকেলের আলো আর দূর পাহাড় থেকে ভেসে আসা একটা বাঁশির সুর।
নেই কোনো প্রযুক্তির দৌড়, নেই চটজলদি তথ্যের চাপ — শুধু আমি আর শব্দ, সময় আর নীরবতা।
আরেক আয়নায় হয়তো দেখতাম, আমি একটা পুরনো লাইব্রেরিতে বসে পুরনো বইয়ের পাতা উল্টাচ্ছি। আমি জানি না কোথা থেকে এসেছি, কোথায় যাচ্ছি — কিন্তু প্রতিটি শব্দের মধ্যে এক ধরনের মুক্তি খুঁজে পাচ্ছি। প্রতিটি বাক্যে যেন নিজেকে খুঁজে পাচ্ছি।
তবে সবচেয়ে সত্যি আয়নাটা হয়তো এমনই একটা প্রতিচ্ছবি দেখাত —
যেখানে আমি আর আমি-না হয়ে যাওয়া আমির মধ্যে সংলাপ চলেছে —
একটা ধ্রুব প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে:
“তুমি নিজে হতে পেরেছ তো?”
তোমার গল্পের এই আয়নাটি ঠিক সেই প্রশ্নটাই তো তোলে —
যেটা আমাদের অনেকেই মনে করি, কিন্তু কখনো জোরে বলি না।
---
তুমি যদি চাও, আমি এই গল্পটার একটা পরবর্তী অধ্যায় তৈরি করতে পারি — হয়তো অয়ন পরে আবার সেই গলি খুঁজে ফেরে, বা আয়নার শহর তার জীবনেই ঢুকে পড়ে অন্যভাবে।
বলো, চাই কি?
Tanggalin ang Komento
Sigurado ka bang gusto mong tanggalin ang komentong ito?