11 w ·übersetzen

-

অন্ধকারের আতঙ্ক

এক অন্ধকার রাতে, রাজু নামের এক যুবক বন্ধুবান্ধবদের সাথে গ্রামের বাইরে ঘুরতে বেরিয়েছিল। গ্রামের শেষ প্রান্তে ছিল একটি পুরোনো পোড়োবাড়ি। লোকেরা বলত, ওখানেই ভুতের বাস। রাজুর বন্ধুরা ভয়ে ওদিক মাড়াতে চাইত না। কিন্তু রাজু সাহসী ছিল। সে বন্ধুদের চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলল, “আমি ঐ পোড়োবাড়িতে ঢুকে আসব, তোমরা দেখো!”

রাজু একা বাড়িটার দরজার কাছে গিয়ে কড়া নাড়ল। ভেতর থেকে আস্তে আস্তে একটা শব্দ এল, যেন কেউ ফিসফিস করছে। রাজু দরজা খুলে ঢুকতেই টের পেল একটা ঠান্ডা হাওয়া ছুঁয়ে গেল ওকে। ঘর ভেতর অন্ধকার, হালকা চাঁদের আলোয় দেয়ালের ছায়া যেন নড়ছে। হঠাৎ এক কোণায় একটা সাদা কাপড়ে মোড়া অবয়ব দুলে উঠল।

রাজু ভয়ে পা পিছিয়ে নিতে গিয়েও সাহস ধরে বলল, “কে ওখানে?”
কিন্তু কোনো উত্তর এল না। বরং সেই সাদা অবয়ব ধীরে ধীরে ওর দিকে এগোতে লাগল। রাজু বুঝতে পারল, এটা কোনো মানুষ নয়! ও দৌড়ে বেরিয়ে যেতে গিয়েও দেখল দরজা বন্ধ! সাদা অবয়ব ওর দিকে এগিয়ে আসছে… ওর ফিসফিসানি শোনা যাচ্ছে, “আমার শান্তি… আমার শান্তি… ফিরিয়ে দাও…”

হঠাৎ রাজুর বন্ধুরা চিৎকার দিয়ে ওকে ডাকতে থাকল। সেই চিৎকার শুনে রাজুর হুঁশ ফিরে এল। দরজা আবার খুলে গেল। রাজু দৌড়ে বেরিয়ে এল। বন্ধুরা ওকে টেনে ধরল।

পরে জানা গেল, বহু বছর আগে এক বৃদ্ধা ঐ পোড়োবাড়িতে মারা গিয়েছিল। তখন থেকে তার আত্মা শান্তি খুঁজে বেড়ায়। কেউ ঐ বাড়ির কাছে গেলেই, সে ফিরে আসতে বলে, “আমার শান্তি ফিরিয়ে দাও…”


---

চাইলে গল্পটা আরও লম্বা বা অন্য রকমের করে দিতে পারি! বলো, কী রকম লাগছে? 😊✨

অবশ্যই! এখানে একটি ভুতের গল্প দিচ্ছি:


---

অন্ধকারের আতঙ্ক

এক অন্ধকার রাতে, রাজু নামের এক যুবক বন্ধুবান্ধবদের সাথে গ্রামের বাইরে ঘুরতে বেরিয়েছিল। গ্রামের শেষ প্রান্তে ছিল একটি পুরোনো পোড়োবাড়ি। লোকেরা বলত, ওখানেই ভুতের বাস। রাজুর বন্ধুরা ভয়ে ওদিক মাড়াতে চাইত না। কিন্তু রাজু সাহসী ছিল। সে বন্ধুদের চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলল, “আমি ঐ পোড়োবাড়িতে ঢুকে আসব, তোমরা দেখো!”

রাজু একা বাড়িটার দরজার কাছে গিয়ে কড়া নাড়ল। ভেতর থেকে আস্তে আস্তে একটা শব্দ এল, যেন কেউ ফিসফিস করছে। রাজু দরজা খুলে ঢুকতেই টের পেল একটা ঠান্ডা হাওয়া ছুঁয়ে গেল ওকে। ঘর ভেতর অন্ধকার, হালকা চাঁদের আলোয় দেয়ালের ছায়া যেন নড়ছে। হঠাৎ এক কোণায় একটা সাদা কাপড়ে মোড়া অবয়ব দুলে উঠল।

রাজু ভয়ে পা পিছিয়ে নিতে গিয়েও সাহস ধরে বলল, “কে ওখানে?”
কিন্তু কোনো উত্তর এল না। বরং সেই সাদা অবয়ব ধীরে ধীরে ওর দিকে এগোতে লাগল। রাজু বুঝতে পারল, এটা কোনো মানুষ নয়! ও দৌড়ে বেরিয়ে যেতে গিয়েও দেখল দরজা বন্ধ! সাদা অবয়ব ওর দিকে এগিয়ে আসছে… ওর ফিসফিসানি শোনা যাচ্ছে, “আমার শান্তি… আমার শান্তি… ফিরিয়ে দাও…”

হঠাৎ রাজুর বন্ধুরা চিৎকার দিয়ে ওকে ডাকতে থাকল। সেই চিৎকার শুনে রাজুর হুঁশ ফিরে এল। দরজা আবার খুলে গেল। রাজু দৌড়ে বেরিয়ে এল। বন্ধুরা ওকে টেনে ধরল।

পরে জানা গেল, বহু বছর আগে এক বৃদ্ধা ঐ পোড়োবাড়িতে মারা গিয়েছিল। তখন থেকে তার আত্মা শান্তি খুঁজে বেড়ায়। কেউ ঐ বাড়ির কাছে গেলেই, সে ফিরে আসতে বলে, “আমার শান্তি ফিরিয়ে দাও…”


---

চাইলে গল্পটা আরও লম্বা বা অন্য রকমের করে দিতে পারি! বলো, কী রকম লাগছে? 😊✨

অবশ্যই! এখানে একটি ভুতের গল্প দিচ্ছি:


---

অন্ধকারের আতঙ্ক

এক অন্ধকার রাতে, রাজু নামের এক যুবক বন্ধুবান্ধবদের সাথে গ্রামের বাইরে ঘুরতে বেরিয়েছিল। গ্রামের শেষ প্রান্তে ছিল একটি পুরোনো পোড়োবাড়ি। লোকেরা বলত, ওখানেই ভুতের বাস। রাজুর বন্ধুরা ভয়ে ওদিক মাড়াতে চাইত না। কিন্তু রাজু সাহসী ছিল। সে বন্ধুদের চ্যালেঞ্জ দিয়ে বলল, “আমি ঐ পোড়োবাড়িতে ঢুকে আসব, তোমরা দেখো!”

রাজু একা বাড়িটার দরজার কাছে গিয়ে কড়া নাড়ল। ভেতর থেকে আস্তে আস্তে একটা শব্দ এল, যেন কেউ ফিসফিস করছে। রাজু দরজা খুলে ঢুকতেই টের পেল একটা ঠান্ডা হাওয়া ছুঁয়ে গেল ওকে। ঘর ভেতর অন্ধকার, হালকা চাঁদের আলোয় দেয়ালের ছায়া যেন নড়ছে। হঠাৎ এক কোণায় একটা সাদা কাপড়ে মোড়া অবয়ব দুলে উঠল।

রাজু ভয়ে পা পিছিয়ে নিতে গিয়েও সাহস ধরে বলল, “কে ওখানে?”
কিন্তু কোনো উত্তর এল না। বরং সেই সাদা অবয়ব ধীরে ধীরে ওর দিকে এগোতে লাগল। রাজু বুঝতে পারল, এটা কোনো মানুষ নয়! ও দৌড়ে বেরিয়ে যেতে গিয়েও দেখল দরজা বন্ধ! সাদা অবয়ব ওর দিকে এগিয়ে আসছে… ওর ফিসফিসানি শোনা যাচ্ছে, “আমার শান্তি… আমার শান্তি… ফিরিয়ে দাও…”

হঠাৎ রাজুর বন্ধুরা চিৎকার দিয়ে ওকে ডাকতে থাকল। সেই চিৎকার শুনে রাজুর হুঁশ ফিরে এল। দরজা আবার খুলে গেল। রাজু দৌড়ে বেরিয়ে এল। বন্ধুরা ওকে টেনে ধরল।

পরে জানা গেল, বহু বছর আগে এক বৃদ্ধা ঐ পোড়োবাড়িতে মারা গিয়েছিল। তখন থেকে তার আত্মা শান্তি খুঁজে বেড়ায়। কেউ ঐ বাড়ির কাছে গেলেই, সে ফিরে আসতে বলে, “আমার শান্তি ফিরিয়ে দাও…”

1 h ·übersetzen

মানুষ সামাজিক জীব। সামাজিক হতে হলে পরোপকারী হতে হবে। একজন অন্যজনের বিপদে এগিয়ে আসা, পাশে দাঁড়ানো, সহমর্মী হওয়া, শুধু নিজের সুখের জন্য ব্যস্ত না হয়ে অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে চেষ্টা করাই মনুষ্যত্ব।

পরোপকার মানবজাতির শ্রেষ্ঠত্বের অলংকার। মহান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরাই শ্রেষ্ঠ জাতি। মানবজাতির কল্যাণের

image
1 h ·übersetzen

এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image
1 h ·übersetzen

এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image
1 h ·übersetzen

এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image
1 h ·übersetzen

এটি সম্পর্ককে করে উষ্ণ, প্রাণবন্ত ও আশাবাদী। হলুদ ভালোবাসা মনকে ভরিয়ে দেয় হাসি আর ইতিবাচকতায়, আনে নতুন সূচনা ও বিশ্বাসের বার্তা, যা চিরকাল হৃদয় আলোকিত করে রাখে।" (≈300 character)

image