Md Jony  
11 u ·Prevedi

অবশ্যই, নিচে আমার ইচ্ছেমতো লেখা একটি মৌলিক কবিতা দিলাম:


---

নিঃশব্দের নদী

রাত জেগে চাঁদ নামে ধীরে ধীরে,
ছায়ারা সব গলে যায় নদীর ঘরে।
একটু আলো, একটু স্বপ্ন—
মিশে থাকে কুয়াশার ভেজা চাদরে।

একটা শব্দ হারিয়ে গেছে কাল,
তার খোঁজে পায়ে পায়ে হাঁটে বাতাস।
পাতার ফাঁকে যে নীলতাটা ছিল,
সেটাও আজ শুধুই এক নিঃশ্বাস।

পাহাড়ের কাছে জমা আছে কিছু ব্যথা,
তাকে ছুঁয়ে দুলে ওঠে জলরেখা।
নদী বলে—"আমি জানি না গন্তব্য,
তবুও চলি, একটানা, নিরবধি দেখা।"

নক্ষত্রেরা মুখ ঘুরিয়ে নেয় মাঝে মাঝে,
মানুষ ভাবে, তারা চায় না কথা বলতে।
আসলে তারা শোনে গভীর মন দিয়ে,
আমরা কাঁদি কিনা, হাসি কিনা—সেটা গোপনে লেখে।

একটা কবিতা জন্মায় চুপিচুপি,
যখন কেউ তাকায় না, কেউ শোনে না।
সে ডানা মেলে নিঃশব্দের নদীতে,
জল হয়ে গলে, হয়ে ওঠে নিজস্ব সোনা।


---

পছন্দ হলে বলবেন, এর ধারাবাহিকতা বা অন্য রকম স্বাদের কবিতাও লিখে দিতে পারি।অবশ্যই, নিচে আমার ইচ্ছেমতো লেখা একটি মৌলিক কবিতা দিলাম:


---

নিঃশব্দের নদী

রাত জেগে চাঁদ নামে ধীরে ধীরে,
ছায়ারা সব গলে যায় নদীর ঘরে।
একটু আলো, একটু স্বপ্ন—
মিশে থাকে কুয়াশার ভেজা চাদরে।

একটা শব্দ হারিয়ে গেছে কাল,
তার খোঁজে পায়ে পায়ে হাঁটে বাতাস।
পাতার ফাঁকে যে নীলতাটা ছিল,
সেটাও আজ শুধুই এক নিঃশ্বাস।

পাহাড়ের কাছে জমা আছে কিছু ব্যথা,
তাকে ছুঁয়ে দুলে ওঠে জলরেখা।
নদী বলে—"আমি জানি না গন্তব্য,
তবুও চলি, একটানা, নিরবধি দেখা।"

নক্ষত্রেরা মুখ ঘুরিয়ে নেয় মাঝে মাঝে,
মানুষ ভাবে, তারা চায় না কথা বলতে।
আসলে তারা শোনে গভীর মন দিয়ে,
আমরা কাঁদি কিনা, হাসি কিনা—সেটা গোপনে লেখে।

একটা কবিতা জন্মায় চুপিচুপি,
যখন কেউ তাকায় না, কেউ শোনে না।
সে ডানা মেলে নিঃশব্দের নদীতে,
জল হয়ে গলে, হয়ে ওঠে নিজস্ব সোনা।


---

পছন্দ হলে বলবেন, এর ধারাবাহিকতা বা অন্য রকম স্বাদের কবিতাও লিখে দিতে পারি।অবশ্যই, নিচে আমার ইচ্ছেমতো লেখা একটি মৌলিক কবিতা দিলাম:


---

নিঃশব্দের নদী

রাত জেগে চাঁদ নামে ধীরে ধীরে,
ছায়ারা সব গলে যায় নদীর ঘরে।
একটু আলো, একটু স্বপ্ন—
মিশে থাকে কুয়াশার ভেজা চাদরে।

একটা শব্দ হারিয়ে গেছে কাল,
তার খোঁজে পায়ে পায়ে হাঁটে বাতাস।
পাতার ফাঁকে যে নীলতাটা ছিল,
সেটাও আজ শুধুই এক নিঃশ্বাস।

পাহাড়ের কাছে জমা আছে কিছু ব্যথা,
তাকে ছুঁয়ে দুলে ওঠে জলরেখা।
নদী বলে—"আমি জানি না গন্তব্য,
তবুও চলি, একটানা, নিরবধি দেখা।"

নক্ষত্রেরা মুখ ঘুরিয়ে নেয় মাঝে মাঝে,
মানুষ ভাবে, তারা চায় না কথা বলতে।
আসলে তারা শোনে গভীর মন দিয়ে,
আমরা কাঁদি কিনা, হাসি কিনা—সেটা গোপনে লেখে।

একটা কবিতা জন্মায় চুপিচুপি,
যখন কেউ তাকায় না, কেউ শোনে না।
সে ডানা মেলে নিঃশব্দের নদীতে,
জল হয়ে গলে, হয়ে ওঠে নিজস্ব সোনা।


---

পছন্দ হলে বলবেন, এর ধারাবাহিকতা বা অন্য রকম স্বাদের কবিতাও লিখে দিতে পারি।অবশ্যই, নিচে আমার ইচ্ছেমতো লেখা একটি মৌলিক কবিতা দিলাম:


---

নিঃশব্দের নদী

রাত জেগে চাঁদ নামে ধীরে ধীরে,
ছায়ারা সব গলে যায় নদীর ঘরে।
একটু আলো, একটু স্বপ্ন—
মিশে থাকে কুয়াশার ভেজা চাদরে।

একটা শব্দ হারিয়ে গেছে কাল,
তার খোঁজে পায়ে পায়ে হাঁটে বাতাস।
পাতার ফাঁকে যে নীলতাটা ছিল,
সেটাও আজ শুধুই এক নিঃশ্বাস।

পাহাড়ের কাছে জমা আছে কিছু ব্যথা,
তাকে ছুঁয়ে দুলে ওঠে জলরেখা।
নদী বলে—"আমি জানি না গন্তব্য,
তবুও চলি, একটানা, নিরবধি দেখা।"

নক্ষত্রেরা মুখ ঘুরিয়ে নেয় মাঝে মাঝে,
মানুষ ভাবে, তারা চায় না কথা বলতে।
আসলে তারা শোনে গভীর মন দিয়ে,
আমরা কাঁদি কিনা, হাসি কিনা—সেটা গোপনে লেখে।

একটা কবিতা জন্মায় চুপিচুপি,
যখন কেউ তাকায় না, কেউ শোনে না।
সে ডানা মেলে নিঃশব্দের নদীতে,
জল হয়ে গলে, হয়ে ওঠে নিজস্ব সোনা।


---

পছন্দ হলে বলবেন, এর ধারাবাহিকতা বা অন্য রকম স্বাদের কবিতাও লিখে দিতে পারি।

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

পরিশেষে বলা যায়, লজ্জাপতি গাছ একটি সহজলভ্য অথচ অত্যন্ত কার্যকর ঔষধি উদ্ভিদ। তবে যেকোনো প্রাকৃতিক ঔষধ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা উত্তম, বিশেষ করে যদি আপনি আগে থেকে কোনো ওষুধ সেবন করেন বা স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।

ত্বকের নানা রোগ যেমন একজিমা, চুলকানি বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। পাতার পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে আরাম মেলে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যায়।

এই গাছ ঘুমের সমস্যা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, লজ্জাপতিতে সেরোটোনিন নামক উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তি এনে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।

হেমোরয়েড বা অর্শ রোগেও লজ্জাপতির ব্যবহার রয়েছে। এর শুকনো পাতা গুঁড়ো করে দিনে দু’বার খেলে রক্ত পড়া কমে এবং ব্যথা উপশম হয়। একইসাথে, পাইলসের জন্য বাহ্যিক প্রয়োগেও পাতার পেস্ট ব্যবহার করা হয়।