11 میں ·ترجمہ کریں۔

♥️Ḅ Ё Ṡ Ṫ Ẅ Ї Ṡ Ḧ Ё Ṡ
¨”°º★”°º★¨°º➡▶🌸🍃 ☆*
…......,•’``’•,•’``’•,
…...…•,🍃🌹🍃,•’
...……....`’•,,•’`,•’``’•,•’``’•,
,•’``’•,•’``’•,’•…’•,🍃🌹🍃,•’
’•,🍃🌺🍃,•’….....`’•,,•’ 👑
.....`’•,,•’🍃🌹🍃,• ’•,🍃🌺
💙 ︵_҈ 🌿░)︵(░ 🌿*•💦
█─█▀█.█─█•█▀.
█─█▄█.▀▄▀•█▀.
█────────▀▀.(¯`••´¯)
█▄▄█────────*•.¸.•*
¨¨”°º★”°º★¨°º➡▶🌸🍃"

22 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔

📜 নবুয়ত প্রাপ্তি:

৪০ বছর বয়সে, হেরা গুহায় ধ্যান করার সময় জিবরাইল (আঃ) প্রথম ওহি নিয়ে আসেন। এটাই ছিল কুরআনের প্রথম আয়াত:

> "ইকরা বিস্মি রাব্বিকাল্লাযী খালাক..."



এরপর ধাপে ধাপে কুরআন অবতীর্ণ হতে থাকে এবং তিনি ইসলাম প্রচার শুরু করেন।

22 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔

নবী হযরত মোহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) ইসলামের সর্বশেষ নবী ও রাসুল। তিনি মানবজাতির জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে প্রেরিত সর্বশেষ বার্তাবাহক। নিচে তাঁর জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেওয়া হলো:


---

🌟 হযরত মোহাম্মদ (সঃ) এর জীবনীসংক্ষেপ:

পূর্ণ নাম: মুহাম্মদ ইবনে আব্দুল্লাহ (সঃ)

জন্ম: ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দ, মক্কা (আরব উপদ্বীপে), এই বছরকে বলা হয় "আমুল ফীল" বা হাতির বছর।

পিতা: আব্দুল্লাহ ইবনে আবদুল মুত্তালিব

মাতা: আমিনা বিনতে ওহাব

পিতৃবিয়োগ: জন্মের আগেই

মাতৃবিয়োগ: ৬ বছর বয়সে

দাদার তত্ত্বাবধানে: ৬–৮ বছর বয়স পর্যন্ত

চাচা আবু তালিবের কাছে বড় হওয়া

3 میں ·ترجمہ کریں۔

আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
​বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ (সংক্ষেপে বেফাক) বাংলাদেশের একটি বৃহৎ এবং প্রাচীন কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড। নিচে এই বোর্ড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হলো:
​বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ (Befaqul Madarisil Arabia Bangladesh)
​১. প্রতিষ্ঠা ও পরিচিতি:
​প্রতিষ্ঠা: ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশের অন্যতম প্রবীণ আলেম আল্লামা শাহ আহমদ শফী (রহ.)-এর পৃষ্ঠপোষকতা এবং অন্যান্য প্রবীণ উলামায়ে কেরামের নেতৃত্বে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়।
​পরিচিতি: এটি বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসাসমূহের একটি অন্যতম বৃহৎ ও প্রধান শিক্ষা বোর্ড। এটি দারুল উলূম দেওবন্দের মূলনীতি ও সিলেবাস অনুসরণ করে পরিচালিত হয়।
​২. উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য:
​কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার মানোন্নয়ন ও আধুনিকায়ন।
​মাদ্রাসাসমূহের মধ্যে একটি সুসংগঠিত শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা।
​কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ইসলামী জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করা।
​পরীক্ষা পরিচালনা, ফলাফল প্রকাশ এবং সনদ প্রদান করা।
​৩. কার্যক্রম ও বৈশিষ্ট্য:
​পরীক্ষা পরিচালনা: বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ প্রতি বছর বিভিন্ন স্তরের পরীক্ষা পরিচালনা করে থাকে, যেমন: ইবতেদায়ী (প্রাথমিক), মুতাওয়াসসিতাহ (নিম্ন মাধ্যমিক), সানাবিয়্যাহ আম্মাহ (মাধ্যমিক), সানাবিয়্যাহ খাসসাহ (উচ্চ মাধ্যমিক), ফযীলত (স্নাতক) এবং দাওরায়ে হাদিস (স্নাতকোত্তর)।
​সিলেবাস ও কারিকুলাম: এটি দারুল উলূম দেওবন্দের সিলেবাস ও কারিকুলাম অনুসরণ করে, যা কুরআন, হাদিস, ফিকহ, উসূলে ফিকহ, আরবি ভাষা ও সাহিত্য, ফার্সি, উর্দু, বাংলা, ইতিহাস, ভূগোল, গণিত এবং অন্যান্য আধুনিক বিজ্ঞান বিষয়ের সমন্বয়ে গঠিত।
​মাদ্রাসা অধিভুক্তি: বাংলাদেশের হাজার হাজার কওমি মাদ্রাসা বেফাকের অধীনে পরিচালিত হয়। এটি এসব মাদ্রাসার শিক্ষার মান পর্যবেক্ষণ করে এবং তাদের নিয়মিত তত্ত্বাবধান করে।
​শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ: বেফাক শিক্ষকদের পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করে থাকে।
​প্রকাশনা: এটি ইসলামি বইপত্র, গবেষণা জার্নাল এবং সিলেবাস সম্পর্কিত বিভিন্ন প্রকাশনা প্রকাশ করে।
​৪. আল-হাইআতুল উলয়া এর সাথে সম্পর্ক:
বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ আল-হাইআতুল উলয়া লিল-জামি'আতিল কওমিয়া বাংলাদেশের ছয়টি কওমি মাদ্রাসা বোর্ডের মধ্যে অন্যতম। দাওরায়ে হাদিসের (তাকমীল) পরীক্ষা আল-হাইআতুল উলয়া কর্তৃক পরিচালিত হলেও, বেফাক অন্যান্য স্তরের পরীক্ষা এবং মাদ্রাসার সামগ্রিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। আল-হাইআতুল উলয়া হলো কওমি মাদ্রাসাসমূহের দাওরায়ে হাদিসের সনদের সরকারি স্বীকৃতির জন্য গঠিত একটি সমন্বয়কারী বোর্ড, যেখানে বেফাক একটি মূল সদস্য হিসেবে কাজ করে।
​৫. বর্তমান অবস্থা:
বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসার বৃহত্তম শিক্ষা বোর্ড হিসেবে এর ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে এবং দেশের ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। এটি ধর্মীয় শিক্ষা প্রসারে এবং হাজার হাজার আলেম তৈরির ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে।

4 میں ·ترجمہ کریں۔

সুবহানাল্লাহ", "আলহামদুলিল্লাহ", "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ", এবং "আল্লাহু আকবার" এই চারটি বাক্য ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ তাসবিহ (জিকির)। এই শব্দগুলোর মাধ্যমে আল্লাহকে স্মরণ করা হয় এবং এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারে। এই শব্দগুলোর ফজিলত অনেক, যা মুসলিমদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে।
ফজিলত (গুরুত্ব):
সুবহানাল্লাহ (سُبْحَانَ ٱللَّٰهِ):
এর অর্থ "আল্লাহ পবিত্র"। এর মাধ্যমে আল্লাহর মহিমা ও শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করা হয় এবং সকল প্রকার অপূর্ণতা থেকে আল্লাহকে পবিত্র ঘোষণা করা হয়।
আলহামদুলিল্লাহ (ٱلْحَمْدُ لِلَّٰهِ):
এর অর্থ "সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য"। এর মাধ্যমে আল্লাহর নেয়ামতের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয় এবং সকল প্রশংসা আল্লাহর প্রাপ্য এই স্বীকৃতি দেয়া হয়।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ (لَا إِلَٰهَ إِلَّا ٱللَّٰهُ):
এর অর্থ "আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই"। এই কালিমা তাওহীদের সাক্ষ্য, যা আল্লাহর একত্ববাদের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে। এটি ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাক্য।
আল্লাহু আকবার (ٱللَّٰهُ أَكْبَرُ):
এর অর্থ "আল্লাহ মহান"। এই বাক্যের মাধ্যমে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রকাশ করা হয়।
এই চারটি বাক্য পাঠ করা মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। হাদিসে এসেছে, এই শব্দগুলো আল্লাহ্‌র কাছে সবচেয়ে প্রিয় (মুসলিম) bbarta24.net। নিয়মিত এই জিকির পাঠ করলে অন্তরের প্রশান্তি লাভ হয়, গুনাহ মাফ হয় এবং আল্লাহর রহমত ও বরকত লাভ করা যায় BDCN24।
এই শব্দগুলো নিয়মিত পাঠ করার মাধ্যমে আল্লাহর আরও কাছাকাছি যাওয়া যায় এবং আখিরাতে এর ফলস্বরূপ উত্তম প্রতিদান লাভ করা সম্ভব তাওহীদের ডাক।

4 میں ·ترجمہ کریں۔

সুবহানাল্লাহ", "আলহামদুলিল্লাহ", "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ", এবং "আল্লাহু আকবার" এই চারটি বাক্য ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ তাসবিহ (জিকির)। এই শব্দগুলোর মাধ্যমে আল্লাহকে স্মরণ করা হয় এবং এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারে। এই শব্দগুলোর ফজিলত অনেক, যা মুসলিমদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে।
ফজিলত (গুরুত্ব):
সুবহানাল্লাহ (سُبْحَانَ ٱللَّٰهِ):
এর অর্থ "আল্লাহ পবিত্র"। এর মাধ্যমে আল্লাহর মহিমা ও শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করা হয় এবং সকল প্রকার অপূর্ণতা থেকে আল্লাহকে পবিত্র ঘোষণা করা হয়।
আলহামদুলিল্লাহ (ٱلْحَمْدُ لِلَّٰهِ):
এর অর্থ "সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য"। এর মাধ্যমে আল্লাহর নেয়ামতের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয় এবং সকল প্রশংসা আল্লাহর প্রাপ্য এই স্বীকৃতি দেয়া হয়।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ (لَا إِلَٰهَ إِلَّا ٱللَّٰهُ):
এর অর্থ "আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই"। এই কালিমা তাওহীদের সাক্ষ্য, যা আল্লাহর একত্ববাদের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে। এটি ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাক্য।
আল্লাহু আকবার (ٱللَّٰهُ أَكْبَرُ):
এর অর্থ "আল্লাহ মহান"। এই বাক্যের মাধ্যমে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রকাশ করা হয়।
এই চারটি বাক্য পাঠ করা মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। হাদিসে এসেছে, এই শব্দগুলো আল্লাহ্‌র কাছে সবচেয়ে প্রিয় (মুসলিম) bbarta24.net। নিয়মিত এই জিকির পাঠ করলে অন্তরের প্রশান্তি লাভ হয়, গুনাহ মাফ হয় এবং আল্লাহর রহমত ও বরকত লাভ করা যায় BDCN24।
এই শব্দগুলো নিয়মিত পাঠ করার মাধ্যমে আল্লাহর আরও কাছাকাছি যাওয়া যায় এবং আখিরাতে এর ফলস্বরূপ উত্তম প্রতিদান লাভ করা সম্ভব তাওহীদের ডাক।