Md Jony  
11 の ·翻訳

নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?নিশ্চয়ই, আমি আপনাকে একটা গল্প শোনাই। এই গল্পটা একটু আবেগময়, একটু রহস্যময়—নাম "অপরিচিত চিঠি"।


---

অপরিচিত চিঠি

ঢাকার এক ছোট্ট অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকতেন অনিরুদ্ধ। পেশায় গ্রাফিক ডিজাইনার, তেমন কাউকে চিনতেন না এই শহরে। অফিস, বাসা, আর মাঝেমাঝে বইয়ের দোকানে যাওয়া—এই ছিল তার জীবনচক্র।

একদিন সন্ধ্যায় বাসায় ফিরেই সে চমকে উঠল—তার দরজার নিচে কেউ একটা খাম গলিয়ে দিয়ে গেছে। খামে কোন প্রেরকের নাম নেই, শুধু তার নামটা সুন্দর হাতের লেখায় লেখা:
“অনিরুদ্ধ চক্রবর্তী”

সে খাম খুলে দেখল, একটা ছোট্ট চিঠি। লেখা—

> “তুমি হয়তো ভুলে গেছ, কিন্তু আমি ভুলিনি। বারো বছর আগে যা ঘটেছিল, তার উত্তর এখনও পাওয়া বাকি। তুমি কি প্রস্তুত স্মৃতি ফিরে পেতে?”



তার হঠাৎ বুক কেঁপে উঠল। বারো বছর আগে? তখন তো সে কলেজে পড়ত। কিছু স্মৃতি অন্ধকারে ঢাকা—কিন্তু এমন চিঠির কথা, এমন বার্তা… সেটা কেন যেন চিনতে পারল না।

পরের দিন আবার একটি চিঠি এলো।

> “সেই গাছটার কথা মনে পড়ে? যেখানে তোমরা চার বন্ধু একসাথে বসে গান গাইতে?”



চিঠির সাথে একটা পুরনো ছবি—চার কিশোর-কিশোরী বসে আছে একটা ছায়াময় গাছতলায়। হাসিমুখে। অনিরুদ্ধ নিজেকে চিনতে পারল, বাকি তিনজনকে অস্পষ্ট মনে পড়ছে। কিন্তু তাদের নাম মনে পড়ে না।

সে ভাবল—এই ছবি, এই গাছ, এসব কোথায়? একরকম অস্থিরতা তার মধ্যে জন্ম নিতে লাগল। রাত জেগে সে পুরোনো ডায়েরি ঘাঁটল, পুরনো ফেসবুক মেসেজ পড়ল, একেকজন পুরনো বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করল।

এক সপ্তাহের মাথায় সে একটি সিদ্ধান্ত নিল—সে সেই গ্রামের দিকে যাবে, যেখানে তার শৈশব কেটেছিল। গাজীপুরের উপকণ্ঠে। তার পুরনো বাড়িটা এখন অনেক বদলে গেছে, কিন্তু সেই গাছটা ছিল এখনও—বুড়ো, পাতা কম, কিন্তু দাঁড়িয়ে আছে।

গাছের নিচে বসে ছিল এক নারী। মাথায় সাদা ওড়না। চিঠির হাতের লেখার মতোই কোমল চোখ। তিনি বললেন,
"তুমি আসবে জানতাম। একদিন সব সত্যি জানতে হবে তোমাকে।"


---

এই গল্পের শেষ এখানেই নয়। যদি আপনি চান, আমি এর পরের অধ্যায়ও বলতে পারি—কি ঘটেছিল বারো বছর আগে? কে ছিল সেই নারী? কী ছিল স্মৃতির গভীরে লুকোনো সত্য?

বলুন, আপনি কি এর পর চাচ্ছেন?

Standard Size Steel Structures | Tugelasteel.co.za

The sturdy and excellent Standard Size Steel Structures from Tugelasteel.co.za can completely change your area. For all your structural needs, put your trust in us.

https://tugelasteel.co.za/indu....stry/standard-size-s

image

Najsjsjsvskssmsg





কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image