রৌদ্রোজ্জ্বল একটা দিন....সকাল আটটা বাজতে না বাজতেই শহুরে জীবনযাত্রা ব্যস্ততার ছোঁয়ায় মুখর হয়ে ওঠে,,আজকের দিনটাও তার ব্যতিক্রম নয়,,, আশাবরী ছুটতে ছুটতে বাসস্ট্যান্ডে এসে দাঁড়িয়েছে,,,পরপর দুটো বাস ছেড়ে দিলো,,এত ভিড় যে ওঠার মতো অবস্থা নয়,, এদিকে এগারোটায় ফার্স্ট পিরিয়ড আছে,,,এরপর যে বাসটা আছে সেটা দশটা পঁচিশ নাগাদ আসবে,,ওটা তে যদি উঠতে না পারি তো গেলো,,আজ প্রথম পিরিয়ড টাই মিস করে যাবো,,না যে করেই হোক উঠতে হবে.... দশটা পঁচিশ নাগাদ বাসটা এলো,, একটু ভিড় টা কম আছে,,,আগের বাসগুলোর মতো অন্তত ঝুলে থাকতে হবে না,, আশাবরী উঠে গেলো,, কিন্তু ভেতরে ঢুকেই বুঝতে পারলো বেশ ভিড়,,,কিছুজন ওকে প্রায় ঠেলে দিয়ে বাসের মাঝামাঝি পৌঁছে দিলো,,, উঃ বাপরে!!! নিঃশ্বাস যেন বন্ধ হয়ে আসছে,, আশাবরী কলেজের ব্যাগটাকে সামনে চেপে ধরে এতগুলো লোকের মাঝে কুঁকড়ে দাঁড়িয়ে থাকে।
কিছুক্ষন পরেই আশাবরী ওর শরীরে একটা প্রবল অস্বস্তি টের পায়,, অবশ্য এই ঘটনার সাথে ওর আগেও বহুবার পরিচয় হয়েছে,,বাসে ট্রামে উঠলে মেয়েদের সাথে অসভ্যতা করাটা যেন নিত্য দিনের অভ্যাস হয়ে গেছে কিছু পাবলিকের,,অথচ এদের কিছু বলাও যাবে না,,বললে নিজেরাই চেঁচিয়ে সবকিছু মাথায় তুলে ফেলবে যেন দোষটা মেয়েদের ই,, কিন্তু আজকের অস্বস্তি টা অন্যরকম,,কেউ পেছন থেকে ওর সারা শরীরে হাত
Saymon Ahmed
Xóa nhận xét
Bạn có chắc chắn muốn xóa nhận xét này không?