10 में ·अनुवाद करना

অধ্যায় ১: সম্রাটের মৃত্যু
১৬২৭ সালের শীতল নভেম্বরের রাত। আগ্রা দুর্গের আকাশ যেন থমকে আছে—চাঁদ দেখা যাচ্ছে না, বাতাস নিস্তব্ধ। লাল কেল্লার পশ্চিম প্রান্তে, রাজপ্রাসাদের অন্তঃপুরে, একটি রূপার পর্দা দুলছে হালকা বাতাসে। আর তার ওপারে, বিছানার উপর নিঃস্পন্দ হয়ে পড়ে আছেন মুঘল সাম্রাজ্যের চতুর্থ সম্রাট—নূরউদ্দিন মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর।

তার বুক ওঠানামা করছে ধীরে ধীরে। চোখ অর্ধনিমীলিত। পাশে দাঁড়িয়ে আছেন তার স্ত্রী নূরজাহান, চেহারায় না আছে উদ্বেগ, না আছে দুঃখ—শুধু এক নিঃশব্দ হিসাব-নিকাশের ছায়া।

“ওষুধটা খাওয়াও,” নূরজাহান নির্দেশ দিলেন এক দাসীকে।

দাসী কাপ trembling হাতে ওষুধ এগিয়ে দেয়, কিন্তু জাহাঙ্গীরের ঠোঁট নড়ে না।

নূরজাহান জানেন—সম্রাট আর ক’টা ঘণ্টার অতিথি মাত্র। তিনি জানেন, এই মৃত্যুর সাথে সাথেই রাজসিংহাসনের জন্য শুরু হবে রক্তপাত, ষড়যন্ত্র আর চূড়ান্ত প্রতিযোগিতা। কারণ উত্তরসূরি কে—এ প্রশ্ন এখনও নির্ধারিত নয়।

সম্রাটের দুই ছেলে—

শাহরিয়ার: নূরজাহানের জামাই, কুশলী নয়, কিন্তু সহজে নিয়ন্ত্রণযোগ্য।

খুররম (ভবিষ্যতের শাহজাহান): দক্ষ, সাহসী, কিন্তু এখন আগ্রা থেকে বহু দূরে।

নূরজাহান চান শাহরিয়ারই সম্রাট হোক। তার প্রভাব, তার রাজনীতি বজায় থাকবে শুধু তাহলেই।

কিন্তু সবাই এই ইচ্ছের সঙ্গে একমত নয়।

লাল কেল্লার অন্যদিকে, নির্জন এক কক্ষে বসে আছেন আরেক নারী—গুলনওয়াজ বেগম।

তিনি জাহাঙ্গীরের একান্ত একজন রানী, তবে কখনও রাজনীতির সামনে আসেননি। গুলনওয়াজ শান্ত, কাব্যমনস্ক, দৃষ্টিশক্তি তীক্ষ্ণ। কিন্তু আজ তার চেহারায়ও এক অদ্ভুত সতর্কতা।

এক দাসী ধীরে ধীরে ঘরে প্রবেশ করে।

“বেগম সাহেবা, সম্রাটের অবস্থা খুবই সংকটজনক,” সে কানে কানে বলল।

গুলনওয়াজ চোখ বন্ধ করলেন এক মুহূর্ত। অতঃপর ধীরে ধীরে বললেন,
“নূরজাহান কী প্রস্তুত হচ্ছেন?”

দাসী মাথা নাড়ল।

গুলনওয়াজ জানেন—এই মৃত্যুর পরে ইতিহাস শুধু পুরুষের হাতে থাকবে না। রক্তপাত, যুদ্ধ, বংশগতির মধ্যে লুকিয়ে থাকা কণ্ঠস্বর এখন উঠে আসবে ছায়ার মধ্যে থেকেও।

তিনি জানেন—এই মুহূর্ত থেকেই তাকে প্রস্তুত হতে হবে।

কয়েক ঘণ্টা পর, রাজপ্রাসাদের শঙ্খ বাজে।

সম্রাট জাহাঙ্গীর আর নেই।

আগ্রার আকাশে ধোঁয়া উঠছে, লোকেরা কান্না করছে, মসজিদে দোয়া হচ্ছে।

কিন্তু হারেমের অন্দরমহলে, ছায়ার গভীরে, গুলনওয়াজ বেগমের চোখে কোনও জল নেই—শুধু এক রাশ দৃঢ়তা।

আজ থেকে শুরু হচ্ছে এক নতুন ইতিহাসের অধ্যায়।

🖋 [পরবর্তী অধ্যায়: হারেমের রাজনীতি] – যেখানে রানীরা শুধু অলঙ্কার পরেন না, খেলেন ইতিহাস বদলের দাবার চাল।

আপনি চাইলে আমি পরবর্তী অধ্যায়টিও লিখে দিই। কি বলবেন? ✍️

1 एच ·अनुवाद करना

Najsjsjsvskssmsg





কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 एच ·अनुवाद करना

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 एच ·अनुवाद करना

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 एच ·अनुवाद करना

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
2 बजे ·अनुवाद करना

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
ও বাবা শেয়াল কোথা
ভেলোটা দাড়িয়ে হোথা
দেখে যেই আঁতকে ওঠা
কুকুরও জাড়লে ছোটা!
আমি কই কম্ম কাবার
কুকুরেই করবে সাবাড়!

‘বাবা গো মা গো’ বলে
পাঁচিলের ফোঁকল গলে
ঢুকি গিয়ে বোসদের ঘরে,
যেন প্রাণ আসলো ধড়ে!

যাব ফের? কান মলি ভাই,
চুরিতে আর যদি যাই!
তবে মোর নামই মিছা!
কুকুরের চামড়া খিঁচা
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!

======

image