10 ث ·ترجم

আমাদের চাকরি, সমাজ, রাষ্ট্র- প্রতিটি ক্ষেত্রে উর্ধতন কেউ না কেউ রয়েছেন। আর অধস্তন কেউ থাকাটা একেবারেই স্বাভাবিক। অধস্তনদের কাছে তো জবাবদিহির প্রশ্নই ওঠে না, এমন কি ঊর্ধ্বতনদের কাছেও আমরা জবাবদিহি করি না। সমাজ যেন এমনভাবে গড়ে উঠেছে যে, আমরা জবাবদিহি করতে বাধ্য নই। আমাদের সমাজব্যবস্থা আমাদেরকে জবাবদিহির অনুভূতি লালন করার পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারেনি। পক্ষান্তরে, ঊর্ধতন তো দূরের কথা অধস্তনরাও ইসলামী সমাজে জিজ্ঞাসাবাদ করার অধিকার রাখে। হযরত ওমর (রা) তখন মুসলিম জাহানের প্রতাপশালী খলীফা। তদানীন্তন বৃহৎ পরাশক্তি রোমান ও পারস্য সম্রাটের আতঙ্কের বস্তু তিনি। মসজিদে নববীতে খুতবা দিতে উঠেছেন। গ্রাম্য এক দরিদ্র প্রজা তাকে জবাবদিহিতার কাঠগড়ায় দাঁড় করালেন দৃঢ় ভাষায় :

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

ত্বকের নানা রোগ যেমন একজিমা, চুলকানি বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। পাতার পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে আরাম মেলে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যায়।

লজ্জাপতি গাছের মূল শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিয়মিত সেবন করলে রক্ত পরিষ্কার হয় এবং শরীরের ভেতরের বিষাক্ত উপাদান দূর হয়। এটি যকৃত পরিষ্কার করতেও সাহায্য করে। এছাড়া, লজ্জাপতির পাতার রস আমাশয়, পাতলা পায়খানা ও পেটের পীড়ায় খুবই কার্যকর। দিনে দুইবার এক চামচ পাতার রস খেলে উপকার পাওয়া যায়।

প্রথমেই বলা যায়, লজ্জাপতি গাছের মূল, পাতা, বীজ, এমনকি গোড়ার ছালও নানা ধরনের রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। এই গাছের প্রধান গুণগুলোর মধ্যে একটি হলো এর অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল (ব্যাকটেরিয়া নাশক) গুণ। পাতা বেটে ক্ষতের উপর লাগালে এটি ঘা শুকাতে সাহায্য করে এবং ইনফেকশন রোধ করে।

লজ্জাপতি গাছ, যার বৈজ্ঞানিক নাম Mimosa pudica, আমাদের দেশে লজ্জাবতী বা লাজুক লতা নামেও পরিচিত। এই গাছটি মূলত একটি বহুবর্ষজীবী গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ, যার প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, এর পাতা স্পর্শ করলে সঙ্কুচিত হয়ে যায়। এটি দেখে অনেকেই কৌতূহলী হন, কিন্তু এই গাছের মধ্যে রয়েছে অসাধারণ ঔষধি গুণ। আয়ুর্বেদিক ও প্রাকৃতিক চিকিৎসায় লজ্জাপতির ব্যবহার বহু পুরনো।

image