সৎ পথে চলার সোনালী ফল
একবারের কথা, এক ছোট্ট গ্রামে বাস করত রফিক নামের এক মেধাবী ছেলে। রফিক ছিল সৎ ও পরিশ্রমী। সে সবসময় তার বাবা-মায়ের কথা মেনে চলে এবং নিজের কাজ যত্ন করে করত। রফিকের বাবা একজন কৃষক, এবং তার মা গৃহিণী।

গ্রামে সবাই রফিকের সৎ ও ভদ্র আচরণের জন্য তাকে ভালোবাসত। তবে রফিকের সবচেয়ে বড় ইচ্ছা ছিল বড় হয়ে একজন সফল মানুষ হওয়া, যেন তার পরিবার আর কোনো কষ্ট না পায়।

রফিকের স্কুল জীবন

রফিক সকালে স্কুলে যাওয়ার জন্য খুব আগ্রহী থাকত। সে পড়াশোনায় ভালো করত এবং তার শিক্ষক-শিক্ষিকারা তাকে অনেক ভালোবাসত। কিন্তু তার গ্রামে অনেক ছেলে-মেয়ের স্কুলে যাওয়ার সুযোগ কম ছিল। কারণ তারা তাদের পরিবারের সাহায্যের জন্য বিভিন্ন কাজ করত।

একদিন রফিকের শ্রেণিকক্ষে নতুন শিক্ষক এসে পড়াতে শুরু করলেন। তিনি ছিলেন একজন অনেক অভিজ্ঞ ও দয়ালু শিক্ষক, যাঁর নাম ছিল জনাব আমিন।

শিক্ষকের শিক্ষা

জনাব আমিন শুধু বই পড়াতেন না, তিনি ছাত্রদের জীবনের বড় শিক্ষা দিতেন। তিনি বলতেন, “শিক্ষা শুধু পড়াশোনা নয়, এটা আমাদের চরিত্র গড়ার মাধ্যম। সৎ ও পরিশ্রমী হলে তোমরা বড় কিছু করতে পারবে।”

রফিক এই কথাগুলো খুব ভালো মনে রাখত। সে জানত, শুধু পড়াশোনা করে নয়, ভালো চরিত্রও গড়ে তুলতে হবে।

পরীক্ষার দিন

একবার গ্রামে বড় পরীক্ষার দিন এলো। রফিক মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করেছিল। পরীক্ষার আগে রাতে সে এতটাই পড়ছিল যে অনেক সময় ভালো ঘুম পায়নি।

পরীক্ষার সময় রফিক কিছু প্রশ্ন বুঝতে পারছিল না। তার পাশের ছাত্র রাকিব তাকে পরীক্ষার কাগজ থেকে উত্তর কপি করার প্রস্তাব দিল।

রাকিব বলল, “তুমি আমার কাছ থেকে কিছু উত্তর নাও, আমরা একসাথে ভালো নম্বর পাব।”

রফিক চিন্তা করল, “আমি তো সবসময় সৎ ছিলাম। যদি আমি কপি করি, তাহলে আমার সৎ থাকার মূল্য কোথায় থাকবে?”

সে কপির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করল এবং নিজের ভালো করে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করল।

পরীক্ষার ফলাফল

পরীক্ষার ফলাফল আসলো। রাকিব ভালো নম্বর পেয়েছিল, কারণ সে কপি করেছিল। কিন্তু কিছু দিন পরে সে ধরা পড়ল এবং তার নম্বর বাতিল হয়ে গেল।

রফিকের নম্বর ছিল মাঝারি, কিন্তু তার শিক্ষকের চোখে সে অনেক বড় মানুষ হয়ে উঠেছিল।

জনাব আমিন রফিককে বললেন, “তুমি সত্যিই একজন আদর্শ ছাত্র। তুমি বুঝতে পেরেছ যে সৎ থাকা কখনও হারানোর ব্যাপার নয়, বরং এটি তোমাকে জীবনে সফলতার পথে নিয়ে যাবে।”

রফিকের জীবনের পরিবর্তন

রফিক এই শিক্ষার পর থেকে আরও পরিশ্রমী হয়ে উঠল। সে নিজের ক্ষমতা দিয়ে সব কিছু অর্জন করতে চাইল। সে স্কুল শেষে এক বড় শহরে গিয়ে উচ্চশিক্ষা নিল।

সেখানে সে নতুন বন্ধু তৈরি করল এবং তার সৎ ও পরিশ্রমী চরিত্রের জন্য সবাই তাকে সম্মান করত।

কয়েক বছর পরে রফিক একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে উঠল। সে তার গ্রামের জন্য একটি স্কুল বানালো, যাতে গ্রামের সব ছেলে-মেয়েরা পড়াশোনা করতে পারে।

গল্পের শিক্ষা

এই গল্প থেকে আমরা শিখলাম:

সৎ থাকা কখনও ছোট বা হারানো ব্যাপার নয়, এটি আমাদের জীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ।

পরিশ্রম ছাড়া কোনো সাফল্য সম্ভব নয়।

শিক্ষার মাধ্যমে আমরা শুধু জ্ঞানই পাই না, চরিত্রও গড়ে তুলি।

অন্যদের সাহায্য করে সমাজকে ভালো করা উচিত।

✨🌸…!🖤🥀
-স্বার্থ যেখানে শেষ,
– বদনাম সেখান থেকে শুরু…!! 🙂🥀
🖤•─┼┼•🖤
000●━━━━━━━━━━━━● 042
⇆ㅤㅤㅤㅤ. ◁ㅤㅤ❚❚ㅤㅤ▷ㅤㅤㅤㅤ↻

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

পরিশেষে বলা যায়, লজ্জাপতি গাছ একটি সহজলভ্য অথচ অত্যন্ত কার্যকর ঔষধি উদ্ভিদ। তবে যেকোনো প্রাকৃতিক ঔষধ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা উত্তম, বিশেষ করে যদি আপনি আগে থেকে কোনো ওষুধ সেবন করেন বা স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।

ত্বকের নানা রোগ যেমন একজিমা, চুলকানি বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। পাতার পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে আরাম মেলে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যায়।

এই গাছ ঘুমের সমস্যা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, লজ্জাপতিতে সেরোটোনিন নামক উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তি এনে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।