10 di ·Menerjemahkan

বর্তমান প্রতিটি মানুষের শরীরে মাংস আর মাংস ভরসা মুজ ।

image
7 jam ·Menerjemahkan

লজ্জাপতি গাছের মূল শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিয়মিত সেবন করলে রক্ত পরিষ্কার হয় এবং শরীরের ভেতরের বিষাক্ত উপাদান দূর হয়। এটি যকৃত পরিষ্কার করতেও সাহায্য করে। এছাড়া, লজ্জাপতির পাতার রস আমাশয়, পাতলা পায়খানা ও পেটের পীড়ায় খুবই কার্যকর। দিনে দুইবার এক চামচ পাতার রস খেলে উপকার পাওয়া যায়।

10 jam ·Menerjemahkan

অভিমান মানুষের মনকে ক্ষণিকের জন্য ভারি করে তোলে, কিন্তু বেশি সময় ধরে রাখলে সম্পর্কের মধ্যে দূরত্ব বাড়ে। প্রিয়জনের সঙ্গে মান-অভিমান ভালোবাসারই অংশ, কিন্তু যদি সেটি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে ভালোবাসার জায়গা রাগ আর কষ্টে পরিণত হয়। অভিমানে না বলা কথা জমে থাকে, ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। তাই সময় থাকতে অভিমান ভাঙিয়ে নেওয়া উচিত

16 jam ·Menerjemahkan

লজ্জা পতি গাছকে লজ্জা দেই লজ্জা পতি গাছকে লজ্জা দেই

আমি যখন হেঁটে যাই গ্রামের আঁকাবাঁকা পথ ধরে, পথের ধারে ছোট্ট এক গাছ — লজ্জাবতী, চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে। তার পাতায় হাত ছুঁইলেই সে যেন লজ্জায় গুটিয়ে নেয় নিজেকে, যেন বলে — “তুমি কেন আমার এত কাছে এসেছো?” কিন্তু আমি তো আর সে সাধারণ পথিক নই। আমার উপস্থিতি, আমার চাহনি, আমার ভাবনার গতি — সবকিছুতেই আছে একধরনের প্রশ্ন, একধরনের সাহস।

আমি তাকাই আকাশের দিকে, কথা বলি বাতাসের সাথে, আর ভাবি — আমি কি এতটাই স্পষ্ট, সাহসী, স্পর্শকাতর, যে লজ্জাবতীকেও লজ্জা দিতে পারি? হয়তো আমি কোনো শব্দ উচ্চারণ না করেই বুঝিয়ে দিই এমন কিছু, যা সে নিজেও বোঝে না। সে শুধু সরে যায়, গুটিয়ে নেয় নিজের অস্তিত্ব।

আমার চেয়ে বেশি লজ্জা যে তারই লাগে। সে গাছ হয়ে থেকেও মানুষের মত অনুভব করে। আর আমি মানুষ হয়েও গাছের স্পর্শে থেমে যাই।

এই খেলার নাম জীবন। এখানে কখনো গাছও লাজুক হয়, মানুষও হয়ে ওঠে স্পর্শে পাতা-গুটানো। তাই তো বলি — লজ্জা পতি গাছকে লজ্জা দেই, কারণ আমি শুধু ছুঁই না, অনুভব করি। আর এই অনুভবেই হয়তো লুকিয়ে থাকে এক অনন্য সাহস — যে সাহসে প্রকৃতিও মুখ লুকায়।
#nature

1 d ·Menerjemahkan

#23
একদিন লিউ তার বাবার এক বন্ধু মি: হং এর কাছে গেল যার একটা ফার্মেসি রয়েছে। লিউ তাকে সমস্ত ঘটনা খুলে বললো এবং তার কাছে কিছু বিষ চাইল যা দিয়ে তার শ্বাশুড়ীকে মেরে ফেলে এ সমস্ত সমস্যার সমাধান করা যায়।মি: হং কিছুক্ষণ চিন্তা করে বললেন," লিউ, আমি তোমাকে সাহায্য করবো তোমার সমস্যার সমাধান করবার জন্য, কিন্তু আমি তোমাকে যা যা বলবো তাই তোমাকে অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হবে।লিউ খুশিমনে তার কথায় রাজী হয়ে গেলো।



মি: হং পেছনের রুমে গেলেন এবং কিছুক্ষণ পর ফিরে এলেন একটা ঔষধের প্যাকেট নিয়ে।তিনি লিউকে বললেন," তোমার শ্বাশুড়ীকে মেরে ফেলবার জন্য এমন কোন বিষ দেয়া উচিৎ হবেনা যা তাৎনিক ভাবে তাকে মেরে ফেলবে। এতে লোকের সন্দেহ তোমার উপর পরবে।তাই আমি তোমাকে এমন একটা ঔষধ দিচ্ছি যা তোমার শ্বাশুড়ীর শরীরে ধীরে ধীরে বিষক্রিয়া করবে। প্রতিদিন তার খাবারের সাথে এটা অল্প করে মিশিয়ে দিবে। এটার কার্যকারীতা শুরু হতে কয়েকমাস লেগে যেতে পারে, আর তাই তুমি তোমার শ্বাশুড়ীর সাথে এ কদিন ভাল ব্যবহার করতে থাক যাতে লোকের সন্দেহ কোনক্রমেই তোমার উপর না পরে।কখনই তার সাথে তর্ক করবেনা, তার প্রতিটি ইচ্ছা পুরণ করবে এবং তার সাথে রানীর মতো আচরণ করবে।"লিউ খুবই খুশী হল।সে মি: হংকে ধন্যবাদ দিয়ে তাড়াতাড়ি বাসায় ফিরে এল তার শ্বাশুরীকে হত্যা করবার কাজ শুরু করবার জন্য।সপ্তাহ পার হয়ে মাস পার হয়ে গেল, লিউ তার ঔষধটা শ্বাশুড়ীকে নিয়ম করে খাওয়াতে লাগল।সে সবার সন্দেহের উর্দ্ধে থাকবার জন্য মি: হং এর উপদেশও অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে লাগলো। সে তার বাজে রাগকে প্রশমিত করলো, তার শ্বাশুড়ীর সমস্ত আদেশ মাথা পেতে পালন করতো এবং তার সাথে আচরণ করত তার নিজের মায়ের মতই।

1 d ·Menerjemahkan

একটি ছোট্ট গ্রাম, "নবীনপুর", যেখানে সবুজ ধানক্ষেত আর নদীর তীরে বসবাস ছিল সহজ-সরল মানুষের। গ্রামের পাশে ছিল এক প্রাচীন বটগাছ, যার নিচে বসত গ্রামের প্রবীণ সদস্য ম ফিজুর রহমান। একদিন, ম ফিজুর রহমান দেখলেন, গ্রামের ছেলেরা ফুটবল খেলছে। তাদের মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিল_ "রতন"। রতন খুব ভালো ফুটবল খেলত, কিন্তু তার পায়ে সবসময় একটা পুরনো জুতো ছিল।
একদিন, ম ফিজুর রহমান রতনের কাছে এসে বললেন, "বাবা, তোমার খেলা তো খুব ভালো। কিন্তু এই পুরনো জুতো পরে খেললে তো পায়ে আঘাত লাগতে পারে।" রতন মাথা নিচু করে বলল, "দাদা, আমার তো নতুন জুতো কেনার সামর্থ্য নেই।" ম ফিজুর রহমান হাসিমুখে বললেন, "চিন্তা করো না, আমি ব্যবস্থা করব।"
পরের দিন, ম ফিজুর রহমান গ্রামের সবার সাথে কথা বলে, গ্রামের সকলের সহায়তায় রতনের জন্য একটি নতুন ফুটবল ও সুন্দর জুতো কিনে দিলেন। রতন আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেলো। সে তার নতুন জুতো পরে মাঠে নামলো, তার খেলা আগের চেয়েও ভালো হলো। গ্রামের সবাই তার খেলা দেখে মুগ্ধ হলো।
#4