"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।
অর্থ ও ব্যবহার:
পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।
কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।
অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।
আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।
উদাহরণ:
কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।
কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।
👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।
আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?
"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।
অর্থ ও ব্যবহার:
পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।
কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।
অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।
আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।
উদাহরণ:
কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।
কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।
👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।
আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?
"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।
অর্থ ও ব্যবহার:
পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।
কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।
অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।
আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।
উদাহরণ:
কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।
কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।
👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।
আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?
"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।
অর্থ ও ব্যবহার:
পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।
কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।
অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।
আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।
উদাহরণ:
কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।
কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।
👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।
আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?
"কালো পরী" (Kalo Pori) বলতে সাধারণত লোককথা, গল্প বা কবিতায় একধরনের রূপকথার চরিত্র বোঝায়।
অর্থ ও ব্যবহার:
পরী মানে আধ্যাত্মিক/অলৌকিক সত্তা, যাদের সৌন্দর্য, রহস্য আর জাদুকরী ক্ষমতার কথা বলা হয়।
কালো পরী বলতে বোঝায় হয়তো রহস্যময়, অন্ধকার, ভয়ংকর অথবা দুঃখের প্রতীকী কোনো পরী।
অনেক সময় গল্পে "কালো পরী" ব্যবহার করা হয় অশুভ শক্তি বা রহস্যময় অন্ধকার জগতের প্রতিনিধি হিসেবে।
আবার কবিতা বা প্রেমের গল্পে "কালো পরী" হতে পারে কারো গভীর কালো চোখের রূপক।
উদাহরণ:
কোনো গল্পে নায়কের শত্রু হতে পারে "কালো পরী", যে অন্ধকার শক্তির নিয়ন্ত্রক।
কবিতায় প্রেমিকার সৌন্দর্য বোঝাতে বলা যায়, “তোমার কালো চোখ যেন কালো পরী”।
👉 চাইলে আমি আপনাকে একটা ছোট গল্প লিখে দিতে পারি যেখানে “কালো পরী” চরিত্রটি আসবে।
আপনি কি চান আমি একটা গল্প লিখি কালো পরী নিয়ে, নাকি শুধু বর্ণনা দেব?
Mehedi hassan Parves
1200 word horror story in bangla
2/2
ChatGPT said:
নিচে একটি প্রায় ১২০০ শব্দের বাংলা ভৌতিক গল্প দেওয়া হলো।
গল্প: “আয়নার ভিতরের মুখ”
১. শুরুটা অদ্ভুত
রিমা ছোটবেলা থেকেই আয়না ভীষণ ভয় পেত। যখন সবাই বলে আয়নায় নিজেকে দেখে সাজতে ভালো লাগে, তখন রিমা বলত, “আমার মনে হয় আয়নার ভেতরে কেউ আছে, যে আমার সব কিছু দেখছে।” সবাই হেসে উড়িয়ে দিত। কিন্তু রিমার ভয়টা বাস্তব ছিল।
একদিন, রিমার বাবা এক পুরোনো কাঠের আয়না কিনে আনলেন, যেটা পাওয়া গিয়েছিল এক পুরনো জমিদারবাড়ির নিলামে। আয়নাটা অদ্ভুত—চারপাশে কুয়াশার মতো ঝাপসা, মাঝখানে গাঢ় রুপালি আলো। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে যখন রিমা সেই আয়নায় চোখ রাখে, তখন তার নিজের প্রতিবিম্বকে যেন একটু বেশি জীবন্ত লাগে।
২. অচেনা কিছু একটুর উপস্থিতি
রাত বাড়ার সাথে সাথে রিমার মনে হতে লাগল, কেউ যেন তাকিয়ে আছে। হঠাৎ করে আয়নায় এক মুহূর্তের জন্য দেখা গেল—রিমার প্রতিবিম্ব তার মত নয়। সেটা হাসছিল, যখন রিমা হাসছিল না।
সে আঁতকে উঠে পেছনে তাকাল। ঘরে কেউ নেই। আবার আয়নার দিকে তাকাতেই সব স্বাভাবিক। রিমা ভেবেছিল চোখের ভুল। কিন্তু ভুলটা প্রতি রাতেই ঘটতে লাগল।
এক রাতে সে সাহস করে আয়নার সামনে দাঁড়াল এবং ধীরে ধীরে হাত তুলল। কিন্তু আয়নার ভিতরের মেয়েটা রিমার চেয়ে একটু দেরিতে হাত তুলল, এবং তার মুখে হাসি।
৩. ভয় ছড়িয়ে পড়ে
পরদিন সকালে রিমার মা লক্ষ্য করলেন মেয়ের চোখ লাল, ঘুম হয়নি ঠিকমতো। রিমা জানাতে চাইল সব কিছু, কিন্তু তার গলা শুকিয়ে গেল। আয়নার সেই চোখ যেন তার উপর ভর করে আছে, কিছু বলতে গেলেই বুক ধড়ফড় করে ওঠে।
রিমার মা ভাবলেন, মেয়ের মানসিক চাপ বাড়ছে। তাই আয়নাটা সরিয়ে ঘরের কোণায় রেখে দেন। কিন্তু রাতের বেলা, আয়নাটা আবার বিছানার পায়ের কাছে চলে আসে। রিমা ঘুম ভেঙে দেখে, আয়নার ভেতরে সেই অচেনা মেয়েটা তাকিয়ে হাসছে।
৪. ডায়েরির পাতা
একদিন আয়নার পেছনে পরিষ্কার করতে গিয়ে রিমা খুঁজে পেল একটি পুরনো ডায়েরি। সেখানে লেখা ছিল—
“এই আয়নাটা অভিশপ্ত। একবার যে এতে নিজেকে দেখে, সে তার প্রতিবিম্বের সাথে জায়গা বদল করে ফেলে। আয়নার ভেতরের ছায়া রূপ নেয় বাস্তবের, আর বাস্তব মানুষ আটকে যায় আয়নার ঘুটঘুটে অন্ধকারে।”
রিমার গা কাঁটা দিয়ে উঠল। সেই রাতেই সে আয়নাটাকে কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখল।
৫. শেষ হুঁশিয়ারি
রিমা তার বন্ধু শাওনকে ডেকে সব জানাল। শাওন বিশ্বাস না করলেও তাকে বলল, “তুমি আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়াও। ও যদি হাসে, তাও কিছু করো না। আমি পাশে থাকব।”
দুজন মিলে রাত ১২টায় আয়নার সামনে দাঁড়াল। রিমা মুখ নিচু করে দাঁড়িয়েছিল। শাওন বলল, “তুমি আয়নায় চাও।”
যেই না রিমা আয়নায় তাকাল, ছায়াটা আচমকা হাত বাড়িয়ে রিমাকে আয়নার ভেতরে টেনে নিতে চাইল! শাওন ধরে রাখল রিমাকে, কিন্তু সে অনুভব করল যেন ভয়ানক ঠাণ্ডা এক হাত তাকে ধরে টানছে।
রিমা শেষবারের মত চিৎকার করে উঠল—“আমি নয়, তুই আয়নার ভেতরে থাক!”
অদ্ভুত একটা আলো চারপাশে ছড়িয়ে গেল। আয়নার কাঁচ ফেটে গেল টুকরো টুকরো হয়ে।
৬. আয়না ভাঙল, কিন্তু কী হারাল?
পরদিন সকালে সবাই দেখে রিমা অচেতন, কিন্তু আয়নার একটা টুকরোতে তার প্রতিবিম্ব হাসছে। রিমা জেগে উঠে, বলে—"সব ঠিক আছে।"
কিন্তু শাওন জানে, কিছু ঠিক নেই। কারণ রিমা এখন ডান হাতে লিখছে, যেখানে সে আগে বাঁ হাতে লিখত। তার প্রিয় গান আর ভালো লাগে না, সে এখন আয়নার সামনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকে। তার চোখে সেই পুরনো রিমা নেই।
একদিন শাওন আবার আয়নার এক টুকরোয় চোখ রাখল। সেখানে দেখা গেল, একটা মুখ—আসলে রিমার আসল মুখ—চিৎকার করছে, সাহায্য চাইছে।
৭. শেষ কথা
অতঃপর আয়নার সেই টুকরোটা বন্ধ একটা বাক্সে রাখা হলো, আর বাক্সে লিপিবদ্ধ করা হলো:
“আয়নার ভেতরের কেউ যদি তোমার জায়গা নিতে চায়, কখনো তার চোখে চোখ রেখো না।”
আর রিমা? সে প্রতিদিন স্কুলে যায়, হাসে, কথা বলে। কিন্তু মাঝেমধ্যে কেউ কেউ বলে, রিমার ছায়া তার সঙ্গে ঠিকঠাক মেলে না। আর আয়নার সামনে দাঁড়ালেই... তার মুখে আসে সেই চেনা ভৌতিক হাসি
删除评论
您确定要删除此评论吗?