জুম্মা মোবারক 🥰🥰❤️🥰

image
4 在 ·翻译

☄️🦋🙏🕌☄️আজ পবিত্র জুম্মার দিনে আপনাদের সবাইকে জানাই আমার তরফ থেকে জুম্মা মোবারক আজ অসুস্থতার কারণে বাসায় শুয়ে আছি জুম্মা নামাজ পড়ার সৌভাগ্য আজকে আমার হয় নাই আগামী সপ্তাহ জুম্মা নামাজ পড়বো ইনশাল্লাহ☄️🕌🦋🙏☄️

image
5 在 ·翻译

☄️🪔🦋🕌☄️সবাইকে রইল আমার তরফ থেকে জামা নাম মোবারক বিগত কিছুদিন আগে মসজিদে টাকা উত্তোলনের জন্য একটু বসে মসজিদের একটু কাজে হাত বাড়ালাম কতটুকু উপকার করতে পেরেছে কিনা জানিনা কিন্তু আত্মতৃপ্তি পেয়েছি এবং খুব ভালো লেগেছিল মনের ভিতর ফিলিংস জেগে ছিল সামনে কিছু করার ইচ্ছা এইরকম কিছু

image
5 在 ·翻译

☄️🪔🦋🕌☄️সবাইকে রইল আমার তরফ থেকে জামা নাম মোবারক বিগত কিছুদিন আগে মসজিদে টাকা উত্তোলনের জন্য একটু বসে মসজিদের একটু কাজে হাত বাড়ালাম কতটুকু উপকার করতে পেরেছে কিনা জানিনা কিন্তু আত্মতৃপ্তি পেয়েছি এবং খুব ভালো লেগেছিল মনের ভিতর ফিলিংস জেগে ছিল সামনে কিছু করার ইচ্ছা এইরকম কিছু

image
5 在 ·翻译

☄️🪔🦋🕌☄️সবাইকে রইল আমার তরফ থেকে জামা নাম মোবারক বিগত কিছুদিন আগে মসজিদে টাকা উত্তোলনের জন্য একটু বসে মসজিদের একটু কাজে হাত বাড়ালাম কতটুকু উপকার করতে পেরেছে কিনা জানিনা কিন্তু আত্মতৃপ্তি পেয়েছি এবং খুব ভালো লেগেছিল মনের ভিতর ফিলিংস জেগে ছিল সামনে কিছু করার ইচ্ছা এইরকম কিছু

image
image

মহানবী (সা.) মৃত্যুর সময়ের একটি ঘটনা

নবীজির মৃত্যুর সময় জিবরাইল (আ.) আসলেন, এসে নবীজিকে সালাম দিলেন, আর বল্লেন হে আল্লাহর রাসুল। আল্লাহ আপনাকে সালাম দিয়েছে, আর জানতে চেয়েছে আপনি কেমন আছেন। আল্লাহ সব জানেন তার পরও আপনি কেমন আছেন সেটা আপনার মুখ থেকে জানতে চেয়েছেন।

নবীজি (সা.) বললেন, আমি বড়ই কষ্টের ভিতর আছি, অসুস্হ অবস্থায় আছি। তখন জিবরাইল (আ.) বললেন, ইয়া রাসুলল্লাহ (সা.) আমার সাথে আজ একজন নতুন ফেরেশতা এসেছে, যে ফেরেশতা কোন মানুষের কাছে আসার জন্য কোন দিন অনুমতি চায় নাই, আর কোনদিন অনুমতি চাইবেও না, শুধু আপনার অনুমতি চায় আপনার কাছে আসার জন্য।

আর সে ফেরেস্তার নাম মালাকুল মউত, মালাকুল মউত রাসুলের (সা) অনুমতি নিয়ে রাসুলের (সা.) জান মোবারকের কাছে এসে সালাম দিলেন, বললেন ইয়া রাসুলল্লাহ(সা.), আমি আদম (আ.) থেকে শুরু করে এই পর্যন্ত যত মানুষের জান কবচ করেছি, আর কেয়ামত পর্যন্ত যত মানুষের জান কবচ করবো কারো কাছে অনুমতি চাইনি আর চাওয়াও আমার লাগবে না, কিন্তু আজকে আসার সময় আল্লাহ বলেছেন আমি যেন আপনার অনুমতি চাই, নবীজি বললেন মালাকুল মউত আমি যদি অনুমতি না দেই? মালাকুল মউত বলে ইয়া রাসুলল্লাহ আল্লাহ বলেছেন যদি অনুমতি না পাও ফিরে এসো।

আল্লাহু আকবার

সেই ছোট্ট গ্রামটিতে যতগুলো ঘর, তার মাঝে সবচেয়ে নাজুক আর কাঠের ঘরটিই ছিল আবদুল হকের। বয়স তখন প্রায় পঁয়তাল্লিশের কোঠায়, মুখে হালকা পাকা দাড়ি, গায়ে পানের গন্ধ, পরনে ময়লা লুঙ্গি – শহরের কেউ দেখলে চিনবে না, কিন্তু গ্রামের প্রত্যেকেই জানত – তিনিই “মোবারকের বাবা”।

আবদুল হক সারাজীবন কাজ করেছেন একজন দিনমজুর হিসেবে। সকাল বেলা উঠে খেতে হালচাষ, ইট-বালি টানা, কখনো কখনো রিকশা চালানো – যা পেয়েছেন, তাই করেছেন। তার একটাই স্বপ্ন ছিল –
“সন্তানদের শিক্ষিত করে মানুষ করা।”

নিজে মাত্র ক্লাস থ্রিতে পড়া শেষ করতে পারেননি, কিন্তু জানতেন – বইয়ের জ্ঞানই পারে ভাগ্য বদলাতে।

তিনি প্রায়ই বলতেন,

> “আমার হাড় ভাঙলে চলবে, কিন্তু তোদের কলমটা থেমে যাওয়া চলবে না।”



সংগ্রামের শুরুর গল্প

স্ত্রী রহিমা বেগম, তিন ছেলেমেয়ে – মোবারক (বড় ছেলে), শিরিন (মেয়ে), আর ছোটটা মামুন।
সকালে বের হতেন কাজের খোঁজে, আর সন্ধ্যায় ফিরতেন ক্লান্ত শরীরে। ঘরে ঢুকে সবার আগে জিজ্ঞেস করতেন –
– “পড়ালেখার কী খবর?”

মোবারক একদিন বলেছিল,
– “বাবা, আমার তো হাই স্কুলে ভর্তি হতে হবে। বই কেনার টাকা দরকার।”

বাবা চুপ করে ছিলেন। তারপর রাতে নিজের বহু পুরনো একটা ঘড়ি বিক্রি করে ছেলের হাতে টাকা তুলে দিলেন।
– “তুই বই কিন, আমি সময় না দেখি পারি। কিন্তু তুই পিছিয়ে পরিস না।”

শিরিনের স্কুলের ড্রেস কিনতে মায়ের শাড়ি বন্ধক পড়ল।
মামুনের স্কুল ফিস দিতে নিজের চিকিৎসার টাকা বাতিল করলেন।

রহিমা বেগম প্রায়ই বলতেন,
– “শরীরে আর কত টান দিমু? ছেলেমাইয়ারা বুঝবো তো, কত কষ্ট করতেছো?”

আবদুল হক হেসে বলতেন,
– “ওরা বুঝবে… একদিন ঠিক বুঝবে।”

ছেলে বড় হলো, বাবা ছোট হতে লাগল

বছর কেটে গেল। মোবারক কলেজে ভর্তি হলো। সে মেধাবী ছাত্র, স্কলারশিপ পেয়ে ঢাকায় ভর্তি হলো সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে। সবার মুখে তখন গর্ব –
“দেখছো আবদুল হকের ছেলে, ঢাকায় পড়তেছে!”

গ্রামে বাবার গর্ব বাড়ছিল, আর শহরে মোবারকের জীবন পাল্টাতে লাগল। নতুন বন্ধু, নতুন ভাষা, নতুন পোশাক।

একবার বাবা ফোনে বলল,
– “বাবা, শীত আসছে। তোকে একটা সোয়েটার পাঠাবো।”
মোবারক বলল,
– “না বাবা, পুরান স্টাইলের না পাঠায়েন। আমি কিনে নেব।”

বাবা একটু চুপ করে ছিল, তারপর বলল,
– “ভালো… কিনে নিস।”

এরপর বাবা দুইদিন না খেয়ে থেকে ছেলের জন্য মানসম্মত জ্যাকেট কিনে পাঠাল।
কিন্তু মোবারক সে জ্যাকেট কখনো পরেনি।

ছেলের চাকরি, বাবার অবহেলা

মোবারক পড়াশোনা শেষে চাকরি পেল ঢাকার এক নামী প্রতিষ্ঠানে। বেতন মোটা অঙ্কের। এরপর শুরু হলো তার শহুরে জীবন – ফ্ল্যাট, বাইক, নতুন পোশাক, আধুনিক বন্ধু, নতুন চিন্তা।

গ্রামে বাবা সেই পুরনো ভাঙা ঘরেই থাকতেন। মায়ের ডায়াবেটিস, ছোট ভাইয়ের টিউশনি – সবই চলছিল বাবার কাঁধে।

একদিন বাবা ফোনে বলল,
– “বাবা, তোর ছোট ভাই মামুনের কলেজে ভর্তি লাগবে। কিছু টাকা যদি পাঠাস…”

মোবারক বিরক্ত ভঙ্গিতে বলল,
– “বাবা, আমি কি ব্যাংক হয়ে গেছি? কিছুদিন পর বলবেন বাড়ি মেরামতের জন্যও টাকা দেন।”

বাবা হাসলেন না, বললেনও না কিছু। শুধু বললেন –
– “ভালো থাকিস বাবা। আমি ভাবছিলাম তুই বুঝবি…”

বাবার অসুখ, কারও সময় নেই

একদিন হঠাৎ আবদুল হক মাঠে কাজ করতে গিয়ে পড়ে গেলেন। ডাক্তার বলল, হার্টের সমস্যা। জরুরি চিকিৎসা দরকার। মা ফোন করলেন মোবারককে –
– “বাবারে, তোর আব্বার অবস্থা ভালো না। একটু আয় না।”

মোবারক তখন অফিসের ট্রিপে চট্টগ্রাম। বলল –
– “মা, আমি ব্যস্ত। একটা বড় প্রজেক্ট হাতে নিয়েছি। টাকাপয়সা লাগলে জানাও, লোক পাঠিয়ে দেব।”

কিন্তু ততক্ষণে আবদুল হকের মুখে একটিই কথা –
– “ছেলেকে একবার দেখতে চাই…”

শেষমেশ, তিনদিন পর মোবারক গ্রামে ফিরল। কিন্তু তখন সব শেষ।

বাবা নেই।

বিছানায় পড়ে আছে বাবার ছেঁড়া গামছা, মাথার নিচে পুরনো বালিশ, আর কোণের টেবিলের উপর একটা পুরনো চিঠি।

মোবারক হাতে তুলে নিল চিঠিটা।


---

> **"বাবা,

জানি, তোকে বোঝাতে পারিনি আমি কতটা ভালোবাসি। শুধু চাইতাম, তুই কষ্ট না করিস।

অনেক সময় ভাবতাম, তোকে বলি – আমারও তো শরীর ক্লান্ত হয়, বুক ধড়ফড় করে, পায়ে ব্যথা হয়। কিন্তু বলিনি… কারণ তোর জন্য আমি সব পারি।

তোকে নিয়ে গর্ব করি, কিন্তু মন চায়, তুই মাঝে মাঝে এসে বলিস – ‘বাবা, খাইছো?’

তোদের জন্য আমি নিজের জীবনটাকেই উৎসর্গ করেছিলাম। আজ আমার কিছু চাওয়া নেই… শুধু এইটুকু বিশ্বাস রাখিস,

তোর বাবা কখনো অভিমান করেনি – ভালোবেসে গেছে আজীবন।

– তোর আব্বা।"




---

চোখের পানি মোবারকের গাল ভিজিয়ে দিল।

বাবা মারা যাওয়ার পর সে অনেক বড় বাড়ি বানালো, মা-ভাইকে শহরে এনে রাখল, বিদেশ ভ্রমণ করল – কিন্তু সেই “বাবা” শব্দটার বিকল্প আর কখনো পেল না।

শেষ দৃশ্য

মোবারক এখন নিজেই বাবা। তার ছোট্ট মেয়ে একদিন জিজ্ঞেস করল –
– “বাবা, দাদুকে কখন দেখব?”

মোবারক চুপ করে ছিল। শুধু মাথার ওপর বাবার একটা ছবি টাঙানো।

নিচে লেখা –
“আমার জীবনের প্রথম শিক্ষক, যিনি বলেছিলেন – নিজের কিছু না রেখে ভালোবাসা দাও।”


---

গল্পের শিক্ষা

👉 বাবা-মা চিরকাল থাকবে না।
👉 তারা টাকা চায় না, চায় সময়, সম্মান আর ভালোবাসা।
👉 একজন বাবা সারাজীবন শুধু দেয় – বিনিময়ে কিছু চায় না।
👉 সন্তান যত বড়ই হোক না কেন, সে কখনো বাবার ঋণ শোধ করতে পারবে না

-নিশ্চয়ই জুম্মার দিন শ্রেষ্ঠ.!🕋

7 在 ·翻译

জুম্মার নামাজের কিছু আদব ও সুন্নাত ।

image
7 在 ·翻译

জুম্মার দিনের ফজিলত ও তাৎপর্য।

image
7 在 ·翻译

জুম্মা মোবারক সবাইকে

image

আমি এই গ্রন্থে প্রিয়নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর শামায়িল (الشمائل المحمدية) তথা উন্নত বৈশিষ্ট্যের কিছু সংক্ষিপ্ত অধ্যায় সংকলন করেছি, যা তাঁরই উৎকৃষ্ট নীতি-নৈতিকতার বিভিন্ন দিক ও উচ্চমার্গের সীরাত মোবারক প্রতীয়মান করবে। হয়তো এগুলো দ্বারা বুদ্ধিমানদের কাছে বিষয়টি স্মরণ করিয়ে দেওয়া যাবে; আর উদাসীনদের সতর্ক করানোও যাবে; উপরন্তু অজ্ঞদেরও শিক্ষা দেওয়া যাবে।

8 在 ·翻译

ইক-১স-গক/
""" ইতিহাসের ওহুদ পাহাড়"""
কলমে-মোঃ ইউনুছ আলী
তারিখ-১৩/০৬/২০২৫

স্মরন কালের যুদ্ধের সেই কাহিনী আর বেদনায়
পরিপূর্ণ স্মৃতিময় মদীনার ওহুদ পাহাড়!
আমাদের প্রিয় রাসুলের আদেশকে গুরুত্ব না দিয়ে
বিজয়ী হওয়ার সমস্ত সম্ভাবনা ধুলিস্মাত হয়!

প্রিয় হাবিব প্রতিরক্ষা বাহিনীকে নির্দেশনা দেন,
হে প্রহরী গন যতক্ষণ পর্যন্ত্য মাঠে যুদ্ধ চলবে,
ততক্ষণ পর্য্যন্ত ঐ পাহাড়ে তোমরা অবস্হান করবে
আর নজরদারী রাখবে,পরবর্তি নির্দেশনা না দেয়া

পর্য্যন্ত ঐ ওহুদ পাহাড়ের উপর থেকে কোন ভাবেই
নড়বেনা!কিন্তূ আফছোস সাহাবীদের বিজয় হওয়ার
সাথে সাথে গনিমতের মালের লোভে প্রহরীরা পাহাড়
ছেড়ে নেমে আসে,আর মালামাল সংগ্রহে ব্যাস্ত হয়!

আর ঠিক এই অবস্হায় পলায়নরত যোদ্বারা,
তাকিয়ে দেখে পাহাড়ে কোন প্রহরী নেই,এই অবস্হায়
তারা পাহাড়ের উপরে ওঠে আসে, এবং হামলা করে!
ফলে বহুসাহাবী সহ নবী ( সঃ) চাচা হামজা ও শহীদ হন।

বিজয়ের পরিবর্তে পরাজয় বরন করে ও রাসুল
( সঃ) দাঁত মোবারক শত্রু পক্ষের তীরের আঘাতে
এই ওহুদ পাহাড়েই পড়ে যায়!
আর রাসুল ভয়ানক ভাবে যুদ্ধ মাঠে অসুস্হ হন।

জয় পরাজয়ের সেই ইতিহাস খ্যাত ওহুদ ময়দান যা
মদীনার অনতিদুরে অবস্হিত ।ইতিহাসের
১ম যুদ্ধে মুসলমানদের পরাজয় নবী (সাঃ) এর
দাঁত শহীদ আর নবী সাঃ এর চাচা প্রখ্যাত যোদ্ধা
আমীর হামজা (রাঃ) আনহুর শাহাদত বরন।
সঃসঃরকা-জুন-১৩/১৮/২৪সং/২৫

8 在 ·翻译

চাঁদের হাসিতে আগাম শুভেচ্ছা ও সল্প কিছু কথা:

যখন ঈদের চাঁদ আকাশে ওঠে, তখন অনেকের ঘরে আলো জ্বলে কিন্তু অনেক ঘর তখনও আঁধারেই থাকে। আমরা গরুর ছবি পোস্ট দিচ্ছি, দাম বলে গলা চড়িয়ে গর্ব করি, অথচ পাশের ঘরের এতিম শিশুটি এখনও নতুন জামার স্বপ্ন দেখে চোখ মুছে।
এক বিধবা মা চুপচাপ তাকিয়ে থাকেন, চুলায় আগুন নেই, হৃদয়ে আশা নেই, পাশে কেউ নেই।

আমরা বড় গরু কোরবানি দিচ্ছি, আর সেই দানে অহংকার করি।
তবে জানি কি, আল্লাহর কাছে বড় গরু নয়, বড় হয় হৃদয়ের বিশুদ্ধতা? আপনি কাকে হাসালেন, কাকে আগলে রাখলেন, কাকে ভালোবাসলেন, এই হিসাবই আল্লাহর কাছে সবচেয়ে মূল্যবান।

ঈদের নামাজ শেষে যখন আমরা কুলাকুলি করি, তখন ধনীরা ধনীর সাথেই কুলাকুলি করে।
আর গরিবরা?
তারা দাঁড়িয়ে থাকে দূরে, লজ্জায়, নিঃস্বতায়, সমাজের এই নির্মম ব্যর্থতায়।

ঈদের দিনে একটিবার ভাবুন, যদি আপনার সন্তান নতুন জামা না পায়? যদি সে কোণায় বসে অন্যদের খুশি দেখে কাঁদে? তাহলে আপনার বুকটা কেমন ভেঙে যেত?
এই অনুভব যদি আপনার হৃদয়ে জেগে ওঠে, তবে আপনি বুঝতে পারবেন ঈদের প্রকৃত শিক্ষা কী।

আসুন, এই ঈদে কিছু ভিন্ন করি।
এই ঈদ হোক:-

🧚🏼প্রদর্শনের নয়, প্রেম ও পরস্পরের প্রতি দায়িত্বের প্রতিফলন।
🧚🏻 অহংকারের নয়, আত্মত্যাগ ও সহানুভূতির বার্তা।
🧚🏻বড় গরুর ছবির নয়, ছোট মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর প্রতিযোগিতা।
🧚🏻ঈদের খুশি হোক এমন এক মুহূর্ত, যেখানে দান হয় গোপনে, সম্মান হয় প্রকাশ্যে।

ঈদের নামাজ শেষে আমরা সাধারণত কুলাকুলি করি নিজেদের মতো মানুষদের সঙ্গে, যারা আমাদের মতো পোশাক পরে, আমাদের মতো দেখতে, কিংবা যাদের সামাজিক অবস্থান আমাদের সমান কিংবা বড়।
কিন্তু সেই গরিব মানুষটা?
সে চুপচাপ চলে যায়, কারণ সে জানে, তাকে কেউ জড়িয়ে ধরবে না। কারণ সে বোঝা, সে ক্ষুধার্ত, সে তুচ্ছ এই সমাজের চোখে।

চলো এবার একটু বদলাই।
চলো এই ঈদে এগিয়ে আসি সেই মানুষের দিকে, যাকে সবাই এড়িয়ে চলে।
জড়িয়ে ধরি সেই ভাইকে, যার শরীরে নতুন কাপড় নেই, কিন্তু আছে একটি ভাঙা হৃদয়ের বিশুদ্ধ দোয়া।
কপালে চুমু দিই সেই শিশুটির, যার ঈদ মানেই কান্না।

* কারণ একটা বু*লেট মিস হতে পারে, কিন্তু গরিবের হৃদয়ের দোয়া মিস হয় না।
* কারণ আসল ঈদ হয় সেইখানে, যেখানে কেউ কাউকে কাঁদতে দেয় না।

আর কোরবানির পর…
মাংস শুধু দরিদ্রকে নয়, দিন আপনার আশেপাশের মধ্যবিত্ত পরিবারকে।
তাদের মাঝে অনেকে এমন আছেন, যারা মুখ ফুটে কিছু বলেন না, কিন্তু ভেতরে ভাঙা কষ্ট লুকিয়ে রাখেন।
তারা সমাজের চোখে “ভদ্রলোক” হয়ে থাকেন, কিন্তু বাস্তবে হয়তো তিনদিন মাংসের স্বাদ পান না। তাদের সাহায্য করুন, সম্মানের সঙ্গে, ভালোবাসার সঙ্গে। তারা হয়তো একসময় বিত্তবান ছিল, আজ সময়ের ফেরে কষ্টে আছে।
সাহায্য এমনভাবে দিন, যাতে তারা কখনো অপমানিত না হন।
কারণ তাদেরও দোয়া আছে, শ্রেষ্ঠতম দোয়াগুলোর একটি।

এই ঈদে প্রতিশ্রুতি হোক, আর কোনো শিশু কাঁদবে না, আর কোনো মা খালি চুলায় বসে থাকবেন না।
এই ঈদ হোক সত্যিকারের ঈদ, যেখানে সবাই হাসবে, সবাই পাশে থাকবে, সবাই মানুষ হয়ে উঠবে মানুষের জন্য।

ঈদ মোবারক।
ভালোবাসা হোক হৃদয় থেকে, আর উৎসব হোক সবার জন্য।

তোমাকে জানাই ইদ মোবারক 😊❤️‍🩹তোমার কাছে তো অন্য কেও আছে 😅আমার তো তুমিও নাই 😔
ইদও নাই 😅💔🥀

শুভ দুপুর ও জুম্মা মোবারক বন্ধুরা।

image

ঈদের পঞ্চম তম মোবারক কেমন কাটলো কমেন্ট করে জানিয়ে যাবেন 🥰🥰🥰❤️❤️

#ঈদগায় #মাঠ #থেকে #এসে পিকটা তোলা please শেয়ার করবেন #সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক @Rubel04

image
8 在 ·翻译

তিন বন্ধু এক সাথে ঈদের দিন তুলা ছবি সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা ঈদ মোবারক ঈদ মোবারক ঈদ মোবারক 🤲❣️

image

ঈদ মোবারক ❤️❤️

image
9 在 ·翻译

ঈদ মোবারক

image