9 میں ·ترجمہ کریں۔

চুপিচুপি সেই রাত

কাফির চোখ তখন ক্লান্ত, দিনের কাজের পর সে একটু নির্জনতায় বসে আড্ডা দিচ্ছিল পুরনো কলেজ ফ্রেন্ডদের সাথে। সেই আড্ডায় হঠাৎই এসে যোগ দেয় আরিশা। আরিশা, সেই মেয়েটা যার দিকে একসময় কাফি তাকাতে সাহস পায়নি। চোখে গভীরতা, ঠোঁটে হালকা হাসি, কণ্ঠে এক ধরনের মাদকতা। সে এখন অনেকটাই বদলে গেছে—আত্মবিশ্বাসী, হট, আর আগ্রহী।

“হেই কাফি,”—আরিশা গায়ে গা লাগিয়ে পাশে বসে।
“এই… তুই এখানে?”—কাফি একটু ঘাবড়ে যায়।

“তোর সাথে একবার ঠিকঠাক কথা বলতেই আসা,”—আরিশা ধীরে ধীরে তার ঠোঁট কামড়ে বলে।

কাফি হালকা হেসে চোখ ঘুরিয়ে নেয়, যেন সে বুঝতে পারছে না কিছুই। কিন্তু ভিতরে ভিতরে সে অনুভব করছে শরীরের প্রতিটি শিরা সাড়া দিচ্ছে।

রাত যত গভীর হতে থাকে, ততই গা ঘেঁষে বসে আরিশা। বন্ধুরা কেউ কেউ উঠে যাচ্ছে, কেউ নেশাগ্রস্ত, কেউ গল্পে ব্যস্ত। হঠাৎ এক ফাঁকে আরিশা কাফির কানে ফিসফিসিয়ে বলে, “চলো, ছাদে যাই। এখানে একটু গরম লাগছে।”

কাফির গলা শুকিয়ে আসে। সে জানে কী হতে যাচ্ছে, আর সেই চেনা উত্তেজনায় ভরে যায় তার বুক।

ছাদে উঠেই আরিশা হালকা বাতাসে চুল এলোমেলো করে। তারপর ধীরে ধীরে কাফির দিকে ঘুরে দাঁড়ায়।
“তুই তো অনেক শান্ত। এতটুকু আগ্রহও দেখাস না কেন?”
“দেখাই না মানেই কি নেই?”
“তাহলে প্রমাণ দে…”

এই কথার পর যেন সময় থেমে যায়। কাফি আর আরিশা একে অপরের দিকে এগিয়ে আসে। ঠোঁট ঠোঁটে লাগে, শরীর শরীরের সাথে লেপ্টে যায়। ধীরে ধীরে তাদের নিঃশ্বাস ভারী হয়, স্পর্শ গভীর হয়। কাফি তার কোমরে হাত রাখে, আর আরিশা তার গাল জুড়ে চুমু দেয়। চাঁদের আলোয় ভিজে যাচ্ছে তাদের ভালোবাসা।

“তুই জানিস? আমি তোকে তখনও চেয়েছিলাম। কিন্তু তোকে পাওয়া অত সহজ ছিল না,”—আরিশা বলল।

“এখন তো তুই নিজেই আমার সামনে,”—কাফি বলল, তার হাত আরিশার পিঠে নেমে যায়, হালকা চুমুতে ঢেকে দেয় তার গলা।

“আমাকে এখন সম্পূর্ণভাবে চাস?”—আরিশা গম্ভীর গলায় বলে।

“হ্যাঁ… একদম, শরীর-মন সবটা,”—কাফি ফিসফিসিয়ে বলে।

তারপর শুরু হয় তাদের গভীর মিলন। ছাদের এক কোনায় তারা বসে পড়ে, কেউ দেখতে পায় না। হালকা ঠাণ্ডা হাওয়া, ভিজে ওঠা শরীর আর মিশে যাওয়া আবেগে একসাথে হারিয়ে যায় তারা। কাফি ধীরে ধীরে তার কাঁধের গাউন খুলে দেয়, আরিশা চোখ বন্ধ করে বলে, “তুই যেভাবে চাস, ঠিক সেভাবেই নে আমাকে।” ঠোঁটের পর ঠোঁট, বুকের উপর হাত, পেটের উপর চুমু—প্রতিটি স্পর্শে যেন আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

আরিশার চোখ তখন ঝাপসা, ভালোবাসায় নয়, আকাঙ্ক্ষায়। কাফির ঠোঁট যখন তার বুক ছুঁয়ে যায়, তখন তার শরীর কেঁপে ওঠে। তারা পুরোপুরি হারিয়ে যায় একে অপরের মাঝে। ঘন্টার পর ঘন্টা কেটে যায়, মনে হয় যেন এই ছাদই তাদের দুনিয়া।

হঠাৎ নিচ থেকে বন্ধু রুবেল চিৎকার করে ডাকে, “এই কাফি! কোথায় গেলি?”

কাফি হালকা হেসে বলে, “চুপ কর, জীবন খুঁজে পেয়েছি।”

সেই রাতের পর আরিশা আর কাফি প্রতিদিনই দেখা করে, কখনও ছাদে, কখনও কাফির রুমে। তাদের প্রেমে আর শরীরী খেলায় কোনও ক্লান্তি নেই। তারা একে অপরকে ভালোবাসে, শরীর দিয়ে, মন দিয়ে।

একদিন আরিশা কাফিকে জড়িয়ে ধরে বলে, “তুই ছাড়া আর কাউকে কল্পনাও করতে পারি না।”

কাফি তার চোখে চোখ রেখে বলে, “আমি তোকে শুধু চাই না, আমি তোকে ধারণ করতে চাই, আমার সমস্ত অস্তিত্বে।”

রাতের নীরবতা তখন তাদের প্রেমে সুর তোলে। সেই সুরে গড়ে ওঠে এক এমন গল্প, যেটা কারও কাছে বলা যায় না, কিন্তু হৃদয়ের গোপনে গেঁথে থাকে সারাজীবন।

2 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔
✨🌸…!🖤🥀
-স্বার্থ যেখানে শেষ,
– বদনাম সেখান থেকে শুরু…!! 🙂🥀
🖤•─┼┼•🖤
000●━━━━━━━━━━━━● 042
⇆ㅤㅤㅤㅤ. ◁ㅤㅤ❚❚ㅤㅤ▷ㅤㅤㅤㅤ↻
3 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন। এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

5 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔

পরিশেষে বলা যায়, লজ্জাপতি গাছ একটি সহজলভ্য অথচ অত্যন্ত কার্যকর ঔষধি উদ্ভিদ। তবে যেকোনো প্রাকৃতিক ঔষধ ব্যবহারের আগে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা উত্তম, বিশেষ করে যদি আপনি আগে থেকে কোনো ওষুধ সেবন করেন বা স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে।

5 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔

ত্বকের নানা রোগ যেমন একজিমা, চুলকানি বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রেও এটি দারুণ কার্যকর। পাতার পেস্ট করে আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করলে আরাম মেলে এবং ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ কমে যায়।

5 گھنٹے ·ترجمہ کریں۔

এই গাছ ঘুমের সমস্যা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতেও সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা গেছে, লজ্জাপতিতে সেরোটোনিন নামক উপাদান থাকে, যা মস্তিষ্কে প্রশান্তি এনে ঘুমের উন্নতি ঘটায়।