কিছু মেয়ে থাকে ভীষণ রাগী।
আর এই রাগটাই তাদের সৌন্দর্য বহন করে, বাড়িয়ে তোলে তাদের ব্যক্তিত্ব।
ছেলেরা সাধারণত এমন ধরণের মেয়েদের একটু ভয় পায় বলে এড়িয়ে চলতে চেষ্টা করে,কিংবা কে জানে তাদের হয়তো রাগী মেয়েদের সাথে মিশতে অস্বস্তি লাগে।
সেই হিসেবে বলা যায় ব্যক্তিত্ববান মানুষগুলো একটু একাকীই হয়।
তবে আমার এসবের বালাই নাই।
আমি সবচেয়ে খারাপ কিছুর মধ্যেও সৌন্দর্য দেখতে পাই।
তারমানে এটা বুঝাচ্ছি না যে রাগ কিংবা রাগী মেয়েরা খারাপ।
এই রাগী মেয়েগুলাই হয়তো মাঝরাতে জানালা খুলে চাঁদের সাথে কথা বলে।
দূরের জিনিসের প্রতি থাকে তাদের অসীম মমতা।
তবে সেটা কাছে আসলেই ভেঙে ফেলতে মন চায়,যেমন হাতের মোবাইলটা।
কখনো গভীর রাতে রিংটোন বেজে উঠলে মেয়েটা চাঁদের দিকে হাত বাড়ায়। যেন আওয়াজটা ঔ চাঁদ থেকে হচ্ছে। তখন তাদের চেহারায় রাগ থাকে না।কিংবা কে জানে;চাঁদের আবছা আলো হয়তো সবচেয়ে অসুখী মানুষটার মুখেও সুখের নকশা কাটে।
বলছি না যে রাগী মেয়েরা অসুখী কিংবা রাগটা একটা অসুখ।
বলছি যে,আমি তো কোনো ডাক্তার নই যে অসুখ সারাবো।
আচ্ছা,অসুখ কি তবে ডাক্তার সারায়? নাকি সারায় ঔষধ?