"ভাগ্যের পরিহাস"
ধুমধাম করে বাদল সর্বজয়ার বিয়ে হল,
সর্বজয়া নতুন বউ হয়ে স্বামীর ঘরে এল।
বাদল প্রথম রাতে ঘরের রীতি নীতি বলে দিল,
সর্বজয়া একান্নবর্তী পরিবারে এসে মানিয়ে নিল।
মনের মত বউ পেয়ে সবাই ভীষণ খুশি হল,
নতুন বউ সংসারে খুশির বাহার এনে দিল।
কিছুদিন পরে জয়া দিদির বাড়ী বেড়াতে এল,
জয়াকে পেয়ে দিদি জামাইবাবু খুব খুশি হল।
বিকালে দিদি জয়াকে গ্রামটা ঘুরে আসতে বলে,
জয়া বলে গ্রামের পথ চিনিনা,যাব কেউ গেলে।
দাদা সজলকে জয়ার সাথে বেড়াতে যেতে বলে,
বউদি বলে ভালো হয় সজল জয়ার সাথে গেলে।
আশিক প্রিয়া দুজনে খুশি মনে গ্রাম ঘুরতে গেল,
সুযোগ পেয়ে মনের কথাগুলো দুজনে বলে নিল।
জয়া বলে আমাদের বিয়েটা এবার কিভাবে হবে,
এই বিয়েতে সবার আগে আমার দিদি বাধা দেবে।
সজল বলে আমিও ভেবে পাইনা কোনো পথ,
দুই বোনে দুই জা হবে ,কেউ দেবেনা সহমত।
জয়া বলে আমরা দুজন লুকিয়ে করবো বিয়ে,
আশা নিয়ে থাকবো আমি তোমার পথ চেয়ে।
সজল বলে বিয়ের আগে মতামত নিতে হবে,
লুকিয়ে বিয়ে করলে দাদাভাই ভীষণ কষ্ট পাবে।
জয়া বলে জানিনা আমি ভাগ্যের পরিহাস,
ভাগ্য বুঝি আমাদের সাথে করছে উপহাস।
সজল বলে ভাগ্যের লেখা মেনে নিতে হবে,
ভাগ্যে লেখা থাকে যদি তুমি আমার পাবে।
Mehedi hassan Parves
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?
Mehedi hassan Parves
टिप्पणी हटाएं
क्या आप वाकई इस टिप्पणी को हटाना चाहते हैं?