জেলা প্রশাসক দাবি করে, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা এবং জনশৃঙ্খলা বজায় রাখার’ লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কেউ নির্দেশনা ভঙ্গ করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকিও দেয় সে।
এ উপলক্ষে প্রশাসনের উদ্যোগে একটি শান্তি কমিটির বৈঠক হয়, যেখানে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয় এমন এলাকার প্রতিনিধিরা অংশ নেয়। বৈঠক শেষে জানানো হয়, জেলার ১৯টি নির্ধারিত স্থানে সীমিতভাবে পশু কুরবানীর অনুমতি থাকবে। এর বাইরে কুরবানী সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।
এছাড়া কুরবানীর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করতেও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনের মতে, এসব পোস্ট সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে পারে এবং আইনি জটিলতা তৈরি করতে পারে।