মিথ্যে বলিসনা, প্লিজ তবে আপুটা কিন্ত একদম হুর পরীর মতো একবার দেখতে পারিস কিন্তু
তবে আমার তো অন্য কাউকে পছন্দ।
রুদ্রর কথাশুনো লাফিয়ে উঠে ওর বোন রিদিতা"
সিরিয়াসলি ভাইয়া, তুই আর প্রেম
না প্রেম না।
তাহলে মেয়েটার নাম কী? কোথায় থাকে?
জানিনা রে মেয়েটাকে আমি একদিন ই দেখেছি তারপর অনেক খুঁজেও আর ঐ মায়াবতীর দেখা পায়নি।
তুই মেয়েটাকে কোথায় দেখেছিলি?
আরে সেদিন
"হঠাতই রুদ্রর ফোন বেজে উঠল রুদ্র কথা বলে ফোনটা রেখেদিল”
রিদি শোন, হসপিটালে একটা ইমার্জেন্সি এসে গেছে আমাকে যেতে হবে
এত রাতে।
হুম
আচ্ছা ভাইয়া তুই যা
শ্রীয়া, এই শ্রীয়া দুপুর হতে চলল, আর তুই এখনো উঠিস নি।
ধুর আম্মু যাওতো আজ তো শুক্রবার, এত সকালে উঠে কাজ কী আমার।
কাজ আছে তুই উঠে ফ্রেশ হয়ে খেতে আয় তখন বলব।
-ধুররর
আম্মু, এই আম্মু
সকালবেলা গলা ফাটাচ্ছিস কেন
তুমি আগে বলো কী কাজ আছে আমার
আজ তুই দশটার দিকে রুদ্রর সাথে দেখ করতে যাবি।
এই রুদ্রটা আবার কে?
তোর মাহিম আংকেলের ছেলে
" উফফ, দেখেছেন অবস্স্থা যার সাথে বিয়ে তার নাম টাই জানতাম না”
নো ওয়ে, আম্মু আমি যাবনা
– তোকে যেতেই হবে না গেলে ওরা কী ভাববে বল তো আর দেখিস ছেলেটাকেও তোর পছন্দ হবে
"অনেক চিন্তা ভাবনা করে দেখলাম ছেলেটাকে যা একটা বুঝিয়ে বিয়েটা ভেঙে দেওয়ার একটা চান্স আছে”
আচ্ছা আম্মু আমি যাবো
ওখানে গিয়ে কিন্তু একদম উল্টা পাল্টা কিছু করবিনা
-ধুর
সকালবেলা রুদ্রদের বাড়ির সবাই একসাথে নাস্তা করছিলো এটাই তাদের বাড়ির নিয়ম
রুদ্র!
জ্বী, দাদী
তুমি দশটার দিকে শ্রীয়ার সাথে দেখা করতে যাবো।
