→তুমি কি দেখনি...???
সেই বিখ্যাত ডাক্তার ড. মরিস বুকাইলি,
যিনি ফেরাউনের মমি নিয়ে গবেষণা করতে গিয়ে
চমকে গিয়েছিলেন কুরআনের একটি আয়াতে—
“এইদিন আমি তোমার দেহকে রক্ষা করবো,
যাতে তুমি তোমার পরবর্তী সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন হয়ে থাকো।”
(সূরা ইউনুস, 10:92)
সেই গবেষণা তাকে ঈমানের দিকে টেনে নেয়।
তিনি লিখে ফেলেন অমর গ্রন্থ —“The Bible, The Qur'an and Science”
আর নিজেই গ্রহণ করেন ইসলাম।

→তুমি কি শুনোনি...???
হাঁচির মতো একটি সাধারণ বিষয়—
যা ইসলাম ১৪০০ বছর আগে শিখিয়ে দিয়েছে:
হাঁচি দিলে বলো "আলহামদুলিল্লাহ",
শুনলে বলো "ইয়ারহামুকাল্লাহ"
(সহীহ বুখারি: 6224)।
যেখানে আধুনিক বিজ্ঞান খুঁজে পায় এর মাধ্যমে শারীরিক ভারসাম্য ও ভাইরাস নিঃসরণের প্রাকৃতিক নিয়ম।
তুচ্ছ এক বিষয় থেকেও মানুষ পেয়েছে ইসলামের সত্যতার ছোঁয়া।

→তুমি কি জানো না...???
নাসার এক নভোচারী Neil Armstrong—
যখন চাঁদে অবতরণ করেন,
তখন শুনতে পান এক আশ্চর্য ধ্বনি—
পরে বলেন, সেটা পৃথিবী থেকে ভেসে আসা আজানের মতো।
আর চাঁদের গায়ে যে ফাঁটা দাগ দেখা যায়, হযরত মুহাম্মদ সঃ এর শাহাদাত আঙুলরে ইশারায় চাঁদ দুই খন্ডিত হয়ে গিয়েছিল! একসময় মক্কার কাফিররা বললো,
"হে মুহাম্মদ! (সঃ) যদি সত্যবাদী হও, তবে প্রমাণ দাও—চাঁদকে ভাগ করে দেখাও!"
রাসূলুল্লাহ (সঃ) আঙ্গুল তুলে ইশারা করলেন।
আল্লাহর কুদরতে চাঁদ হয়ে গেল দুই খণ্ড!
এক খণ্ড হেরা পাহাড়ের এক পাশে, আরেক খণ্ড অন্য পাশে।
সবাই তা স্পষ্টভাবে দেখতে পেল।রাসূল (সঃ) বললেন,
"তোমরা সাক্ষ্য দাও!" কিন্তু তারা বললো,
“এটা তো যাদু!”এই ঘটনা ছিল আল্লাহর পক্ষ থেকে স্পষ্ট এক মুজিযা (অলৌকিক নিদর্শন)
“কিয়ামত ঘনিয়ে এসেছে, আর চাঁদ বিদীর্ণ হয়ে গেছে।”
(সূরা আল-কামার, 54:1)

→তুমি কি শুনোনি...???
সেই খ্রিষ্টান যাজকের কথা,
যিনি এক মুসলিম যুবককে খ্রিষ্টান করতে চেয়েছিলেন।
তাকে কোরআন পড়তে বলেন—
কিন্তু আলোর কথা শুনে
সে যুবক নয়, বরং যাজক নিজেই মুসলিম হয়ে যান!
আলোর কাছে অন্ধকার কখনো টিকে না।

→তুমি কি দেখনি...???
সেই গাছটিকে—
যা আজও দাঁড়িয়ে আছে জর্ডানের মরুভূমিতে।
বিশ্বাস করা হয়, রাসূলুল্লাহ (সা.) যখন যুবক ছিলেন,
শামের পথে যাত্রার সময় এই গাছের নিচেই তিনি বিশ্রাম নেন।
গাছটি এখনো বেঁচে আছে,
যেন সাক্ষ্য দিচ্ছে তাঁর নবুওতের!

তাহলে তুমি হতাশ কেন? তুমি কি সেই পথে হাঁটছো না,
যে পথ আল্লাহর পথ, রাসূলের পথ, সত্যের পথ?
সত্যের পথ কখনো নিঃশেষ হয় না।

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image

Premiere Dentistry For Expert Dental Care | Bergen-dentistry.com

 Visit Bergen-dentistry.com, the leading provider of specialist dentistry, for the best dental treatment you've ever had. Put your grin in our hands.

https://bergen-dentistry.com/

image

বাবুদের তাল-পুকুরে
হাবুদের ডাল-কুকুরে
সে কি বাস করলে তাড়া,
বলি থাম একটু দাড়া।

পুকুরের ঐ কাছে না
লিচুর এক গাছ আছে না
হোথা না আস্তে গিয়ে
য়্যাব্বড় কাস্তে নিয়ে
গাছে গো যেই চড়েছি
ছোট এক ডাল ধরেছি,

ও বাবা মড়াত করে
পড়েছি সরাত জোরে।
পড়বি পড় মালীর ঘাড়েই,
সে ছিল গাছের আড়েই।
ব্যাটা ভাই বড় নচ্ছার,
ধুমাধুম গোটা দুচ্চার
দিলে খুব কিল ও ঘুষি
একদম জোরসে ঠুসি।

আমিও বাগিয়ে থাপড়
দে হাওয়া চাপিয়ে কাপড়
লাফিয়ে ডিঙনু দেয়াল,
দেখি এক ভিটরে শেয়াল!
ও বাবা শেয়াল কোথা
ভেলোটা দাড়িয়ে হোথা
দেখে যেই আঁতকে ওঠা
কুকুরও জাড়লে ছোটা!
আমি কই কম্ম কাবার
কুকুরেই করবে সাবাড়!

‘বাবা গো মা গো’ বলে
পাঁচিলের ফোঁকল গলে
ঢুকি গিয়ে বোসদের ঘরে,
যেন প্রাণ আসলো ধড়ে!

যাব ফের? কান মলি ভাই,
চুরিতে আর যদি যাই!
তবে মোর নামই মিছা!
কুকুরের চামড়া খিঁচা
সেকি ভাই যায় রে ভুলা-
মালীর ঐ পিটুনিগুলা!
কি বলিস ফের হপ্তা!
তৌবা-নাক খপ্তা…!

======

image

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’
কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?
হায় ঋষি দরবেশ,
বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ।
সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে,
স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে!
ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া,
দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প’ড়েছে তাঁহার ছায়া।
শিহরি’ উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক’রো না ক’ বীর, ভয়-
তাহারা খোদার খোদ ‘ প্রাইভেট সেক্রেটারী’ ত নয়!
সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!
আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!
রত্ন লইয়া বেচা-কেনা করে বণিক সিন্ধু-কুলে-
রত্নাকরের খবর তা ব’লে পুছো না ওদের ভুলে’।
উহারা রত্ন-বেনে,
রত্ন চিনিয়া মনে করে ওরা রত্নাকরেও চেনে!
ডুবে নাই তা’রা অতল গভীর রত্ন-সিন্ধুতলে,
শাস্ত্র না ঘেঁটে ডুব দাও, সখা, সত্য-সিন্ধু-জলে।

image