জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিকে রক্ষা করতে হবে। জাতিগত, বর্ণগত, ধর্মগত বিভেদকে তুচ্ছ করে সকলের মধ্যে সম্প্রীতির বন্ধনকে জোড়ালো করতে হবে। সকলের প্রতি সযোগিতা, সহমর্মিতার হাত বাড়াতে হবে, সৃষ্টি করতে হবে পরস্পরের প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস। রাষ্ট্র ও সমাজ কর্তৃক সকলের জন্য সমান সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। এমন পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে যেন সংখ্যালঘুরা নিরাপদভাবে, দ্বিধাহীন ভাবে সবকিছুতে অংশ নিতে পারে। সকলের ভেতর অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিকাশ ঘটাতে হবে। সরকার, রাজনৈতিক দল ও রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে সংখ্যালঘুদের অনুকূল হতে হবে। ধর্মান্ধতা ত্যাগ করে মানুষের প্রতি, অন্য ধর্মের প্রতি, সম্প্রদায়ের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। বিশ্বাস করতে হবে যে অন্য ধর্মের নিরীহ, নির্দোষ মানুষকে হত্যা করার নাম ‘জিহাদ’ বা ‘ক্রুসেড’ নয়। আর তা হলেই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠিত হবে।
sabuz hossain
Hapus Komentar
Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?
Lamiya Khatun
Hapus Komentar
Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?